শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৭, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও আধুনিক মাল্টিমিডিয়াসমৃদ্ধ শ্রেণিকক্ষ। সবুজ ঘাসে মোড়ানো বিশাল খেলার মাঠ, আন্তর্জাতিক মানের সুইমিংপুল, ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার আলাদা মাঠ। নাচ-গান শেখার পৃথক স্টুডিও এবং বিদেশি ভাষা রপ্ত করার ল্যাঙ্গুুয়েজ ক্লাব। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সঙ্গে একজন শিক্ষার্থী এসব সুযোগ-সুবিধা পাবেন বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে। আন্তর্জাতিক মানের এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্য যে কোনো স্কুলের চেয়ে ব্যতিক্রম। কারণ শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নের পাশাপাশি এখানে তাদের বিশ্ব নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার পরিবেশ ও শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে পাঠ্যক্রমবহির্ভূত বিভিন্ন কার্যকলাপ শেখানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। এতে সৃজনশীলতা বিকাশে শিক্ষার্থীকে আর আলাদা করে স্কুলের বাইরে যেতে হয় না। এমন একটি স্কুলেই ভর্তির হওয়ার স্বপ্ন দেশের সব শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকের। দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এই বিশ্বমানের স্কুলটির স্বপ্নদ্রষ্টা।

রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে দৃষ্টিনন্দন এই স্কুল ক্যাম্পাসটি ১০ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। প্রখ্যাত স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ সাত তলা স্কুল ভবনের স্থাপত্য নকশা করেছেন। জাতীয় শিক্ষাক্রমের আওতায় এই স্কুলে প্রতিটি শ্রেণিতে বাংলা মিডিয়াম এবং ইংরেজি ভার্সন চালু আছে। গত বছর নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির মধ্য দিয়ে স্কুলটির যাত্রা শুরু হলেও আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষাকার্যক্রম এবং জুন মাস থেকে একাদশ শ্রেণির শিক্ষাকার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। জাতীয় পাঠ্যক্রমের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রা শুরুর বছরে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরই মধ্যে স্কুল কর্তৃপক্ষ নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির সরকারি অনুমতি পেয়েছেন। নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা দুটি বিভাগ থাকবে। একইভাবে আগামী বছরের জুনে কলেজ কার্যক্রম শুরু হবে। কলেজেও বাংলা এবং ইংরেজি ভার্সন থাকবে।

এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বাইরে থেকে দেখতে যেমন দৃষ্টিনন্দন। একইভাবে স্কুলটির ভিতরের নকশাও মনোমুগ্ধকরভাবে তৈরি করা হয়েছে। এতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাইরে ঢাকার অন্যান্য এলাকা থেকে শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য স্কুলের আছে ৮টি বাস। স্কুলের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি শ্রেণিতে আছে বিশাল মাল্টিমিডিয়া স্ক্রিন। প্রতিটি শ্রেণি শিক্ষার্থীদের বয়স ও জ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাজানো হয়েছে। এর পাশাপাশি আরও আছে কনফারেন্স রুম, দৃষ্টিনন্দন লাইব্রেরি, আধুনিক সায়েন্সল্যাব, ক্যাফেটেরিয়া, বিশাল অডিটোরিয়াম, মেডিকেল রুমসহ অন্যান্য সুবিধা।

পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে এই স্কুলে আছে বাস্কেট বল ও ভলিবল কোর্ট, টেনিস কোর্ট, হকি গ্রাউন্ড, ব্যাডমিন্টন, হাডুডু, টেবিল টেনিস ও ফুটসাল খেলার ব্যবস্থা। দক্ষ প্রশিক্ষকদের দিয়ে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এত বিশেষায়িত ও ব্যাপক পরিসরে শিক্ষার্থীদের জন্য খেলাধুলার ব্যবস্থা নেই।

স্কুলে জাতীয় পাঠ্যবইয়ের বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে ছবি আঁকা, নাচ-গান শেখার জন্য আলাদা শিক্ষক ও ক্লাসের ব্যবস্থাও আছে। আছে আধুনিক কম্পিউটার ক্লাব। আরও আছে অত্যাধুনিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি এবং আকস্মিক শিক্ষার্থীদের শারীরিক অসুস্থতায় বিশ্রামের জন্য এমআই রুম। মানসিক সমস্যার সমাধানে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সেখানে দিন শুরু হয় অ্যাসেম্বলির মধ্য দিয়ে। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের নির্দেশনায় শৃঙ্খলা মেনে অ্যাসেম্বলির লাইনে দাঁড়ায়। জাতীয় সংগীত ও শপথবাক্য পাঠ শেষে তারা লাইন ধরে নিজ নিজ শ্রেণির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। শ্রেণিতে প্রবেশের আগেই ফেস আইডি পাঞ্চ সিস্টেমে শিক্ষার্থীরা নিজের উপস্থিতি ডিজিটালি নিশ্চিত করে। নার্সারি শ্রেণিতে (বাংলা ভার্সন) ক্লাস চলাকালীন দেখা যায়, বড় মাল্টিমিডিয়া স্ক্রিনে একজন শিক্ষক আনন্দদায়ক পরিবেশে আন্তরিকতার সঙ্গে শিশুদের পাঠদান করছেন। শিক্ষকরা বিভিন্ন খেলনা দিয়ে শিশুদের পাঠদান করছিলেন। পাশেই স্কুলের আর্ট রুমে ছবি আঁকায় মগ্ন ছিল অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। ছবি আঁকার শিক্ষিকা সাবিহা শারমিন বলেন, ‘ছবি আঁকার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই এখানে রাখা আছে। আর্ট রুমে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ছবি আঁকা শিখছে। সপ্তাহে এক দিন শিক্ষার্থীরা নিজেদের নির্ধারিত সময়ে ছবি আঁকা শেখে।’  

এ স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিতে আছে চারটি শাখা। শিক্ষার্থীদের জন্য আছে ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা। এই কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস সেবা গ্রহণ এবং ক্যাফেটেরিয়া ও টিউশন ফি দিতে পারে। আবার এই কার্ড ব্যবহার করেই শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হয়।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি আমাদের আছে আর্ট, মিউজিক ও ডান্স স্টুডিও। খেলাধুলার জন্য প্রচুর সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এখানেই স্কুলটি ব্যতিক্রম। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রুটিনে সৃজনশীল বিষয়গুলো শেখানোর পাশাপাশি শুক্র এবং শনিবারও আলাদা করে সৃজনশীল বিষয়গুলো শেখানো হয়। যারা সৃজনশীল শিক্ষায় দক্ষ ও আগ্রহী, তারা আলাদা সেশনেও অংশ নেয়। এজন্য কোনো শিক্ষার্থীকে এসব বিষয়ের জন্য স্কুলের বাইরে আলাদা করে শিখতে হবে না।

স্কুলের প্রতিটি ক্লাসে সর্বোচ্চ ৪০ জন শিক্ষার্থীকে পাঠদান করা যায়। আর প্রতিটি বিষয়ের জন্য স্কুলটিতে আছেন বিশেষজ্ঞ শিক্ষক। আরও আছে ৪৫০ সিটের বড় অডিটোরিয়াম। যেখানে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা আছে। শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির কম্পিউটার ল্যাবেরও ব্যবস্থা রয়েছে। স্কুলটিতে আছে খুবই সুন্দর গোছানো একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। এ ছাড়া স্কুলে একটি অত্যাধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব করা হচ্ছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী সেখানে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, আরবি এবং চাইনিজ এই চারটি ভাষা শিক্ষা দেওয়া হবে। পরবর্তীতে আরও ভাষা শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।

ইংরেজি ভার্সনের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. ফারজাদ রহমান বলে, এই স্কুলের ক্যাম্পাস বেশ বড়। এখানে অনেক সুযোগ-সুবিধাও আছে। শিক্ষকরাও অত্যন্ত আন্তরিক। আমাদের শ্রেণিতে ডিজিটাল বোর্ড ও হোয়াইট বোর্ড দুটোই আছে। আমরা আনন্দের সঙ্গে পড়ালেখা করি।

 

শ্রেণিকক্ষ

ইংরেজি ভার্সনের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সিয়াম রেজার বাবা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ড. সেলিম রেজা বলেন, ‘আমার সন্তান আগে একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুুলে পড়ত। কিন্তু ভিতর থেকে অনুভব করি যে, দেশীয় কারিকুলামে সন্তানের শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। তেমন যুগোপযোগী স্কুল খুঁজে না পেয়ে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সন্তানকে ভর্তি করাই। এটি উন্নতমানের স্কুল, যেখানে দক্ষ শিক্ষকরা আছেন। এখানে ভর্তির পর সিয়ামের মেধা এবং চারিত্রিক বিকাশ সুশৃঙ্খল ও সুন্দরভাবে ঘটছে। তার মেধা ও মননশীলতা উন্নয়নের বিষয়গুলোতে আমরা খুব সন্তুষ্ট। এখানে পাঠ্যবইয়ের বাইরে সৃজনশীল যে বিষয়গুলো আছে সেগুলো অনেক স্কুলেই নেই। বিনামূল্যে সাঁতার শেখানোর বিষয়টিকে আমার সন্তান খুব পছন্দ করে। ঢাকার অন্য স্কুলগুলোতে বসুন্ধরার মতো এত বিশাল খেলার মাঠ আর পাওয়া যাবে না।’

খেলাধুলার বিকাশে স্কুলে আরও আছে আন্তর্জাতিক মানের সুইমিংপুল ও ২৫ মিটার প্র্যাকটিস পুল। আরও একটি সুইমিংপুল নির্মাণাধীন আছে। এ ছাড়া ভলিবল মাঠ, স্কোয়াশ মাঠ, লং টেনিস মাঠ, বাস্কেট বল, ব্যাডমিন্টন এবং পূর্ণাঙ্গ শুটিং কমপ্লেক্স আছে। এখন নিয়মিত ফুটবল মাঠে অনুশীলন চলছে। স্কুল সময়ের পরও অনুশীলন হয়। শুক্র ও শনিবার শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিয়াবিজ্ঞানে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করা স্কুলটির ক্রীড়া শিক্ষক মো. আশিকুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত খেলোয়াড়সহ বেশ কয়েকজন প্রশিক্ষক শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলার জন্য আছেন। নিয়মিত রুটিনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের শারীরিক উন্নতির বিষয়টি লক্ষ্য রাখছি। এজন্য নিয়মিত ক্লাসের সঙ্গে ওয়ার্ম আপ ও কুল ডাউনের ব্যবস্থা আছে। কিছু কার্ডিও সেশন করা হয়। এই স্কুলে খেলাধুলার মাধ্যমে আমরা একটি বিপ্লব ঘটাতে চলেছি। শিশুদের সৃজনশীলতা বাড়াতে তাদের পছন্দের যে কোনো একটি খেলায় বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে চাচ্ছি। আমাদের আছে ইনডোর ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নেট প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড। আছে দুটি ফুটবল মাঠ। ফুটসালের মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। তিনটি বাস্কেট বল মাঠ আছে। আধুনিক খেলাধুলার সুবিধা নিশ্চিতে আমরা স্পোর্টস বায়োমেকানিক্স, স্পোর্টস ফিজিওলজিক্যাল ডেভেলপমেন্ট যুক্ত করেছি। সপ্তাহে দুই-তিন দিন শিক্ষার্থীরা সাঁতার শেখে।  ঢাকায় সুস্থ বিনোদন ব্যবস্থার অভাব। এখানে খেলার মাঠ নেই। শিশুরা ঘরবন্দি। আমরা শিশুদের ঘর থেকে বাইরে খেলার সুযোগ করে দিচ্ছি।  এজন্য এ স্কুলে খেলাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়।

স্কুলের সহযোগী শিক্ষক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের লক্ষ্য এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মানে রূপান্তরিত করা। স্কুলের স্পোর্টস অংশটিকে যদি আমরা মিনি স্পোর্টস একাডেমি বলি, তাহলে বাড়িয়ে বলা হবে না। এখানে শুধু শিক্ষার্থীরা আনন্দের জন্য খেলবে এমন নয়, ভবিষ্যতে কেউ যদি এখান থেকে ক্যারিয়ার গড়তে চায় সে সুবিধাগুলোও আমরা নিশ্চিত করতে চাই। শীতকালে সাঁতারের জন্য পুলে গিজারের ব্যবস্থাও আছে। প্রতি বছরই স্কুলে কয়েক ধরনের ও কয়েক ধাপে শিক্ষা সফর থাকবে। আন্তর্জাতিক মান মেনে এখানে ৩০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক শিক্ষা দান করেন।

উন্নতমানের আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিতের পাশাপাশি নৈতিক, চারিত্রিক, শারীরিক ও মেধার বিকাশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেজন্যই শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ও অবহিত মহল মনে করেন, আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের যোগ্যতর করে গড়ে তুলতে বিশেষ অবদান রাখবে আন্তর্জাতিক মানের  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’।

 

মো. আনিছুর রহমান , অধ্যক্ষ,

জ্ঞান নৈতিকতা ও দক্ষতা আমাদের পিলার

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান , অধ্যক্ষ, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতীয় পাঠ্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উপযুুক্ত ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চান। লেখাপড়ার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে এ প্রজন্মের শিশুরা যাতে তাদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে শক্ত মনোবলসম্পন্ন  ব্যক্তি হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ পায়। একই সঙ্গে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এ প্রজন্ম যাতে অবদান রাখতে পারে সে উদ্দেশ্য নিয়েই বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ স্কুলে একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটির ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়।  শিক্ষার্থীকে শ্রেণিভিত্তিক জ্ঞান নিশ্চিতের সঙ্গে মানবিক ও নৈতিকতা জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের উদ্দেশ্য। বর্তমান সময়ে বিশ্বে যে ট্রেন্ড চলছে তার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচিত করাতে চাই, যাতে ভবিষ্যতে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়েও নিজেকে খাপখাইয়ে নিতে পারে। জ্ঞান, নৈতিকতা ও দক্ষতা এ তিনটি হচ্ছে আমাদের পিলার।

অধ্যক্ষ মো. আনিছুর রহমান বলেন, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, নর্থ সাউথ ও ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করেছেন। অনেক যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এখানে শিক্ষক নিয়োগ হয়। এখানে যেমন ৩০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষক আছেন তেমনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে নতুন শিক্ষকতা শুরু করেছেন এমন শিক্ষকও আছেন। দেশের প্রতিষ্ঠিত ও স্বনামধন্য ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষকরা এখানে যেমন এসেছেন, আবার আবদুর রউফ এবং নূর মোহাম্মদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকেও শিক্ষকরা এসেছেন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, জাতীয় পাঠ্যক্রমের সিলেবাস আরও সাবলীল ও আকর্ষণীয় করে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ করতে পেরেছি। শিক্ষকের দিক দিয়ে এ স্কুল অন্য অনেক স্কুল থেকে আলাদা। এ স্কুলের যে সুবিধাদি তা শ্রেণিকক্ষ থেকে অবকাঠামো সবকিছুই ব্যতিক্রম। এ স্কুলের নান্দনিক নকশা সবার মন কাড়বে। আমাদের সব ল্যাবরেটরি আধুনিক প্রযুক্তির। এর সঙ্গে দেওয়া হয়েছে আধুনিক সব যন্ত্রপাতি। এখানে যে পাঠ্যপুস্তকবহির্ভূত কার্যক্রম ও খেলার ব্যবস্থা আছে এটি একেবারেই ব্যতিক্রমী। এখানকার শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল শিক্ষা বা খেলায় দক্ষতা অর্জনের জন্য অন্য কোথাও যেতে হয় না। এজন্য এ স্কুলটিকে আমি বলি ‘ট্যালেন্ট ডেন’। 

অধ্যক্ষ আনিছুর রহমান আরও বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ইচ্ছা এ স্কুলের ১০০ ভাগ শিক্ষার্থীই সাঁতার শিখবে। আমরা তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে যারা সাঁতার জানে না, সাঁতারে দুর্বল এবং সাঁতার জানে তাদের আলাদা তালিকা করেছি। যারা উৎসাহী হবে, তারা ছুটির দিনগুলোতে সকাল ও বিকালে প্রশিক্ষকের মাধ্যমে সাঁতার শেখার সেশনে অংশ নেবে। এ প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগ প্রশিক্ষকই বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-বিকেএসপির। স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সবার জন্য সাঁতার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখানে সাঁতার শেখার জন্য একটি এবং প্রশিক্ষণের জন্য আরও তিনটি সুইমিংপুল আছে। এ স্কুলে দুটি ফুটবল মাঠ আছে। বিকালে শিক্ষার্থীরা মাঠে ফুটবল প্র্যাকটিস করে। শিগগিরই তায়কান্দো শুরু করতে যাচ্ছি।

 

রওজা ইমাম, শিক্ষার্থী

শিক্ষার সঙ্গে সৃজনশীল বিষয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে

রওজা ইমাম, শিক্ষার্থী, পঞ্চম শ্রেণি, ইংরেজি ভার্সন

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ইংরেজি ভার্সনের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী রওজা ইমাম। এ শিক্ষার্থী এর আগে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মতো একটি ব্যতিক্রমী স্কুল আর দেখেনি। রওজার ভাষায়, এর আগে আমি সাত বছর সিলেটে ছিলাম, কিন্তু সেখানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুলের মতো এত উন্নতমানের স্কুল আমি পাইনি। এ স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর গান, নাচ বা ছবি আঁকা শেখার জন্য আমাকে আর আলাদা করে অন্য কোথাও যেতে হয় না। এখানেই বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল আমার দৃষ্টিতে  দেশের অন্য স্কুলগুলো থেকে আলাদা।

এ শিক্ষার্থী আরও বলে, এ স্কুলে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে নাচ, সাঁতার ও গানের মতো সৃজনশীল বিষয়গুলোর ওপর জোর দেওয়া হয়। এগুলো আমাদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, আমাদের প্রিন্সিপাল স্যার লেখাপড়ার পাশাপাশি নানাবিধ সৃজনশীল কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।

দেশের বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেখানে সুইমিংপুল নেই সেখানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। কারণ সাঁতার শেখা থাকলে ভবিষ্যতে যে কোনো বিপদ-আপদে আমাদের কাজে লাগবে। এ স্কুলে অনেক দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠান যেমন স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পয়লা বৈশাখসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে। এতে আমাদেন সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এত সৃজনশীল কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে বলে জানা নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো আমাদের অধ্যক্ষ ও অন্য শিক্ষকরা আমাদের অনেক সময় দেন, যা আমাদের মেধার বিকাশে সহায়ক। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক গড়ে উঠছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ