শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১৪:১০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা

মোহাম্মদ লুত্‌ফর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক লাজফার্মা লিমিটেড
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা

চাকরির আশায় যশোর থেকে সদ্য বিবাহিত স্ত্রীর হাত ধরে ঢাকায় এসেছিলেন মোহাম্মদ লুত্ফর রহমান। আশা ছিল একটা চাকরি জোগাড় করে জীবিকানির্বাহ করার। মাত্র ২৫০ টাকা নিয়ে ঢাকায় এসে একটি ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। এরপর ১৯৭২ সালেই কলাবাগানে ছোট্ট একটা দোকান নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন লাজফার্মা। সময়ের পরিক্রমায় কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ে বর্তমানে তিনি লাজফার্মার চারটি শাখার কর্ণধার। সারা দেশে ১২৭টি ‘ফ্র্যাঞ্চাইজি’ দিয়ে ‘ব্র্যান্ড নাম’ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। মোহাম্মদ লুত্ফর রহমানের হাতে গড়ে ওঠা লাজ ফার্মা কলাবাগানের গলি থেকে সুনামের সঙ্গে ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। শৈশবে লুত্ফর রহমান ছিলেন মেধাবী ছাত্র। তাঁর পাট ব্যবসায়ী বাবা তাঁকে যশোরের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্মিলনী ইনস্টিটিউশনে ভর্তি করান। কিন্তু একসময় তিনি চরমপন্থি বাম গোষ্ঠী নকশালের সশস্ত্র সদস্য হয়ে ওঠেন। তরুণ লুত্ফর রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া থেকে বিরত ছিলেন। কারণ, তাঁর দল লাজ ফার্মাযুদ্ধে অংশ নিতে তাঁকে নিষেধ করেছিল। তিনি বেশ কয়েক বছর ওই রাজনৈতিক সংগঠনে কাটানোর পর একাত্তরের এক পর্যায়ে দলের নেতারা তাঁর বাবাকে বুর্জোয়া বলে অভিহিত করে এবং লুত্ফরকেই দায়িত্ব দেয় নিজের বাবাকে হত্যা করার জন্য। লুত্ফর রহমান বলেন, ‘আমি আমার জন্মদাতা বাবাকে হত্যা করতে পারিনি। তাই পার্টির নির্দেশ অমান্যের অপরাধে পার্টির দেওয়া মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে নিজের জীবন বাঁচাতে পালিয়ে যাই ভারতে। সেখানে আশ্রয় নিই শরণার্থী শিবিরে। প্রণয় ছিল এক সহপাঠীর সঙ্গে। যুদ্ধ শেষ না হতেই ফিরে এসে গোপনে বিয়ে। যুদ্ধ শেষে বেকারত্ব নিয়ে পাড়ি জমান রাজধানী শহরে। শুরু হয় কষ্টের জীবন। ঢাকায় আসার পর তাঁর এক বন্ধু কলাবাগানে থাকার জন্য মাসিক ৩০ টাকা ভাড়ায় এক রুমের একটি বাসার ব্যবস্থা করে দেন। কয়েক মাস পর তাঁর স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে লুত্ফর তাকে ডাক্তার আহাদুল বারী নামের এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। লুত্ফর রহমান বলেন, ‘আমার স্ত্রীকে দেখে ডাক্তার হাসতে হাসতে বললেন, আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। ডাক্তার বিনামূল্যে কিছু ওষুধ দিয়ে আমাকে সহায়তা করেছিলেন।’ ডাক্তার বারী কলাবাগানের বসিরউদ্দিন রোডসংলগ্ন নিজ চেম্বারের ফার্মেসিতে লুত্ফর রহমানকে কাজ দেন এবং তাঁর বাসায় একটা রুম ভাড়া দিয়ে এই দম্পতির থাকার কথা জানান। তাঁর দায়িত্ব ছিল বিভিন্ন দোকান থেকে ওষুধ কেনা এবং ডাক্তারের চেম্বারের ফার্মেসিতে মুনাফায় তা বিক্রি করা। এটিই ছিল ওষুধ বিক্রেতা হিসেবে লুত্ফর রহমানের যাত্রা শুরুর গল্প। কিছু টাকা সঞ্চয় হলে ১৯৭২ সালেই কলাবাগানের প্রথম গলিতে ফার্মেসি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তাঁর সন্তানদের নাম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দোকানের নাম রেখেছেন। তাঁর মেয়ে লাইজুর নাম থেকে ‘লা’ এবং ছেলে জয়ের নামের প্রথম অক্ষর ‘জ’ নিয়ে দোকানের এই নামকরণ। আর এভাবেই জন্ম হয় ‘লাজফার্মা’র। তিনি বলেন, ওষুধ ব্যবসায় জড়ানোর পর দেখলাম মানুষ যেসব ওষুধ সেবন করে, তার অধিকাংশই মূলত নকল বা নিম্নমানের। ভেজালে ভরা ওষুধ, ইনসুলিনে সুস্থ হওয়ার পরিবর্তে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। তখন থেকে ওষুধের এই অসাধু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। ১৯৮০-এর দশকে ওষুধ ব্যবসায় ব্যাপক অনৈতিক চর্চার কারণে লুত্ফর দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালে তিনি সপরিবারে কানাডায় চলে যান। সেখানে একটি বাড়িও কিনেছিলেন। তিনি সেখানে ওষুধের দোকানে ঘুরে বেড়াতেন। কানাডার ওষুধের চেইন শপ ‘শপার্স ড্রাগ মার্ট’-এর আদলে ফার্মেসি তৈরির স্বপ্ন দেখতেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি ওষুধের দোকানগুলো দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। দোকানগুলো ছিল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং ওষুধগুলো চমৎকারভাবে সাজানো। সিদ্ধান্ত নিলাম, আমার ফার্মেসিকেও একইভাবে সাজাব। ১০ বছর কানাডায় থাকার পর, ২০০২ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসি। এবার নতুন পরিকল্পনা নিয়ে ফার্মেসিকে সাজাতে শুরু করি। সাজসজ্জা, গ্রাহকসেবা ও নতুন পরিবেশে বিক্রি বাড়াতে শুরু করি।’ লুত্ফর রহমান অন্যান্য ফার্মেসিকে লাজফার্মার নাম ও লোগো ব্যবহারের অনুমতি দেন। ফলে অন্যরাও লাজফার্মার নামে ফার্মেসি দোকান দিয়ে ব্যবসা পরিচালনার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অবশ্য সবাই অনুমতি পাননি। আমি মনে করি, যারা মানুষের সেবায় কাজ করবে, তারাই এই ফ্র্যাঞ্চাইজি পাবেন। বাংলাদেশের ফার্মেসি ব্যবসায় ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। যারা এখন ব্যবসায় আসছেন, তারা সরকারি নীতিমালায় নির্ধারিত মডেল অনুযায়ী ফার্মেসি দোকান স্থাপন করছেন। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর আমাদের অনেক সহযোগিতা করছে।’ সারা দেশে লাজফার্মার মাধ্যমে মানসম্মত ওষুধ পৌঁছে দিতে নিরলস কাজ করে চলেছেন লুত্ফর রহমান। লক্ষ্য ১২৭টি শাখা থেকে ১ হাজার শাখায় উন্নীত করা। সততা ধরে রেখে ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে সাদা মনের মানুষের খোঁজ চলছে অবিরাম। তিনি আরও বলেন, ‘ওষুধের ব্যবসায় আমার নজর পড়ে সঠিক তাপমাত্রার বিষয়ে। জীবনরক্ষাকারী ওষুধের গায়ে লেখা থাকে কত তাপমাত্রায় সেটা সংরক্ষণ করতে হবে। দেশের অসংখ্য ফার্মেসিতে এসব বিষয়ে খেয়াল করা হয় না।  যে কোনো ওষুধ ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার ওপরে রাখলে কার্যকারিতা হারায়। যে দোকানগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়, সেগুলো আপনাকে মানসম্মত ওষুধ দিতে পারে না। গরমে নষ্ট হয় ওষুধের গুণাগুণ, তাতে অর্থ খরচ হলেও সুস্থতা মেলে না। এজন্য আমি দেশের সব লাজফার্মাতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করেছি। মুনাফা কম হলেও মানুষ যেন মানসম্মত ওষুধ পায় এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’ ফার্মেসি এবং ওষুধ রাখার তাপমাত্রা সম্পর্কিত অনেক ছোট বই বা পুস্তিকাও লিখেছেন লুত্ফর রহমান। শুধু ওষুধপত্র নয়, তিনি তাঁর ব্যবসার পাশাপাশি উপন্যাসও লিখেছেন। এ পর্যন্ত ২৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে তাঁর। তিনি বলেন, ‘আমি লিখতে ভালোবাসি। যখনই সুযোগ পাই, লেখালেখিতে সময় ব্যয় করি।’ এখন আত্মজীবনী লেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি।              

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম