শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

চীন ও বাংলাদেশের জন্য উন্নত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া ...
প্রিন্ট ভার্সন
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

এই অক্টোবরে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপিত হচ্ছে। ২০২৫ সাল চীনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি বছর, যা সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে। বিগত পাঁচ বছরে কমরেড শি জিনপিং-এর দিকনির্দেশনায় চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সফল নেতৃত্বে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজেদের কাজের ওপর মনোনিবেশ করেছে। বিভিন্ন প্রতিকূলতা পেরিয়ে ও কঠিন পরীক্ষা মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। চতুর্দশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২১-২০২৫) চলাকালে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) গড়ে বার্ষিক ৫.৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ১৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধারাবাহিকভাবে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রেখেছে চীন। বৈশ্বিক উন্নয়নে চীন আজ সবচেয়ে স্থিতিশীল, নির্ভরযোগ্য ও ইতিবাচক পরিবর্তনের অনন্য উদাহরণ।

এ বছর একই সঙ্গে চীনা জনগণের জাপানি আগ্রাসনবিরোধী প্রতিরোধযুদ্ধ ও বিশ্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী যুদ্ধের বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী। চীনের মহামান্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর ভাষণে দৃঢ় কণ্ঠে পুনর্ব্যক্ত করেছেন, ‘চীনের জনগণ সবসময় ইতিহাসের সঠিক পথে এবং মানব সভ্যতার অগ্রগতির পক্ষে অবস্থান করেছে। আমরা শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথে অবিচল থাকব এবং সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে মানবজাতির অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তুলব।’ ৮০ বছর আগে বিপুল জাতীয় ত্যাগ স্বীকার করে চীনের জনগণ মানব সভ্যতাকে রক্ষা ও বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রধান রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে শান্তি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে চীনের অর্জন সবচেয়ে উজ্জ্বল। চীন চরম দারিদ্র্যদূরীকরণে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে এবং বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতির জন্য একটি চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে এসেছে। ২০২৫ সাল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ বছরই জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার ৮০তম বার্ষিকী। বর্তমানে বিশ্ব শতাব্দীর মধ্যে দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আঞ্চলিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা, আইন ও নীতিমালার ঘাটতি এবং ক্রমবর্ধমান শাসন ব্যবস্থাপনার ঘাটতি বিদ্যমান। মানবজাতি আবারও শান্তি না যুদ্ধ, সংলাপ না সংঘাত, উইন-উইন কো-অপারেশন না জিরো-সাম গেম, এ ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি। শান্তি ও উন্নয়ন সমুন্নত রাখা, জাতিসংঘ সনদ সংরক্ষণ এবং আন্তর্জাতিক ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা কেবল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি প্রত্যাশাই নয়, এটি আমাদের সম্মিলিত দায়িত্বও বটে।

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারিসাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের তিয়ানজিন সম্মেলনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভ (জিজিআই) প্রস্তাব করেন। জিজিআই-এর পাঁচটি মূল ধারণা হচ্ছে- সার্বভৌম সমতা বজায় রাখতে হবে, আন্তর্জাতিক আইনের শাসন মেনে চলতে হবে, বহুপাক্ষিকতা অনুশীলন করতে হবে, জনকেন্দ্রিকতার পক্ষে কথা বলতে হবে এবং কর্মমুখীকরণের ওপর মনোনিবেশ করতে হবে। জিজিআই (এএও), গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ, গ্লোবাল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটিভ এবং গ্লোবাল সিভিলাইজেশন ইনিশিয়েটিভের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং উদ্যোগটি অশান্ত বিশ্বে স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা বজায়ে এবং বৈশ্বিক সুশাসন ব্যবস্থার উন্নয়নে চীনের প্রজ্ঞা ও সমাধানকে আরও বেশি অর্থবহ করে তুলতে ভূমিকা রাখে। চীন সম্প্রতি বিশ্বকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, একটি দায়িত্বশীল প্রধান উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)-এর আলোচনায় চীন আর বিশেষ ও ভিন্নধর্মী সুবিধা চাইবে না। চীনের এই অবস্থান বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সুরক্ষিত রাখার অঙ্গীকার এবং সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি এ পদক্ষেপ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থার উন্নয়নে নতুন গতি সঞ্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এ বছর এই দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী এবং একই সঙ্গে চীন-বাংলাদেশ জনগণের বিনিময় বর্ষ। পঞ্চাশ বছরের যাত্রাপথে ফিরে তাকালে দেখা যায়, চীন ও বাংলাদেশ সবসময়ই ভালো প্রতিবেশী, আন্তরিক বন্ধু ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে একে অন্যের পাশে থেকেছে। গত মার্চ মাসে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরের গন্তব্য হিসেবে চীনকে বেছে নেন। বেইজিংয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং-এর সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের সাক্ষাৎ হয়। দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করেন। বেশ কয়েকটি প্রধান রাজনৈতিক দলের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলও দারুণ সফলতার সঙ্গে চীন সফর করেছে। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়।

উভয় দেশই ‘দুই পক্ষের জন্য লাভজনক’- এ নীতিতে অবিচল থেকেছে এবং একসঙ্গে উচ্চমানসম্পন্ন বেল্ট অ্যান্ড রোড কো-অপারেশন এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করেছে। টানা ১৫ বছর ধরে চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার। গত আগস্ট থেকে ২০টিরও বেশি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি অংশীদারদের সঙ্গে ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও (সম্ভাব্য) বেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎসে পরিণত হয়েছে চীন। উভয় দেশ পারস্পরিক সহযোগিতার নীতিতেও অবিচল রয়েছে। আমরা একসঙ্গে জুলাই আন্দোলনে আহতদের জন্য চিকিৎসাসেবা দিয়েছি এবং মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের জন্য জরুরি সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, গণমাধ্যম ও তারুণ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ দুই দেশের মধ্যে জনসম্পৃক্ততা ও সফরের সংখ্যা এ বছর ২ লাখ ছাড়িয়েছে, যা আমাদের জনগণের বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গভীর করেছে। সুখে-দুঃখে একে অন্যের পাশে থাকার নীতিই সর্বদা চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনব্যবস্থা সমর্থন করে চীন এবং সুষ্ঠু ও সফলভাবে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার পাশাপাশি এর জাতীয় অবস্থার জন্য উপযোগী উন্নয়ন পথ অনুসরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে। চীন ও বাংলাদেশ এখন নতুন এক ঐতিহাসিক সূচনাবিন্দুতে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের আধুনিকায়নের প্রয়াসে চীন বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত এবং অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে চীন-বাংলাদেশ নতুন অধ্যায় রচনায় বদ্ধপরিকর।

চীন-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব আরও সুদৃঢ় হোক। দুই দেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমৃদ্ধ হোক। দুই দেশের জনগণের জীবনে শান্তি ও কল্যাণ বজায় থাকুক।

 

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন

চীনের গর্ব আর উৎসবের দিন

১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর। দিনটিতে চীনের ইতিহাসে গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হয়। ঐতিহাসিক এ দিনে বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ সংগ্রাম, বিপ্লব ও আত্মত্যাগের পর জন্ম নেয় একটি রাষ্ট্র।

চীনের জনগণের কাছে দিনটি ‘জাতীয় দিবস’ হিসেবে পালন হয় পূর্ণ মর্যাদায়।

এ উপলক্ষে পুরো চীন সাজে উৎসবের বর্ণিল রঙে। রাজধানী বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় আয়োজন। সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সামরিক কুচকাওয়াজ, আতশবাজির ঝলকানি এবং সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী পুরো বিশ্বে সাড়া ফেলে। বিশেষ করে সামরিক প্রদর্শনীতে চীনের আধুনিক প্রযুক্তি ও সামরিক সক্ষমতার পরিচয় তুলে ধরা হয়, যা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ ছাড়া দেশজুড়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী এবং জনসম্পৃক্ত কার্যক্রম। এ দিনটি চীনের অগ্রগতির প্রতীক। গত কয়েক দশকে দেশটি প্রযুক্তি, শিল্প, শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে যে উন্নতি করেছে, তা এ দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে প্রতিফলিত হয়। জাতীয় দিবসকে কেন্দ্র করে চীনে ঘোষণা করা হয় টানা সাত দিনের ছুটি। যা ‘গোল্ডেন উইক’ নামে পরিচিত। এ সময়ে কোটি কোটি মানুষ ভ্রমণে বের হন। পর্যটন কেন্দ্র, ঐতিহাসিক স্থান, বিনোদন পার্ক এবং শপিং মলগুলো হয়ে ওঠে জনসমুদ্র। চীনের জাতীয় দিবস রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না; সাধারণ মানুষও এ দিনকে নিজেদের মতো করে পালন করে। কেউ পরিবার নিয়ে ভ্রমণে যায়, কেউ অংশ নেয় স্থানীয় সাংস্কৃতিক উৎসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
সর্বশেষ খবর
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা