শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫১, শনিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৫

মুক্তির স্বপ্ন ভাঙে বাস্তবতার ঘায়ে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মুক্তির স্বপ্ন ভাঙে বাস্তবতার ঘায়ে

যদি বলা যায় যে মৌলবাদিতা ও মাস্তানি আসলে একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, তাহলে উভয় পক্ষই তেড়ে আসবে মারতে। এবং তখনই একটা প্রমাণ হাতেনাতে পাওয়া যাবে যে ওই ধারণাটা মোটেই মিথ্যে নয়। দুটোই রোগ বটে। রোগীর পক্ষে বিপজ্জনক, জাতির পক্ষে ক্ষতিকর। মৌলবাদিতা ও মাস্তানি এরা উভয়েই উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কহীন, জীবনের স্বাভাবিক ধারাপ্রবাহ থেকে বিচ্যুত। উৎপাদনবিরোধী তারা, ধারাপ্রবাহের অন্তরায়। আপাত-দূরত্বের আড়ালে কাছাকাছি তারা, একই রকম অসহিষ্ণু ও উচ্ছৃঙ্খল। জন্ম তাদের সমাজের একই আবিলতায়।

আমেরিকায় মৌলবাদের তৎপরতা শুরু হয়েছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে। হতাশায় উদারনীতি ও আধুনিকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল কিছু মানুষ, যারা বলতে চেয়েছিল মোক্ষ রয়েছে বাইবেলে প্রত্যাগমনে। বিবর্তনবাদ পড়ানো যাবে না বিদ্যালয়ে, এ দাবিও তুলেছিল তারা। কিন্তু এই মৌলবাদের সঙ্গে মৌলিক পার্থক্য আছে আমাদের দেশের মৌলবাদের। এখানে সে নিরীহ নয়, আদালতে যায় না। বরং তেড়ে আসে। মৌলবাদ যে কত ভয়ংকর হতে পারে, দেখেছি আমরা একাত্তরে; তখন সে ঘাতক হয়েছিল, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছত্রছায়ায়।

মৌলবাদীদের তৎপরতা আবার বৃদ্ধি পাচ্ছে, যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে মাস্তানদের দৌরাত্ম্য; প্রায় একই মাত্রায়, বলতে গেলে। এ নিয়ে চিন্তিত অনেকেই, উদ্বিগ্ন ভীষণভাবে। গালমন্দও কম হচ্ছে না। কিন্তু এরা থামছে না, বরং যেন শক্তিশালীই হচ্ছে ক্রমাগত। একে নির্মূল করতে চাইলে এই শক্তির উৎস কোথায়, সেটা দেখা দরকার সর্বাগ্রে।

কুসংস্কার বলি, ভাববাদিতা বলি, মৌলবাদের লক্ষণ যেসব, সবই থাকে মানুষের মনে। উগ্রতার বসবাসও সেখানেই, এটা বলতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু মানুষের মনটা থাকে কোথায়? প্রয়োজনীয় প্রশ্ন সেটাই। মন যে স্বাধীন নয়, সে যে নিয়ন্ত্রিত হয় বস্তুগত অবস্থান দ্বারাই, সেটা না বুঝলে আমরা কিছুই বুঝতে পারব না, মৌলবাদকেও নয়। মৌলবাদ সমাজ ও রাষ্ট্রের বাস্তবিক অবস্থার মধ্যেই পুষ্ট হচ্ছে, সেখান থেকেই নিয়ন্ত্রণ করছে মানুষের মনকে। মনের যা অবদানের, তা কখনোই শক্তিশালী হতো না যদি আনুকূল্য না পেত সমাজ ও রাষ্ট্রের।

মৌলবাদীরা বলে তারা বিপ্লব চায়। জানে, এ যুগ বিপ্লবের যুগ। এখন বিপ্লবের বিরোধিতা করলে মানুষের কাছে যাওয়া যাবে না। এমনকি ভাত-কাপড়ের কথাও বলে আজকাল, গণতন্ত্রের দাবি তো তোলেই। সবকিছুর পেছনে অভিপ্রায় যেটি, তা হচ্ছে বিপ্লবকে ঠেকিয়ে রাখা। বিপ্লবের কথা বলেই বিপ্লবকে প্রতিহত করবে। যেমন রাজনীতি করার মধ্য দিয়েই মানুষকে পরিণত করবে অরাজনৈতিক প্রাণীতে। অরাজনৈতিক হলে মানুষ আর মানুষ থাকে না; দেবতা হয়, কিংবা হয় পশু। দেবতা হলে অসুবিধা ছিল না, আকাশে থাকত, কিন্তু পশু হয় বলেই বিপদ ঘটায়। পশু সমাজ মানে, সমাজের পরিবর্তন চায় না। পশু মানুষ হলে তার লাভলোকসানের হিসাব করা কঠিন। কিন্তু মানুষ পশু হলে সমাজ যে অচল হয়, তাতে সন্দেহের অবকাশ দেখি না।

দেশে একদিকে মৌলবাদ প্রবল হচ্ছে, অন্যদিকে প্রকৃত গণতন্ত্র আসছে না। এ দুটি বিচ্ছিন্ন নয় পরস্পর থেকে। গণতন্ত্র পাকিস্তানেও ছিল না, এখনো নেই। মৌলবাদ পাকিস্তানি আমলেও বাড়ছিল, এখনো বাড়ছে। গণতন্ত্র তো কেবল ভোট নয়, যদিও সে ভোটও বটে। গণতন্ত্র হচ্ছে মানুষের মৌলিক অধিকার, এবং সেই সঙ্গে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ। আজ অধিকারও নেই, মূল্যবোধও নেই। যার ফলে পরমতসহিষ্ণুতার অভাব। অভাব সহনশীলতার। যা থেকে বোঝা যায় যে সামন্তবাদ গণতন্ত্রের শত্রু এবং মৌলবাদের মিত্র। গণতন্ত্র নেই বলেই মৌলবাদের এত বাড়বাড়ন্ত। সামন্তবাদে ভক্তি, আনুগত্য, অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কার ইত্যাদির প্রশ্রয় থাকে। তার প্রবণতা স্বৈরাচারমুখী। মৌলবাদও এসবকে আশ্রয় করেই তাজা থাকে। এবং এদের পোক্ত করে প্রাণপণে।

অর্থনীতিতে পুরোপুরি পুঁজিবাদ এসে গেছে। না মেনে উপায় নেই, এখন উৎপাদন হয় মুনাফার স্বার্থে; বিক্রি হয় বাজারে। দ্বন্দ্ব এখন শ্রমের সঙ্গে পুঁজির। কিন্তু এই পুঁজিবাদ সামন্তবাদের বুক চিড়ে বেরিয়ে আসেনি, যার জন্য এর নানা অঙ্গে সামন্তবাদী মূল্যবোধগুলো বিরাজমান। হাতে দেখি আংটি, বুকের ভিতর গভীর অদৃষ্টবাদ, মস্তিষ্কে হামাগুড়ি দেয় নানাবিধ বৈজ্ঞানিকতা ও কুসংস্কার। অন্যদিকে আমাদের বুর্জোয়ারাও জাতীয় চরিত্রের নন, মুৎসুদ্দি চরিত্রের। একসময় পরাধীনতা অত্যন্ত স্থূলভাবে সত্য ছিল আমাদের জন্য। এখন সত্য পরনির্ভরতা। ঋণ, সাহায্য, দান, অনুদান, আমদানি, রপ্তানি, সব দিকের পরনির্ভরতা। ফল দাঁড়াচ্ছে এই যে কেবল দরিদ্ররাই ভূমিহীন নয় বুর্জোয়ারাও ঠিকই ভূমিহীন। তাদের আস্থা নেই নিজের ওপর। তারাও দাঁড়িয়ে নেই আত্মশক্তির ভূমিতে। ভূমিহীনের পক্ষে অদৃষ্টবাদী না হয়ে উপায় কী, উপায় কোথায় হন্যে হয়ে অবলম্বন না খুঁজে? এই আত্মআস্থাহীন, অদৃষ্টবাদিতা, এই করুণাপ্রার্থী পরনির্ভরতা- এরা উভয়েই মৌলবাদের পৃষ্ঠপোষক।

দৃষ্টিভঙ্গির দিক থেকে স্বাধীনতা কাউকেই স্বাধীন করল না; না ধনীকে, না গরিবকে। গরিবকে যে স্বাধীন করবে না সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু ধনীও স্বাধীন হতে পারেনি। সে যে ধনী হয়েছে, সেটা কিসের জোরে? অদৃষ্টের জোরেই বটে। সেটাই বিশ্বাস করতে হয়। বিশ্বাস করাতে হয় অন্যকেও। নইলে তো মানতে হয় যে বড়লোক হওয়ার জন্য সে লোক ঠকিয়েছে, চুরিচামারি করেছে, লিপ্ত হয়েছে নানাবিধ অপরাধ ও দুর্নীতিতে। যে স্বীকৃতি তার পক্ষে মোটেই সম্মানজনক নয়। রহস্যই ধর্মের দিকে টানে মানুষকে। অজ্ঞেয়র ব্যাখ্যা ধর্ম দিয়ে করা যায়। কিন্তু এই যে নিতান্ত জাগতিক রহস্য, রাজনীতির ক্ষেত্রে যার নাম ষড়যন্ত্র, সমাজের ক্ষেত্রে দুর্নীতি, অর্থনীতিতে লুণ্ঠন, তার ব্যাখ্যাতেও দৈবের অনুগ্রহ তথা অদৃষ্টকে খাড়া করাই সন্তোষজনক। সত্য প্রচ্ছন্ন থাকে, অক্ষুণ্ন থাকে মানসম্মান।

গরিবের তো সাংস্কৃতিক জীবন নেই বললেই চলে। বিনোদন নেই, বিলাপ ভিন্ন। কিন্তু ধনীরই বা সুস্থ সাংস্কৃতিক জীবন কোথায়? পশ্চিমের পথ ধরেছে কেউ কেউ। অনেকে পারেনি। বাধা এসেছে সংস্কার থেকে, হয়তো বা পরিবার থেকেও। সে ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে বিনোদনের এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার বিষয় করে তোলা সুবিধাজনক বৈকি। সেই ঘটনা ঘটছে যে তা বর্ণনাবাহুল্য দিয়ে প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এত দেখছি চতুষ্পার্শ্বেই।

তা ছাড়া এ-ও মানতে হবে যে নৈতিক শিক্ষার সূত্রগুলো আমরা ধর্মের কাছ থেকেই পাব বলে আশা করি। কিন্তু বুর্জোয়াদের ধর্মচর্চায় তো ধার্মিকতার নামগন্ধ নেই। প্রকৃত ধার্মিকতায় আধ্যাত্মিকতা থাকে, সেখানে পরিচ্ছন্নতা পাওয়া যায়; কখনো কখনো তা মরমিবাদী হয়ে ওঠে বটে, তবে প্রায়শ মানুষের প্রতি বিদ্বেষ না জাগিয়ে ভালোবাসা জাগায়। প্রকৃত ধার্মিকের গুণ এগুলো। তিনি অন্যকে করুণা করতে পারেন, কিন্তু ঘৃণা করেন না। অন্যের ওপর নিজের মত চাপাতে যাবেন, এ আগ্রহ গড়ে উঠলেও তাকে তিনি দমন করেন। কিন্তু বুর্জোয়াদের ধর্মচর্চায় এসব গুণ অন্তর্হিত। তার ভিত কোনো দিক দিয়েই দার্শনিক নয়। সর্বতোভাবে বস্তুবাদী। মাক্স ওয়েবাররা দেখিয়েছেন যে ইউরোপে একসময় ধর্ম পুঁজিবাদের বিকাশে সাহায্য করেছে। সেটা ছিল ধর্মের একটি প্রগতিশীল ভূমিকা। কেমন করে করল? করল মানুষকে সঞ্চয়ী ও বিলাসবিমুখ করে। আমাদের বুর্জোয়াদের ধর্ম ওই ভূমিকা পালন করে না। পারবে না করতে। এ বুর্জোয়া পুঁজি সৃষ্টি করেনি; সুযোগ পেয়ে হাতিয়ে নিয়েছে মাত্র। আর ধর্ম যখন মৌলবাদীর হাতে পড়ে, তখন সে একেবারেই ধার্মিক থাকে না, মাস্তানে পারিণত হয়। মৌলবাদী নিজে ধর্মের অনুশীলন করুক না-করুক, অন্যে করছে কি না, এ বিষয়ে ভীষণ রক্তচক্ষু হয়ে থাকে। তার উদ্দেশ্য ধার্মিকতার সৃষ্টি নয়, মানুষের অগ্রগতি প্রতিহত করা। কায়েমি স্বার্থের দালাল সে; অসংশোধনীয় রূপে।

মৌলবাদীরা বলে ধর্মের সাহায্যে সমাজে শৃঙ্খলা আনবে। তা যদি সম্ভব হতো তবে পাকিস্তানি সৈন্যরা অমন বিশৃঙ্খল হতো না। বস্তুত মৌলবাদীদের আসল চেহারা যদি কেউ দেখতে চান একাত্তরের আলবদরদের মধ্যে তা দেখতে পাবেন, যে চেহারা পাকিস্তানি সৈন্যদের তুলনায়ও জঘন্য ছিল।

মুক্তিযুদ্ধ ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। সম্ভব হয়নি। সম্ভব যে হবে না তার লক্ষণ একেবারে শুরুতেই দেখা দিয়েছিল। ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ যখন করা হলো, সব ধর্মের অবাধ, অর্থাৎ আরও বেশি চর্চা। ইহজাগতিকতার চর্চা এগোল না সেই তুলনায়। তার একটা বড় কারণ ব্যর্থতা। মানুষের মুক্তির স্বপ্ন ভেঙে খান খান হয়ে গেল, বাস্তবতার ঘায়ে। বাস্তবিক ব্যর্থতার ছবি সমস্ত আশাকে গ্রাস করে ফেলবে মনে হচ্ছে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা