শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

এম হুমায়ুন কবির
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

সাম্প্রতিক কালে দক্ষিণ এশিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক কিছু পরিবর্তনের ধারা সূচিত হচ্ছে বলে আমার ধারণা। ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কায় আমরা দেখেছি প্রতিষ্ঠিত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণের মতো অভিযোগ নিয়ে একটি জনবিদ্রোহ সংগঠিত হয়েছে এবং তার মধ্য দিয়ে তৎকালীন রাজাপক্ষে গোষ্ঠী ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হয়েছে। এবং তারা বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় এসেছে। পরবর্তী সময়ে তাদের নেতৃত্বের ম্যাচিউরিটির কারণে শ্রীলঙ্কা একটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক অবস্থাটাকে পুনর্গঠন করে মোটামুটি একটি স্থিতিশীল জায়গায় এসেছে।

আমাদের বাংলাদেশেও গত বছর এমন ঘটনা ঘটল। বাংলাদেশের ঘটনাটা একটু গভীর। বাংলাদেশেও যাঁরা ক্ষমতায় ছিলেন তাঁদের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অদক্ষতা ছিল। কিন্তু তার থেকেও যে বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে এসেছিল সেটা হচ্ছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং মানবাধিকারের ব্যাপক লঙ্ঘন হওয়ার ফলে জনগণের মধ্যে একটি বিক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল।

যেটা আমাদের তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে শেষ পর্যন্ত একটি গণ-অভ্যুত্থানে রূপ লাভ করে। বাংলাদেশে তৎকালীন সরকার দীর্ঘমেয়াদে পরিকল্পনা নিয়ে বিরোধী দল, মিডিয়া, নাগরিক সমাজের যেকোনো প্রতিরোধকে অগ্রাহ্য করে তাদের এই শাসনব্যবস্থা চালিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানে শুধু পতনই ঘটল না, তাদের পালিয়ে যাওয়া লাগল। পার্থক্য হচ্ছে—তৎকালীন সরকারের দীর্ঘমেয়াদি শাসন ও গণ-অভ্যুত্থানের মুখে সরকারপ্রধানের পালিয়ে যাওয়ার ফলে আমাদের সরকারি ব্যবস্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেটা শ্রীলঙ্কায় হয়নি।

ফলে যেটা হয়েছে, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলেও এখনো পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মক্ষম বা সক্ষমভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। এ ছাড়া বিগত সরকারের বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলেও বিষয়টা একটু দীর্ঘমেয়াদি। ফলে এ নিয়েও মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি আছে যে শেষ পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে বিচার সম্পূর্ণ হবে কি না। অন্যদিকে সরকার নানা রকম সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলো এখনো চলমান। এর মধ্যেই ২০২৬ সালের নির্বাচন-পরবর্তী অবস্থা নিয়েও একরকম অনিশ্চয়তা আছে।

এখনো বাংলাদেশ একটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব অবস্থানেই আছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সপ্তাহ দুয়েক আগে নেপালের গণ-অভ্যুত্থান দেখলাম আমরা। নেপালে গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান নিয়ামকগুলোর মধ্যে ছিল—বেকারত্ব, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, গোষ্ঠীচক্র। এখানে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সেখানে মাওবাদী আন্দোলন হয়েছিল। একটি সশস্ত্র আন্দোলনের মাধ্যমে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল। আমার ধারণা, সেই পরিবর্তনের এক ধরনের ধারাবাহিকতাই গত মাসে আমরা লক্ষ করলাম। যেহেতু নেপালে মাওবাদী আন্দোলনের ফলে বড় ধরনের সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল সেই কারণে তরুণ প্রজন্মের বিক্ষোভের পরও আমার ধারণা সেই কাঠামোটা টিকে গেছে। এরই মধ্যে তাদের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন হয়ে যাবে বলে সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। নেপালের প্রতিষ্ঠানগুলো যেহেতু এখনো দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে ট্রানজেকশনটা হয়তো অপেক্ষাকৃত সহজে হতে পারে। যদিও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের অবস্থান নিয়ে এখনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে।

এবার আসি, কেন এই ঘটনাগুলো ঘটছে এবং তার ভূ-রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া কি রকম হতে পারে। এই তিন দেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে সুশাসনের ঘাটতি আছে। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো সরকারই বলতে পারবে না যে তারা জনগণের প্রত্যাশার ওপর ভিত্তি করে বৈধতা লাভ করে। শুধু নির্বাচন না, নির্বাচনের পরও মানুষের প্রত্যাশা কিন্তু থাকে। দুই নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে এই অঞ্চলের কোনো সরকারই জনপ্রত্যাশার আলোকে শাসনকাঠামো পরিচালনা করছে বলে মনে হয় না। সে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকারের সঙ্গে জনগণের এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা আছে। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপালের ঘটনাগুলো সরকার ও জনগণের মধ্যকার বিচ্ছিন্নতা যে আসলে কত বড় সেটার একটা সাক্ষাৎ প্রমাণ দিয়ে গেল।

বাংলাদেশে এক বছর আগেও আমরা শুনেছি কর্মসংস্থান ৬-৭ শতাংশ; কিন্তু ১০ বছর ধরে কর্মসংস্থান তেমনভাবে বাড়ছে না। ভারত চার ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি দেশ হয়ে যাচ্ছে; কিন্তু সেখানেও গভীরভাবে কর্মসংস্থানের ঘাটতি আছে। নেপাল, শ্রীলঙ্কার অবস্থাও একই। এই দেশগুলোতে তরুণ প্রজন্ম তাদের কর্মসংস্থান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সামনের দিকে কিছু দেখতে পারছে না। কিন্তু দেখতে পারছে যে সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে একটা গোষ্ঠী বৈভব নিয়ে শুধু টিকেই আছে না, সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বও তারাই দিচ্ছে। বাংলাদেশ বলেন, নেপাল বলেন, শ্রীলঙ্কা বলেন—সব দেশেই কিন্তু এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও সাধারণ জনগণ দাঁড়িয়েছে, গোষ্ঠীতন্ত্রের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে তারা।

এখানে দুর্নীতির বিষয়টা খেয়াল করতে হবে। এই দুর্নীতি শুধু সরকার নয়, দেশগুলোর সব রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে আছে। বিভিন্ন দলে, নানা নামে তারা সবাই এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এখানে আমলারা সম্পৃক্ত হয়েছে, ব্যবসায়ীরা হয়েছে। কাজেই এই জায়গাটা অর্থাৎ দুর্নীতিও মানুষকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। সমাজে যখন বৈষম্য থাকে, মানুষ যখন দেখতে পারছে যে তার ভবিষ্যৎ নেই, কর্মসংস্থান নেই, সুযোগ নেই; কিন্তু অন্যেরা সমাজের বেআইনি বা ভিন্ন পথে বিত্তবৈভব অর্জন করে সমাজে কর্তৃত্ব বা নেতৃত্ব দিচ্ছে, তখনই বিক্ষোভটা তৈরি হয়। নেপালেও সেটা হয়েছে বলে আমরা দেখেছি। ‘নেপো কিড’ বলে একটি শব্দ আমরা সেখানে শুনেছি, অর্থাৎ ধনী ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের সন্তান-সন্ততি; যারা উৎকটভাবে তাদের সম্পদ ও ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। এর বিরুদ্ধে কিন্তু মানুষ রাস্তায় নেমেছে এবং এই আন্দোলনটা তৈরি হয়েছিল। কাজেই এটাও খেয়াল করতে হবে এখানে শুধু সরকার নয়, রাজনৈতিক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধেও কিন্তু মানুষ দাঁড়াচ্ছে।

দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষাপটে ভারতের দিকে যদি তাকাই, তাহলে প্রশ্ন আসে যে বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্থিতি ভারতে হবে কি না! সেখানেও বৈষম্য আছে, ভিন্নমতের ওপর চাপ আছে; কিন্তু দুর্নীতির যে কথাটা বলা হচ্ছে সেটা ততটা জোরালো নয়। ভারতের শাসন কাঠামোতে দুর্নীতির অভিযোগটা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। যদিও আদানির কথা আসছে, কিন্তু ভারত সরকার বা তার আশপাশের লোকজন দুর্নীতিগ্রস্ত—এ অভিযোগ খুব একটা শুনি না।

শ্রীলঙ্কা বলেন, বাংলাদেশ বলেন বা নেপাল বলেন—এই দেশগুলো ছোট। কাজেই এখানে রাজধানীতে পৌঁছে যাওয়া খুব সহজ হয় সেটা কলম্বো বলেন, ঢাকা বলেন আর কাঠমাণ্ডু বলেন। কিন্তু ভারতের মতো একটা দেশে এ রকম একটা জায়গায় মানুষ গিয়ে তার ক্ষোভ ঢালবে, সেটা সহজ নয়। সেই কারণে আমার ধারণা ভারতে সাধারণ মানুষ নানা রকম বিক্ষোভে থাকলেও এ ধরনের বিস্ফোরণের সম্ভাবনা দেখছি না। তবে ভবিষ্যতের কথা তো আর বলা যাবে না।

তবে ভূ-রাজনীতির বিষয়টি ভারতের জন্য আশঙ্কার কারণ বলাবাহুল্য। একদিকে ভারতের চারদিকে অস্থিরতা। পাকিস্তানের সঙ্গে সে যুদ্ধ করছে, অন্যদিকে প্রতিবেশী নেপালে পরিবর্তন হচ্ছে, বাংলাদেশ একটু নতুন ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কায় পরিবর্তন হয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের অস্থিরতা ভারতের জন্য একটা চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। একেক দেশের জন্য একেক রকম রেসপন্স তারা দিচ্ছে। যেমন ধরুন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা টানটান, বাংলাদেশের এই সরকারের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতায় যেতে আগ্রহী না, আগামী দিনের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কথা বলবে। এগুলো প্রকাশ্যেই বলছে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার দেখেছি কয়েক মাস আগেই। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভারত টানটান অবস্থায় রয়েছে, নেপালের ক্ষেত্রে তারা একটু নরম সুর দিচ্ছে দু-এক দিন ধরে, শ্রীলঙ্কার ব্যাপারে তারা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও এখন আবার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগ্রহী।

অন্যদিকে, আমার ধারণা, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল চীন সেটা শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের পরও বজায় রেখেছে। কিন্তু পরিবর্তিত বিশ্ব ভূ-রাজনীতির কারণে আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে ভারত ও চীন এক ধরনের সমন্বয় করে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে। যে কারণে আমার ধারণা, শ্রীলঙ্কায় ভারত-চীনের সহাবস্থানের একটা জায়গা তৈরি হয়ে আছে। আগে যেটা চীনের পক্ষে ছিল সেটা এখন মোটামুটি ভারত-চীনের সমমাত্রায়। বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের যে স্বাভাবিক সম্পর্ক সেই সম্পর্কই আছে। চীনারা তাদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখছে। নেপালের ক্ষেত্রে আমার ধারণা, আন্দোলনের আগের যে সরকার সেটা চীনের কাছাকাছি ছিল, যা ভারতের জন্য খানিকটা অস্বস্তির বিষয় ছিল। এখন আশা করছি, নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্কটা আবার স্বাভাবিক জায়গায় আসছে। কিন্তু আমি যেটুকু ওখানকার পত্রপত্রিকা দেখছি তাতে মনে হয়, তরুণ প্রজন্ম কিন্তু ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খুব কাছাকাছি আনার ব্যাপারে আগ্রহী। তার কারণ হলো, আন্দোলনটা যখন চলছিল তখন ভারতীয় মিডিয়া বা যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন তাঁরা এই আন্দোলনকে রাজাকে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করার একটি উদ্যোগ বলে প্রচার করেন। ফলে নেপালি জনগণের মধ্যে একটা বড় অসন্তোষ তৈরি হয়েছে এবং সেই অসন্তোষটা ভারতের জন্য সুবিধাজনক নয়। এখন নেপালে নতুন সরকার এলে তারা চীনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে কি না সেটা দেখার বিষয়।

এটা বলে রাখা দরকার, নেপালের সঙ্গে ভারত-চীন সম্পর্ক দেখা গেলেও ওখানে মার্কিনিদের কিন্তু বড় উপস্থিতি আছে। এখানে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে বলে আমার ধারণা। একটা হচ্ছে সেখানে ভারত তার ট্র্যাডিশনাল আগ্রহ দেখিয়ে আসছে, চীন সাম্প্রতিককালে বেশ ভালোভাবেই নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নিয়ে এগিয়েছে। আগামী নির্বাচনের পরে বোঝা যাবে যে এই ত্রিমুখী লড়াইয়ে নেপাল কি অবস্থান নেয়।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পশ্চিমা জগৎ, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাভাবিকভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে তারা সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তারা আগামী নির্বাচনের ব্যাপারেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সামগ্রিক বিচারে সামরিক ক্ষেত্রেও আমরা দেখতে পাচ্ছি তাদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ছে। কাজেই বাংলাদেশের সঙ্গে এখন ভারতের অনুপস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন—উভয় পক্ষের সঙ্গেই বাংলাদেশের সম্পর্কটা একটু গভীরতা লাভ করেছে। তবে বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যার ভৌগোলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তির বিষয়টি মনে রাখলে আমার ধারণা চীন-ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই এগিয়ে যেতে হবে। এখানে কোনো এক পক্ষকে বাদ দিয়ে, অন্য পক্ষে ঢুকে পড়াটা আমাদের ভালো নীতিগত অবস্থান হবে না বলে মনে হয়। সবার সঙ্গেই কাজ করতে হবে এবং সেখানে পেশাগত কূটনৈতিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব খুব বেশি। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরেও আমাদের বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মোটাদাগে সহমত প্রয়োজন। কারণ আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহমত না থাকার ফলে তারাই বিভিন্ন বিদেশি শক্তিকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে আনে এবং সেটাই আমাদের অভ্যন্তরীণ জটিলতার কারণ হিসেবে দেখা দেয়, যা সাম্প্রতিককালে আমরা ভালো করেই দেখেছি।

আসলে এশিয়া অঞ্চলটাই হবে আগামী দিনের বিশ্ব অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু। এখানে চীন ১ নম্বর অর্থনীতি, ২ নম্বরে ভারত, জাপান ও কোরিয়া আছে। আগামী অর্ধশতক ধরে এই অঞ্চলটা অর্থনৈতিক আকর্ষণের জায়গা হিসেবে থাকবে। খুব সংগত কারণেই এই আকর্ষণের জন্য এখানকার দেশগুলো যেমন একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, বাইরের শক্তিগুলোও সেখানেও আসবে। আমাদের মতো দেশে যারা আছি, আমাদের কাজ হবে এই অঞ্চলের যে প্রবৃদ্ধি সেটার ফসল ঘরে তোলার জন্য অভ্যন্তরীণভাবে তৈরি হওয়া এবং সবার সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে আমাদের জাতীয় স্বার্থের নিরিখে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। 

(অনুলিখন)

লেখক : কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা