শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় মুখ পপি। যিনি নব্বইয়ের দশকে রুপালি পর্দায় যাত্রা শুরু করে নিজের সপ্রতিভ অভিনয়, সৌন্দর্য আর ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয় করে নিয়েছেন অগণিত দর্শকের মন। তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী শুধু নায়িকা নন, বরং নিজেকে প্রমাণ করেছেন একজন পরিপূর্ণ শিল্পী হিসেবে। দীর্ঘ বিরতির পর আজও তাঁকে ঘিরে কৌতূহল আর আগ্রহের শেষ নেই।  গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সংসার জীবন, স্বামী-সন্তান, চলচ্চিত্র, ব্যক্তিজীবন নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন। এই বিশেষ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- পান্থ আফজাল

 

কেমন আছেন?

আছি ভালো। আলহামদুলিল্লাহ! বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় অনেক ভালো আছি। যারা আমাকে সর্বদা ভালোবাসতেন, মিডিয়ায় সাপোর্ট করতেন, শুভাকাক্সক্ষীর মতো পাশে থেকেছেন- সবার দোয়ায় সুন্দর সময় কাটছে এখন।  সত্যি কথা বলতে কি, আমি তো মরেই গিয়েছিলাম। বলতে গেলে, সেখান থেকে পুনর্জীবন পেয়েছি। বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি। নতুনভাবে জীবন শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, স্বামী-সন্তান নিয়ে অনেক ভালো আছি।

 

সন্তানের নাম কি? শান্ত না দুষ্টু? স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি কেমন চলছে?

ওর নাম আয়াত। বয়স মাত্র ৪ বছর এখন। ও শুধু শান্ত না, অনেক দায়িত্বশীল। বাবার মতো আমাকে আগলে রাখে। মাথায়, পায়ে তেল দিয়ে দেয়। এতটুকু বেবি যে আমাকে এতখানি টেক কেয়ার করে, সেটা অবাক করার মতো। সর্বদা ভরসা দিয়ে সে বলে, ‘আম্মু আমি তো আছি। কেউ লাগবে না।’ তখন আমি মা-ভাই-বোনের কাছে থেকে পাওয়া সব কষ্ট ভুলে যাই। ৩০ বছর যাদের (ভাই-বোন) কোলে-পিঠে করে মানুষ করেছি, এত কষ্ট করেছি। তারা কখনো আমার গলা জড়িয়ে ধরে ভরসা দিয়ে বলে নাই, ‘আমি আছি তোমার সঙ্গে।’ যেই ভরসাটা এখন আমি আমার সন্তানের কাছ থেকে এখন পাই। সবই মহান আল্লাহর   নেয়ামত। বাচ্চা না হলে বুঝতেই পারতাম না, জীবন কতটা সুন্দর। আর হ্যাঁ, স্বামী-সস্তান নিয়ে ঘোরাঘুরি করি। ঘুরতে খুবই পছন্দ করি। কিছুদিন আগে ব্যাংককে গিয়েছিলাম। ১০-১৫ দিন ছিলাম। সামনেও ঘুরতে যাব।

চলচ্চিত্রের

পুরোদস্তুর সংসারী হবেন, কখনো কি ভেবেছিলেন?

কখনো কল্পনাও করতে পারিনি সংসার জীবন শুরু করব। এমন একজন মানুষ পাব- যে আমাকে আগলে রাখবে, পথ দেখাবে, পাশে থাকবে ছায়ার মতো। সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর মতো একজন লোক পেয়েছি। আমাকে যখন আমার পরিবারের সবাই মেরে ফেলার প্ল্যান করেছিল, সে সময় আমার এই ভালোবাসার মানুষ আমাকে ভরসা দিয়ে জীবন বাঁচাইছে। সুন্দর একটি জীবন দিয়েছে। আর কখনো ভাবিনি আমার জীবনে এমন সুন্দর একটি ফুটফুটে বেবি আসবে। আমি সত্যিই সৌভাগ্যবতী। সারা জীবন যেখানে আমি পরের ঘর সাজাইছি, পরের সন্তানের স্কুলের বেতন দিয়েছি, অন্যের আহার, চিকিৎসার বিল দিয়েছি, নিজে না খেয়ে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। বিনিময়ে কী পেয়েছি? অপবাদ, প্রতারণা আর লাঞ্ছনা। আমি ভালোবাসার কাঙাল। কিন্তু ভালোবাসা কি পেয়েছি নিজের পরিবারের কাছ থেকে? সবার কাছে দোয়া চাই, যেন স্বামী-সন্তান নিয়ে ভালো থাকতে পারি। আমার স্বামী হাজি মানুষ। হজ করে এসেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। নিয়ত আছে আমিও সামনে হজ করতে যাব।

 

মা-বোনের সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার কি সমাধান হয়নি?

না, সমস্যার সমাধান এখনো হয়নি। যদিও আমি কখনো বলি নাই, সে আমার সৎমা; আজ বলছি। আমার এই সৎমা, আমার ভাই, আমার ৩ নম্বর বোন খেয়ালী ও আমাদের বাসায় একসময় ভাড়া থাকত (জায়গির মাস্টার) যে এখন ব্যাংক কর্মকর্তা-সবাই একসঙ্গে পরিকল্পনা করে আমার কষ্টার্জিত টাকায় কেনা জমি দখল করেছে। এ জমি কিন্তু আমি আমার বাবার কাছ থেকে বা অন্যের কাছ থেকে দান পাই নাই। নিজের ঘামের টাকা দিয়ে সাফ কবালা রেজিস্ট্রি করে বাবা ও চাচার কাছ থেকে কিনেছি। সেইখানে আমি এখন যেতেও পারি না। সৎমা-ভাই-বোন মিলে ভোগদখল করে আছে। আমি সেখানে গেলে তাদের লোকজন, সাংবাদিকদের দিয়ে মব সৃষ্টি করছে। যেখানে দলিল-রেকর্ড সবই আমার। কেউ তো আমাকে কিছুই দেয়নি সারা জীবনে। উল্টো খারাপভাবে তারা আমাকে দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। আমার হক আমাকে দেয়নি। নিজের হক চাওয়া-পাওয়া কি আমার অপরাধ? আমি সবাইকে অনুরোধ করব, কেউ যেন আমাকে ছোট না করে। আমাকে নিয়ে মিথ্যা কথা না লেখে। আমি সারা জীবন সম্মানের পেছনের ঘুরেছি। বাবা, মা, ভাই-বোনের পেছনে সারা জীবন সব উজাড় করে দিয়েছি। কিন্তু তারা কেউ কোনো দিনও আমাকে সাপোর্ট দেয়নি। আমার আয়ের পুরোটাই তারা নিয়েছে। তার পরও তারা আমাকে অপবাদ দিয়ে, বাজে কথা বলে আমার সম্মানহানি করছে। এটা কি ঠিক? ফিল্ম করে বা মিডিয়া থেকে যত টাকা ইনকাম করেছি, সব মা-বাবাকে দিয়েছি। নিজের ভবিষ্যতের কথা কখনো চিন্তা করি নাই। তারা আমার সব টাকা আত্মসাৎ করেছে। অন্য নায়িকাদের মা-বাবাকে দেখি মেয়ের জন্য বাড়ি-গাড়ি কত কিছু করে। কিন্তু আমার কী ভাগ্য, আমার সব টাকা আত্মসাৎ করে একটি বাড়ি পর্যন্ত করেনি। সব টাকা নিজেদের ভোগবিলাসিতার পেছনে ব্যয় করেছে। এত কিছুর পরও আমি মরিনি। ফিল্ম-মিডিয়ার মানুষ ও শুভাকাক্সক্ষীদের কারণে এখনো বেঁচে আছি। অনেকবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। সবার ভালোবাসা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।

 

আপনার পরিবার অপবাদ দিয়ে বলেছে, কাউকে না জানিয়ে আপনি নাকি গোপনে বিয়ে করেছেন...

তারা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সবার কাছে ছোট করেছে। জীবনে কখনো প্রেম করি নাই। কোনো হিরোর সঙ্গেও কোনো প্রেম ছিল না। সত্য কতটুকু, সেটা আমিই জানি। সারাজীবন পরিবারের পেছনেই সবটুকু ব্যয় করেছি। আমার সৎমা ওনার বিলাসিতার জন্য আমাকে নায়িকা বানিয়েছিলেন। পৃথিবীতে এমন কোনো মা আছে কি না আমার জানা নেই যে তার মেয়ের বিয়ে আসলে ভেঙে দিত। কারণ আমার বিয়ে হয়ে গেলে ওনাদের সহজভাবে টাকা জোগাড়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। আমার মা আমাকে তাবিজ-কবজও করত। যেন বিয়ে না হয় আমার। আর যখন বিয়ে করলাম অফিশিয়ালি, তখন আমার বিয়ে সে মানতে পারেনি। নানারকম অপবাদ দেওয়া শুরু করল। বলল, আমার সন্তান নাকি নাজায়েজ। এগুলোর প্রমাণ কি সে দিতে পারবে? জানি পারবে না। ২০০৪ থেকে আমার ও আদনানের পরিচয়। আমাদের বাসায় যাওয়া-আসা চলত। এরপর সম্পর্কের পরিণতি পায় ২০১১ সালের নভেম্বরে, আমার বিয়ে হয় বাবা-আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে। আর বাচ্চা হয় ২০২২ সালের ২ তারিখে। হয়তোবা আমি মিডিয়ার মানুষজনকে জানাতে পারিনি। তাই বলে গোপনে কীভাবে বিয়ে করলাম? সব বাজে কথা রটিয়ে আমাকে ছোট করতে চেয়েছে তারা। কী দুর্ভাগ্য আমার, যেই বাবাকে তারা (মা, ভাই-বোন) মারধর করত, সেই বাবাই কিন্তু আমার ইনকামের সব টাকা তাদের কাছে জমা দিত। কিন্তু আমি সেই বাবাকেই ছয় বছর ধরে আমার কাছে রেখে চিকিৎসা করিয়েছি। দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা ব্যয় করে তার ট্রিটমেন্ট করিয়েছি। হসপিটাল বিল দিয়েছি। অথচ সবাই আমাকে ঠকিয়েছে। আমাকে কখনো ভালো থাকতে দেয়নি; এখনো না।

 

জায়েদের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে বলেও রটিয়েছে...

সবই মিথ্যা। তার সঙ্গে কাজের প্রয়োজনেই সম্পর্ক। তার সঙ্গে কখনোই প্রেম কিংবা বিয়ে হয়নি। জায়েদ কেন, কোনো হিরোর সঙ্গে কখনোই প্রেম ছিল না। বিয়ে তো দূরের কথা। প্রেম-বিয়ে করার সময় পাইনি। টার্গেট ছিল কাজ।

 

অন্য প্রসঙ্গে আসি, ফিল্মে ফিরবেন কি?

ভবিষ্যতের কথা বলতে পারি না। আপাতত ইচ্ছা নেই। আমি এখন সংসার নিয়েই ব্যস্ত। সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করতে চাই। মৃত্যু পর্যন্ত সংসার যেন করতে পারি, সেই দোয়া চাই। আসলে আমি যখন যেই কাজ করেছি ১০০ পার্সেন্ট ইফোর্ট দিয়ে করেছি। পড়াশোনা যখন করেছি, সর্বোচ্চ দিয়ে করেছি। ফিল্ম যখন করেছি, তখনো করেছি। অনেকে বাজে কথা বললেও আমি কিন্তু রাষ্ট্র থেকে তিনবার সর্বোচ্চ সম্মাননা পেয়েছি।

 

কিছু ফিল্মের শুটিং করেছেন, সেগুলো আসবে কবে?

সাদেক সিদ্দিকীর ‘সাহসী যোদ্ধা’ (ডাইরেক্ট অ্যাকশন), রাজু আলীমের ‘ভালোবাসার প্রজাপতি’, আর ‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’ তো অনেক আগেই করেছি। সেগুলো সামনে আসবে কি না জানা নাই।

 

ফিল্মের অফার তো পাচ্ছেন?

ফিল্মের কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সংসার নিয়েই এখন সব ব্যস্ততা।

 

ভবিষ্যতে পপিকে কীভাবে পাবে দর্শক?

ইচ্ছা রয়েছে আমার জীবনী নিয়ে কোনো কাজে প্রযোজনা করব। দেখা যাক।

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নেই...

হুমম... আমি সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডি-অ্যাকটিভ করেছি। এসব ভালো লাগে না।

 

ভক্তদের জন্য কি কিছু বলতে চান?

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বলব, আমি প্রতিটি মানুষের জন্য বাঁচতে চাই। আর কেউ যেন আমার মতো ভুল না করে। নিজের সর্বস্ব দিয়ে কাউকে (পরিবারকে) ভালোবাসা, শেষ করা উচিত নয়; যদি সে আপনার ভরসা বা অবলম্বন না হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা