শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফিরে পেতে চাই রাজনীতির হারানো গৌরব

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পেতে চাই রাজনীতির হারানো গৌরব

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ভিতরের পাতায় গত বুধবার মজার একটা খবর দেখলাম। এটাকে সংবাদ-সন্দেশও বলা যায়। সন্দেশ অর্থ বার্তা বা সংবাদ। এটাই শব্দটির আসল অর্থ। কালক্রমে এই নামে একটি মিষ্টিও তৈরি হয়ে যায়। এখন আর খবরকে কেউ সন্দেশ বলে না। সন্দেশ নামে সত্যজিৎ রায়ের সম্পাদনায় নিয়মিত প্রকাশিত হতো একটি শিশুতোষ পত্রিকা। সন্দেশ পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠাতা উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী। পরে তাঁর পৌত্র সত্যজিৎ রায় সন্দেশের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ধান ভানতে একটুখানি শীবের গীত গাওয়া হয়ে গেল। আশা করি পাঠক নিজগুণে ক্ষমা করবেন। তো যে কথা বলছিলাম; মজার একটা খবর! খবরের শিরোনাম, ‘স্বতন্ত্র সরকারের বিকল্প নাই।’ নিজস্ব প্রতিবেদক পরিবেশিত রিপোর্ট থেকে জানা যায়, এই আপ্তবাক্যটি উচ্চারণ করেছেন বাংলাদেশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মো. আবদুর রহিম। তিনি জানিয়েছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিন শ আসনেই তাঁরা প্রার্থী দেবেন। উপসংহারে মি. রহিম যে মন্তব্যটি করেন, তাকে বলা যায় শকিং স্টেটমেন্ট। আঁতকে ওঠার মতো বক্তব্য। তিনি বলেন, জনগণ এবার দলীয় রাজনীতির গ্যাঁড়াকল থেকে বেরিয়ে আসবে ইনশাল্লাহ।

সন্দেহ কি; বাণীটি অনেকের মনে হাসির উদ্রেক করতে পারে। মেজরিটি আসনে জিতে স্বতন্ত্রগণ রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ইসকাপনের টেক্কা মেরে দেবে! বাপ রে বাপ! এমন হলে গণতান্ত্রিক বিশ্বের ইতিহাসে স্থাপিত হয়ে যাবে নতুন এক মাইলস্টোন। সেখানে নাম লেখা থাকবে বাংলাদেশের। দুনিয়ার কোনো কোনো দেশে যে এমন আচানক ঘটনার দৃষ্টান্ত একেবারেই নেই, তা অবশ্য নয়। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইন্ডিয়া, ব্রিটেন বা পশ্চিমের যেসব দেশে ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্র রয়েছে, সেসব দেশে কখনোই নির্বাচিত স্বতন্ত্র সরকার ক্ষমতায় আসেনি। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কোনো সংঘও কোনো দিন এমন স্বপ্ন দেখেনি। বাংলাদেশে কিছু মানুষ স্বপ্নটা দেখছে। এ দেশে স্বপ্ন জিনিসটা একটু বেশিই দেখা এবং দেখানো হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও তো কমপক্ষে দুবার রাজনৈতিক দল গঠনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই দুবারের একবার ছিল দিবাস্বপ্ন, আরেকবার ছিল অনলাইন স্বপ্ন। স্মরণযোগ্য, ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে অওয়ামী লীগের শোচনীয় পরাজয়ের পরিপ্রেক্ষিতে ড. কামাল হোসেন আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য হন। ১৯৯৩ সালের আগস্ট মাসে ড. হোসেন গঠন করেন গণফোরাম। এই দল গঠনের জন্য আহূত সম্মেলনে গ্রামীণ ব্যাংকের ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘আমার দল’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেছিলেন। সেই প্রবন্ধের এক জায়গায় তিনি বলেছিলেন, এটাকে আপনারা আমার দিবাস্বপ্নও বলতে পারেন। তিনি তাঁর প্রবন্ধে বলেছিলেন, এমন একটি দল গঠন করার স্বপ্ন তিনি দেখেন, যে দলে যৌতুক নিয়ে বিয়ে করেছে, এমন কেউ সদস্য হতে পারবে না। তিনি হয়তো তখন ভেবেছিলেন, যৌতুক বাংলাদেশের রাজনীতির বড় এক সমস্যা। পরবর্তী সময়ে ২০০৭ সালেও তিনি নাগরিক শক্তি নামে একটি দল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এবং ইমেইলের মাধ্যমে আগ্রহীদের যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছিল। পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সেই পলিটিক্যাল ড্রিম ফ্যান্টাসিও পরিত্যক্ত হয়। কাজেই শতসহস্র কবির এই বাংলাদেশে স্বপ্ন দেখতে কারও কোনো বাধা নেই। স্বতন্ত্র প্রার্থী ঐক্য পরিষদও স্বপ্ন দেখছে, দেখুক। তাদের স্বপ্ন দেখতে বাধা না দেওয়াই বিধেয়।

আগেই বলেছি, ব্যাপারটি এমনো নয় যে দুনিয়ার কোনো দেশেই নির্বাচিত স্বতন্ত্র সরকার হয় না। ওসেনীয় অঞ্চলে কমপক্ষে চারটি দ্বীপরাষ্ট্র রয়েছে, যেখানে সব সময়ই নির্বাচিত স্বতন্ত্র সাংসদদের দ্বারা সরকার গঠিত হয়ে থাকে। এই চারটি দ্বীপরাষ্ট্রে আসলে কোনো রাজনৈতিক দল নেই। থাকলেও দলগুলো এতটাই দুর্বল যে তাদের পক্ষে মেজরিটি আসনে জিতে সরকার গঠন করা সম্ভব হয় না। ফলে পার্টিলেস সাংসদদের মধ্য থেকেই সরকারপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে থাকেন। দেশগুলো হলো, টুভালু, নাউরু, পাপুয়া নিউগিনি ও সলমন দ্বীপপুঞ্জ। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলো। ভৌগোলিকভাবে ওসেনীয় অঞ্চল বলে পরিচিত হলেও আসলে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের অংশ।

জনগণকে না জানিয়ে রাজনৈতিক সরকার গোপনে বন্দর বা অন্য কোনো অর্থনৈতিক ক্ষেত্র বিদেশিদের ইজারা দিয়ে দেবে, তা সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে দেশে রাজনীতি না থাকলে প্রতিবাদ করারও কোনো সংগঠিত শক্তি থাকে না। তখন ইচ্ছামতো দুর্নীতি করা যায় ইচ্ছামতো আইন বানানো যায়

ফিরে পেতে চাই রাজনীতির হারানো গৌরবস্বতন্ত্র প্রার্থী ঐক্য পরিষদের সংকল্পকে আমরা যত হাস্যরসাত্মকভাবেই চিত্রিত করি না কেন, এর মধ্যে কোনো ডিপরুটেড ফিলসফি নেই, তেমনটি কিন্তু বলা যায় না। দলীয় রাজনীতিকে গ্যাঁড়াকল বলে শনাক্ত করার মধ্যে বিরাজনীতিকরণের একটা আকাঙ্ক্ষা যে কাজ করছে, তা তো অনেকটাই স্পষ্ট! হতে পারে এক্ষণে তা একটি দুর্বল পদবিক্ষেপ। বাংলাদেশে ডি-পলিটিক্যালাইজেশন বা বিরাজনীতিকরণের বিষয়টি কিন্তু মোটেও অপ্রাসঙ্গিক নয়। এ দেশে একাধিকবার এ ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে। ১৯৭৫ সালে সব দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় শাসন কায়েমের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তা তো আসলে ছিল বিরাজনীতিকরণের একটি ফর্ম। গণতান্ত্রিক রাজনীতি কখনোই একদলীয় হতে পারে না। বাকশালের মধ্যে তত্ত্ব ছিল, কিন্তু রাজনীতি ছিল না। রাজনীতি মানে বহু মত ও পথের সম্মিলন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকারও মাইনাস টু ফর্মুলা ও পরিবারতন্ত্রের অবসানের নামে বিরাজনীতিকরণের উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু জনমতের প্রবল চাপের মুখে মইন-ফখরুদ্দীন সরকারের সেই মিশন হালে পানি পায়নি। শেখ হাসিনা যে ধারায় দেশ শাসন করছিলেন, তা আর কয়েক বছর অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অস্তি¡ত্ব রক্ষা কঠিন হয়ে উঠতে পারত। আবার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে যে রাজনৈতিক ধারার উন্মেষ ঘটতে শুরু করেছিল, তার ফল হতো ডি-পলিটিক্যালাইজেশন।

বলা হচ্ছিল, ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারই জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত। কাজেই সহসা ইলেকশনের কোনো প্রয়োজন নেই। সংস্কারের নামে তারা অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৫ বা ১০ বছর বাড়িয়ে নেওয়ার কথাও বলছিলেন। উপদেষ্টাদের মধ্যেও কেউ কেউ অনুরূপ তত্ত্ব দিতে শুরু করেছিলেন। নির্বাচন প্রশ্নে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন শর্ত সামনে আনা হয়েছে। সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়নের পর সাধারণ নির্বাচন, তার আগে নয়। এসব কিছুরই উদ্দেশ্য ছিল ডি-পলিটিক্যালাইজেশন। সম্ভবত এর মধ্য দিয়ে তারা এমন এক বন্দোবস্ত করতে চেয়েছিলেন, যার মাধ্যমে বহুদলীয় রাজনীতির স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে। সত্য বলতে দ্বিধা করা উচিত নয় যে বিএনপি ও সমমনা কয়েকটি ছোট দলই কেবল এই প্রক্রিয়া রুখে দিতে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করেছে। রাষ্ট্র মেরামতের নামে যারা এই নতুন বন্দোবস্তের আয়োজন করছিল, তারা জনমতকেও বিভ্রান্ত করতে পেরেছিল অনেকখানি। আওয়ামী দোসর নির্মূলের দিকে মনোযোগ এতটাই কেন্দ্রীভূত করা হয়েছিল, যাতে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, তদবির বাণিজ্য হয়ে ওঠে অপ্রতিরোধ্য। মাঠপর্যায়ের রাজনৈতিক কর্মীদের অনেকে রাজনীতি ছেড়ে চাঁদাবাজি ও আওয়ামী দোসর নির্মূলের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ওই রাজনৈতিক কর্মীদের কাছে ভোট ও ইলেকশনের চেয়ে চাঁদাবাজি বেশি লাভজনক বলে বিবেচিত হওয়াই স্বাভাবিক ছিল। এগুলো সুপরিকল্পিতভাবে করা হয়নি, সে কথা হলফ করে বলা যায় না।

প্রশ্ন উঠতে পারে, বিরাজনীতিকরণে কার কী স্বার্থ? বিরাজনীতিকরণের ফলে লাভবান হয় দুর্নীতিবাজ শ্রেণিটি এবং বিদেশের অর্থনৈতিক আধিপত্যকামী শক্তিসমূহ। বলা বাঞ্ছনীয় যে রাজনৈতিক দলের জনসমর্থন প্রয়োজন। তাকে দিনের শেষে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় নিতে পারে না। কোনো দল ইচ্ছা করলেই গোপনে দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিতে পারে না। কোনো দলই চায় না একবার ক্ষমতায় গিয়ে তার জনসমর্থন তলানিতে নেমে আসুক। জনসমর্থন হারালে বিপর্যয় অনিবার্য হয়ে ওঠে। জনগণকে না জানিয়ে রাজনৈতিক সরকার গোপনে বন্দর বা অন্য কোনো অর্থনৈতিক ক্ষেত্র বিদেশিদের ইজারা দিয়ে দেবে, তা সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে দেশে রাজনীতি না থাকলে প্রতিবাদ করারও কোনো সংগঠিত শক্তি থাকে না। তখন ইচ্ছামতো দুর্নীতি করা যায়, ইচ্ছামতো আইন বানানো যায়। ইচ্ছামতো জনগণের টাকা লুণ্ঠন করা যায়। তিলকে তাল বানানো যায়, তালকে তিল। গোপনে দেশ বিক্রি করে দিতেও বাধা নেই। অতঃপর কারও বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে কেন বিরাজনীতিকরণ করতে চাওয়া হয়!

সন্দেহ-সংশয়ের দোলাচালের মধ্যেই দুয়ারে কড়া নাড়ছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন। অতীতের প্রেক্ষাপট ও হালফিল রাজনীতির চালচিত্রের বিচারে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য যেমন, তেমনই ভোটার সাধারণের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খানিকটা চ্যালেঞ্জিংও বটে। এই ইলেকশনের মাধ্যমে একটি টেকসই সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে গণতন্ত্রের ভিত দুর্বল হয়ে পড়বে। তখন আবারও বাংলাদেশ নিপতিত হতে পারে বিরাজনীতিকরণের ঝুঁকির মধ্যে। মনে রাখা দরকার, রাজনীতি যখন তার গুণগত মান হারায় তখনো বিরাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি হয়। গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি তখন অপুষ্টির শিকার হতে পারে। আসন ভাগাভাগির নামে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটা পাতানো নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ভিতরে ভিতরে দেনদরবার চলছে বলে কানাঘুষা রয়েছে। এটা বিপজ্জনক হতে পারে। ইলেকশন হতে হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। এখানে আসন ভাগাভাগির কোনো জায়গা নেই। নির্বাচনি জোট গঠন আর আসন ভাগাভাগি এক জিনিস নয়। নির্বাচনকালে গঠিত একাধিক জোটের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল বা জোটগুলো যদি আগেই আসন ভাগাভাগি করে নেয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রশ্নটি অবান্তর হয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক। তখন ইলেকশন হয়ে যায় পাতানো ম্যাচ- যা রাজনীতির শাসজল খেয়ে ফেলবে।

শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পনেরো বছরে রাজনৈতিক দলগুলোর অনেকখানি শক্তি নাশ হলেও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মীদের গুণগত মানের অবক্ষয় দৃশ্যমান ছিল না। কেননা তখন তারা ব্যস্ত ছিলেন অস্তিত্বরক্ষার কঠিন সংগ্রামের মধ্যে। কিন্তু ৫ আগস্টের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশাসনিক দুর্বলতার সুযোগে রাজনৈতিক কর্মীদের এক বিরাট অংশ পা বাড়ায় অবক্ষয়ের পথে। ধারালো ও অর্থবহ রাজনৈতিক ভাষা ও স্লোগানের জায়গা অনেকটাই দখল করে নেয় অশ্লীলতা ও অর্থহীনতা। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জায়গা দখল করে নেয় চাঁদাবাজি, দখলদারি ও হানাহানি। এভাবে গত পনেরো মাসে রাজনীতি মাঠপর্যায়ে অনেক ক্ষেত্রেই হয়ে পড়েছে রাজনীতিবিহীন। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দরকার একটি শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ পার্লামেন্ট। এমন একটি পার্লামেন্ট চাই যারা গণতান্ত্রিক সরকারকে সঠিক পথে চলতে বাধ্য করবে এবং শক্তি জোগাবে। এই জায়গাটায় এসে যায় ভোটার-সাধারণের দায়িত্বের প্রশ্নটি। ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতম প্রার্থী বেছে নেওয়ার জন্য আমাদের চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। সত্যিকার সৎ ও যোগ্য পার্লামেন্টারিয়ানরাই কেবল পারেন তাঁদের মিলিত সদিচ্ছার সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে রাজনীতিকে মহিমান্বিত করতে। একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার ও প্রশাসন যখন কাজ করতে শুরু করবে তখন তৃণখণ্ডের মতো ভেসে যাবে বিরাজনীতি ও যাবতীয় অবক্ষয়ের সমূহ উপাদান। আমরা সেই শুভদিনের প্রতীক্ষায়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা