শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ

তরুন ইউসুফ
প্রিন্ট ভার্সন
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ

নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন জোহরান মামদানি। বিভিন্ন জরিপ এবং জনমতের ভিত্তিতে এটা একপ্রকার ধারণা ছিল যে জোহরান মামদানি হয়তো জিতবেন। জোহরান মামদানি জিতবেন এই অনুমানের সপক্ষে যেমন যুক্তিতর্ক এবং আলামত ছিল তেমনি হারেরও একটা শঙ্কা ছিল এবং এই শঙ্কার পেছনে বিভিন্ন কার্যকারণ ছিল। সবকিছু ছাপিয়ে এখন আলোচনার বিষয় হলো জোহরান মামদানির বিজয় এবং এই বিজয়ের ধারাবাহিকতায় আমেরিকা তথা বৈশ্বিক রাজনীতির একটা সম্ভাব্য পরিবর্তন। ইলেকশনে জোহরান মামদানির এটাই প্রথম বিজয় নয়। তিনি ২০২০ সালে নিউইয়র্ক স্টেট এসেম্বলির ৩৬ নম্বর জেলার নির্বাচনে পাঁচ মেয়াদের ইনকাম্বেন্টকে পরাজিত করেন। কিন্তু তখন তিনি এতটা জনপ্রিয়তা লাভ করেননি বা পাদপ্রদীপের আলোয় আসতে পারেননি। মামদানি মূল আলোচনায় আসেন ২০২৫ সালে যখন তিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের জন্য ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে অংশগ্রহণ করে বড় জয় অর্জন করেন। এটা একপ্রকার অপ্রত্যাশিত জয় ছিল।

মামদানি বার্নি স্যান্ডার্স বা আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজের মতো প্রগতিশীল ধারা থেকে উঠে আসা তথাকথিত ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট ধারার প্রতিনিধি। নিউইয়র্ক ডেমোক্রেটিক পার্টির মূলধারার প্রার্থীরা সাধারণত ইউনিয়ন, বড় দাতা গোষ্ঠী ও স্থানীয় পার্টি কাঠামোর সমর্থন পান। কিন্তু মামদানি এসব প্রাতিষ্ঠানিক মূলধারার বাইরে থেকে উঠে এসেছেন। মামদানি জন্মেছেন উগান্ডায়, পরিবার ভারতীয় বংশো™ূ¢ত, বড় হয়েছেন আমেরিকায় এবং মুসলিম পরিচয়ে রাজনীতিতে এসেছেন। এই বহুজাতিক, অভিবাসী পরিচয় সাধারণ নিউইয়র্ক ডেমোক্রেটিক রাজনীতির জন্য একসময় ছিল অস্বাভাবিক ও কম গ্রহণযোগ্য। পাশাপাশি মামদানি প্রকাশ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে প্রো-প্যালেস্টাইন অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু যদি নিউইয়র্কে আসে তবে মেয়র নির্বাচিত হলে যুদ্ধাপরাধের দায়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করবেন। তাঁর এই অবস্থানের কারণে অনেক ইহুদি-আমেরিকান দাতারা তাঁর বিরোধিতা করেন। ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে বিজয়ের পর প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হওয়ার আগপর্যন্ত আরও অনেক ধরনের বাধার মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে। প্রাইমারিতে জয়ী হওয়ার পর সাধারণত পার্টি বিজয়ী প্রার্থীকে অর্থ, জনবল ও মিডিয়া সমর্থন দেয়। কিন্তু মামদানির ক্ষেত্রে পার্টি অনেকটা নীরব থেকেছে। ফলে তাঁকে তহবিল সংগ্রহে নিজের স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাঁর তহবিলের উৎস ছিল সাধারণ মানুষ। অবশ্য এই তহবিল সংগ্রহ তাঁকে সাধারণ মানুষের আরও কাছকাছি নিয়ে গেছে।

মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদরিপাবলিকান রাজনীতিবিদ, কিছু স্থানীয় ও ডানপন্থি মিডিয়া তাঁর বিপক্ষে প্রচারণা চালায় যে মামদানি নিউইয়র্কের ভাড়া নীতি, পুলিশ বাজেট ও রাজ্য কর কাঠামো ধ্বংস করতে চান। তাঁর ভাড়া নিয়ন্ত্রণ প্রস্তাবকে বলা হয় ‘অর্থনীতিবিরোধী’ রেডিক্যাল চিন্তা। এর বিপরীতে মামদানি জবাব দেন- যদি বাসস্থান, চিকিৎসা এবং সম্মানের জন্য যুদ্ধ করাকে রেডিক্যাল বলা হয় তবে আমি একজন গর্বিত রেডিক্যাল। এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে তাঁর জনপ্রিয়তা উল্টো বাড়িয়ে দেয়। ইসরায়েল একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র- এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে কিছু প্রো-ইসরায়েল সংগঠন প্রপাগান্ডা ছড়াতে থাকে যে তিনি ভোটারদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করছেন যা ইহুদি ভোটারদের দূরে সরিয়ে দেবে। মামদানির প্রো-প্যালেস্টাইন অবস্থান এবং ইসরায়েলবিরোধী নীতির কারণে তাঁকে শুধু রিপাবলিকানদের নয়, নিজ দলের মধ্যেও বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও তিনি অবস্থান পরিবর্তন না করে সরাসরি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের প্রতি ন্যায়বিচারের সঙ্গে ইহুদিদের নিরাপত্তার কোনো বিরোধ নেই। তাঁর পরিষ্কার চিন্তা এবং দৃঢ় অবস্থানের জন্যই হয়তো শেষের দিকে এসে দেখা গেছে, উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ইহুদি ভোটার তাঁকে সমর্থন দিচ্ছে। স্থানীয় পার্টি অফিস অনেক সময় তাঁর প্রচারপত্র বিলি করেনি, কিছু ইউনিয়ন (যেমন পুলিশ ইউনিয়ন বা রিয়েল এস্টেট অ্যাসোসিয়েশন) তাঁকে সমর্থন দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে। এই ধরনের নীরব বয়কট রাজনৈতিকভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তবে মামদানি সফল হয়েছেন ইশতেহারে সাধারণ মানুষকেন্দ্রিক বিভিন্ন নীতি যুক্ত করে এবং বিবিধ সৃষ্টিশীল উপায়ে সেসব নীতির সপক্ষে প্রচারণা চালানোর মধ্য দিয়ে। পাশাপাশি তিনি রাজনৈতিকভাবে যেসব বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো থেকে সরে না গিয়ে দৃঢ়ভাবে সেগুলোর সপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন। এলিট অলিগার্ক শ্রেণির বিপরীতে তাঁর এই সাধারণ বান্ধবনীতি এবং তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি দৃঢ় অবস্থান তাঁকে শেষ পর্যন্ত জয়ের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। তাঁর সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম সাধারণ মানুষের মধ্যে গভীরভাবে সাড়া ফেলেছিল বলেই সব বাধা সত্ত্বেও মামদানি বেশ বড় ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। একজন মুসলিম, অভিবাসী, প্রো-প্যালেস্টাইন প্রার্থী মূলধারার বিরোধিতা পেরিয়ে বিজয়ী হলেন আমেরিকার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এর যেমন একটা গভীর প্রভাব আছে তেমনি তার বৈশ্বিক প্রভাবও অস্বীকার করার সুযোগ নেই। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ক্ষেত্রে তা ভীষণ রকম প্রাসঙ্গিক। মামদানি ইতোমধ্যে নিউইয়র্ক থেকে সমগ্র আমেরিকা হয়ে বিশ্বের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন। আমেরিকা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হলেও তা হলো আমেরিকার ধনবান তথা অলিগার্ক শ্রেণির গণতন্ত্র। মামদানি সেই ধনতান্ত্রিক গণতন্ত্রের মধ্য থেকে সেই ধনতন্ত্রের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে একত্র করেছেন খুব সফলভাবে। ট্রাম্প যেখানে এলিটদের সুবিধা নিশ্চিতের পাশাপাশি ক্ষমতাকে একটা রাজতন্ত্রের পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন সেখানে মামদানির মতো সাধারণ জনবান্ধববিরুদ্ধ স্রোতের বিজয় নিশ্চিতভাবেই আমেরিকার রাজনীতির একটা প্যারাডাইম শিফট। পাশাপাশি এত দিন আমেরিকার রাজনীতিতে একটা প্রচলিত বিশ্বাস ছিল যে ইসরায়েলের বিরোধিতা করে আমেরিকায় ভোটে জেতা একপ্রকার অসম্ভব। সেই ধারণাকে মামদানি পরাজিত করেছেন। শুধু তা-ই নয়, অনেক ইহুদি ভোটারকে তিনি বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে ইসরায়েলের বর্বতার বিরুদ্ধে বলা মানে ইহুদিদের বিপক্ষে বলা নয়। সাধারণ ইহুদি জনগোষ্ঠীও বুঝতে শুরু করেছে যে ইসরায়েলের বর্বরতা আদতে তাদের বিশ্বের সাধারণ শান্তিকামী মানুষের কাছে হেয় করছে। তারা নিজেরাও ইসরায়েলের বর্বরতার বিষয়ে সচেতন হচ্ছে এবং এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছে। ইহুদি মানেই ইসরায়েল কিংবা ইসরায়েল মানেই ইহুদি এই চিন্তার দিন শেষ হয়ে আসছে। ইসরায়েল রাষ্ট্র মূলত টিকে আছে আমেরিকার সমর্থনের ছত্রছায়ায়। মামদানির মতো তরুণ মানবিক রাজনীতিবিদদের উত্থানের অর্থ হলো ইসরায়েলের প্রতি আমেরিকার অন্ধ সমর্থনের সুযোগ সংকুচিত হওয়া। সুতরাং জোহরান মামদানির বিজয় আমেরিকার রাজনীতির প্যারাডাইম শিফট এবং বর্বর ইসরায়েলের সম্ভাব্য পতনের আলামত।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা