শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৪, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

জুলাই বিপ্লবের পর থেকে নানানরকম সংকেতের মধ্য দিয়ে প্রায় ১৫ মাস কেটে গেল। অথচ শনি বা রাহুর কবল থেকে আমরা মুক্ত হতে পারছি না। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নতুন বিভাজন তৈরি হলো। সবকিছুই কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। অনেকটা জোয়ারে মাটির বাঁধ ভাঙার মতো। একদিকের বাঁধ মেরামত করলে অন্যদিকে ভেঙে যায়। রাজনীতির শতধা শক্তিগুলো একত্র করে মহাশক্তিতে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করলেও বারবার শক্তিগুলো অপশক্তিতে রূপ নিচ্ছে। প্রকাশ্য এবং গুপ্ত নানান অপশক্তি আমাদের শুভযাত্রা বিঘ্নিত করছে। অন্তর্বর্তী সরকার মোটাদাগে ফ্যাসিস্টের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে কাজ করছে। সরকারপ্রধান যাঁদের পছন্দ করে, ‘বিশ্বাস করে’, ভালোবেসে নিজের সঙ্গে নিয়েছেন তাঁদেরই অনেকের কর্মকাণ্ড সরকারকে বিব্রত করছে। নির্মোহভাবে বললে বলতে হয়, অনেকেই বিশ্বাসভঙ্গের কাজ করছেন। সে কারণেই এনসিপি নেতারা বলছেন, উপদেষ্টাদের অনেকে সেফ এক্সিট খুঁজছেন। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা যখন তুঙ্গে, তখন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আরও একটি বিস্ফোরক বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে। অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন।’ তথ্য উপদেষ্টা সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তথ্য উৎপাদন, বিতরণ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ সবই তিনি করেন। তিনি না চাইলেও তাঁর কাছে স্রোতের মতো তথ্য ভেসে ভেসে চলে যায়। তিনি সরকারেরও তথ্য সংরক্ষণ করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর তথ্যও তাঁর গোচরে থাকে। সে কারণে তাঁর এ বক্তব্য আগামী দিনের রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত। সরকারের অঙ্গীকার অনুযায়ী নির্বাচন হলো এখন একমাত্র ও সর্বশেষ এজেন্ডা। ফেব্রুয়ারিতে সেই নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার জোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আছে আর সাড়ে তিন মাস। তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য অনুযায়ী, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টি করতে সবাই যদি মুখিয়েই থাকে, তাহলে বাধাগ্রস্ত হবে নির্বাচন। দেশে গণতন্ত্র হবে সুদূরপরাহত। বিজয়ী হতে না পারলে নির্বাচনের দরকার নেই, এমন রাজনৈতিক খেলা যারা খেলতে চাচ্ছেন, তাদের বিজয় হবে। তাহলে কি মেজর জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূইয়ার ভবিষ্যদ্বাণীই সত্য হবে? যদি তাই হয়, তাহলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এমন অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ক্ষমতালোভী, গণতন্ত্র ধ্বংসকারী চক্রের মুখোশ দেশবাসীর কাছে স্পষ্টভাবে উন্মোচন করতে হবে।

কোনো পথচারী রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে কোথাও হোঁচট খেলে, যতবার ওই রাস্তা দিয়ে হাঁটে, ততবার ওই স্থানটি ও হোঁচট খাওয়ার স্মৃতি তার মনে পড়ে। রাজনীতিতে সেই স্মৃতি আরও বেশি প্রকট হয়। রাজনীতির খেলায় ব্যর্থ হলে অনুশোচনা হয়, আর পরাজিত হলে প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগের সন্ধান করে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বিএনপি পরাজিত হয়। সেই নির্বাচনে ষড়যন্ত্র বুঝতে না পারা ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় ভুল। জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫-এর পর ’৯৬-এর নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ দলের ভিত শক্ত করে। এর ওপর ভর করেই মন্‌জুরুল ইসলাম২০০৮ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকে শেখ হাসিনার সরকার। রাজনীতির হিসাব কষলে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় আসতে না পারত, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা দখলে রাখতে পারত না। এদিকে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছেন। ২২ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ‘কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন (কোবা)’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি মতবিনিময় করেন। এ সময় বলেন, ‘সাতচল্লিশ থেকে শুরু করে ২০২৫ সালের আজ ২২ অক্টোবর রাত ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাদের কাছে মাফ চাই। এটা গোটা জাতি হলেও চাই, ব্যক্তি হলেও চাই। কোনো অসুবিধা নাই।’ তাঁর এ বক্তব্য রাজনীতিতে কিছুটা হলেও নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আবার অনেক প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী কেন এবং কাদের কীভাবে কষ্ট দিয়েছে সেটা তাদের নেতা-কর্মীরা ভালো জানেন এবং বলতে পারবেন। আর জানেন মুক্তিযোদ্ধারা। আরও জানেন স্বজনহারা, সম্পদহারা, সম্ভ্রমহারা নিরীহ মা-বোন, জনগণ, যাদের চোখে-মুখে এখনো সেই ভয়াল দৃশ্য ভেসে ওঠে। ডা. শফিকুর রহমানের আগে অধ্যাপক গোলাম আযম এবং মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীও ক্ষমা চেয়েছিলেন। দলের প্রধান হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তি দেশবাসীর কাছে এবার ক্ষমা চাইলেন। নির্বাচনের আগে এভাবে ক্ষমাপ্রার্থনার পেছনে নিশ্চয় কারণ আছে। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি ক্ষমা চাওয়ার পর দেশে-বিদেশে যাঁরা মুক্তিযোদ্ধা আছেন, তাঁদের অনেকের মনেই অনেক প্রশ্ন জেগেছে। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তান যদি জয়ী হতো, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যারা ছিলেন, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা, তাঁদের সহযোগী, স্বজনহারা, স্বামী-সম্ভ্রমহারা মা-বোন রাষ্ট্রদ্রোহের শাস্তি থেকে রেহাই পেতেন কি না? তাঁরা ক্ষমা চাইলে পাকিস্তান সরকার বা তাদের সহযোগীরা ক্ষমা করত কি না? তার পরও ক্ষমার তো একটি শক্তি আছে। সেই শক্তির বলে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ যদি জামায়াতকে ভোট দেয় তা হবে তাদের উদারতা। আর জনগণের ভোট নিয়ে জামায়াত যদি ক্ষমতায় আসতে পারে, সেটা হবে তাদের কষ্টার্জিত অর্জন এবং চূড়ান্ত সৌভাগ্য।

যে কোনো সংঘাত সৃষ্টি ও নির্বাচন বানচালের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে নূরলদীনের মতো একমাত্র তারেক রহমানকেই এখন বজ্রকণ্ঠে ঐক্যের ডাক দিতে হবে-‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়?’

রবীন্দ্রনাথ গানের কথায় বলেছেন, ‘অনেক কথা যাও যে ব’লে কোন কথা না বলি। তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি।’ কবির সঙ্গে তাঁর তিন বছরের নাতনি নন্দিনী দুষ্টুমি করছিল, কবির সঙ্গে অনেক কথা বলছিল। কিন্তু কবি দাদু তার কথা বুঝতে পারছিলেন না। ৬৪ বছরের কবি তখন তাঁর নাতনিকে উদ্দেশ করে এ গানটি রচনা করেছিলেন। আমাদের তথ্য উপদেষ্টা ইদানীং অনেক কথাই বলছেন। কোনো কথাই না বোঝার নয়। সে কারণে না বোঝার আশাও আমরা জলাঞ্জলি দিতে পারি না। তিনি যা বলার স্পষ্ট করে বলছেন। দেশবাসী স্পষ্টভাবে বুঝতেও পারছে। শুধু বুঝতে পারছে না ক্ষমতালোভী কিছু দল। যাদের কাছে ক্ষমতাই প্রথম, ক্ষমতাই শেষ। মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে এবং আপনারা অবশ্যই এটা অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন এবং আমি আশঙ্কা করছি, যদি এটার সঙ্গে ধর্মীয় যে দৃষ্টিকোণ, এটা যদি যুক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’ আগামী নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কার কথা তিনি বলে দিয়েছেন। সরকারের একজন উপদেষ্টা যখন এমন ইঙ্গিত দেন তখন বুঝতে হবে নির্বাচন বানচালের জন্য খেলোয়াড়রা মাঠে নেমে গেছে। এ খেলোয়াড় তারা, যারা মনে করে ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে আপাতত নির্বাচন দরকার নেই। তথ্য উপদেষ্টার মতো একই ইঙ্গিত দিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া। তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আরও এক-দুই বছর থাকবে।’ সুতরাং কী হতে যাচ্ছে বা কেন হতে যাচ্ছে তা আস্তে আস্তে সবার কাছে স্পষ্ট হচ্ছে।

বাংলাদেশে এখন দুটি ধারার রাজনীতি নিজস্ব গতিপথ তৈরি করছে। একটি ধর্মভিত্তিক, অন্যটি ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে জাতীয়তাবাদের রাজনীতি। ধর্মীয় মূল্যবোধ, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের রাজনীতির প্রবর্তক বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ১৯৮১ সালে তাঁর শাহাদাতের পর আপসহীন নেতৃত্বের আদর্শে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির একমাত্র ঠিকানায় পরিণত হন বেগম খালেদা জিয়া। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানে সব মতপথের মানুষের কাছে ঐক্যের প্রতীক হয়ে ওঠেন তিনি। একজন গৃহবধূ থেকে তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বহুদলীয় গণতন্ত্র সমুন্নত রেখেছেন। দেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন। দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য কারাবরণ করেছেন। এক সন্তান আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। আরেক সন্তান তারেক রহমানের কষ্টকর দেশান্তরী জীবন মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন। বিদেশে থেকেও তারেক রহমান দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন। গত ১৬ বছরে বিএনপি ধ্বংসের জন্য হাসিনা সরকার এমন কোনো কাজ নেই যা করেনি। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই বিএনপিকে ভাঙতে পারেনি। এখনো বিএনপি নেত্রী সবার কাছে পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। সে কারণেই রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান বেগম জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। অর্থাৎ রাজনৈতিক সংকটে বেগম খালেদা জিয়া এখনো ঐক্যের প্রতীক। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দলটি পরিচালনা করছেন। ফ্যাসিবাদমুক্ত একটি সুন্দর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে তিনি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছেন। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বিতাড়িত ফ্যাসিস্ট ফিরে আসতে পারে সেই শঙ্কা থেকেই ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অনড় না থেকে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূসের ঘোষণা অনুযায়ী এখন চলছে তাঁদের সর্বশেষ কাজটি সম্পন্ন করার প্রস্তুতি। সেই কাজটি হলো একটি নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও দৃষ্টান্তমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। দেশবাসীও এটি চায়। উপদেষ্টারাও অবশিষ্ট আত্মসম্মান নিয়ে বিদায় নিতে চান। এমন সময়ে নির্বাচন বানচাল অথবা সংঘাত সৃষ্টির অপচেষ্টা সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। ‘ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন নয়’, এমন এজেন্ডা নিয়ে একটি মহল ভিতরে ভিতরে তৎপর হচ্ছে। সেই সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনৈক্য সৃষ্টিকারী কিছু সুপারিশ। গণতন্ত্র ও নির্বাচনের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র একসঙ্গে শক্তি সঞ্চয় করছে। সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একমাত্র তারেক রহমানকেই ঐক্যের ডাক দিতে হবে। প্রতিবাদী কৃষক নেতা নূরলদীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ঐক্যের ডাক দিয়েছিলেন। তাঁর এক ডাকে কেঁপে উঠেছিল ইংরেজের শোষণ-লুণ্ঠনের সহযোগী এবং গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসের প্রিয়পাত্র দেবী সিংহের আসন। দেবী সিংহ ছিলেন ইংরেজ মনোনীত রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের ইজারাদার। যে কোনো রাজনৈতিক সংঘাত সৃষ্টি ও নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে নূরলদীনের মতো একমাত্র তারেক রহমানকেই এখন বজ্রকণ্ঠে ঐক্যের ডাক দিতে হবে- ‘জাগো বাহে, কোনঠে সবায়?’

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা