শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

সহিদুল আলম স্বপন
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৪৭ ও ১৯৭১ দুটি বছরই মাইলফলক। কিন্তু তাদের প্রেক্ষাপট, প্রেরণা ও ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভাজনের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছিল পাকিস্তান, যেখানে ধর্ম ছিল রাষ্ট্র গঠনের প্রধান উপাদান। অন্যদিকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ জন্ম নিয়েছিল জাতিসত্তা ও মুক্তির চেতনার ভিত্তিতে। এই দুই বছরের মধ্যবর্তী চব্বিশ বছরে বাঙালি জাতি উপলব্ধি করেছিল ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ধারণা কতটা ভ্রান্ত এবং মানবিক মর্যাদা, ন্যায় ও সমতার প্রশ্নে তা কতটা সীমাবদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটেই ২০২৬ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আবারও প্রশ্ন উঠছে জামায়াতে ইসলামী কি এবার নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান পুনর্নির্ধারণ করবে, নাকি ইতিহাসের ভুল পুনরাবৃত্তি ঘটাবে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা সব সময়ই বিতর্কিত। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় তাদের অবস্থান, স্বাধীন বাংলাদেশে পুনঃপ্রবেশের পর রাজনৈতিক আচরণ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক নিষ্ক্রিয়তা সবকিছু মিলিয়ে দলটি এখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।

জামায়াতে ইসলামী দীর্ঘদিন ধরে ইসলামি আদর্শের নামে রাজনীতি করলেও বাংলাদেশের জনমনে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কখনোই স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এর প্রধান কারণ তাদের ঐতিহাসিক দায় ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে সম্পৃক্ততার অভিযোগ। যদিও পরবর্তী প্রজন্মের অনেক নেতা এই অতীত থেকে সরে আসার চেষ্টা করেছেন, তবু সংগঠন হিসেবে জামায়াত কখনোই স্পষ্টভাবে সেই অতীতের ভুল স্বীকার বা পর্যালোচনা করেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখানেই নিজেদের রাজনৈতিক ও নৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করা।

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা ১৯৪৭ বা ১৯৭১ সালের মতো নয়। আজকের বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, যার নাগরিকরা ধর্মের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ন্যায়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের দাবিতে বেশি সচেতন। মানুষ এখন আর ধর্মীয় আবেগে রাজনীতি নির্ধারণ করে না; বরং তারা দেখে কে তাদের জীবনের উন্নতি ঘটাতে পারবে, কে দুর্নীতি রোধ করবে, কে নাগরিক অধিকার রক্ষা করবে। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীর কাছে প্রশ্ন হলো তারা কি আদৌ নিজেদের ধর্মভিত্তিক পরিচয় ছাপিয়ে একটি প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে?

যদি তারা ২০২৬ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে প্রথমেই প্রয়োজন একটি স্পষ্ট মতাদর্শিক সংস্কার। ইসলামি রাজনীতির নামে কেবল প্রতীকী ধর্মীয় ভাষণ আর আবেগনির্ভর প্রচার দিয়ে জনগণকে আকৃষ্ট করা যাবে না। বাংলাদেশের সমাজ আজ বহুমাত্রিক, এখানে তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি। এই প্রজন্ম তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ, বিশ্বরাজনীতি বোঝে এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে সংবেদনশীল। তারা দেখতে চায় এমন একটি রাজনৈতিক দল, যারা ধর্মের মূল্যবোধকে মানবতার আলোকে অনুবাদ করতে পারে, যারা ইসলামি নীতিকে আধুনিক সমাজকল্যাণের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করতে সক্ষম।

জামায়াতের জন্য এই পরিবর্তন সহজ নয়। কারণ তাদের সংগঠনের কাঠামো বহু বছর ধরে একটি কঠোর আদর্শিক গণ্ডির মধ্যে পরিচালিত হয়েছে, যেখানে ভিন্নমত বা অভ্যন্তরীণ সমালোচনার খুব বেশি সুযোগ ছিল না। ফলে নতুন প্রজন্মের নেতা তৈরি হলেও তারা পুরোনো চিন্তাধারার বাইরে যেতে পারেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে যদি জামায়াত সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে চায়, তাহলে তাদের নেতৃত্ব কাঠামো, ভাষা, ও রাজনৈতিক কৌশল সবকিছুতেই পরিবর্তন আনতে হবে।

প্রথমত দলকে অবশ্যই ১৯৭১ সালের অবস্থান নিয়ে একটি পরিষ্কার বক্তব্য দিতে হবে। অনেকেই মনে করেন, এই প্রশ্নে জামায়াত যদি একবার সাহসিকতার সঙ্গে আত্মসমালোচনা করত, তাহলে তাদের প্রতি জনমানুষের ক্ষোভ অনেকটাই প্রশমিত হতে পারত। কিন্তু এখনো তারা সেই রাজনৈতিক সাহস দেখাতে পারেনি। স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বাংলাদেশের জাতীয় আত্মপরিচয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং এই সত্যকে অস্বীকার করা মানে জনগণের চেতনার সঙ্গে সংঘাত তৈরি করা।

দ্বিতীয়ত জামায়াতকে বুঝতে হবে বাংলাদেশে ইসলামপন্থি রাজনীতি একধরনের পুনর্গঠন পর্যায়ে রয়েছে। হেফাজতে ইসলাম, বিভিন্ন ছোট ইসলামি দল এবং ধর্মভিত্তিক সিভিল সোসাইটির উত্থান প্রমাণ করে যে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক চিন্তা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি, তবে এর ধরন পরিবর্তিত হয়েছে। এখন ইসলামকে রাজনীতির হাতিয়ার নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের অনুপ্রেরণা হিসেবে উপস্থাপন করাই যুগোপযোগী। জামায়াত যদি এই দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করতে পারে, তাহলে তারা হয়তো নতুন করে প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাবে।

তৃতীয়ত জামায়াতের সামনে একটি বাস্তব রাজনৈতিক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের প্রধান দুই দলের একটি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। বিএনপির সামনেও রয়েছে নানা চ্যালেঞ্জ।

তবে এই সুযোগ গ্রহণের আগে জামায়াতকে নিজেদের ইতিহাসের দায় মুছে ফেলার পথ তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার সমীকরণ বদলাতে পারে, কিন্তু ইতিহাসের বিচার থেকে কেউ পালাতে পারে না। আজকের তরুণ ভোটাররা একাত্তরের প্রজন্ম নয়, কিন্তু তারা ইতিহাস জানে এবং তারা অতীতের অন্যায় ভুলে যায়নি। তাই জামায়াত যদি সত্যিকার অর্থে জনমুখী রাজনীতি করতে চায়, তবে তাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত একটি নতুন রাজনৈতিক নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা।

জামায়াতে ইসলামীর আদর্শিক মূলে রয়েছে ‘ইসলামি সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা’র ধারণা। কিন্তু এই ধারণাকে যদি তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আধুনিক রাষ্ট্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিকভাবে উপস্থাপন করে, তাহলে তা কার্যকর রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি করতে পারবে না। ইসলাম কখনোই অন্যায়, নিপীড়ন বা স্বৈরাচারকে সমর্থন করে না এই মৌলিক সত্যকে কেন্দ্র করে জামায়াত যদি নিজেদের রাজনৈতিক তত্ত্ব নতুনভাবে ব্যাখ্যা করে, তবে তারা নতুন প্রজন্মের কাছে প্রাসঙ্গিক হতে পারে।

একই সঙ্গে দলটির প্রয়োজন নারী ও সংখ্যালঘু প্রশ্নে আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশের সমাজে নারীর ভূমিকা এখন অর্থনীতি ও প্রশাসন উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু জামায়াতের পূর্ববর্তী অবস্থান নারী নেতৃত্ব ও নারী অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ছিল রক্ষণশীল ও সীমাবদ্ধ। এই মনোভাব যদি অপরিবর্তিত থাকে, তবে তারা সমাজের অর্ধেক জনগণকে নিজেদের থেকে দূরে রাখবে। একইভাবে সংখ্যালঘুদের প্রতি সহনশীলতা, নাগরিক অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে তাদের সুস্পষ্ট নীতি থাকা প্রয়োজন।

অন্যদিকে রাজনৈতিক কৌশলের দিক থেকেও জামায়াতের উচিত বাস্তববাদী হওয়া। বাংলাদেশে রাজনীতি এখন আর শুধু আদর্শের লড়াই নয়, বরং সাংগঠনিক দক্ষতা, গণসংযোগ ও গণমাধ্যমব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। জামায়াতের সংগঠনমূলক শক্তি অতীতে ছিল তাদের প্রধান সম্পদ, কিন্তু দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ ও সীমাবদ্ধ থাকার কারণে সেই শক্তি দুর্বল হয়েছে। তাই তাদের নতুন করে সাংগঠনিক পুনর্গঠন করতে হবে বিশেষ করে তরুণদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে।

২০২৬ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মাঠ ইতিমধ্যে উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে। জামায়াতের আমির ১৯৪৭ সালের পর দল কোনো অপরাধ করলে ক্ষমা চেয়েছেন কিন্তু একাত্তরের গণহত্যার বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। যা নিয়ে দেশজুড়ে চলছে সমালোচনা। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াত যদি একাত্তরের অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিজেদের নতুনভাবে উপস্থাপন করতে পারে একটি দায়িত্বশীল, নৈতিক ও সংস্কারবাদী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে তাহলে তারা হয়তো জন আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তবে সেটি হবে না ধর্মীয় আবেগের ওপর ভিত্তি করে, বরং বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মসূচি, সামাজিক ন্যায়বিচারের অঙ্গীকার ও অতীতের আত্মসমালোচনার সাহসের মাধ্যমে।

১৯৪৭ সালে ধর্মের নামে রাজনীতি মানুষকে বিভক্ত করেছিল, আর ১৯৭১ সালে মানবমুক্তির সংগ্রাম মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। আজ ২০২৬-এর প্রাক্কালে বাংলাদেশ সেই ঐক্যের চেতনাকেই ধরে রাখতে চায়। জামায়াতে ইসলামীর সামনে তাই দুটি পথ খোলা একটি পুরোনো পথ, যেখানে তারা ইতিহাসের ভারে নত হয়ে প্রান্তিক হয়ে পড়বে; আরেকটি নতুন পথ, যেখানে আত্মসমালোচনার মধ্য দিয়ে তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনর্নির্মাণ করতে পারবে। যে পথ তারা বেছে নেবে, সেটিই নির্ধারণ করবে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি নয়, এখন সময় আত্মসমালোচনা ও পুনর্জাগরণের। ২০২৬ সালের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী যদি সত্যিই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে পারে স্বাধীনতার চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও ইসলামি ন্যায়নীতির সংমিশ্রণে তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে। আর যদি তারা সেই সাহস না দেখায়, তবে ইতিহাস আবারও প্রমাণ করবে যে দল নিজ অতীতের মুখোমুখি হতে পারে না, সে ভবিষ্যতের দাবিও রাখতে পারে না।

লেখক : সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বেসরকারি ব্যাংকিং আর্থিক অপরাধ বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা