শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে কোন দল সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে সরকার গঠন করবে, তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে কি না, অথবা আদৌ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না। দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে তাদের পক্ষে কি নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা আদৌ সম্ভব হতো না? বাংলাদেশের পেছনের নির্বাচনি ইতিহাস থেকেই উপলব্ধি করা যেতে পারে, তাগিদ থাকলে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলা কোনো ব্যাপারই নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুটাই ছিল ঢিমেতেতালা গতিতে। তারা ধরেই নিয়েছে, রাজনৈতিক ময়দানে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো প্রতিপক্ষ নেই দেশের প্রধান দুটি দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতাচ্যুত এবং কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগবঞ্চিত আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে বাধাহীনভাবে তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম যদি অব্যাহত থাকত, তাহলে আওয়ামী লীগের দ্বারা বিএনপি ও জামায়াতের এত নির্বিবাদে হম্বিতম্বি করার উপায় থাকত না। আওয়ামী লীগ জন্মলগ্ন থেকে কোনো রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ সহ্য করার সংস্কৃতি লালন করে বেড়ে ওঠেনি। দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক দল নেই, যার নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের ঠেঙানি খায়নি বা আওয়ামী লীগের লালিত মাস্তানদের হাতে খুনজখম হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলে দানব, সরকারে না থাকলে ঘোষিত সন্ত্রাসী দল। উভয় অবস্থাতেই তাদের সব কর্মকাণ্ডকে তারা ‘গণতান্ত্রিক’ ও ‘বৃহত্তর জনগণ’ কর্তৃক সমর্থিত বলে দাবি করে। তারা গণতন্ত্রের পীর, পূজারি সবকিছু। তাদের মধ্য থেকেই জন্ম নেয় ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ ও ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’। তাদের মাঝেই থাকে ‘বঙ্গবন্ধু’, ‘দেশরত্ন’, ‘বঙ্গমাতা’ ইত্যাদি। এসব শিরোপা গ্রহণে আওয়ামী লীগকে কেউ কখনো ডিঙিয়ে যেতে পারেনি। কত দেশের সরকারই তো নানা কারণে ক্ষমতা থেকে অপসারিত হয়। গণবিক্ষোভে হয়, সামরিক বাহিনীর হাতে হয় এবং পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালেও ক্ষমতা থেকে অপসারিত হতে হয়। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের অনেককে গ্রেপ্তার করে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতায় থাকাকালে কৃত বাড়াবাড়ির জন্য মামলা দায়ের করা হয়। অনেক সময় কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়ে শাস্তি লাভ করে। অনেকে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে খালাস পায়। তাদের বেশির ভাগ দেশেই থাকে। বিশ্বজুড়েই এমন ঘটে। এতে লজ্জার কিছু নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ এমন নির্লজ্জ একটি দল নির্বাচিত হওয়ার ছয় মাসের মধ্যে ব্যাপক গণবিদ্রোহে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া ও দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরও সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী ও নেতা লজ্জাশরমের জাতীয় সংসদমাথা খেয়ে বলছেন, ‘শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’ এবং ‘সংবিধান অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সরকারই এখনো বৈধ।’ গণবিদ্রোহকে তারা জনমতের প্রতিফলন বলে বিবেচনা করে না। কখনো করেনি। তাদের কাছে ভোটার ও প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন, রাতের বেলায় ব্যালট বাক্সে নৌকার পক্ষে ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভরার নাম জনমতের প্রতিফলন। সেজন্য শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে ‘টুপ করে দেশে ঢুকে পড়া’র মতো কথা বলে আওয়ামী লীগের ভাঙা দুর্গে দামামা বাজানোর চেষ্টা করে পরিস্থিতিকে দেশ ও জনগণের জন্য এবং বিশেষ করে নিজেদের জন্য জটিল করার চেষ্টা করেন। এটাই আওয়ামী লীগের রাজনীতি।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে যদি সেনাবাহিনীর অকুণ্ঠ সমর্থন না থাকত; আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা না হতো এবং বিশেষ করে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা না হতো, তাহলে ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ১৪ মাসে আওয়ামী লীগের লালিত গুন্ডা-মাস্তানদের হাতে প্রতিপক্ষের কতজন নেতা-কর্মী হতাহত হতে পারত, তা ২০০৮ সালের নির্বাচনপূর্ব আট-দশ বছর আওয়ামী লীগের হাতে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী হত্যা ও জখমের ঘটনা হিসাব করলেই যে কেউ পেয়ে যাবেন।

সেই আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী যে নিরাপদে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড  চালিয়ে যাচ্ছে, সেটাই তাদের জন্য আশীর্বাদ। কিন্তু এ আশীর্বাদকে তারা হজম করতে পারছে না। সরকার ও নির্বাচনব্যবস্থার ওপর নানা তত্ত্ব দিয়ে এবং বিভিন্ন বিভাগ ও ব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে তারা একদিকে নিজেদের মাঝে ব্যবধান সৃষ্টি করেছে, অন্যদিকে সংস্কার ও নির্বাচন অনুষ্ঠান অহেতুক বিলম্বিত করে জনমনে প্রশ্ন সৃষ্টির সুযোগ দিয়েছে। জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানে জাতির ওপর চেপে বসা ফ্যাসিবাদের শিখণ্ডী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগকে সরকার ও রাজনীতি থেকে নির্বাসনে পাঠানোর জন্য টানা সাড়ে ১৫ বছর আধুনিক বিশ্বের বর্বরতম নিপীড়নের শিকার রাজনৈতিক দল ও জনগণের মধ্যে যে ঐক্য গড়ে উঠেছিল, ১৪ মাস পর তা আর সেই পর্যায়ে নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যুত্থান-পরবর্তী ঐক্য দৃশ্যত ক্ষণস্থায়ী ছিল। আন্দোলনের সাফল্য অর্জিত হওয়ার ছয় মাসের মধ্যে দেখা গেছে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সাফল্য অর্জনের কৃতিত্বের মূল দাবিদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থনকে বিএনপি ও জামায়াত সুদৃষ্টিতে দেখেনি। আন্দোলনের সমন্বয়করা নিজেদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করার পর বিএনপি এবং জামায়াত উভয় দল নাখোশ হয়। তারা এনসিপি এবং নবগঠিত দলটির কোনো কোনো নেতাকে নিয়ে নানা কটু মন্তব্য করতে থাকে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। উভয় দল চেয়েছিল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা তাদের পক্ষপুটে থেকে কাজ করবেন এবং এর বিনিময়ে তারা জাতীয় সংসদে ছাত্রদের গুটি কয়েক আসনে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে তাদের বাহবা কুড়াবে।

দেশে অভাবিতপূর্ণ একটি বিপ্লব ঘটানোর মূল নেতৃত্ব প্রদানকারী ছাত্র সমন্বয়করা রাজনীতিবিদদের চোখে কয়েক মাসের ব্যবধানে শিশু, অবুঝ ইত্যাদি হয়ে গেল। ন্যূনতম কৃতজ্ঞতাবোধ থাকলে হালুয়ারুটিতে ভাগ বসানো রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতাদের পক্ষে এহেন আচরণ করা সম্ভব হতো না। এনসিপি নেতাদের ব্যাপারে কী বলেছেন বিএনপি ও জামায়াতের নেতারা? বিএনপি মনে হয় তাদের নেতা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমানকে লেলিয়ে দিয়েছিল এনসিপি নেতাদের চরিত্রহনন করার জন্য। তিনি আবোলতাবোল বলে যাচ্ছিলেন এবং বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব চুপচাপ উপভোগ করছিল। যা হোক শেষ পর্যন্ত ফজলুর রহমানের দলীয় পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে বিএনপি। টক শোতে জনপ্রিয় বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানাও এনসিপি নেতাদের নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছেন। ছোটখাটো নেতারাও নানা কটূক্তি করতে ছাড়েননি।

সভ্য-ভদ্র লোকদের দল হিসেবে খ্যাত জামায়াতে ইসলামীর নেতারাও এনসিপিকে নিয়ে কটূক্তি করতে পিছু হটেনি। যাদের ত্যাগে জামায়াত আজকের এই অবস্থানে, যারা তাদের সুযোগ করে দিয়েছে যখনতখন ক্ষমতার উৎসগুলোতে গিয়ে কথা বলার, তাদের তারা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলতে শুরু করেছে। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সম্প্রতি জামায়াতের আচরিত সৌজন্যের বাইরে চলে গিয়ে তাদের দলের এক সমাবেশে এনসিপি নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমরা নতুন ছাত্রদের দল। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না। জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে অনেক দূর যেতে হবে।’ জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে কত দূর যেতে হবে? চব্বিশের আগস্টপূর্ব সাড়ে ১৫টি বছর জামায়াত কোথায় ছিল? ২০১০ থেকে আওয়ামী লীগের ধাওয়ায় এবং আওয়ামী লীগ সরকারের বিচারিক প্রহসনের ধারায় যখন জামায়াতের শীর্ষ নেতৃত্ব ফাঁসিতে ঝুলে পৃথিবী ত্যাগ করছিলেন, তখন তো তারা আওয়ামী লীগের কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। এখন যে তারা বড় বড় কথা বলছে, রাজনৈতিক এবং বিশেষ করে জামায়াতের ক্ষেত্রে ‘ইসলামি শিষ্টাচার’-এর খেলাপ করে কারও ‘বাপ’ হওয়ার দাবি করছে, তা কাদের অবদান, সম্ভবত তা-ও বিস্মৃত হয়েছেন জামায়াতের কিছু কিছু নেতা। হতে পারে, জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাঝে ঘাপটি মেরে বা জামায়াতের পরিভাষায় ‘হিকমত’-এর আশ্রয় নিয়ে আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণ আন্দোলনের প্রস্তুতি গ্রহণে ভূমিকা রেখেছে। আন্দোলনকে নানাভাবে শক্তি ও সমর্থন জুগিয়েছে, কিন্তু আন্দোলনের নেতারা এনসিপির নেতৃত্বে এসে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর অস্তিত্বের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠলে তাদের প্রতি বিরূপ ধারণা পোষণ করতে হবে কেন অথবা তাদের ঘায়েল করার মতো কথাবার্তা বলতে হবে কেন। এনসিপির নেতৃত্বে যাদের দেখা যাচ্ছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে তো তারাই ছিলেন। আন্দোলনের সফলতায় কদিন আগেও যারা বীর হিসেবে সমাদৃত হয়েছেন, রাজনৈতিক মঞ্চে অবতীর্ণ হওয়ার কারণে তাদের এখন ‘ভিলেন’ ভাবতে হবে কেন? বিএনপি যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় যেতে ব্যগ্র, এনসিপির অবদানকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে চাইলে তারা আওয়ামী সংস্কৃতির ধারক হিসেবে তা করতে পারে। কিন্তু এনসিপিকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করার পরিবর্তে তাদের প্রতি ‘অসৌজন্যমূলক’ ও হেয়প্রতিপন্ন করার মতো আচরণ জামায়াতের ‘রাজনৈতিক ঔদ্ধত্যের’ বহিঃপ্রকাশ ছাড়া কিছু নয়। এনসিপি নেতারা যদি জামায়াত বা বিএনপিকে নিয়ে কোনো কথা বলেও থাকেন, তাহলে বিগত মাসগুলোতে এনসিপির প্রতি এই দুই দলের বক্তব্য থেকে সুস্পষ্ট বোঝা যায়, তারা এনসিপিকে বাধ্য করেছেন তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে। একজন এনসিপি নেতা জামায়াত নেতার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন, গণ অভ্যুত্থানই এ সময়ের সব রাজনৈতিক দলের উৎস। জামায়াত আন্দোলনে অংশ নিয়েছে বলে আন্দোলনের নেতৃত্ব দাবি করা তাদের বালখিল্যতা। তিনি যথার্থই বলেছেন, আওয়ামী শাসনামলে কোথায় ছিল বিএনপি ও জামায়াত? এ প্রশ্ন তোলা তো অযৌক্তিক নয়।

বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি মোড়ে নতুন দলই সব সময় প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৯৫৪ সালে কয়েকটি নতুন দলের সমন্বয়ে গঠিত নির্বাচনি জোট ‘যুক্তফ্রন্ট’ পূর্ব পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগকে গো-হারা হারিয়েছিল। ১৯৭৯ সালে নবগঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠিত দলগুলোর ওপর আধিপত্য বিস্তার করেছিল। একনায়ক এরশাদের গঠিত জাতীয় পার্টির নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও একই দৃষ্টান্ত প্রযোজ্য। এনসিপি নতুন দল। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তাদের জন্ম। তারা রাজনীতিতে নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করলে প্রতিষ্ঠিত পুরোনো দলগুলোর উচিত তাদের উৎসাহিত করা। এর বিপরীত কিছু করলে তারা আবারও তাদের রাজনৈতিক বালখিল্যতার পরিচয় দেবে এবং দেশ আবারও মুখ থুবড়ে পড়বে। তাদের মাঝে শুভবুদ্ধির উদয় হোক।

লেখক : নিউইয়র্কপ্রবাসী, সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা