শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৯, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

১৯৭০ থেকে শুরু করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সব নির্বাচনেই প্রতিবেশী ভারতের কমবেশি প্রভাব ছিল। আগামী নির্বাচনেও অশুভ প্রভাব থাকার শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। দাদা চুপচাপ বসে থাকবেন, এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। ’৭০-এর নির্বাচনে ভারতীয় ব্যাপক প্রভাবের কারণেই নৌকার জয় হয়েছিল এবং যার ফলে ভেঙে যায় পাকিস্তান। পাকিস্তান ভেঙে জন্ম হয় বাংলাদেশের। কিন্তু বিজয় উল্লাস করে ভারত। পূর্ব পাকিস্তানের সাড়ে ৭ কোটি মানুষের শতকরা ৯৯ শতাংশ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুদ্ধ করেছে দেশের স্বাধীনতার জন্য। অন্যদিকে স্বাধীনতাকামী মানুষকে ভারত সহযোগিতা করেছে পাকিস্তান ভাঙার কৌশল হিসেবে। ভারতের সহযোগিতায় পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশের জন্মের পর প্রতিবেশীর প্রভাবমুক্ত হওয়া আমাদের জন্য কষ্টকর হয়। তার পরও প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া চেষ্টা করেছেন দেশকে ভারতীয় চাপমুক্ত রাখতে। তাঁরা কোনো কোনো ইস্যুতে সফল হলেও সব ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন এমন বলা যাবে না। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া অনেক ক্ষেত্রে ভারতীয়দের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। সে কারণে একজন হয়েছেন নিহত, অন্যজনকে দীর্ঘ কারাবরণসহ নানান যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। ইতিহাসের ভিতর-বাইরের হিসাবনিকাশে দেখা যায় ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল পুরোপুরি ভারতীয় ডিজাইনে। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর জরিপ অনুযায়ী, ২০১৪-এর নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করত। তখন বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার ইঞ্জিনিয়ারিং করা হয়। আগামী নির্বাচনের ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনও প্রতিবেশী ইতোমধ্যে করে ফেলেছে। দেশীয় প্রকাশ্য ও গুপ্ত সঙ্গীদের নিয়ে প্রতিবেশীর এ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন হলো, যেভাবেই হোক বিএনপি ঠেকানো। জাতীয়তাবাদী আদর্শের সমর্থকরা বিষয়টি ইতোমধ্যে অনুধাবন করতে পেরেছেন; কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেটা বুঝতে পারছেন বলে তাদের আচার-আচরণে এখনো স্পষ্ট হচ্ছে না।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া অংশগ্রহণে আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু শুভাকাক্সক্ষী ও তথাকথিত সমমনা মিত্রের চাপে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তিনি জানতেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়া হবে। তার পরও মন্‌জুরুল ইসলামমিত্রকে খুশি করতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এর পর থেকে ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়েই এ দেশে নির্বাচন হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে ‘র’ দেশের প্রতিটি আসন ধরে ধরে জরিপ চালায় এবং একটি তথ্যবহুল ডেটাবেস তৈরি করে। এতে গুরুত্বসহকারে ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচন পরিস্থিতি, জনমতসহ যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত মূল্যায়ন করা হয়। জরিপে আগের দুই নির্বাচন কেমন ছিল তার ওপর ভিত্তি করেই ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে মাইনাস করার জন্য ষড়যন্ত্রের সবরকম জাল বোনা হয়। ওই জরিপে দেখা যায়, বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তাহলে এককভাবে ১৬০টি আসন পায়। আর জোটবদ্ধভাবে পায় ১৮৪ আসন। এ জরিপের পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা এবং ভারতীয় হাইকমিশন ও তাদের সাউথ ব্লকের মাথা খারাপ হওয়ার মতো অবস্থা হয়। এরপর শুরু হয় নতুন খেলা। বিএনপি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে সেজন্য কয়েক ধাপে বিস্তারিত একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন তৈরি করা হয়। কয়েকজন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, কিছু অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, বিএনপি ও সমমনা জোটের কিছু নেতাকে নিয়ে একটি প্রোপাগান্ডা সেল গঠন করা হয়। এ সেলের সদস্যরা নামে-বেনামে বিভিন্ন পত্রিকায় বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী সেজে লেখালেখি শুরু করেন। তাদের লেখার মূল বিষয় ছিল, বিএনপি নির্বাচনে গেলে ভুল করবে। বেগম জিয়ার আপসহীন ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে। বিএনপি অংশ নিলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে ওই সরকার বৈধতা পাবে। আর অংশ না নিলে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নতুন সরকারের পতন ঘটবে। অন্যদিকে বিএনপির কিছু নেতাকে একত্র করে পুনর্গঠন করা হয় ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার ‘তৃণমূল বিএনপি’। টেলিভিশন টকশো ও পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে তখন বিএনপির শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। এর ফলে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি নেতাদের ওপর প্রচণ্ড রকম চাপ সৃষ্টি হয়। সে চাপে বিএনপির ওপর কেমন প্রভাব পড়ছে, সে রিপোর্ট প্রায় প্রতিদিনই ‘র’-এর নেপাল অফিসে পাঠানো হতো। নেপাল থেকে সেই রিপোর্ট যেত নয়াদিল্লির সাউথ ব্লকে। বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন রক্তিম (ছদ্মনাম) ‘র’ এবং এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে দেশীয় যারা জড়িত ছিলেন তাদের সমন্বয় করতেন। এ কাজের জন্য মোটা অঙ্কের বাজেট ছিল। তখন এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা যে যেভাবে পেরেছেন টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ওই সিন্ডিকেট নির্বাচনের আগে অনেক সেমিনারও করে। সেমিনারে সবার বক্তব্যই ছিল বিএনপির শুভাকাক্সক্ষী হিসেবে। আর এসব কাজের লিয়াজোঁ সভাগুলো হতো গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলে। শেষ পর্যন্ত এ ফাঁদে পা দিয়ে বিএনপি নির্বাচন না করার ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই চক্র বিজয় উল্লাস করে। পরবর্তীতে ভারতের সাউথ ব্লক ও শেখ হাসিনা এ সিন্ডিকেটের সবাইকে নানাভাবে পুরস্কৃত করেছেন। ওই চক্রের একজন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। কয়েকজন এখন জেলখানায় এবং অন্যরা বিদেশে পালিয়ে গেছেন।

বিএনপির বিরুদ্ধে এবারের ষড়যন্ত্র একটু ভিন্ন কৌশলে হচ্ছে। এবারের টার্গেটও বিএনপিকে মাইনাস করা। এর জন্য কৌশল হলো বিএনপির ভোট কয়েক ভাগে ভাগ করা। গতবারের কৌশল ছিল নির্বাচন থেকে বিএনপিকে দূরে রাখা। আর এবারের কৌশল নির্বাচনে পরাজিত করা। জানা গেছে, এবারের ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএনপির বেশ কিছু নেতা-কর্মীকেই ব্যবহার করা হবে। এর জন্য ১০০ আসন চিহ্নিত করার কাজ চলছে। এসব আসনে বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত একাধিক ব্যক্তিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করানো হবে। যেসব আসনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রভাব রয়েছে, সেসব আসনে তাদের মধ্য থেকেও প্রার্থী দেওয়া হবে। ১০০ আসনে বিএনপির ভোট যদি তিন ভাগে ভাগ করা যায় তা হলেই তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং সফল হবে। এ প্রক্রিয়ায় একটি বিশেষ দলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে প্রতিবেশী। এবার সংবাদপত্র বা টেলিভিশন টকশোকে অপপ্রচারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হবে না। দেশবিদেশ থেকে নামে-বেনামে নানান সমাজমাধ্যমে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রোপাগান্ডা করা হবে। আসনভিত্তিক বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অপপ্রচারের বিভিন্ন কনটেন্ট ইতোমধ্যে তৈরির কাজ চলছে। শুধু একটি দলের সঙ্গে নয়, পশ্চিমা বেশ কিছু দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও প্রতিবেশীর গোয়েন্দা সংস্থা যোগাযোগ রাখছে। যেটা তারা করেছিল ওয়ান-ইলেভেন ও ২০০৮-এর নির্বাচন কেন্দ্র করে। এ ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি জরিপ হয়েছে। বিএনপির ভোট ভাগ করতে পারলে তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং সফলতা লাভ করবে বলে তারা মনে করছে।

বিএনপি মাইনাসের বিকল্প ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনও প্রতিবেশী এবং তার গুপ্ত বন্ধুদের করা আছে। সেটা হলো নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র। বর্তমান সরকারের ভিতরে নানান জটিলতা সৃষ্টি এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ চাঙা করে নির্বাচন পেছানোর বিকল্প ফর্মুলাও আছে তাদের হাতে। সেই ফর্মুলার ইঙ্গিতই দিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়া। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে আগামীতে কী হবে সে সম্পর্কে বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আরও এক-দুই বছর থাকবে। তারপর নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আরোহণের সম্ভাবনা। বিএনপি পুরো মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না তা নির্ভর করবে কিছুটা ভারতের কৌশলগত অবস্থানের ওপর এবং কিছুটা আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন ও শক্তি সঞ্চয়ের ওপর। যদি বিএনপি তার বিরুদ্ধে পরিচালিত পরিকল্পিত সহিংসতাবিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হয়, তবে ওয়ান-ইলেভেনের পুনরাবৃত্তি ঘটবে। অদক্ষতা/আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে অথবা ছাত্র চাপের মুখে সংস্কার-মিশনে হাত দিলে নির্বাচন না হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় থাকবে। তখন দুর্বল মন্ত্রীরা বদলাবে এবং ড. ইউনূসকে প্রেসিডেন্ট করে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠিত হবে। সংবিধান বদলের ক্ষীণ গুঞ্জন উচ্চকিত হলেও আগামী পাঁচ বছর যাবে গণপরিষদের নির্বাচন, সংবিধান প্রণয়ন ও গণভোটে। যা-ই ঘটুক, এ পাঁচটি বছর দেশবাসীকে বাস করতে হবে বিভ্রান্তি, অস্থিরতা, প্রতিবাদ, আন্দোলন, হরতাল-অবরোধ, সহিংসতার ভিতর দিয়ে। পঙ্গু অর্থনীতি দরিদ্রদের আরও বিপদে ফেলবে এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক সূচকে বাংলাদেশ ক্রমাগত পেছাতে থাকবে।’ তার বক্তব্যে একমাত্র বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। আর অন্য সব বিষয় সম্পর্কে বক্তব্যে মনে হচ্ছে, তিনি যা বলছেন তা নিশ্চিত হবে। এমন আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যকে সাদা চোখে মূল্যায়নের কিছু নেই। কারণ তিনি সাবেক সেনাপ্রধান। শেখ হাসিনার শাসনামলে জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূইয়া ২০১২ সালের ২৫ জুন দায়িত্ব গ্রহণ এবং ২০১৫ সালের ২৫ জুন অবসর গ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের দিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পশ্চিম জার্মানিতে ছিলেন। সেখান থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের ভারতে আশ্রয় দেন। ভারত সরকার শুধু শেখ হাসিনাকে আশ্রয়ই দেয়নি, রাজনৈতিক শিক্ষাও দিয়েছে। তিনি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে যখন দেশে ফেরেন, এর ঠিক ১৩ দিন পর অর্থাৎ ৩০ মে নিহত হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।  পঁচাত্তরের ঠিক ৫০ বছর পর তিনি আবার ভারতের আশ্রয়ে আছেন। ভারত অতীতের মতো নিশ্চয় তাদের প্রিয় মানুষকে প্রস্তুত করছে। তিনি যদি আবার ফিরে আসেন তখন কোনো অঘটনের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না, এটা ভাবার কারণ নেই। সুতরাং ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভারতের সঙ্গে গুপ্ত পরকীয়া না করে ফ্যাসিবাদবিরোধী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সবাইকেই মনে রাখতে হবে, পরকীয়ার পরিণতি ভালো হয় না। হয় সংসার ভাঙে, না হয় বদনাম রটে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা