শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

আপনারা যারা কথায় কথায় মীর জাফর, খোন্দকার মোশতাক অথবা আবু জেহেলকে গালাগাল করেন তারা যদি উল্লিখিত ব্যক্তিদের ইতিহাস জানেন তবে এ কথা ভেবে খুবই অবাক হবেন যে মীর জাফর, মোশতাক কিংবা আবু জেহেল তাদের জমানায় সবচেয়ে চৌকশ ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। প্রথমেই আবু জেহেলের কথা বলে নিই। তার প্রকৃত নাম ছিল আবুল হাকাম অর্থাৎ জ্ঞানীদের পিতা। তার জমানার হেজাজ-নজদ-নুফুদ-হাইল থেকে ইয়েমেনের হাদরামউত অথবা সিরিয়ার দামেস্ক পর্যন্ত বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আবু জেহেলের পরিচিতি ছিল একজন অভিজাত ধনাঢ্য, জ্ঞানী, রুচিশীল, বীর গোত্রপতিরূপে। তিনি আবু হাকাম থেকে কীভাবে আবু জেহেল অর্থাৎ মূর্খদের পিতা হলেন- তা যদি আপনি এক কথায় বলতে চান তবে আপনাকে বলতে হবে যে ৬১০ থেকে ৬২২ সাল পর্যন্ত যে আরব বসন্ত শুরু হয়েছিল সেই বসন্তের রাজনীতি তিনি অস্বীকার করেছিলেন। নিজের গোয়ার্তুমি, অহংকার এবং অন্যান্য গোত্রপতি বন্ধুদের কবলে পড়ে তিনি প্রকৃত সত্য জানা সত্ত্বেও স্রোতের অনুকূলে গা ভাসিয়ে মহাকালের ভিলেনে পরিণত হয়েছিলেন।

আবু জেহেলের মতো অত বিখ্যাত না হলেও ১৭৪০ থেকে ১৭৬৪ সালের সর্বভারতীয় রাজনীতিতে মীর জাফর আলী খান ছিলেন অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব এবং বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার রাজনীতির প্রাণপুরুষ। অতিশয় সজ্জন, সামরিক বিদ্যায় পারদর্শী, অত্যন্ত সুদর্শন, অভিজাত এবং যুদ্ধের ময়দানের পরীক্ষিত বীর সেনাপতি মীর জাফর কীভাবে সর্বকালের নিকৃষ্ট বিশ্বাসঘাতকের উপাধি পেলেন তা যদি নির্মোহ ঐতিহাসিক তথ্যপ্রমাণ দ্বারা বিচার-বিশ্লেষণ করেন তবে আপনি অবাক না হয়ে পারবেন না। নবাব আলীবর্দী-পরবর্তী বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার প্রাসাদ রাজনীতির কবলে পড়ে তিনি তার অন্তর্নিহিত ভালো গুণাবলিগুলো হারিয়ে ফেলেন এবং দেশিবিদেশি প্রতারক চক্র, নিজের কুপুত্র মীরনের প্রভাব এবং সঙ্গীসাথিদের লোভলালসার ফাঁদে পা দিয়ে রাজনীতির সব হিসাব এলোমেলো করে ফেলেন এবং শেষ পর্যায়ে রীতিমতো পুতুলে পরিণত হন।

খোন্দকার মোশতাকের কুখ্যাতি ১৯৭৫ সালে মুজিব হত্যাকাণ্ডের দোসর এবং ’৭৫-পরবর্তী সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে, তাকে বাংলাদেশের মানুষ আবু জেহেল এবং মীর জাফরের মতোই বেইমান মোনাফেক বিশ্বাসঘাতক রূপে অবিরত অভিসম্পাত করে থাকে। অথচ ১৯৫০ থেকে ১৯৭৫ সাল অবধি প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশে খোন্দকার BP 101মোশতাকের মতো শিক্ষিত-মার্জিত, চৌকশ এবং অভিজাত রাজনীতিবিদ খুবই কম ছিল। নিজের ভিতরকার অন্তর্নিহিত লোভ, ঝুঁকি নেওয়ার পরিবর্তে কৌশল অবলম্বন এবং বঙ্গবন্ধুবিরোধীদের সঙ্গে প্রথমে আঁতাত এবং পরবর্তী সময়ে হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তিনি ক্ষমতার মসনদে বসলেন বটে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন পুতুলনাচের মঞ্চের একজন পুতুলরূপী অভিনেতা। ইতিহাসের তিনজন ঘৃণিত ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত কাহিনি বলার পর চলুন আমরা আজকের শিরোনাম এবং দেশের চলমান রাজনীতি নিয়ে আলোচনা শুরু করি। আপনারা অনেকেই হয়তো প্রখ্যাত সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ নামক অমর সাহিত্যকর্মটি পড়েছেন। আর যারা পড়েননি তারা সবাই নিশ্চয়ই আবহমান বাংলার পুতুলনাচের দৃশ্য হাটবাজারের মজমা, রঙ্গমঞ্চ অথবা টেলিভিশন, সিনেমায় দেখেছেন। পুতুলের হাতে-পায়ে দড়ি বা সুতা বেঁধে কেউ একজন পুতুলকে নাচায় এবং পেছন থেকে মজার মজার সংলাপ বলতে থাকে, যা শুনে দর্শক ভারি আনন্দ পান। আমরা সবাই এ ঘটনা জানি, কিন্তু নির্মল আনন্দ উপভোগের জন্য পুতুলনাচের দর্শক হই। কারণ রঙ্গমঞ্চ বা হাটবাজারের পুতুলনাচ মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। কিন্তু রাজনীতিতে যদি পুতুলনাচের মতো ঘটনা ঘটে তবে একটি দেশের যে মহাসর্বনাশ ঘটে তা অন্য কোনোভাবে ঘটে না। রাজনীতি মানুষের সামাজিক ব্যবহারের সর্বোচ্চ স্তর। রাজনীতির চিন্তা ও দর্শন সব চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের মধ্যে সবচেয়ে উঁচুমার্গের। এজন্য যেসব দার্শনিক রাজনীতি নিয়ে কাজ করেন তাদের সঙ্গে অন্যান্য দার্শনিকের তুলনাই চলে না। আবার রাজনীতির দার্শনিকরা যখন সেনাপতি-রাজা-বাদশাহ-আমির ওমরাহ হন তখন পৃথিবীতে একের পর এক নতুন ইতিহাসের সৃষ্টি হয়। রোমে মার্কাস ওরলিয়াস, আরবে হজরত আলী (রা.), চীনে কনফুসিয়াস, ভারতে চাণক্য যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা অতিক্রম করার নজির পৃথিবীতে নেই। সুতরাং রাজনীতিতে সব সময়ই শ্রেষ্ঠতর মানুষই সফল হতে পারেন। দুর্বলচিত্ত, লোভী, নীচু বংশজাত অশিক্ষিত, কুশিক্ষিত মূর্খরা যখন রাজনীতির নিয়ন্ত্রক বনে যান তখন একদিকে রাজনীতির সৌন্দর্যহানি ঘটে, অন্যদিকে অযোগ্য রাজনীতিবিদদের নাকে-হাতে-পায়ে-মুখে সুতো বেঁধে দেশিবিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্র তাদের পুতুলের মতো নাচাতে থাকে।

আমাদের গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ তথা আজকের বাংলাদেশ তার হাজার বছরের ইতিহাসে বহুবার পুতুল নাচার কবলে পড়েছে। পাকিস্তান জমনায় আইউব খানের খেলনার পুতুলরূপে যেমন আমরা, মোনায়েম খানকে পেয়েছিলাম তদ্রুপ স্বাধীন বাংলাদেশে মুশতাকরূপী একজন পুতুলশাসকের কারণে আমাদের গণভবন-বঙ্গভবন-ক্যান্টনমেন্ট, বিচারালয়, সচিবালয়, প্রার্থনালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজনীতির মনমননে যে নির্মমতা, রক্তের হোলিখেলার নেশা এবং মবোক্রেসির সন্ত্রাসের বীজ বর্পিত হয়েছে তা আজ বংশ বিস্তার করে সারা বাংলার ১৮ কোটি মানুষকে তাড়া করছে।

আজ আমরা স্বাধীনতার মধ্যে পরাধীনতার আতঙ্ক অনুভব করি। সংবিধান যে সব আইনের ভিত্তি এবং মানুষের হাজার বছরের আশা- আকাঙ্খা, চিন্তাচেতনা এবং মুক্তির সংগ্রামের ধারাবাহিক-স্বরলিপিরূপে যেভাবে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে সমুন্নত রাখে তা আজ আমাদের কাছে তেমন গুরুত্ব বহন করে না। আমরা সংবিধান ছুড়ে ফেলার সাহস দেখাতে পারি, ক্যান্টনমেন্ট দখল, সচিবালয় তছনছ সুপ্রিম কোর্টে তাণ্ডব যখন আমাদের কাছে ডালভাত ঠিক সেই সময়ে ৮০ বছর বয়সি কোনো মহিলার টুস করে ঢুকে পড়ার কথা শুনে যেভাবে কচুপাতার পানির মতো টলটল করে কাঁপতে থাকি- তখন রাজনীতির পুতুলনাচ আমাদের কী পরিমাণ সর্বনাশ করেছে তা বোধ হয় আমরা বুঝতে না পারলেও দুনিয়ার বোবা জন্তু-জানোয়ার, বৃক্ষলতা, আকাশের চাঁদ তারারাও বুঝতে পারে আমাদের বীরত্বের ধরন ও প্রকৃতি।

২০২৫ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐতিহ্যগত শ্রেষ্ঠত্ব নাকি সর্বনাশা পুতুলনাচের মহড়া চলছে তা নিয়ে আলোচনার কোনো রুচি নেই। তবে যখন পুলিশের কর্তারা মজলুম হয়ে চাকরি ছাড়ার কথা প্রকাশ্যে বলেন, যখন রাষ্ট্রের দণ্ডমুণ্ডের অধিকর্তারা নিরাপদে ভেসে যাওয়া নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে বাহাস করেন তখন আমার মতো সাধারণ মানুষের মনোজগতে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। যখন উত্তর পাড়া-দক্ষিণ পাড়ার খবরাখবর ক্ষুধার যন্ত্রণার চেয়ে গুরুত্ব পায় কিংবা রাজনীতি ও রাষ্ট্রযন্ত্রের পুতুলরূপী ভাড়দের পদপদবি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ঘুষ-দুর্নীতির ওপেন টেন্ডার হয় অথবা যখন কারও ব্যক্তিগত সহায়সম্পত্তি, সুনামসুখ্যাতি, জীবনযৌবন গ্রাস করার জন্য রাক্ষসের ন্যায় মবোক্রেসির সন্ত্রাস হাঁ করে তখন সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতির পরিণতির ভয়ংকরী রূপ আমাদের বেঁচে থাকার পরিবর্তে কবরের বাসিন্দা হওয়ার জন্য প্ররোচিত করতে থাকে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা