শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

প্রতিবেশী ভারত আমাদের বন্ধু নাকি শত্রু, ৫৪ বছরে তার মীমাংসা হয়নি। সাধারণ ধারণাটা এমন যে একাত্তরে যারা অস্ত্রহাতে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন, তাদের বিবেচনায় ভারত বন্ধু। আর যারা দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন, তাদের হিসেবে শত্রু। এ ছাড়া যখন যারা ক্ষমতায় এসেছেন, তখন তারা নিজেদের সুবিধামতো সম্পর্ক তৈরি করেছেন। কেউ ভারতকে দাদা বলতে অজ্ঞান। কেউবা বলে দাদা নয়, ভারত আমাদের সঙ্গে দাদাগিরি করে। তিন দিক বেষ্টিত প্রতিবেশী বৃহৎ দেশ হিসেবে ভারত সে সুযোগ নিয়ে নানান ছলে আমাদের সঙ্গে বরাবরই চাতুরী করেছে। কখনো নীতিতে করেছে, কখনো কূটনীতিতে। অবশ্য তারা যতটা না সুযোগ চেয়েছে, আমরা অনেক ক্ষেত্রে তার চেয়ে বেশি দিয়েছি। প্রতিবেশী যে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ওঠানামা হবে, এটাই স্বাভাবিক। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সব অপকর্মের প্রতি প্রতিবেশী দেশটির রাখঢাকহীন সমর্থন বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে তাদের অনেক দূরে ঠেলে দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে ‘তাদের মানুষ’কে তারা নিরাপদে নিজেদের জিম্মায় নিয়ে গেছে। প্রতিবেশীর অনেক বিনিয়োগ, আশাভরসা জুলাই বিপ্লবে ধুলোয় মিশে গেছে। তবে বর্তমান বাস্তবতায় দেশে আবার শুরু হয়েছে নতুন খেলা। ওপরে ওপরে ভারতবিরোধিতার কথা বলে ভিতরে ভিতরে ভারততোষণের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। যেভাবেই হোক ক্ষমতা চাই, এমন উদ্ভ্রান্ত মানসিকতায় নতুন মেরূকরণের খেলা চলছে পর্দার আড়ালে। ক্ষমতার জন্য দরকার ভারতপ্রেমীদের ভোট। বাক্স ভর্তি ভোট লাগবে, সে ভোট রহিমের হোক বা রামের। রহিমের ভোট হাতে রেখে রামের ভোটের জন্য দাদাদের সঙ্গে হাত মেলাতে চাচ্ছে অনেকে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধও চাই, আবার ক্ষমতার জন্য তাদের ভোটও চাই। যদি তাই হয়, তাহলে জুলাই বিপ্লবের রক্তের ঋণ কীভাবে শোধ হবে?

মন্‌জুরুল ইসলামবাংলাদেশের রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র ও প্রতিবেশী ভারতের প্রভাব সব সময়ই ছিল, এখনো আছে। রাশিয়ার প্রভাবও ছিল অনেক দিন। চীনের প্রভাবও আছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের প্রভাব বরাবরই বেশি। ওয়ান-ইলেভেনের আগে অর্থাৎ ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশে যারা যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন, তাদের নাম বিভিন্ন কারণে সবাই জানেন। কারণ তাদের অনেকেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুবই সক্রিয় ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হ্যারি কে. টমাস জুনিয়র ২০০৩ সালের ২৭ মে থেকে ২০০৫ সালের ২ জুলাই, প্যাট্রিসিয়া এ. বুটেনিস ২০০৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৭ সালের ২৩ জুন, জেমস এফ. মরিয়ার্টি ২০০৮ সালের ২৬ মার্চ থেকে ২০১১ সালের ১৭ জুন, নিকোলাস ডিন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০১১ সালের ১৭ জুন থেকে ২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর, ড্যান ডব্লিউ মোজেনা ২০১১ সালের ১৬ মে থেকে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি, মার্শা বার্নিকাট ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর, আর্ল আর মিলার ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারি, পিটার ডি. হাস ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই, হেলেন লাফেভ (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই থেকে ১ নভেম্বর, মেগান বোলডিন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০২৪ সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ১০ জানুয়ারি এবং সর্বশেষ আছেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স)। একই সময়ে যারা ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন তারা হলেন বীণা সিক্রি ২০০৩ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের নভেম্বর, পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর, রজিত মিত্র ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের অক্টোবর, পঙ্কজ শরণ ২০১২ সালের মার্চ থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর, হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি, রিভা গাঙ্গুলি দাস ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২০ সালের অক্টোবর, বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর এবং সর্বশেষ প্রণয় কুমার ভার্মা ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন।

ওয়ান-ইলেভেনের আগে-পরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হ্যারি কে. টমাস, প্যাট্রিসিয়া এ. বুটেনিস ও ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি, পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তীর তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকেই ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার পরিকল্পনা করে। সে পরিকল্পনায় সর্বাত্মক সহায়তা করে ভারত। আর আপত্তি জানায় যুক্তরাষ্ট্র। সে কারণেই পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দল ও সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। নানান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও একজন উপমন্ত্রীকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নানান কটূক্তি, হাসিতামাশা করেন। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানে আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালকে ‘দুই আনার মন্ত্রী’ বলে কটূক্তি করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া নিশা দেশাইয়ের সঙ্গে দেখা করে হাত পেতে বসে ছিলেন এবং মনে করেছিলেন নিশা দেশাই তার হাতে ক্ষমতা তুলে দেবেন।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মোজেনাকে ‘কাজের মেয়ে মর্জিনা’ বলে ব্যঙ্গ করেন। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে মোজেনার দূতিয়ালি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কয়দিন আগে উনি (খালেদা জিয়া) ছিলেন আরেকজনের দিকে তাকিয়ে। মোজেনা তো কত চেষ্টা করলেন নির্বাচনটা বন্ধ করার জন্য। শেখ হাসিনা যাতে প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন তার জন্য। এমন কোনো চেষ্টা নেই যা তিনি করেননি। আল্লাহর ওয়াস্তে সবশেষে চাকরির মেয়াদও শেষ, ক্ষমতাও শেষ। আগামী সপ্তাহে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেবেন। জীবনে হয়তো আর বাংলাদেশে আসবেন না। বাংলাদেশ কিন্তু ওই অবস্থায় নেই, “কাজের মেয়ে মর্জিনা” বাংলাদেশের ক্ষমতার রদবদল করবে।’ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে বিএনপি ভেবেছিল কংগ্রেস গেছে, এবার ভারতের মোদি সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। মনে রাখতে হবে, মনমোহনের চেয়ে মোদি আরও কট্টরভাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক।’ আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কেমন সম্পর্ক তা প্রকাশ্যে স্পষ্ট হয়েছে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের ওপর ঢাকার মোহাম্মদপুরে হামলা হয় এবং পিটার ডি. হাসকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাৎই দেননি। একপর্যায়ে তাকে বাংলাদেশ ছাড়তে হয়েছে। জটিল অবস্থার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিদায় নিয়েছিলেন। বিদায়ের সময় তিনি একটি বিবৃতি দেন। তাতে তিনি বলেন, ‘এভাবে ঢাকা থেকে বিদায় নিতে হবে আমি আশা করিনি।’ অন্যদিকে ২০০৩ সাল থেকে ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারদের সখ্য ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। ভারতের সর্বাত্মক সমর্থন পেয়ে আওয়ামী লীগ দুর্বিনীত হয়ে যায় এবং বেপরোয়া গতির যানবাহনের মতো শেষ পর্যন্ত যা হওয়ার তা-ই হয়। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পালিয়ে ভারতের কাছেই ফিরে যান শেখ হাসিনা। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান শুধু যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হয়েছে তা নয়, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রতিবেশী ভারতের প্রতিও মানুষ অনেক বেশি ক্ষুব্ধ হয়েছে। জুলাই বিপ্লবে তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বর্তমান বাস্তবতায় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিদ্বেষী মনোভাব ফুঁসে ওঠার জন্য আওয়ামী লীগ ও ভারতই দায়ী।

জুলাই বিপ্লবে কোনো বিদেশি শক্তির ভূমিকা ছিল কি না তা এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। তবে যারা জানার তারা ঠিকই জানেন। অবশ্য জুলাই বিপ্লব চলাকালে ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই সাবেক রাষ্ট্রদূত ড্যান মোজেনা যুক্তরাষ্ট্রের টাইম টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছিলেন। কোটা আন্দোলন কেন্দ্র করে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে কী হতে পারে সে সম্পর্কে মোজেনা বলেছিলেন, ‘এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান ঘটতে পারে। আবার পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোও পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। এটা হতেও পারে, না-ও হতে পারে।’ টাইম টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু তাহের তার এ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছিলেন। সাক্ষাৎকারে মোজেনা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে আমি বহুদলীয় (রাজনৈতিক) প্রক্রিয়া সমর্থন করি। কয়েক দশক ধরে এখানে রাজনৈতিক অচলাবস্থা চলছে। এটা ভাঙা উচিত। এজন্য প্রয়োজন অর্থপূর্ণ সংস্কার। সীমান্তের কাছেই একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের ভিতরে পুনরেকত্রীকরণে নিজের স্বার্থেই সমর্থন করতে পারে ভারত। এমনও হতে পারে সহায়তা করতে পারে আন্তর্জাতিক বন্ধুরা। নৃশংসতার জন্য দায়ী নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে সম্ভবত নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সমর্থন আসতে পারে।’ মোজেনা ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই যা বলেছিলেন, এখন সেসবই দেখা যাচ্ছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম হলো। অন্য দলগুলোও পুনরুজ্জীবিত হলো। সুতরাং এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা রাস্তায় নামল আর বিপ্লব হয়ে গেল।

বাংলাদেশ নামক দেশটির জন্ম থেকেই অনেক খেলোয়াড় এটা নিয়ে খেলেছে। এখনো খেলছে। হয়তো ভবিষ্যতেও খেলবে। আমাদের নিয়ে খেলার সুযোগ আমরা নিজেরাই অন্যদের করে দিচ্ছি। অন্যরা আমাদের নিয়ে না খেললে আমাদের যেন ভালোই লাগে না। খেলারামরা আমাদের নিয়ে খেলতে চায়, আর তাদের সে সুযোগ দিয়ে আমরা শুধু ক্ষমতাটা চাই। জুলাই অভ্যুত্থানে একটি ফ্যাসিস্ট রিজমের পতন হলো ঠিকই; কিন্তু যাদের প্রশ্রয়ে ১৬ বছর বাংলাদেশের মানুষ বন্দিদশায় ছিল, নির্বাচনের আগে তাদের সঙ্গেই অনেকে আবার হাত মেলাতে চাচ্ছে। সবার টার্গেট এখন ক্ষমতা। গানের লিরিকে শব্দ মিলিয়ে বলতে হয়, ‘প্রথমত আমার ক্ষমতা চাই, দ্বিতীয়ত আমার ক্ষমতা চাই, শেষ পর্যন্ত আমার ক্ষমতা চাই।’ ক্ষমতার জন্য অনেকেই জনগণের ওপর ভরসা করতে পারছে না। রহিমের ভোট পকেটে আছে, এখন দরকার আওয়ামী লীগ ও রামের ভোট। প্রতিবেশীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে দুটি ভোটব্যাংক নিশ্চিত করতে পারলেই ক্ষমতা। এই যদি হয়, তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে-সব নীতি-আদর্শ বিসর্জন দিয়ে ক্ষমতাই যদি একমাত্র টার্গেট হবে, তাহলে আবু সাঈদরা রক্ত দিলেন কেন?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা