শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে

জুবায়ের হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে

পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে থাকে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। দেশের প্রত্যেক জেলাতেই কমবেশি ধর্ষণ, খুন, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ভূমি দখল এসবের মতো জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে থাকে। এসব ঘটনার কোনোটার বিচার হয়, আবার কতক ক্ষেত্রে অপরাধীরা আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়, কতক ক্ষেত্রে প্রশাসন নীরব থাকে, আবার কতক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী নিজেই চেপে যায়। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলাতেও ধর্ষণ, খুন, অপহরণ বা চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক ঘটনা ঘটে থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে এক ভয়ংকর প্রবণতা হলো বিচারের আগেই সামাজিক প্রতিক্রিয়া হয়ে পড়ে সহিংস। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় শুরু হয় কুটিল রাজনীতি। এসব অপরাধমূলক ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার কারণে সেখানকার পাহাড়ি জনগোষ্ঠী ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতা দেখা দেয়।  যেমন ২৩ সেপ্টেম্বর এক পাহাড়ি স্কুলছাত্রীর অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি জেলায় কয়েক দিন ধরে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। একে কেন্দ্র করে শুরু হয় পাহাড়ি ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে উত্তেজনা। ঘটনার তদন্তের আগেই পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর লোকজন বাংলাভাষী লোকজনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত নয়ন শীল নামের একজন যুবককে গ্রেপ্তার করা হলেও পরিস্থিতি শান্ত হয় না। জুম্ম ছাত্র-জনতা এই ছদ্মবেশী ব্যানারে খাগড়াছড়ি জেলাজুড়ে হরতাল অবরোধের ডাক দিয়ে ওই এলাকার জনগণকে অবরুদ্ধ করে ফেলা হয়।

অতীতের কয়েকটি ঘটনাতেও দেখা গেছে যে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কেউ নিপীড়নের শিকার হওয়ামাত্রই পুরো পাহাড়কে উত্তপ্ত করে ফেলা হয়েছে। তদন্ত ও বিচারের আগেই পুরো দায় বাংলাভাষী জনগণের ওপর চাপানো হয়েছে এবং পাহাড়ে শান্তি রক্ষার কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর অযথাই অভিযোগের তির ছোড়া হয়েছে। ২০১৭ সালে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের ছাত্রী ইতি চাকমাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনা বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর কেউ ঘটিয়েছে এমন দাবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে এবং মাঠে আন্দোলন শুরু হয়। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজপথ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম। কিন্তু পরবর্তী সময়ে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে তুষার চাকমা ও তার সহযোগী পাঁচজন চাকমা যুবক এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, কারণ ইতি তার প্রেম প্রত্যাখ্যান করেছিল।

ওই বছর ২০১৭ সালে আরেকটি ঘটনা ঘটেছিল। পানছড়িতে বালাতি ত্রিপুরাকে হত্যা করে সাধন ত্রিপুরা ও তার সহযোগীরা। প্রথমে তিন বাংলাভাষীকে দোষারোপ করে আন্দোলন শুরু হয় ক্ষুদ্র BP 101নৃগোষ্ঠীর সংগঠনগুলো। কিন্তু তাদের কূটকৌশল ধরা পড়ে যায়। ঘটনার মাত্র ছয় দিনের মাথায় বালাতি ত্রিপুরার খুনের মূল নায়ক কার্বারি সাধন ত্রিপুরা নামক একজনকে গ্রেপ্তার করে পানছড়ি থানার পুলিশ। তদন্তের পর সাধন ত্রিপুরা গ্রেপ্তার হন, যিনি নিজেই বাংলাভাষীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছিলেন। (সূত্র : দৈনিক পূর্বকোণ, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭)।

এর আগের বছর ২০১৬ সালে এক বাংলাভাষী ছেলের দোকানে কলেজে ভর্তির আবেদন করতে যাওয়ার ‘অপরাধে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একটি সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের নেতারা আয়না চাকমাকে ধরে নিয়ে যৌন নির্যাতন করে। পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে, কিন্তু উল্টো গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিতে হরতাল-অবরোধ ও বিক্ষোভ করে খোদ পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সংগঠন। (সূত্র : পরিবর্তন ডটকম, ২৭ জুন ২০১৬)।

২০১৪ সালে ঘটেছিল বিশাখা চাকমা ধর্ষণ ও হত্যা। রাঙামাটিতে বিশাখা চাকমার লাশ কাপ্তাই হ্রদে পাওয়া যায়। ঘটনার পরপরই শুরু হয় বাংলাভাষীদের দোষারোপের রাজনীতি। শুরু হয় সমাবেশ-মানববন্ধন। কিন্তু পুলিশি তদন্তে দেখা যায় তার স্বামী লক্ষ্মীরাম চাকমার উপস্থিতিতে সঞ্জয়, তত্তারাম ও বিনোদ চাকমা মিলে ধর্ষণ ও হত্যা করে। পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। (সূত্র : সিএইচটি টাইমস, ২২ নভেম্বর ২০১৪)। ওই একই বছর ২০১৪ সালে বান্দরবানে ব্র্যাক স্কুলের শিক্ষিকা উ প্রু মারমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তোলে স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংগঠনের সদস্যরা বাংলাভাষী কাঠুরিয়া মুসলিম উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তদন্তে দেখা যায় ওই ধর্ষণ ও হত্যার মূল খলনায়ক রশদ তঞ্চঙ্গ্যার ছেলে বিজয় তঞ্চঙ্গ্যা, যে একজন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর যুবক। (সূত্র : পার্বত্য নিউজ, ৮ জুন ২০১৪)।

২০১৪ সালের আরেকটি ঘটনা হলো, খাগড়াছড়ির কমলছড়িতে সবিতা চাকমার লাশ পাওয়া যায়। বাংলাভাষী ট্রাক ড্রাইভার ও হেলপারকে দায়ী করে গণধর্ষণের অভিযোগে আন্দোলন করে উপজাতীয় সংগঠন। কিন্তু ময়নাতদন্তে ধর্ষণের কোনো আলামতই পাওয়া যায়নি। এখানে  উল্লেখ্য যে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালসহ পাহাড়ের হাসপাতালগুলোতে অধিকাংশ চিকিৎসকই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর।

এদিকে ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই খাগড়াছড়ির দীঘিনালার ৯ মাইলে কৃত্তিকা ত্রিপুরা নামে পঞ্চম শ্রেণির এক শিশুকে হত্যা করা হয়। পাহাড়ি সংগঠনগুলো এই ধর্ষণ ও হত্যার দায় চাপায় বাংলাভাষীদের ওপর। আন্দোলনের মাধ্যমে পরিস্থিতি উপ্তপ্ত করে তোলা হয়েছিল এবং স্থানীয় পুলিশকে বাধ্য করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত মর্মে দুই বাঙালির স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছিল। পরে পিবিআইয়ের তদন্তে সগোত্রীয়রা জড়িত বলে প্রমাণ হয়। (সূত্র : দৈনিক আমার দেশ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫)।

এভাবে তিন পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিশু ও নারীর পরিচালিত নিপীড়নের ঘটনাগুলো রাজনৈতিক রং লাগিয়ে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা হয়। ২০২৫ সালের ১৯ আগস্ট ৫ জন মারমা নৃগোষ্ঠীর যুবক স্বগোত্রীয় এক মারমা স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। কোনো সংগঠন প্রতিবাদ করেনি, বরং ঘটনা চেপে যাওয়া হয়। স্থানীয় সালিশে শুকর জরিমানা দিয়ে বিচার মীমাংসার চেষ্টা হয়। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাতে কক্সবাজারের কলাতলী এলাকায় ঘটে যায় আরেকটি বিভীষিকাময় ঘটনা। চাকমা দম্পতি রঞ্জন চাকমা ও তার স্ত্রী স্থানীয় একটি সুপারিবাগানে কাজ করতেন। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে চাকমা যুবক বীরেল চাকমা একদিন সেখানে হাজির হয়। মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীকে কুপ্রস্তাব দিলে রঞ্জন বাধা দেন। তাতেই ক্ষিপ্ত হয়ে বীরেল চাকমা রঞ্জনকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে, এরপর তার স্ত্রীর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালায়। সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে রক্তমাখা অবস্থায় আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। ঘটনাটি ছিল ভয়াবহ, নির্মম ও নৃশংস।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর পার্বত্য জেলার পরিস্থিতি আরও বেশি অস্থির হয়েছে। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর ভোররাতে খাগড়াছড়ি জেলা সদরে ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. মামুনকে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার জেরে দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি সদর এবং রাঙামাটি সদরে পাহাড়ি ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং জানমালের ক্ষতি হয়। ওই সহিংস ঘটনার প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে জুম্ম ছাত্র-জনতা ব্যানারে এ বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর পাহাড়িদের ছদ্মবেশী সংগঠন কর্মসূচি আয়োজন করে। এরপর ২৩ সেপ্টেম্বরের ওই মারমা স্কুলছাত্রী নিপীড়নের ঘটনা পুরো পরিস্থিতিকে সহিংস করে তোলে। বস্তুত পার্বত্য জেলার খুন, গুম, ধর্ষণ, অপহরণ এসব অপরাধকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করছে কিছু গোষ্ঠী, যারা আইনের বাইরে থেকে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছে। এদের উদ্দেশ্য হলো পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তারা নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলোকে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করে। এরা গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালায়, বাংলাভাষীদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ায়, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়। এভাবে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের সঙ্গে একীভূত করার মূল লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে চায়।

এখন এই অশুভ লক্ষ্য ব্যর্থ করতে হলে জনগণের করণীয় হলো, অপরাধের বিচার চাইতে হবে আইন ও ইনসাফের ভিত্তিতে। ধর্ম, জাতি বা গোত্রের ভিত্তিতে নয়। অপহরণ, খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির মতো ঘটনায় সব রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে পক্ষপাত ত্যাগ করে নৈতিক অবস্থান নিতে হবে। প্রথাগত সালিশ নিষিদ্ধ করে, প্রচলিত আইনের আওতায় বিচার নিশ্চিত করতে হবে। নারীকে রাজনীতির হাতিয়ার নয়, সম্মানিত মানুষ হিসেবে দেখতে হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বাংলাভাষী এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন সবাই এ দেশেরই গর্বিত নাগরিক। এদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব। ভারতীয় মদতপুষ্ট কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের পথে হাঁটতে হলে জাতিগত বিভেদ পরিহার করে ন্যায়ের ভিত্তিতে প্রতিবাদ করতে হবে। কোনো নারীর সম্ভ্রমহানি ঘটবে, আর সেটাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক অভিসন্ধি পূরণের চেষ্টা করা হবে- এটা মেনে নেওয়া যায় না। কেননা এটি নারীর মানবিক মর্যাদার প্রশ্ন।

 

লেখক : রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা