শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আওয়াজ আর কাজের দোস্তি

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি

নিজেরটা আঠারো আনা বোঝে; অন্যেরটা দুই আনাও বুঝতে নারাজ প্রকৃতির মানুষ দেখলে গা রি রি করে ওঠে সিদ্দিকুল হায়াত বারীর। ১৯৮৫/৮৬ তে রাজধানীর মালিবাগে রজব মামার টি-স্টলে প্রায় প্রতি সন্ধ্যায় আমরা সমবয়সিরা পরচর্চাবিষয়ক যে সভায় মিলিত হতাম সেই সভার উচ্চরব সদস্য বারী। অতি আত্মকেন্দ্রিক ব্যক্তিদের বিষয়ে তাঁর বিস্তর জ্ঞান। ওই জ্ঞান বিতরণে তাঁর মনোযোগটা নিবিড় নয়। রাগের বশবর্তী হয়ে যেসব আত্মকেন্দ্রিকতার বর্ণনা দিতেন, সেগুলো নোটবুকে টুকে রাখলে একটা গ্রন্থ রচনা করা যেত।

কমার্শিয়াল ফার্মের একজিকিউটিভ পদে আসীন সিদ্দিকুল হায়াত বারী এক সন্ধ্যায় টি-স্টলের মালিককে বলেন, ‘রজব মামু! জলদি দুই খান বাটার টোস্ট খাওয়াও। এরপর খুব কড়া লিকারের এক কাপ রং চা দাও। সুগারলেস কিন্তু। দোকানি রজব আলী বলেন, ‘চা বলেন টোস্ট বলেন, বাটার বলেন, যা বলেন, সবই খাওয়ামু। মাগার নগদ টাকায়। কেন এরকুম কইলাম জিগান। আরে! জিগান্না কেলায়?’

‘আগের এক শ আশি টাকা শোধ করিনি, তা-ই।’ বলেন বারী, ‘আজকের তিন টাকার সঙ্গে আগের বাকি এক শ আশিরে প্লাস কর। কত পাওনা হলে তুমি? এক শ তিরাশি টাকা পঞ্চাশ পয়সা। বেতন পাওয়ামাত্র তোমার এই টাকা তোমারে দেব, কোনো সন্দেহ নাই।’

টি-স্টল মালিক রজব আলী বলেন, ‘শুধু আওয়াজ দিলে তো সন্দেহ দূর হয় না মামু। আওয়াজ আর কাজের মধ্যে দোস্তি হওন দরকার। আউজকা হইল গিয়া মাসের সাতাইশ তারিখ। দুইন্নার বেবাক অফিসে তন্খা (বেতন) হইয়া, সাহেবরা খাইয়া দাইয়া হজম কইরা সামনের মাসের ল্যাজ ধইরা ঝুইল্লা পড়নের জোগাড়ে আছে, আর আপনি কইতাছেন আপনার তন্খা হয় নাইক্কা। আপনের কোনো দোষ নাই মামু। দোষ তো আমার। গরিবের পোলা আমি, বিদ্যাবুদ্ধি নাই। যে যেই মেওয়া দেখাবে, সেই মেওয়া দেইখা নাচনের বরাত লইয়া পয়দা হইছি।’

নিজের বৈশিষ্ট্য বিচার করে অন্যকে যাচাই করবার রীতি অবলম্বন করলাম। যতবার বাক্যবাণে চিৎপাত হয়েছি ততবারই বাণ নিক্ষেপকারীকে পিটুনি দিতে চেয়েছি। তাই মনে হচ্ছিল, দৃশ্যত স্তম্ভিত-নির্বাচক বারী মনে মনে রজব আলীকে ইতোমধ্যে বার দশেক আছাড় মেরে ফেলেছেন। তবে মুখে বললেন, ‘দেখ মামু! দুপুর থেকেই মেজাজটা আমার খিঁচড়ে রয়েছে। তারপর তুমি এখন আমাকে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছ। তুমি কী ভাব নিজেকে! হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের মালিক?’

প্রশ্নের উত্তরে রজব আলী যা বললেন তা শুনে স্টলের গোটা দশেক খদ্দেরের সবাই হাসতে লাগলেন। রজব বলেন, ‘জে না। আমার মাথায় তো ছিট নাই। কেন ওরকম ভাবতে যামু? খাড়ান, বৈশিষ্ট্য বিচারখাতাটা দেখি...।’ বাকি লিখবার খাতাটার কয়েক পাতা বিড়বিড় করে পড়ার পর রজব আলী বলেন, ‘গরিবের মাজুর পোলা আমি। আটজন ভদ্রলোকের কাছে আমার পাওনা দাঁড়াইছে আড়াই হাজার টাকা। কেউই বাকি শোধ করতেছেন না। আমি ভাবনের কেডা? আপনারাই তো আমারে বিলাতি হোটেলের মালিক ভাবতেছেন।’

এসব উচ্চারণ শেষে বিস্ময়কর দৃশ্য। রজব হাঁক দেন, ‘ধনু, কই গেলি?’ দোকানের কিশোর বয়সি পরিচারক ধনু এগিয়ে এলে রজব বলেন, ‘বারী মামুরে চা-নাশতা খাইবার দে।’ বারী বলেন, ‘নানার বেটার দিলটা দেখলে? বিলকুল যেন কাপাস তুলা।’

২.

ওই যে দুপুরে সিদ্দিকুল হায়াত বারীর মেজাজটা খিঁচড়ে গিয়েছিল তার কারণ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে অফিসে এসেছিলেন তাঁর স্বজেলাতুতো ছোট ভাই বুলবণ ফারুক। বাণিজ্যিক অফিসগুলোয় স্টেশনারি সামগ্রী সরবরাহকারী বুলবণ ফারুক আট বছর আগে মায়ের যকৃতে গুরুতর অস্ত্রোপচারের খরচ জোগানোর জন্য দশ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন বারীর কাছ থেকে। কথা ছিল, টাকা ছয় মাসের মধ্যে শোধ করা হবে। কথা আর কাজ দোস্তি করেনি। অস্ত্রোপচারের পর ফারুকের মা প্রায় এগারো বছর বেঁচে ছিলেন। তবু টাকাটা ফেরত পেলেন না বারী।

‘খেয়ে পরে দিন তো যায় মোটামুটি’ পরিস্থিতিতে নিঃশ্বাস নিতে পারলেই আরামবোধ করেন বারী। তিনি তাই, ‘কিরে ভাই আমার টাকাটা তুই দিচ্ছিস না’ বলার মধ্যেই তাগদাকে সীমিত রেখেছেন। কড়া ভাষায় দুকথা শুনিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে কখনো কখনো যে হয় না, তা নয়। ইচ্ছেটা দমন করার প্ররোচনা দেয় ভদ্রতা। এতে যাঁর সুবিধা, অন্তরে তাঁর তাকধিনাধিন বাদ্য বাজায় শঠতার বীণা। কর্জের ইতিহাসকে গুরুত্ব তো বুলবণ ফারুক দিচ্ছিলেনই না, উপরন্তু মাসে কমপক্ষে দুবার এসে মুরুব্বির খবর নেওয়ার ভঙ্গি দিয়ে বারীর অফিসে কলা-বিস্কুট-চা খেয়ে যাচ্ছিলেন।

সেদিন দুপুরেও মুরুব্বি দর্শনে এসে ফারুক কলা-বিস্কুট-চা সাঙ্গ করলেন। সাঙ্গ করেন তবু ওঠেন না। একপর্যায়ে আমতা আমতা করে বলেন, ‘ভাইয়া! আপনার কি শরীর খারাপ?’ বারী জানান, শরীর নয়। মন খারাপ। জুন মাস যায় যায়, তবু মে মাসের বেতন হচ্ছে না। পাওনাদারদের মুখ দেখানোর সংকট ধেয়ে আসছে। ফারুক কপট বিস্ময়কর প্রকাশ করে বলেন, ‘মাই গড! এভাবে জীবন চলে? না ভাইয়া। আগের কোম্পানি ছেড়ে আপনার এখানে আসাটা ভুল হয়েছে। শুধু ভুল না। বিরাট ভুল! আগের কোম্পানি হয় তো এই কোম্পানির তুলনায় কম দিত। কিন্তু যা দিত সেটা তো টাইমলি দিত।’ বারীর মেজাজ গরম হচ্ছিল। মনে মনে বললেন, ‘গরুর গরু, ছ’মাসে শোধ দেওয়ার ওয়াদা করে নেওয়া টাকা আট বছরেও দিলি না। তোরে যে বাইশ তলা বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে ছুড়ে রাস্তায় ফেলে দিচ্ছি না, সেজন্য বাড়িতে গিয়ে নফল নামাজ আদায় না করে হাম্বা হাম্বা করছিস!’ বারীর প্রশ্ন, ‘আর কিছু বলবি?’

‘না। ভাইয়া!’ বলেন বুলবণ ফারুক, ‘যে কঠিন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন কীভাবে যে কথাটা বলি, ভেবে পাচ্ছি না। ইয়ে... মানে... ব্যাপারটা হয়েছে কী... আমার না হাজার দুয়েক টাকা খুবই দরকার। দিন প্লিজ! সামনের মাসের পনেরো তারিখের মধ্যে ফেরত পাবেন কোনো সন্দেহ নাই।’

সিদ্দিকুল হায়াত বারী বলেন, ‘এতক্ষণ ধরে আমার ক্রাইসিসের যে কেচ্ছা বললাম, সেগুলো কী তোরে বলেছি? না কি গোবরের নাদারে বলেছি?’

৩.

ভলতেয়ার রচিত ‘কাঁদিদ’ উপন্যাসে আছে, নায়ক কাঁদিদ অদ্ভুত অদ্ভুত দেশে চক্কর দেয়। একবার সে এমন এক দেশে যায়, যে দেশের মানুষ যুক্তিতর্কের পরোয়া না করে নিজের ঐতিহ্যকে আঠারো আনা গুরুত্ব দেওয়ার জন্য মরিয়া। কাঁদিদ ঘুরতে সেই দেশের একটা শহরে পৌঁছে এদিক-ওদিক ঘুরে দেখতে থাকে।

শহরের একটি জায়গায় কাঁদিদ দেখে হাজার হাজার মানুষ কিছু একটা দেখবার জন্য জড়ো হয়েছে। চক্রাকার জটলার মধ্যে সে ঢুকে পড়ে। কিন্তু ভিড়ের প্রচণ্ড চাপ। কাঁদিদ এগোতে পারছিল না। সে এক ব্যক্তিকে বলে, ‘ভাই, এখানে কী হচ্ছে। এত ভিড় কেন?’ লোকটা বলে, ‘ফাঁসি দেওয়া হবে নৌকমান্ডারকে। ওটা দেখতে চায় এরা।’

কোন অপরাধে ফাঁসি? কাঁদিদের প্রশ্নের জবাবে লোকটি জানায়, এই কমান্ডার তাঁর জাহাজকে শত্রুপক্ষের কাছাকাছি নিয়ে গিয়ে গোলাবর্ষণ করেননি। তাই প্রাণদণ্ডের হুকুম হয়েছে। কাঁদিদ বলেন, শত্রুপক্ষও তাদের নৌকমান্ডারের বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ তুলে শাস্তি দিতে পারত। তা তো ওরা করছে না।

লোকটি বলে : তোমার কথায় যুক্তি আছে ভায়া। তবে প্রথা হলো, প্রতি বছর আমাদের দেশে একজন নৌকমান্ডারের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। সেই ঐতিহ্যও তো আমাদের রক্ষা করা কর্তব্য।

৪.

কাঁদিদবিষয়ক গল্পটি শুনে সিদ্দিকুল হায়াত বারী বলেন, ‘দেশের ঐতিহ্য, নাকি পাগলামির ঐতিহ্য রক্ষার জন্য দিওয়ানা হওয়া?’ একদিন গ্রিল করা মুরগি খাওয়ানোর আয়োজন করেন তিনি। সেখানে মুরগি-শিয়ালসম্পর্কিত আত্মকেন্দ্রিকতার একটি গল্প শুনিয়েছিলেন। রুশ গল্প সেটা। শিয়াল বাড়িতে এসে তার স্ত্রীকে বলে, এই নাও। বাঘ মামা দিয়েছে। আজ মামার জন্মদিন তো! তাই তিনি এই খাদ্য উপহার দিয়ে আমায় বলেছেন, যা এগুলো নিয়ে যা। তুই, তোর বউ আর তোর ছেলে-মেয়ে প্রত্যেকে চারটি করে খাবি।

শিয়ালগিন্নি দেখে, স্বামী এনেছে আটটি মুরগি। সে বলে, বাঘ মামার মাথায় বুদ্ধিশুদ্ধি বলে কি কিছু নেই? আমাদের পরিবারে মোট চার সদস্য। প্রত্যেকে চারটি করে খেতে হলে তো ষোলোটি মুরগি দরকার। উনি আটটি দিলেন কোন্ আক্কেলে? ‘তোমার কথায় যুক্তি আছে গিন্নি।’ বলে শিয়ালকর্তা, ‘তবে চিন্তার কিছু নেই। কোনো সমস্যা হবে না। আমার ভাগের চারটি আমি আগেই খেয়ে নিয়েছি।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা