শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

পৃথিবীতে এরকম বহু দেশ আছে যেসব দেশের সংবিধানে সুন্দর সুন্দর কথা লেখা থাকে। কিন্তু যখন যারা ক্ষমতা দখল করে তখন তারা ওই সুন্দর বইটা ছুড়ে ফেলে দেয়। এমনভাবে নতুন সংবিধান লেখে, যাতে চিরকাল ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা যায়। জিম্বাবুয়ে, উগান্ডা তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। আবার এমন দেশও আছে, যারা সংবিধানকে একটা পাঠ্যবই মনে করে। বাস্তবে চর্চা করে না। যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তখন তারা তাদের সুবিধার জন্য এই পাঠ্যবই পরিবর্তন এবং পরিমার্জন করে। কাগজে যা লেখা আছে, তার চর্চা করে না। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান তার বড় উদাহরণ। বিশ্ব গণতন্ত্রের আঁতুড়ঘর যুক্তরাজ্যে কোনো লিখিত সাংবিধানিক দলিল নেই। নীতি এবং চর্চার ওপর গণতন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় উদাহরণ হয়ে আছে ব্রিটেন।

সংবিধান নিয়ে এই তুলনার উদ্দেশ্য, একটি কথা খুব স্পষ্ট করে বলা। তা হলো, গণতন্ত্র লিখিত দলিল কিংবা কাগজের বিষয় নয়। গণতন্ত্র চর্চার বিষয়। প্রতিনিয়ত পরমত সহিষ্ণুতা, সহনশীলতার চর্চার মধ্য দিয়ে একটি দেশের গণতন্ত্র বিকশিত হয়।

জুলাই সনদ নিয়ে বিজ্ঞজনরা গত আট মাসের বেশি সময় ধরে যে বৈঠকের পর বৈঠক করছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে এত কথা। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এর খসড়া তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত বৃহস্পতিবার এই সনদ নিয়ে দিনভর আলোচনা করেছে। রবিবার আবার এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদ অনুযায়ী চারটি ফর্মুলা নিয়ে দিনভর কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে ৩০টি রাজনৈতিক দলের। কেউ বলেছে, এজন্য গণভোট লাগবে, কারও মতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের জন্য পাঠাতে হবে। কেউ নতুন সংবিধানের কথা বলেছেন, আবার কেউ নির্বাহী আদেশে এই সনদ চূড়ান্তের পক্ষে মত দিয়েছেন।

অদিতি করিমকিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। আমরা যদি জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকে ধারণ করতে না পারি, তাহলে যেভাবেই এ সনদ গৃহীত হোক লাভ কী হবে? ধরা যাক, এনসিপির দাবি অনুযায়ী সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ গৃহীত হলো। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরাজিত শক্তি ক্ষমতায় ফিরে এলো। অথবা জুলাই বিপ্লবের চেতনার ‘প্রতি বিপ্লব’ সংগঠিত হলো। তখন এই সাংবিধানিক আদেশ কিংবা নতুন সংবিধানের কী হবে? আবার ধরা যাক, জামায়াতের দাবি অনুযায়ী বিপুল অর্থব্যয়ে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হলো। কিন্তু ফ্যাসিবাদ ফিরে এলো। তাহলে গণভোটে গৃহীত এ কাগজের কি কোনো দাম থাকবে?

কাজেই জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষায় তৈরি রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কীভাবে, কোন পদ্ধতিতে গৃহীত হলো, এটা মুখ্য বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের অঙ্গীকারসমূহ বিশ্বাস করে কি না। চর্চা করতে চায় কি না? যদি রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদের চেতনাকে ধারণ না করে, তাহলে এই সনদ সোনার হরফে লিখলেও লাভ নেই।

জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মত-পার্থক্যের কারণ কী? কারণ, হলো অবিশ্বাস। একে অন্যকে বিশ্বাস করতে চায় না। একটি রাজনৈতিক দল মনে করে, তারাই একমাত্র জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে, বাকিরা ছলচাতুরী করবে। পারস্পরিক এই সন্দেহ এবং অবিশ্বাস নিয়ে কি জুলাই সনদকে কার্যকর করা সম্ভব হবে?

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শ এবং চিন্তা চেতনার পার্থক্য থাকবেই। এটাই গণতন্ত্রের রীতি ও সৌন্দর্য। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলগুলো অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী লালন করতে হবে। মৌলিক বিষয় হলো, বাংলাদেশের স্বার্থ। আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব। যে দল, যে মতেই বিশ্বাসী হোক না কেন, দেশের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। জুলাই সনদ হলো এরকমই একটি মৌলিক বিষয়। জুলাই সনদের মাধ্যমে দেশের ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধারণ করে দেশকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নেবে, এটাই হলো জনগণের প্রত্যাশা।

জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন আসলে কি? হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ‘নতুন স্বাধীনতার’ স্বপ্ন হলো এক গণতান্ত্রিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কিংবা ক্ষমতায় টিকে থাকার একমাত্র উপায় হবে জনগণের ম্যান্ডেট। সমতার বাংলাদেশে বিরোধী মতকে দমন করা হবে না। মানবাধিকার, আইনের শাসন সমুন্নত থাকবে। প্রতিটি নাগরিকের মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা হবে। ভিন্নমতের প্রতি সবাই হবে সহনশীল। ক্ষমতায় গিয়ে কোনো ব্যক্তি বা দল ‘দানব’ হয়ে উঠবে না। এটি কাগজে লিখলেই বাস্তবায়িত হবে না। সংবিধানে শব্দমালায় সজ্জিত করে আমরা যদি এর চর্চা না করি তাহলে কোনো লাভ নেই। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এই চেতনার চর্চার চেয়ে একে শক্ত পোক্ত করে লিপিবদ্ধ করতে বেশি আগ্রহী। এতে কি সত্যি জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর কি আমরা জুলাই সনদের চেতনার পথে হাঁটছি? চলুন একটু খতিয়ে দেখি। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণ যেন স্বাধীন প্রভাবমুক্ত ভাবে এবং নির্ভয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। প্রতিটি নির্বাচনে যেন জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে। বিগত সময়ের মতো রাতের ভোট, বিনা ভোট কিংবা ডামি ভোট যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন ছিনিমিনি খেলা না হয়। কিন্তু আমরা কি সেপথে হাঁটছি? বিতর্কিত নির্বাচনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আমরা কি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের চেতনাকে লালন করছি? ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন বলে ‘না’। আমরা সেপথে হাঁটছি না। বরং আমরা যে কোনো প্রকারে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ভয়ংকর মানসিকতা থেকে এখনো যে বেরোতে পারিনি। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচন তার প্রমাণ। খারাপ অভ্যাস দ্রুত রপ্ত হয় কিন্তু ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে সময় লাগে। গত ১৫ বছরে ভোট নিয়ে যত তামাশা এবং কেলেংকারী হয়েছে; সেই বৃত্ত থেকে আমরা এখনো বেরোতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন প্রমাণ করেছে, যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার উদগ্র বাসনা এখনো অনেকের মধ্যে প্রবল। মনের ভিতর এমন ক্ষমতা লোভ লালন করে আমরা কি জুলাই সনদকে বাস্তবায়ন করতে পারব? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সব অনিয়ম এবং বিশৃক্সক্ষলা হয়েছিল তা সহনশীলতার মাত্রা ছাড়ায়নি। আমরা মনে করেছিলাম, গণতন্ত্রের নবযাত্রায় এ ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এরচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে। ডাকসুর ভুলত্রুটিগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবাধ সুষ্ঠু এবং বিতর্কহীন নির্বাচন আয়োজনে এক হয়ে কাজ করবে। কিন্তু জাকসু নির্বাচনে রীতিমতো কেলেংকারী হয়েছে। এই নির্বাচন আমাদের ২০১৪, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে। জাকসু নির্বাচনে ভোট নিয়ে যখন তেলসমাতি খেলা চলছিল, ঠিক যেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কত শক্ত গেরো দেওয়া যায়, সে তর্কে মশগুল। ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, সুন্দর শোভিত শব্দগুচ্ছে সনদ লেখা সহজ কিন্তু বাস্তবে এর চর্চা করা অত্যন্ত কঠিন। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এর চর্চা না করে তাহলে এই সনদ মূল্যহীন কাগজে পরিণত হতে বাধ্য।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলেছেন- ‘আমাদের হৃদয়ে জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি এবং সৌহার্দের চর্চা করতে হবে।’ কিন্তু ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনে আমরা তার প্রতিফলন দেখিনি। শুধু এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচন কেন? ১৩ মাসে কতিপয় রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বৈরাচারের ভূত যেন নতুন করে সাওয়ার হয়েছে। ‘নতুন সংবিধান ছাড়া বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ কিংবা ‘পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে অংশ নেব না।’ এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক চেতনা এবং জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। নিজের মতো জোর করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া নয় বরং যুক্তির আলোকে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতকে আলিঙ্গন করার নামই গণতন্ত্র। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার- এমন মানসিকতা রেখে আর যাই হোক একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব না। প্রশ্ন হলো, আমরা এই মানসিকতার চর্চা করছি কি না? জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গত আট মাসের আলোচনা যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব জুলাই সনদ প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি ছাড় দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু বিএনপির এই গণতান্ত্রিক চর্চাকে কেউ কেউ দুর্বলতা ভাবছে। অনেকেই প্রকাশ্যে বলছে, বিএনপিকে বাধ্য করা হয়েছে। একটি দল যদি ভিন্নমতকে সম্মান করে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের অবস্থান থেকে সরে আসে তাহলে সেটা কি ওই রাজনৈতিক দলের সীমাবদ্ধতা না উদারতা? এই প্রশ্নের উত্তরের ওপর আসলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনেক কিছুই নির্ভর করছে। দেশের স্বার্থে একটি রাজনৈতিক দল যদি দলীয় অবস্থান থেকে সরে আসে, তাহলে সেই দলকে ‘টুপি খোলা’ অভিনন্দন জানানো উচিত। কিন্তু তা না করে অনেকেই বলছে, তাদের টেনে নামিয়েছি। এই মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।

জুলাই বিপ্লবের অন্যতম আকাক্সক্ষা হলো, সৌহার্দ এবং সহিষ্ণুতার চর্চা করা। ভিন্নমতকে যেন আমরা দমন না করি, ভিন্নমতের সমালোচনায় যেন আমরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলি। কিন্তু গত ১৩ মাসে আমরা লক্ষ্য করছি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ একে অন্যকে আক্রমণ করছে নোংরা এবং কুৎসিত ভাষায়। স্লোগানের ভাষা ক্রমশ এমন অশ্লীল এবং কুরুচিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব শুনলে কান বন্ধ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনৈতিক নেতাদের বুলিং করা হচ্ছে যাচ্ছেতাই ভাষায়। কুরুচির সব সীমা অতিক্রম হয়ে গেছে। এসবই আতঙ্কের, উদ্বেগের। এই মানসিকতা এবং নিম্নগামী প্রবণতা বন্ধ না করলে যেভাবেই ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত করা হোক তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। আমরা যে তিমিরে ছিলাম সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

৫ আগস্টের পর গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। আশার প্রদীপগুলো একে একে নিভে যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সর্বত্র। জুলাই বিপ্লব কারও একক অর্জন নয়। জাতীয় সম্মিলিত শক্তির বিজয়। জনগণের ঐক্যের আকাক্সক্ষা রাজনৈতিক দলাগুলোকে ধারণ করতে হবে। এলক্ষ্যে প্রথমেই মানসিকতা এবং চিন্তা চেতনার পরিবর্তন করতে হবে। যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় যেতে হবে- এই মানসিকতা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস গত বৃহস্পতিবারও দৃঢ়ভাবে বলেছেন ‘ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই।’ আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হোক জুলাই সনদ ও চেতনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ। রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘নির্বাচন’কে দেখতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পরীক্ষা হিসেবে। এই নির্বাচনে কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তা, যেন বড় না হয়। নির্বাচন যেন হয় সত্যিকারের গণতন্ত্র চর্চার ব্যবহারিক পরীক্ষা। এদেশের মানুষ দীর্ঘদিন ভোটাধিকার বঞ্চিত। সবাই মিলে যদি চাই, যে কোনো মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। নির্বাচনে কেউ কারচুপি করব না, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলব না। প্রশাসনকে প্রভাবিত করে, পেশি শক্তির প্রয়োগ করে জনমতকে পাল্টে দেব না। তাহলেই জুলাই সনদের সত্যিকার বাস্তবায়নের সূচনা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কারচুপি আর কারসাজির পুরোনো পথে হাঁটলে জুলাই সনদ হবে অর্থহীন এক কাগজ।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
একই দিনে পৃথক ব্যালটে গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা