শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০০৯ সালের প্রথম দিকের ঘটনা। আমি তখন সবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। আনুষ্ঠানিক শপথের পর আমাদের নিয়ে প্রথম যে বৈঠকটি হয়েছিল তার নাম ছিল আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক। জীবনের প্রথম জাতীয় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি ছিলাম যারপরনাই উত্তেজিত, আহ্লাদিত এবং একই সঙ্গে রোমাঞ্চিত।

সংসদীয় দলের বৈঠকে সংসদ নেতা বা প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হবেন এবং সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি মোতাবেক সংসদ সদস্যবৃন্দ কিভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন তা নিয়ে আলোচনা হবে বলে আমাকে জানানো হয়েছিল। উল্লিখিত বৈঠকটি কী বারে এবং কোন তারিখে হয়েছিল তা আমার মনে নেই। তবে সেদিনকার বৈঠকের আলোচনার প্রতিটি শব্দ আমার মনে আছে। কারণ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন যা বলেছিলেন তা তিনি ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দুপুর বেলা পর্যন্ত অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলেন।

আজ এত বছর পর সেদিনের বৈঠকের কথা কেন মনে পড়ল তার সে কথা? বলার পূর্বে আমার রাজনৈতিক জীবনের ছোট্ট একটি স্মৃতি আপনাদের বলা আবশ্যক এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যাঁরা চেষ্টা করছেন তাঁরা হয়তো আমার স্মৃতিকথা থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। জাতীয় রাজনীতিতে আমার অভিষেক ২০০১ সালে। ফরিদপুরের সদরপুর ও চরভদ্রাশন উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লাভের জন্য আমি প্রাণপণ চেষ্টা করছিলাম। তৃণমূলে নিয়মিত যাতায়াত-দলের বড় বড় নেতাদের সঙ্গে লবিং করার পাশাপাশি দলীয় প্রধানের সঙ্গে সম্পর্ক করার জন্য আমি চেষ্টা চালাচ্ছিলাম।

আমি যে সময়ের কথা বলছি তখন আওয়ামী লীগের অর্থসংকট চরমে। ১৯৯৬-২০০১ সাল অবধি ক্ষমতায় থাকার পরও দলের বিরুদ্ধে তেমন আর্থিক দুর্নাম ছিল না। কিছু ধড়িবাজ ব্যবসায়ীর শেয়ার মার্কেট লুট, কোরিয়ান ফ্রিগেড কেনার কমিশন নিয়ে কেলেংকারি ছাড়া বড় মাপের কোনো দুর্নীতির খবর ছিল না। ফলে ২০০১ সালে ক্ষমতা হারানোর পর দলের বড় বড় নেতা ব্যক্তিগতভাবে এবং দলীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনায় মারাত্মক আর্থিক সংকটে পড়ে। উল্লিখিত অবস্থায় আওয়ামী লীগে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কদর বেড়ে যায় এবং আমার আসনেও নব্য টাকাওয়ালা কয়েকজনের উৎপাতে আমি রীতিমতো অতিষ্ঠ হয়ে উঠি।

নব্য টাকাওয়ালাদের রাজনৈতিক মেধা ছিল না। ফলে আওয়ামী লীগের টাউট-বাটপাড়দের খপ্পরে পড়ে তারা দেউলিয়া হওয়ার পর্যায়ে চলে যায়। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে বলতে থাকেন অমুককে এত টাকা দিয়ে এসেছি- নমিনেশন কিনে এনেছি ইত্যাদি। কথাগুলো স্বয়ং শেখ হাসিনার কানে যায় এবং তিনি আমাকে একদিন ধানমণ্ডির অফিসে ডেকে পাঠান। আমি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিয়ে সভানেত্রীর সঙ্গে দেখা করি। তিনি নব্য টাকাওয়ালা মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বেফাঁস কথাবার্তার সারমর্ম শুনে রাগে-ক্রোধে অগ্নিশর্মা হন এবং নির্দেশ দেন যে ওসব লোক যেন আওয়ামী লীগের নাম ধরে এলাকায় ঢুকতে না পারে।

২০০২ সালের সেই বৈঠকে শেখ হাসিনা অন্তত তিন-চার ঘণ্টা সময় আমাদের দিয়েছিলেন। রাজনীতিতে টাকার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেছিলেন, অতীতের মতো ভুল করব না। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে নেতাকর্মীরা যেন সচ্ছল হতে পারে সেই ব্যবস্থা করব। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের সঙ্গে সমঝোতা করে রাজনীতি করা- জাসদের সঙ্গে সমঝোতা, জাতীয় পার্টির সঙ্গে ঐক্য ইত্যাদি নিয়ে এমন সব নির্জলা সত্য কথা বলেছিলেন, যা আজকের প্রেক্ষাপটে কল্পনাও করা যায় না।

শেখ হাসিনার চিন্তাধারা, বিশ্বাস এবং কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা ধারাবাহিকতা ছিল ২০০৪ সালের জুলাই অবধি। কিন্তু একই বছরের ২১ মে আগস্টের গ্রেনেড হামলা তাঁর সব বিশ্বাস তছনছ করে দেয়। তাঁর মনের মধ্যে একধরনের প্রতিশোধস্পৃহা তৈরি করে, যা ২০০৬ সালের ১/১১-এর সময় এসে আবার তাঁকে নতুন বাস্তবতায় মুখোমুখি করে। ১/১১-এর সময় তিনি সত্যিকার অর্থেই ভেঙে পড়েছিলেন এবং তাঁর সেই ভেঙে পড়ার কাহিনি তিনি নিজ মুখে বলেছিলেন ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে।

আপনাদের মধ্যে যাঁরা মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের ১/১১-এর অন্তর্নিহিত কাহিনি জানেন তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে যে ইঙ্গ-মার্কিন সমর্থনে সেই সময়ের সেনাসমর্থিত সরকার দেশ থেকে দুর্নীতি উচ্ছেদের নামে ব্যবসায়ী, আমলা এবং রাজনীতিবিদদের জীবন কিভাবে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। অধিকন্তু মাইনাস টু থিওরি বাস্তবায়নের নামে শেখ হাসিনা এবং বেগম খলেদা জিয়াকে জেলে ঢুকিয়ে কী করেছিল তা বেগম জিয়া মুখ ফুটে না বললেও শেখ হাসিনা কিন্তু অনেক কথাই ফটাফট বলে গিয়েছেন। তাঁর দলের শীর্ষ নেতারা শেখ হাসিনাবিহীন আওয়ামী লীগ গঠন করার জন্য কিভাবে সেনা কর্মকর্তাদের পেছনে ঘুরঘুর করেছেন এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কী সব কথা বলেছেন তা হুবহু শেখ হাসিনাকে শোনানো হতো তাঁকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার জন্য।

মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের উল্লিখিত কাজকর্মে শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে প্রচণ্ড নিয়তিনির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। ফলে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসের নবম সংসদ নির্বাচন এবং আওয়ামী লীগের বিজয়কে তিনি মনে করতেন স্বয়ং আল্লাহ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছেন এবং শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আমি শেখ হাসিনার এই বিশ্বাসের ওজন টের পেলাম সেদিনের বৈঠকে তাঁর প্রথম প্রশ্নের মাধ্যমে। বৈঠকের শুরুতেই তিনি বললেন, তোমরা যারা প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছ তারা দাঁড়াও। আমরা দাঁড়ালাম এবং আমাদের সংখ্যাধিক্য দেখে তিনি মাথায় হাত দিয়ে বললেন-

‘এও কি সম্ভব! আল্লাহ কি না পারেন। অথচ কারাগারে থাকতে প্রতিদিন ভাবতাম আজই হয়তো শেষ দিন। বুঝেছি- তোমরা নয়, স্বয়ং আল্লাহ আমাকে ক্ষমতায় এনেছেন নিশ্চয়ই কোনো বড় কিছু করার জন্য। সুতরাং তোমাদের কথায় নয় কিংবা কাঁটা খাওয়া বিলাই স্বভাবের ভীতুতের কথায় নয়- আমার যা ভালো মনে হবে তাই করব। এরপর তিনি দলের সংস্কারবাদী নেতাদের কটাক্ষ করে বলেন, তোমাদের ক্ষমা করেছি, কিন্তু তোমাদের কুকর্ম ভুলিনি।

২০১২ সাল অবধি শেখ হাসিনার মধ্যে এক অনন্য সাধারণ ডিটারমিনেশন ছিল। দলের ভেতরে ও বাইরে গণতন্ত্র রক্ষায় তিনি ছিলেন অতিশয় সহনশীল। আমি নিজে সালমান রহমান, সাহারা খাতুন, মহিউদ্দীন খান আলমগীর, শাজাহান খান, সৈয়দ আবুল হোসেন, দীপু মনিসহ বহু প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে লিখেছি এবং সভা-সমিতি-টেলিভিশন টক শো এবং সংসদে নির্মম নিষ্ঠুর সমালোচনা করেছি। কিন্তু দলের কোনো নেতাকর্মী কিংবা স্বয়ং শেখ হাসিনা কোনো দিন একটি টুঁ শব্দ করেননি। বিএনপিও সংসদের ভেতরে ও বাইরে তীব্র ভাষায় ব্যক্তি শেখ হাসিনাকে আক্রমণ করে কথা বলার পরও গণতান্ত্রিক পরিবেশ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চ এবং পরবর্তী সময়ে শাপলা চত্বরে হেফাজতের ঘটনা শেখ হাসিনার গণতান্ত্রিক বোধ-বুদ্ধি-বিশ্বাস ও আস্থাকে তীব্র ঝাঁকুনি দেয়। পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য তিনি দেশীয় গোয়েন্দা সংস্থা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং ভারতের প্রতি অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।

উল্লিখিত অবস্থায় ২০১৪ সালের বিনা ভোটে, তারপর ২০১৮ সালের রাতের ভোট এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের আমি ডামি নির্বাচন তাঁকে গণতন্ত্র থেকে সরিয়ে অদ্ভুত এক মানবীতে পরিণত করে। হাল আমলে তাঁকে অনেকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে গালি দেন। কিন্তু ইতালির মুসোলিনির ফ্যাসিজম এবং হিটলারের নাৎসিবাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের অন্ত্যমিল নেই বললেই চলে। ফ্যাসিজম ও নাৎসিবাদের কালো থাবা ইতালি বা জার্মানির ওপর পড়েছে, যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলো এবং রাষ্ট্রশক্তিদ্বয় একের পর এক  প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং আফ্রিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের পর এশিয়াতে যুদ্ধের বিস্তার ঘটাল। এই সময় পশ্চিমা দেশ বিশেষ করে আমেরিকা, ইংল্যান্ড হাজার হাজার গোয়েন্দাকে জার্মানি ও ইতালিতে পাঠায় এবং ইহুদি ও সরকারবিরোধী সম্প্রদায়কে হাত করে হিটলার ও মুসোলিনিকে উত্খাতের যে চেষ্টা চালায় তা সামাল দেওয়ার জন্য যে পৈশাচিক নির্মমতা হিটলার-মুসোলিনি শুরু করেন তার সঙ্গে নাৎসিবাদ ও ফ্যাসিবাদের কার্যত কোনো সম্পর্ক নেই।

কালের বিবর্তনে ফ্যাসিবাদ এখন ইতালির সবচেয়ে জনপ্রিয় মতবাদ। জার্মানিতেও হিটলার সর্বকালের সেরা জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ। এমনকি ভারতে যখন একবার মহাত্মা গান্ধী ও হিটলারের জনপ্রিয়তা নিয়ে জরিপ হয়েছিল তখন দেখা গেল ভারতবাসী হিটলারের পক্ষে রায় দিয়েছে। সুতরাং মানুষের রাজনৈতিক বোধ-বুদ্ধি-অনুভূতি ও সমর্থন এতটাই টলটলায়মান, যার ওপর নির্ভর করে বেশিদিন স্থির থাকা অসম্ভব।

আজ এত দিন পর উল্লিখিত ঘটনা মনে পড়ল দেশের সাম্প্রতিক দুরবস্থা দেখে। একদিকে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড, অন্যদিকে তৃতীয় দফায় বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বর ভাঙার জন্য বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতার প্রাণপণ চেষ্টা। আওয়ামী লীগের লোকজনের হুমকি-ধমকির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লকডাউন, শাটডাউন, অগ্নিসন্ত্রাস, ককটেল বিস্ফোরণ, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদির ফলে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাস ১৮ কোটি জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত বাংলাদেশ যে বালা মুসিবত আজাব গজবের কবলে পড়েছে তা অতীতে কোনো দিন ঘটেনি। চলমান সমস্যা কোনো অবস্থাতেই শক্তি প্রয়োগে দমন সম্ভব নয়। এই মুহূর্তে সবার আগে দরকার স্থির হয়ে চিন্তা করা, কেন আমরা আজকের দুর্দশার মধ্যে পড়লাম। তারপর পরিচ্ছন্ন মন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া, কিভাবে অতিদ্রুত চলমান সমস্যা সমাধান করে দেশে স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা