শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

গ্লোবাল সাউথ তথা পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতি প্রায়শ অন্য কোনো দেশের নীতির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। দেশগুলোর স্বাধীন-সার্বভৌম অস্তিত্ব সর্বস্বীকৃত হলেও রাজনীতি পুরোপুরি স্বাধীন হতে পারে না বা হতে চায় না। আর্থসামাজিক পরিস্থিতি, ভৌগোলিক আয়তন ও অবস্থান এবং ক্ষেত্রবিশেষে ঐতিহাসিক কারণে তুলনামূলকভাবে ছোট দেশগুলোতে দানা পাকিয়ে ওঠে প্রক্সি পলিটিক্স। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদরা কিছুটা জেনে, কিছুটা না জেনে অন্য কোনো দেশের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে সহায়তা করে। ১৯৯০ দশকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার আগপর্যন্ত দ্বিমেরু বিশ্বে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল দুনিয়ার দেশগুলো। পাকিস্তান বরাবরই ছিল আমেরিকার ছাতার নিচে। ইন্ডিয়া সমাজতান্ত্রিক দেশ না হলেও মস্কোর দিকে হেলেছিল। বাংলাদেশ পাকিস্তান আমলে আমেরিকানপন্থি, স্বাধীনতার পর মস্কোপন্থি ভায়া দিল্লি। পঁচাত্তর-পরবর্তী খোন্দকার মোশতাক আমলে আমেরিকার দিকে ঝুঁকে পড়ে বাংলাদেশের সরকার। তখন কিছু দিনের জন্য হলেও পাকিস্তানি ঝোঁক তৈরি হয়েছিল। বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে তখন পাকিস্তানপন্থি চিন্তার প্রকাশ দেখতে পাওয়া যাচ্ছিল। পরে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে রাজনীতির এই বিপজ্জনক প্রবণতা অনেকটাই রূখে দেন। ভারত ও পাকিস্তান- উভয় দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক রক্ষা করার নীতি গ্রহণ করে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এরূপ হলেও রাজনীতির মাঠে পন্থি রাজনীতি বা প্রক্সি পলিটিক্স ছিল।

নিজ দেশে বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ কতটা ভয়ানক হতে পারে সমকালীন বিশ্বে তার বহু জ্বলন্ত প্রমাণ রয়েছে। সিরিয়া, লিবিয়া ও ইরাকে মানবিক সংকট তীব্ররূপ পরিগ্রহ করেছে। গৃহযুদ্ধে ইয়েমেন বিভক্ত ও ক্ষতবিক্ষত। ইউক্রেন পরিস্থিতি সম্পর্কেও কমবেশি ধারণা আমাদের রয়েছে। ১৯৯১ সালে দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভ করলেও রাশিয়ার খবরদারি থেকে বের হতে পারেনি। রাশিয়া ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের মতো নেতা ও তাঁর অনুসারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের মানচিত্র থেকে ক্রিমিয়াকে ছেঁটে দখল করে নিতে সক্ষম হয়। ইয়ানুকোভিচ ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউক্রেনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাঁর সরকার ইউক্রেনের জনগণের পরিবর্তে মস্কোর স্বার্থকেই প্রাধান্য দিতে শুরু করেছিল। আর স্বশাসিত ক্রিমিয়ায় ছিলেন সের্গেই আকসেনভের মতো মস্কোর দালাল প্রক্সি পলিটিশিয়ানের দল। এরা তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে রাশিয়াকে ক্রিমিয়া ভূখণ্ডটি উপহার দেওয়ার পক্ষপাতী ছিল। এরাই গোপনে ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে ডেকে নিয়ে এসেছিল। সের্গেই আকসনভের রাজ্য সরকার ও রাশিয়ার সৈন্যদের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত তথাকথিত গণভোটে দেখানো হয়েছিল, ক্রিমিয়ার ৯০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় এবং তারা রুশ ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার পক্ষপাতী। ফলে ক্রিমিয়া রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সমাজ ক্রিমিয়ার এই গণভোটের বৈধতা স্বীকার করে না।

"প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ"

বস্তুত ইউক্রেনের আজকের যে সংকটজনক পরিস্থিতি তার মূলে রয়েছে প্রক্সি পলিটিক্সের অভিশাপ। মার্কিন-সোভিয়েত শীতল যুদ্ধের সময়কার তৃতীয় বিশ্ব তথা বর্তমান গ্লোবাল সাউথের অনেক দেশের জনগণের ভাগ্য বিড়ম্বনার দায় পন্থি বা প্রক্সি পলিটিক্সের সর্বাধিক। এই ধারার রাজনীতি যারা করেন, তারা নিজের দেশকে অন্য কোনো দেশের ক্লায়েন্ট স্টেটে পরিণত করতে চায়। কখনো কখনো ক্রিমিয়ার নেতাদের মতো নগ্ন দালালের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে এরা কুণ্ঠা বোধ করে না। এরা জনগণকে বিভ্রান্ত করে। সেটা করতে ব্যর্থ হলে বিভক্ত করে।

এই জায়গাটায় আফগানিস্তান প্রসঙ্গে খানিকটা আলোকপাত করা বাঞ্ছনীয় মনে করি। আফগানিস্তানে সংকটের শুরু ১৯৭৮ সালে বহিঃশক্তি প্রভাবিত কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নূর মোহাম্মদ তারাকির ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে। আফগানিস্তানে এই বিপ্লবের নাম দেওয়া হয়েছিল সাউর (Saur revolution) বিপ্লব নামে। পশতু বর্ষপঞ্জিকায় সাউর একটি মাসের নাম, যেটা ইংরেজি মে মাসে এসে থাকে। সহজভাবে বললে সেটা ছিল মে বিপ্লব। সেই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয় সমমনা দুটি দল। নূর মোহাম্মদ তারাকি ও হাফিজুল্লাহ আমিনের নেতৃত্বাধীন খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি। আফগানিস্তানের তখনকার প্রেসিডেন্ট দাউদ খানকে সপরিবার হত্যা করে ক্ষমতা দখল করেন নূর মোহাম্মদ তারাকি। তারাকির খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি মিলে গঠন করা হয় আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি। যার ইংরেজি নাম দেওয়া হয়েছিল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি অব আফগানিস্তান (পিডিএ)। ক্ষমতা গ্রহণের এক বছরের মাথায় তারাকিকে হত্যা করে ক্ষমতা কেড়ে নেন তারই সহচর হাফিজুল্লাহ আমিন।

হাফিজুল্লাহ আমিনের ওপর সোভিয়েত নিয়ন্ত্রণ কিছুটা শিথিল হয়ে আসার উপক্রম হলে দৃশ্যপটে আসেন বাবরাক কারমাল। তার আগেই সোভিয়েত সৈন্য আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। মস্কোর শতভাগ পুতুল বাবরাক কারমাল। তা সত্ত্বেও মিখাইল গর্বাচেভ মস্কোর ক্ষমতায় বসে বাবরাক কারমালকে সরিয়ে ১৯৮৬ সালে কাবুলের ক্ষমতায় বসায় ড. নজিবুল্লাহকে। এরই মধ্যে গর্বাচেভ শুরু করেন পেরোস্ত্রইকা (পুনর্গঠন) ও গ্লাসনস্ত (সংস্কার) কর্মসূচি। ফলে ড. নজিবুল্লাহর পুতুল সরকারের প্রয়োজনীয়তাও ফুরিয়ে যায়। কাবুলে সোভিয়েত সাহায্য হ্রাস পায়। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত সৈন্যদের আফগানিস্তান থেকে তুলে নেওয়া হয়। ড. নজিবুল্লাহর পাপেট সরকার এতিম সরকারে রূপ লাভ করে।

সোভিয়েত আগ্রাসন ও কাবুলের ক্রীড়নক সরকারগুলোর সঙ্গে যুদ্ধরত তালেবান (ছাত্র) মুজাহিদরা খুব সহজেই কাবুল দখল করে নেয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটার পরও নজিবুল্লাহ তালেবানদের সঙ্গে সমঝোতা করে টিকে থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কুলিয়ে উঠতে পারেননি। তালেবান মুজাহিদরা কাবুলের ক্ষমতা দখল করে নিলে ড. নজিবুল্লাহ পালিয়ে জাতিসংঘ দপ্তরে আশ্রয় নেন। জাতিসংঘ দপ্তরের কম্পাউন্ডে তিনি ও তাঁর ভাই প্রায় চার বছর গৃহবন্দি ছিলেন। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। ১৯৯৬ সালে মোল্লা ওমর তালেবান সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করলে ২৭ সেপ্টেম্বর তালেবান বাহিনী জাতিসংঘ কম্পাউন্ডের ভিতর থেকে ড. নজিবুল্লাহ ও তাঁর ভাই আহমদকে টেনেহিঁচড়ে বের করে আনে এবং নির্দয়ভাবে হত্যা করে। হত্যার পর শহরের মাঝখানে একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে ড. নজিবুল্লাহর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়। তালেবানদের দাবি, সেটা ছিল গণ আদালতের বিচার। কিন্তু বিশ্বসমাজ এহেন তালেবানি বর্বরতা সমর্থন করেনি।

তালেবানরা ক্ষমতায় এসে আফগানিস্তানের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা করে। অভিযোগ রয়েছে, তালেবান সরকারের আশ্রয়ে থেকেই আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকার ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ারে হামলা পরিচালনা করে। টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডি বদলে দেয় ভূরাজনীতির চালচিত্র। আবারও ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে আফগানিস্তানের। পাশ্চাত্য জোট কাবুলে হামলা চালায়। কাবুলে মোল্লা ওমরের তালেবান সরকারের পতন ঘটে। মোল্লা ওমরের কী পরিণতি হয়েছিল, তা আজও জানা যায়নি। কাবুলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘ বাহিনী ঘাঁটি স্থাপন করে। তাদেরই তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনেক ইতিহাস।

অবশেষে মসনদে বসে আশরাফ ঘানির তথাকথিত নির্বাচিত সরকার। ২০২১ সালে আবার তালেবান। আমেরিকার পরোক্ষ সমর্থনে তালেবান বাহিনী পুনরায় কাবুল দখল করে নিল। পালিয়ে গেলেন আশরাফ ঘানি। স¥রণযোগ্য নব্বই দশকে তালেবান মুজাহিদরা সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ওয়াশিংটনের ভরপুর সাহায্য পেয়েছে। মোটকথা তালেবানের জন্মদাতা আমেরিকা। আমেরিকাই তাদের ধ্বংস করেছিল। আবার এই আমেরিকাই তালেবানকে ফিরিয়ে এনেছে। মাঝখান থেকে ভাগ্যবিপর্যয় ঘটেছে কিছুসংখ্যক প্রক্সি পলিটিশিয়ানের, যারা আফগানিস্তানকে বানিয়েছিল, কখনো আমেরিকার, কখনো সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্লায়েন্ট স্টেট। কাবুলে প্রতিষ্ঠা করেছিল আমেরিকা কিংবা সোভিয়েতের পুতুল সরকার।

প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ। এদের বিষয়ে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা, অবলম্বন করা দরকার সর্বোচ্চ সতর্কতা।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা