শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৫, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৭, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

বাঙালি যদিও গণতন্ত্র ও নির্বাচনের নামে পাগল, কিন্তু জাতীয় সংসদকে পুরো মেয়াদ পর্যন্ত টিকিয়ে রাখার জন্য তারা আদৌ মাথা ঘামায় না। জনগণও এ নিয়ে ভাবে না, রাজনৈতিক দলগুলোও ভাবে না। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন। দেশের রাজনীতিবিদরা যদি রাজনীতি বুঝতেন, দেশের কল্যাণ কামনা করতেন তাহলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের পরিবর্তে অনুষ্ঠিত হতো ২০৩৩ সালে।

২০২৪ সাল পর্যন্ত ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং এর মধ্যে ৬টি সংসদ পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি। মেয়াদ পূরণ হোক বা না হোক, বাঙালি নির্বাচন ‘ম্যানিয়াক’ এবং তাদের এ ম্যানিয়ার কারণে তারা ১৯৯৬ সালে দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে দ্বিধা করেনি। ছিয়ানব্বইয়ের প্রথম নির্বাচনের আয়ু ছিল মাত্র ১২ দিন। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ, যে সংসদ গঠিত হয়েছিল ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে, অর্থাৎ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আয়ু ছিল আট মাসের কম সময়।

ছয়টি জাতীয় সংসদ যে মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি, তার পেছনে অন্য যে কোনো পক্ষের চেয়ে রাজনীতিবিদরাই অধিক দায়ী। দেশে দুবার সামরিক আইন জারি এবং একবার বেসামরিক অনির্বাচিত সরকারের পেছনে মদতদানকারী হিসেবে সামরিক বাহিনী ছড়ি ঘোরানোর ঘটনার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিলেন এই রাজনীতিবিদরাই। ভবিষ্যতে তারা সংসদের মেয়াদ পূরণ করার ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটাবেন না, এমন আশা দুরাশা ছাড়া আর কিছু নয়। গত বছরের জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থান কিছু রাজনীতিবিদের মাথা বিগড়ে দিয়েছে।

অভ্যুত্থানের সাফল্যের ষোলো আনা দাবি করতে কেউ পিছু হটেনি। এমনকি কোনো কোনো দল এতটাই বেপরোয়া যে তারা আওয়ামী লীগ বিহনে নিজেদের দেশের ক্ষমতায় আসীন দেখতে পাচ্ছে এবং অনুরূপ আচরণ করতে শুরু করেছে। ছোটখাটো দলের নেতারা পর্যন্ত সামরিক বাহিনী এবং সেনাবাহিনী প্রধানের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, যা ২০২৪-এর আগে অসম্ভব ছিল। অবাধ স্বাধীনতা যে রাজনীতিবিদদের উন্মত্ত করে তোলে তা এবার আরও বেশি প্রকট হয়ে উঠেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানকে যে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত, সেই তালজ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন সব ‘দেশপ্রেমিক’ রাজনীতিবিদরা।

বিএনপি অতীতে তাদের শর্তে জামায়াতকে ব্যবহার করেছে। জামায়াত প্রথমবারের মতো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে মাতৃদুগ্ধ পানের সুযোগবঞ্চিত তিন নম্বর ছাগশাবকের মতো লাফালাফি করেছে। তারা এবারও বিএনপির বগলতলায় থেকে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়

‘দেশপ্রেম’-এর প্রকাশ এবং ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় আলোচনায় আছে তিনটি দল বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী তরুণদের গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। যে কোনো দেশে কোনো অভ্যুত্থান বা বিপ্লবের সাফল্যের পর সব দল সমন্বয়ে কোয়ালিশন বা জাতীয় সরকার, যদি তা নির্বাচনের মাধ্যমেও হয়, গঠিত হওয়া জরুরি। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা শুরু থেকেই ঘটেনি। স্বাধীনতা লাভের পর শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় সরকার গঠনের পরামর্শের কোনো তোয়াক্কা করেননি। এমনকি তিনি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ২৯৩টি আসনে বিজয়ী ঘোষণা করা নিশ্চিত করেছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল যদি বুঝে যায় যে তাদের ক্ষমতায় আসতে তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই, তখন তারা আর কোনো দলকে পাত্তা দেয় না। এমনটাই ঘটেছে বিএনপির ক্ষেত্রে। তারা ধরেই নিয়েছে যে তাদের মোকাবিলা করার মতো দ্বিতীয় কোনো দল নেই, তখন তারা তাদের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতে ইসলামীকে আক্রমণ করতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ এবং তাদের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো জামায়াতকে আক্রমণ করতে যে ভাষায় কথা বলে, বিএনপি এখন জামায়াতের বিরুদ্ধে বিষোদগার করতে সেই ভাষা ব্যবহার করছে। বিএনপি এমনকি জামায়াতকে ‘স্বাধীনতার শত্রু’ এবং ‘জামায়াতের সঙ্গে জোট গঠন রাজনৈতিক ভুল ছিল’ মর্মে গালিগালাজ শুরু করেছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে যে দ্বিধা ও ব্যবধান সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বৈঠকে বসার জন্য জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ তাহেরের প্রস্তাবকে নাকচ করে দিয়েছে বিএনপি। বিএনপির দৃষ্টিভঙ্গিই প্রমাণ করে যে অতীতে জামায়াতের সঙ্গে তাদের মাখামাখি ছিল সম্পূর্ণভাবে তাদেরই স্বার্থে এবং স্বার্থ উদ্ধার করতে তারা তাদের শর্তে জামায়াতকে ব্যবহার করেছে। জামায়াত প্রথমবারের মতো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে মাতৃদুগ্ধ পানের সুযোগ বঞ্চিত তিন নম্বর ছাগশাবকের মতো লাফালাফি করেছে। তারা এবারও বিএনপির বগলতলায় থেকে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। কিন্তু বিএনপি মনে করছে যে মাঠে যেহেতু আওয়ামী লীগের মতো ভোট কারচুপি করার কোনো দল নেই, অতএব তাদের পক্ষে নির্বাচনে জয়লাভ ও সরকার গঠন করতে কারও সাহায্যের প্রয়োজন নেই, অতএব অতীতের মতো তারা শুধু জামায়াত নয়, অতীতে তাদের ছোটখাটো মিত্র যারাই ছিল, তাদের প্রতিও কোনোরূপ দৃকপাত করছে না।

সে ক্ষেত্রে জামায়াত কি ভিন্ন কোনো পন্থা অবলম্বন করবে? করতে পারে। কারণ জামায়াত গত বছরের গণ অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে তাদের নেতৃত্ব বলে বিবেচনা করছে এবং শেখ হাসিনার অপনেতৃত্বাধীন আওয়ামী সরকারের পতন ও পলায়নের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এবং সেনাবাহিনীর প্রধান থেকে ঊর্ধ্বতনরা জামায়াতকে যে তমিজ-তোয়াজ করছে, তা জামায়াতকে মানসিকভাবে বলীয়ান করেছে যে তারা এককভাবে নির্বাচন করলেও ক্ষমতায় আসতে তাদের তেমন বাধার মোকাবিলা করতে হবে না। কিন্তু রাজনৈতিক মহলের ধারণা হলো, অভ্যুত্থানে সাফল্য লাভ এবং নির্বাচনে বিজয় ভিন্ন ব্যাপার। জামায়াতে ইসলামী ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এককভাবে নির্বাচন করেছিল এবং সংসদের ৩০০ আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

কিন্তু বিজয়ী হয়েছিল মাত্র তিনটি আসনে। বিএনপির প্রতি তাদের যে ক্ষোভ, তা চরিতার্থ করতে তারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসার পথ করে দিয়েছিল। তবে ছিয়ানব্বইয়ের নির্বাচনে ভরাডুবিও যে জামায়াতের এককভাবে নির্বাচনের অহংকার চূর্ণ করতে পারেনি, তা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রাথমিকভাবে ৩০০ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে ধারণা করা যেতে পারে।

জামায়াতে ইসলামীর জন্য জাতীয় নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি বিএনপির রাজনৈতিক চরিত্র। ক্ষমতার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। এখানেই বিপত্তি ঘটবে জামায়াতে ইসলামীর। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মোকাবিলায় প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো রাজনৈতিক দল নেই।

জামায়াতকে সঙ্গছাড়া করার পেছনে বিএনপির এটাই মূল অভিসন্ধি। এ কথাও সত্য যে নির্বাচনি রাজনীতিতে কোনো দলের পক্ষে আওয়ামী লীগের মতো শঠতার আশ্রয় নেওয়া সম্ভব হবে না।

অতএব অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিরোধী দলের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি যদি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং সরকারে গিয়ে আওয়ামী লীগের মতো আচরণ শুরু করে, তাহলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আয়ু সংক্ষিপ্ত হতে বাধ্য।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা