শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১২, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

ঘটনাটি যে এভাবে ঘটবে, তা আমরা কেউই কল্পনা করতে পারিনি। আমার জীবনে এমনতরো দুর্ঘটনা কোনো দিন ঘটেনি। অন্যদিকে আমার সঙ্গী-সাথিরাও ঘটনার আকস্মিকতায় রীতিমতো কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লেন। ঘটনার রাতে আমরা একটি টেলিভিশন টক শো শেষে নিচে নামার জন্য লিফটে উঠছিলাম। আমি সাধারণত ভদ্রতা করে সঙ্গী-সাথিদের আগে লিফটে উঠতে দিই, তারপর নিজে উঠি। কোথাও বসা, কোনো কামরায় ঢোকা, একত্রে পথ চলা কিংবা খানাপিনার সময় সেই বালকবেলা থেকে আজ পর্যন্ত সাধারণভাবে নিজেকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করি, যেন কোনো কিছুতেই কাউকে পেছনে ফেলে, কাউকে ধাক্কা মেরে অথবা সবার আগে বসে পড়া অথবা সবার আগে উঠে পড়ার মতো কাণ্ড আমার দ্বারা না হয়।

উল্লেখিত কর্ম করতে গিয়ে আমার অবশ্য কোনো ক্ষতি হয়নি; বরং প্রায় সব ক্ষেত্রে লাভ হয়েছে। কারো সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়নি; স্বার্থ বা প্রাপ্তি নিয়ে কারো সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাত হয়নি; এমনকি কোনো বিব্রতকর পরিস্থিতিতেও পড়তে হয়নি। শুধু রাজনীতির ক্ষেত্রে সম্মুখ সারিতে থেকে যাঁরা ফাঁকা শ্যুট করেন অথবা গুঁতাগুঁতি করে নেতা-নেত্রীর পাশে দাঁড়ান, তাঁদের মতো করে কোনোকালে আমার একটা ফটো তোলা হয়নি। সেই ১৯৮২ সাল থেকে রাজা-বাদশাহ আমির-ওমরাহ হাতি-ঘোড়া পাইক-পেয়াদা দেশে আসছে। তারপর ১৯৮৬ সাল থেকে ক্ষমতার অন্দরমহলে যাতায়াত এবং ২০০১ সাল থেকে ক্ষমতা, রাজনীতি এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয়ের সাক্ষী হওয়ার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু একটা ফটো তোলার সুযোগ হয়নি, অথবা কোনোকালে মনে হয়নি যে কারো সঙ্গে আমার একটি যুগলবন্দি ছবি থাকা দরকার।

আমি অজপাড়াগাঁ থেকে আসা একজন গেঁয়ো মানুষ। অভাব আমার কোনোকালেই ছিল না। কিন্তু শিক্ষা-দীক্ষা-অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আমি আজ ও প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। গ্রাম থেকে থানা-শহর, তারপর জেলা-বিভাগ হয়ে রাজনীতি। তারপর বিদেশের বড় বড় শহর, বড় বড় অট্রালিকা, বড় বড় মানুষ- বিচিত্র প্রকৃতি, বিচিত্র পরিবেশ এবং অসংখ্য শ্রেণি-পেশার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পেয়ে আমার বারবার মনে হয়েছে, জীবন যৌবন অর্থবিত্ত ক্ষমতা কাম ক্রোধের সীমা-পরিসীমা খুবই সীমিত ও স্বল্পস্থায়ী। ফলে বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা, ধন-সম্পদ, ক্ষমতা অর্জনের অবারিত সুযোগ থাকা সত্ত্বেও নিজের জন্য প্রয়োজনীয় নয়, অথবা অন্যের জন্য উপকারী নয়, ওসব কোনো কিছুই আমাকে আকর্ষণ করেনি।

আমার ব্যবসা যখন তুঙ্গে তখন আমি যেমন ছিলাম, এখনো তেমনই আছি। অথবা যখন আমার অর্থবিত্ত ক্ষমতা জৌলুসের বন্যা শুরু হয়নি তখন যেভাবে চলতাম, ঠিক একইভাবে সারাটি জীবন চলেছি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের প্রথম বর্ষের জীবনাচরণ এবং হাল-আমলের জীবনযাত্রার মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই। আজকের নিবন্ধের শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে কেন তেতো কথা বললাম তা স্পষ্ট করার জন্য চলুন সেই রাতে টেলিভিশন টক শো শেষে লিফটে উঠতে গিয়ে কী ঘটেছিল, তা সংক্ষেপে বলি।

অনুষ্ঠানে আমরা তিনজন অতিথি ছিলাম। অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক আমাদের বিদায় দিচ্ছিলেন। ভদ্রতা করে আমি দুজন মেহমানকে আগে লিফটে উঠতে দিয়ে যেই না নিজে ওঠার জন্য পা বাড়ালাম, অমনি পেছন থেকে কে যেন আমাকে টেনে ধরল, তারপর আমাকে ধাক্কা মেরে সে নিজে লিফটে উঠে পড়ল। ভদ্রলোকের গায়ে ডিবি বা এসএসএফের আদলে তৈরি পোশাক। অনুমান করলাম, তিনি হয়তো কারো বডিগার্ড। একটু পরে বুঝলাম, আমার এক সহ-আলোচক, যিনি একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা, তাঁরই বডিগার্ডরূপে আলোচিত লোকটি আমাকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে তাঁর মালিকের বডি রক্ষায় নিজের বাহাদুরি প্রদর্শন করছিলেন। বিষয়টি আমি খুব স্বাভাবিকভাবে নিলাম। কারণ আমার পরিচিত অনেকেই হঠাৎ টাকা-পয়সা বা ক্ষমতার নাগাল পেয়েই বডিগার্ড ভাড়া করেন, কেউ কেউ জার্মান শেফার্ড কেনেন। নিজেদের অভিজাত প্রমাণের জন্য নিয়মিত পাঁচতারা হোটেলের আড্ডায় জড়ান এবং জুয়া-সাকিতে আসক্ত হয়ে পড়েন। ওসব দৃশ্য দেখে আমার প্রতিক্রিয়া হয় না। কারণ সাত-আট বছর পর ওসব লোক হয় দেউলিয়া হয়ে পড়ে, নতুবা ভাগ্য বিপর্যয়ে জেলের ঘানি টানে। সুতরাং বডিগার্ডের ধাক্কা খেয়ে আমি দুকদম পিছিয়ে গেলাম। কিন্তু আমার সহ-আলোচক সেই রাজনৈতিক নেতা চিৎকার করে তাঁর বডিগার্ডকে গালমন্দ করলেন এবং নিজে লিফট থেকে নেমে এসে আমার হাত ধরে দুঃখ প্রকাশ করে আমাকে লিফটে ওঠালেন। লজ্জায় তাঁর মুখ লাল হয়ে গেল। তিনি নিচে নেমে আমাকে গাড়িতে উঠিয়ে দিলেন। আমার গাড়ির প্রশংসা করলেন এবং ভদ্রতা করে আমার গাড়ির দরজা নিজ হাতে বন্ধ করে আমাকে বিদায় জানিয়ে তারপর নিজের গাড়ির দিকে রওনা হলেন।

ঘটনা যেভাবে ঘটল, তাতে আমার খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু উল্টো আমার মন খারাপ হয়ে গেল। বডিগার্ডওয়ালা রাজনৈতিক নেতার ভদ্রতা ও বিনয় দেখে মনে হলো, আমি বোধ হয় গলাধাক্কা খেয়ে অপমানিত হয়েছি। অথচ তাঁর বডিগার্ডের আচরণ আমার কাছে স্বাভাবিকই মনে হয়েছিল। ভদ্রলোকের বিনয় কেন আমার মন খারাপ করে দিল, তা আমি এখনো বুঝতে পারছি না। সেই রাতে গাড়িতে বসে আমি নিদারুণ অস্থিরতা অনুভব করলাম। আকাশকুসুম কল্পনা এবং এলোমেলো চিন্তায় আমার মন  ভারাক্রান্ত হয়ে গেল। এমন সময় স্ত্রী মহাদয়ার একটি অতীত স্মৃতি মনে করে হঠাৎ মন ভালো হয়ে গেল। আমার বিয়ে হয়েছে ১৯৮৬ সালে। বিয়ের প্রথম কয়েক বছর খুব ঝগড়া করতাম। যেদিন কাজকর্ম থাকত না, সেদিন ছোট কোনো ছলছুতায় ঝগড়া শুরু করে দিতাম। এটা ছিল আমার কর্মহীন সময়ের চরম বিনোদন এবং এক অর্থে বিরাট অর্জন। আমার আজকের বাকপটুতা এবং ধীরস্থির স্বভাব আমি দাম্পত্যের সেই খুনসুটি থেকেই অর্জন করেছি। সেই দিনগুলোতে আমি একটা-দুটো ফোড়ন কাটতাম, তারপর উনার জবানে ঘূর্ণিঝড় শুরু হতো এবং আমি চুপচাপ বসে তা উপভোগ করতাম। তো, এমনই এক ঘূর্ণিঝড়ের সময় তিনি বলে বসলেন, ‘তোমার চেহারায় একটা কাঙাল কাঙাল ভাব আছে। আমি বলে সহ্য করছি, অন্য কোনো মেয়ে তোমাকে দারোয়ান হিসেবেও নিয়োগ দিত না।’ রাজনৈতিক নেতার বডিগার্ডের আচরণের সঙ্গে সেই কাঙাল কাঙাল ভাবের মিল খুঁজে পাওয়ার পর আমার মন থেকে বিষাদের ছায়া কর্পূরের মতো উবে গেল।

এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু করি। ‘বিবর্তন’ শব্দটি আমাদের রাজনীতি, অর্থনীতি ও দর্শনশাস্ত্রে যতবার ব্যবহার করা হয়, ততবারই চার্লস ডারউইনের বানরতত্ত্ব সামনে চলে আসে। লাখ লাখ বছর ধরে একেকটি বানর প্রজাতি কিভাবে প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই-সংগ্রাম করে ধীরে ধীরে মানুষে রূপান্তরিত হয়েছে, তার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন। বানর প্রজাতির প্রাণীর রূপান্তর ঘটেছে মানুষরূপে- এ কথা পৃথিবীর কোনো ধর্মমত গ্রহণ না করলেও বিবর্তন গাছের আলোচনা আজ পর্যন্ত থামেনি। এটা নিয়ে নাটক সিনেমা গল্প উপন্যাস- কত কী যে হয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু একটি বিষয় আমার জানা নেই, অথবা চার্লস ডারউইনের মতো কোনো বিজ্ঞানী এই ধরনের গবেষণা করেছেন কি না তা-ও বলতে পারব না, আর তা হলো- কোনো মনুষ্য সম্প্রদায় লড়াই-সংগ্রাম করে নিজেদের রূপান্তরিত মানবিক সত্তাকে বিবর্তনের মাধ্যমে আবার বানরের পর্যায়ে নিয়ে গেছে কি না।

মানুষের মধ্যে যদি বানর হওয়ার ইচ্ছা থাকত, তাহলে কোন শ্রেণির মানুষ সবার আগের বানর হতো, অথবা কোন অঞ্চল, কোন আবহাওয়া এবং কোন প্রকৃতি ও পরিবেশ মানুষকে অতি দ্রুত বানরে রূপান্তরে সহযোগিতা করে, এ বিষয় নিয়ে যদি আমার গবেষণার সুযোগ থাকত, তাহলে আমি দৈবচয়নের ভিত্তিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বানর নাচ এবং বানরের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করতাম। আমি গভীর মনোযোগ দিয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতাম কিভাবে রাজনীতিবিদের লজ্জা-শরম-হায়া চলে যায়। তাঁরা জেলখানায় ঢুকে কেন এবং কিভাবে ভেংচি কেটে দাঁত বের করে হাসে এবং সুযোগ পেলে বিডিং বিডিং করে লম্ফঝম্প করে। আবার জেলখানা থেকে মুক্ত হওয়ার পর কিভাবে তারা লোকজনের কাঁধের ওপর চেপে বসে এবং অন্যের বাগানের কাঁঠাল এনে তা বাগান মালিকের মাথায় ভেঙে মনের আনন্দে ভক্ষণ করে থাকে। তারা দলে দলে হঠাৎ গোপন আস্তানা থেকে বের হয়ে কিভাবে লুটপাট করে এবং দাঁত কেলিয়ে বিশেষ অঙ্গ দুলিয়ে প্রকাশ্যে লুটের মালপত্র নিয়ে উল্লাস করে।

রাজনীতিকে ব্যবহার করে কিছু মানুষের অর্থ উপার্জন, সম্পদ দখল এবং ভোগবিলাস ও আনন্দফুর্তির সঙ্গে বানরের কী কী অন্তঃমিল রয়েছে, তা নিয়েও আমি গবেষণা করতাম। মানুষরূপী একটি শ্রেণি কী পরিমাণ পরের সম্পদ চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই-রাহাজানি করার জন্য রাজনীতিকে ব্যবহার করে টানা কত বছর কুকর্ম করলে বানরদের স্বভাবকে হার মানাতে পারবে এবং ধীরে ধীরে বংশপরম্পরায় মানুষ থেকে বানরে রূপান্তরিত হতে পারবে, তা নিয়েও গবেষণা করতাম।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা