শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৮, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

বাংলাদেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার খুবই ধীরগতিতে কমছে। কখনো দুই মাস কমে তো পরের দুই মাস বাড়ে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল সর্বাধিক ১৪.১০ শতাংশ। এরপর তা হ্রাস পায়। নভেম্বরে তা আবার বেড়ে গিয়ে ১৩.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। এরপর পুনরায় তা হ্রাস পেতে থাকে। গত জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭.৩৯ শতাংশ। জুলাই মাসে  চাল ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৭.৫৬ শতাংশে দাঁড়ায়।

আগস্ট মাসে তা আরো বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৭.৬০ শতাংশে। তাতে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পায়। তাদের কষ্ট বেড়ে যায়। খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বিবেচনায় ২০২১ সালের জুন থেকে বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান। যেসব দেশের  খাদ্যপণ্যের দাম প্রতি মাসে গড়ে ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে বৃদ্ধি পায়, তাদের লাল তালিকাভুক্ত করে বিশ্বব্যাংক। অন্যদিকে যেসব দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে গড়ে ২ শতাংশের কম বাড়ে, ওইসব দেশকে সবুজ তালিকায় রাখা হয়। তাদের কোনো ঝুঁকি নেই। যেসব দেশের প্রতি মাসে গড় মূল্যস্ফীতির হার ২ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে থাকে তারা হলুদ তালিকাভুক্ত। অর্থাৎ তারা ঝুঁকির দিকে যাচ্ছে।

যাদের  খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে  গড়ে ৩০ শতাংশের বেশি, তারা পিঙ্গল বর্ণের তালিকার অন্তর্ভুক্ত। তারা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তাদের বেশি কমিশন গুনতে হয়। বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রেও তাদের দিতে হয় বাড়তি গ্যারান্টি ফি। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪.৮৭ শতাংশ। এর পর থেকে এ  হার ক্রমাগতভাবে ৫ শতাংশের ওপরে রয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। অতি সম্প্রতি চাল, পেঁয়াজ, ডিম, মাছ ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতির  হার বাড়ছে। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত তা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা কম। অর্থাৎ বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকা থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।

খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে মানুষের দারিদ্র্য বৃদ্ধি পায়। আর্থিক অনটন নিম্ন আয়ের মানুষের পেরেশানি ও দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দেয়। তারা অপুষ্টিতে ভোগে ও রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। সাধারণভাবে পারিবারিক গড় ব্যয়ের প্রায় ৫৫ শতাংশ অর্থই খরচ হয় খাদ্য কেনার জন্য। নিম্ন আয়ের পরিবারের ক্ষেত্রে এর হার প্রায় ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে সরাসরি বেড়ে যায় নিরঙ্কুশ দারিদ্র্য। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে প্রকাশিত হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে (এইচআইইএস) ২০২২-এর তথ্য অনুসারে দেশে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ১৮.৭ শতাংশ। গ্রামে এই হার ২০.৫ শতাংশ, শহরে ১৪.৭ শতাংশ। ২০০০ সালে ছিল ৪৮.৯ শতাংশ। গ্রামে ৫২.৩ শতাংশ এবং শহরে ৩৪.৩ শতাংশ। মানুষের মৌলিক প্রয়োজন  যেমন খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ইত্যাদির খরচ মেটানোর ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসিক আয় ৩,৮৩২ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের দারিদ্র্যসীমা। এতে আমলে নেওয়া হয়েছিল খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মৌলিক প্রয়োজনসমূহ মেটানোর জন্য ন্যূনতম খরচ। তাতে সমীক্ষার অন্তর্গত ওই বছর দারিদ্র্যসীমা হ্রাসের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। চরম দারিদ্র্য গণনায়ও একই পরিচ্ছন্ন চিত্র ফুটে ওঠে। 

সাধারণ দারিদ্র্র্যসীমার মধ্যে শুধু খাদ্য দারিদ্র্যসীমার কাছাকাছি নির্ধারণ করা হয় চরম দারিদ্র্যসীমা। ওই সীমারেখা (২,৭৫৫ টাকা) অনুযায়ী ২০২২ সালে চরম দারিদ্র্যের হার কমে দাঁড়ায় ৩.৫ শতাংশে, ২০০০ সালে  সে হার ছিল  ৩৪.৩ শতাংশ। গ্রামের চরম দারিদ্র্যের হার হ্রাস পায় ৩২.৫ থেকে ৬.৫ শতাংশে এবং শহরে ১৩.৭ থেকে ৩.৮ শতাংশে।  সম্প্রতি ওই ক্রমহ্রাসের প্রবণতায় ছেদ পড়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হিসাব থেকে ধারণা করা যায় যে দারিদ্র্যের হার বর্তমানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রধান কারণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি। বিশ্বব্যাংকের হিসাব মতে, ২০২৫ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ২২.৯ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ৯.৩ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বব্যাংক বর্তমানে জনপ্রতি দৈনিক ৩.৬৫ ডলার আয়কে দারিদ্র্যসীমা হিসেবে চিহ্নিত করে থাকে। চরম দারিদ্র্য সীমা হলো ২.১৫ ডলার।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির অতি সাম্প্রতিক তথ্য পাওয়া যায় ‘পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার’ (পিপিআরসি) পরিচালিত সমীক্ষা থেকে। তাতে প্রতীয়মান হয় যে দেশে বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ৩ শতাংশ হারে দারিদ্র্য বাড়ছে। গত তিন বছরে দেশে মোট দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ১০ শতাংশ। ২০২২ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার যেখানে ছিল ১৮.৭ শতাংশ, চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৯৩ শতাংশে। একই সঙ্গে  অতিদারিদ্র্যের হার ৫.৬ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে ৯.৩৫ শতাংশে। তা ছাড়া দেশের প্রায় ১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার খুবই কাছাকাছি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তারা যেকোনো সময় আয়ের পরিমাণ হারিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারে। সাম্প্রতিক দারিদ্র্য হারে এই অবনতির জন্য চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি তথা দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রধানত দায়ী। এর সঙ্গে আছে করোনা মহামারির অভিঘাত এবং কর্মসংস্থানের তীব্র অভাব। গত এক বছরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দারুণ খরা যাচ্ছে। তাতে নতুন উদ্যোগ স্তিমিত, হ্রাস পেয়েছে কর্মসংস্থান। মানুষের আয়ের প্রবৃদ্ধির হার অবদমিত হয়েছে।  

দারিদ্র্যের আর একটি রূপ আপেক্ষিক দারিদ্র্য। প্রচলিত অর্থে আয়বৈষম্য। সহজ কথায় ধনী-দরিদ্রের মধ্যে অসমতা। এটি পরিমাপের জন্য সাধারণত গিনি সূচক ব্যবহার করা হয়। এর মান শূন্য থেকে ১ এর মধ্যে থাকে। শূন্য (০) মানে সবার আয় সমান, নিখুঁত সমতা। ১ মানে সর্বোচ্চ অসমতা, একজন ব্যক্তির হাতে সব আয় পুঞ্জীভূত। সূচকের মান ০.৩ এর নিচে হলে নিম্ন মাত্রার অসমতা বোঝায়। এর মান ০.৫ এর নিচে হলে মাঝারি মাত্রার বৈষম্য বোঝায়। যখন তা ০.৫ অতিক্রম করে তখন উচ্চ মাত্রার অসমতা ধরে নেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন আয়বৈষম প্রকট। ২০১৬ সালে গিনি সূচকে আয়বৈষম্যের পরিমাণ ছিল ০.৪৮। গ্রামে ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে জাতীয়ভাবে ০.৫-এ উপনীত হয়। গ্রামে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫৪। গত তিন বছরে এর মাত্রা বেড়েছে। তার একটি প্রতিফলন রয়েছে পিপিআরসির সমীক্ষা প্রতিবেদন। তাতে দেখা যায়, ২০২২ সালে যেখানে খরচের বৈষম্য ছিল গিনি সূচকে ০.৩৩৪, সেখানে ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ০.৪৩৬। পারিবারিক খরচ আয়ের ওপর নির্ভরশীল। তাই খরচের বৈষম্য বৃদ্ধি আয়বৈষম্য বৃদ্ধিরই নামান্তর।

আয়বৈষম্যের উদ্ভব ঘটে প্রধানত সম্পদের বৈষম্য থেকে। বাংলাদেশে সম্পদের মালিকানা অতিমাত্রায় পুঞ্জীভূত। সময়ের ব্যবধানে তা ঘনীভূত হচ্ছে। ২০১৬ সালে জাতীয়ভাবে সম্পদের পুঞ্জীভূত মাত্রা ছিল ০.৮২ গিনি সূচক। গ্রামে এর মাত্রা ছিল ০.৭৫ এবং শহরে ০.৮৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৮৪ গিনি সূচকে। গ্রামে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ০.৮১ এবং শহরে কিছুটা কমে হয়েছে ০.৮৪। শিক্ষার অসমতা, লিঙ্গ অসমতা, দুর্বৃত্তায়ন, আর্থিক কর্মকাণ্ডে অভিগম্যতার অসমতা এবং আয়ের অসমতা সম্পদের অসমতাকে ত্বরান্বিত করে।

সম্পদের পুঞ্জীভবন ও আয়ের অসমতা দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়ায়। দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য মূল্যস্ফীতিও দারিদ্র্য বাড়ায়। তাতে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ে। সমাজে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। এ চক্র থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস করতে হলে সবার আগে কৃষির উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং তা স্থিতিশীল রাখতে হবে। ঘাটতির সময় দ্রুত খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হবে। যথাযথভাবে মুদ্রা ও রাজস্বনীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। অন্যদিকে আয়বৈষম্য হ্রাস করার জন্য দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও অর্থায়ন। দুর্বৃত্তায়ন প্রশমন ও প্রগতিশীল হারে আয়কর আদায়ের বিধান বাস্তবায়ন করতে হবে। গরিব পরিবারের মাঝে আয় স্থানান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে। লিঙ্গ, ধর্ম, বর্ণ ও গোষ্ঠী ভিত্তিক অসমতা দূর করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবার জন্য সমান সুযোগ সম্প্রসারিত করতে হবে। সৎ ব্যবসা ও বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে হবে। তাতে মানুষের আয় বৃদ্ধির সঙ্গে বৈষম্য হ্রাস পাবে। কমে আসবে সম্পদের অসমতা।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা