শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫

কোরআন ও বিজ্ঞান : একটি পর্যালোচনা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কোরআন ও বিজ্ঞান : একটি পর্যালোচনা

ইসলামের এক গুরুত্বপূর্ণ সত্য হলো—ধর্ম ও জ্ঞান পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন নয়, বরং জ্ঞানই ধর্ম এবং ধর্মই জ্ঞান। ইসলামে জ্ঞান ও জ্ঞানীদের প্রতি যে গভীর সম্মান প্রদর্শিত হয়েছে, তা সুদূরপ্রসারী এবং সুপ্রতিষ্ঠিত। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। ফেরেশতারা এবং জ্ঞানীরাও (এ কথার) সাক্ষ্য দেয় যে তিনি ন্যায়বিচারসহ তাঁর সৃষ্টিকে পরিচালনা করেন।

তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : আল ইমরান, আয়াত : ১৮)
আল্লাহ আরো বলেন, ‘তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে শুধু জ্ঞানীরাই আল্লাহকে যথার্থভাবে ভয় করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ২৭-২৮)

তাই তো ইবনে তাইমিয়াহ (রহ.) বলেন, ‘বিশুদ্ধ জ্ঞান ও সঠিক যুক্তির মধ্যে কখনো বিরোধ থাকতে পারে না।’
কোরআনের বৈজ্ঞানিক অলৌকিকতা অস্বীকারকারীদের যুক্তি

১. অলৌকিকতা শুধু ভাষাগত হতে হবে : তাদের মতে, কোরআনের অলৌকিকতা বলতে শুধু ভাষার সৌন্দর্য, শৈলী ও বর্ণনাভঙ্গিই বোঝায়; বৈজ্ঞানিক দিক নয়।

২. কোরআন হেদায়েতের বই, বিজ্ঞানগ্রন্থ নয় : তাদের দাবি—কোরআন মানবতার পথনির্দেশের জন্য নাজিল হয়েছে, বৈজ্ঞানিক পাঠ্যবই হিসেবে নয়।

৩. বৈজ্ঞানিক তথ্য পরিবর্তনশীল : বিজ্ঞানে অনুমান ও তত্ত্ব থাকে, যেগুলো সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে বা বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই বৈজ্ঞানিক ধারণা দিয়ে কোরআনের আয়াত ব্যাখ্যা করলে ভবিষ্যতে পাঠের ব্যাখ্যা সংকটে পড়তে পারে।

তবে নিঃসন্দেহে এই কোরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ অলৌকিক দিকগুলোর একটি হলো এর গ্রাফিক বা বিন্যাসগত অলৌকিকতা অর্থাৎ শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন, শৈলী, বর্ণনার ক্রম এবং সামগ্রিক কাঠামোর এমন এক অনন্য সমন্বয়, যা সম্পূর্ণ কোরআনজুড়েই সমানভাবে বজায় রয়েছে। এই বিন্যাস, সামঞ্জস্য ও গঠন এমন নিখুঁত যে তা মানুষের পক্ষে অনুকরণ করা অসম্ভব। এবং যদি এই অলৌকিকতা একটি স্বতন্ত্র বিন্যাসগত সিস্টেম বা শৈলী ব্যবস্থার ফল হয়, তবে এটি শুধু আরবদের বোঝার জন্য সীমাবদ্ধ হতে পারে না; বরং মানবজাতির জন্য সর্বজনীন এক চ্যালেঞ্জ। আরো উদাহরণ—আল্লাহ বলেন, ‘আর মূর্খদের সেই সম্পদ দিয়ো না, যা আল্লাহ তোমাদের জীবিকা নির্বাহের উপায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তোমরা তাদের খাওয়াও, পোশাক দাও এবং তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫)
এর অর্থ হলো—এদের জীবিকা যেন নিজেদের হাতের ভুল সিদ্ধান্ত থেকে না আসে, বরং সম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও দায়িত্বশীল তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত।

যাঁরা কোরআনে বৈজ্ঞানিক অলৌকিকতার ধারণার বিরোধিতা করেন, তাঁরা মনে করেন—কোরআনের শব্দ ও বক্তব্যকে তার নাজিল-সময়ের ভাষাগত পরিপ্রেক্ষিতে বুঝতেই হবে। তাঁদের যুক্তি হলো, পূর্বসূরি আলেমরা যখন কোরআন ব্যাখ্যা করেছেন, তাঁরা আরবি ভাষার প্রচলিত অর্থের ওপর ভিত্তি করেই ব্যাখ্যা করেছেন। সুতরাং আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাকে তাঁদের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য মনে হয় না। তবে তাঁরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য উপেক্ষা করেন। কোরআন নাজিল হয়েছে পূর্ণ ও পরিপূর্ণ জ্ঞানের সঙ্গে অর্থাৎ আল্লাহর জ্ঞান এবং তাঁর সৃষ্টি-বিস্তারের নিখুঁত আইনগুলোর আলোকে। সুতরাং কোরআনে এমন অনেক ইঙ্গিত থাকা স্বাভাবিক, যার গভীরতা পরবর্তী যুগের মানুষ ধীরে ধীরে উপলব্ধি করবে। বিরোধীরা আরো বলেন, বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো পরিবর্তনশীল। তাই সেগুলোর সঙ্গে কোরআনের সম্পর্ক করা উচিত নয়, যাতে ভবিষ্যতে বিজ্ঞান ও ধর্মের মধ্যে কোনো বিরোধ তৈরি না হয়। এ বক্তব্য আংশিকভাবে ঠিক—অনুমাননির্ভর বিজ্ঞান সত্যিই পরিবর্তনশীল এবং তা দিয়ে কোরআনকে ব্যাখ্যা করা ঠিক নয়। কিন্তু পরীক্ষিত, প্রতিষ্ঠিত ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক বিজ্ঞান—এটি কোরআনের বিরোধিতা করতে পারে না, বরং কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব যদি কোরআনের কোনো আয়াতের ব্যাখ্যার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, তাহলে সেটি কোরআনের সত্যতার আরো একটি প্রমাণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

এ বিষয়ে দুটি উদাহরণ :

প্রথম উদাহরণ : ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব ও কোরআনের দৃষ্টিভঙ্গি

ধরা যাক, ডারউইনের জৈব বিবর্তনবাদী তত্ত্বটি আবির্ভাবের আগে কিংবা পরে কোরআনের আয়াতের আলোকে বিচার করা হতো— তাহলে গত দেড় শ বছর ধরে এই তত্ত্ব ঘিরে যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে, মানবজাতি তার অনেকটাই থেকে মুক্ত থাকতে পারত। ডারউইনের মূল দাবি ছিল—এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতির উদ্ভব ঘটে দীর্ঘ প্রজনন ও রূপান্তরের মাধ্যমে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এমন আন্তঃ প্রজাতিক রূপান্তর কখনোই ঘটেছে বলে প্রমাণিত নয়। বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে—প্রতিটি প্রজাতি তার সীমানার মধ্যেই থেকে যায়; এক প্রজাতি অন্য প্রজাতিতে রূপান্তরিত হয় না। এখন যদি এই বিবর্তনতত্ত্বটি কোরআনের সেই আয়াতগুলোর সামনে উপস্থাপন করা হয়, যেখানে আল্লাহ তাআলা ‘জোড়া হিসেবে সৃষ্টি’র কথা বলেছেন, তবে তত্ত্বটি টিকেই থাকতে পারে না। কারণ আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি সবকিছু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। এটি সৃষ্টির স্বতন্ত্রতা এবং প্রতিটি প্রজাতির নিজস্ব পরিচয়ের বাস্তব প্রমাণ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি সবকিছুকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা চিন্তা-ভাবনা করো।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৯)

দ্বিতীয় উদাহরণ : বিগ ব্যাং তত্ত্ব ও কোরআনের সামঞ্জস্য

এবার এমন একটি উদাহরণ দেখা যাক, যেখানে আধুনিক বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব কোরআনের বর্ণনার সঙ্গে গভীরভাবে সংগতিপূর্ণ। এটি হলো বিগ ব্যাং তত্ত্ব—মহাবিশ্বের সূচনাবিষয়ক আধুনিক মহাজাগতিক ধারণা। তত্ত্বটির নাম যাই হোক—‘বিগ ব্যাং’, ‘প্রাইমিভাল অ্যাটম’, ‘কসমিক এগ’ বা অন্য কোনো শব্দ—মূল বক্তব্য হলো : মহাবিশ্ব একসময় একটি সীমাবদ্ধ, সংকুচিত অবস্থায় ছিল; এরপর এক মহাবিস্ফোরণ ঘটল; তারপর শুরু হলো দ্রুত স্ফীতি (রহভষধঃরড়হ); এবং এখনো পর্যন্ত মহাবিশ্ব নিরবচ্ছিন্নভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে। এবার এগুলোকে কোরআনের আলোকে তুলনা করলে আমরা বিস্ময়কর সামঞ্জস্য দেখতে পাই—

১. মহাবিশ্বের প্রথম অবস্থা : ‘একত্রে সংযুক্ত’ বিগ ব্যাং বলে—সমস্ত আকাশ-পৃথিবী এক বিন্দুতে, অত্যন্ত ঘন এবং সংকুচিত অবস্থায় ছিল। কোরআন বলছে—‘আকাশ ও পৃথিবী একত্রে সংযুক্ত ছিল, তারপর আমরা তাদের পৃথক করে দিয়েছি।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৩০)

২. মহাবিশ্বের ক্রমাগত সম্প্রসারণ : বিগ ব্যাং তত্ত্বের আরেকটি ভিত্তিমূলক সত্য হলো—মহাবিশ্ব এখনো প্রসারিত হচ্ছে। কোরআন ১৪০০ বছর আগে এই প্রসারণের কথা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছে—‘আকাশ আমরা শক্তি দিয়ে নির্মাণ করেছি এবং নিশ্চয়ই আমরাই তা ক্রমাগত প্রসারিত করছি।’

(সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)

সুতরাং, বিগ ব্যাং তত্ত্ব কোরআনের সঙ্গে বিরোধিতা নয়, বরং তার এক অনন্য বৈজ্ঞানিক সামঞ্জস্যের প্রমাণ।

অতএব, কোরআনের বৈজ্ঞানিক অলৌকিকতার প্রেক্ষাপটে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করা মানে এগুলোর সমালোচনামূলক বিশ্লেষণ ও যাচাই-বাছাই করা। যাঁরা কোরআনিক বৈজ্ঞানিক ইশারার পক্ষে যুক্তি দেন, তাঁরা বলেন, কোরআন ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ—সবকিছুকেই অন্তর্ভুক্ত করে এবং যে বিষয়গুলো একটি সাধারণ কোরআনিক পাঠ্যের আওতায় পড়ে, সেগুলো কোরআনে মূলত প্রোথিত।

তাঁরা আরো যুক্তি দেন যে কোরআন সব মানুষের জন্য প্রমাণস্বরূপ—চাই সে আরব হোক বা অনারব এবং কোরআনের অলৌকিকতা শুধু ভাষার বাগ্মী আরবদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়। তাঁরা এটিও উল্লেখ করেন যে কোরআনে মহাবিশ্ব সম্পর্কিত বহু আয়াত আছে, যা মানবজাতিকে চিন্তা করতে আহবান জানায়।

অধ্যাপক আব্বাস মাহমুদ আক্কাদ জোর দিয়ে বলেছেন, ‘পবিত্র কোরআনকে বোঝা এবং আমাদের যুগের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি থেকে উপকৃত হওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। তবে তিনি একই সঙ্গে সতর্ক করেন যে প্রতিটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে পরম সত্য হিসেবে ধরে নেওয়া এবং সেটিকে কোরআনের অর্থের ওপর চাপিয়ে দেওয়া গুরুতর ভুল।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম