শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

পার্সটুডের প্রতিবেদন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সুদানের এল-ফাশার শহরে র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) সন্ত্রাসীদের নৃশংস অপরাধের খবরাখবরের মধ্যে ‘আবু লুলু’ নামে এক সন্ত্রাসীর নাম এখন সবার মুখে মুখে। তিনি গর্বের সঙ্গে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যার ছবি প্রকাশ করেন এবং ‘ফাশারের কসাই’ নামে পরিচিতি লাভ করেন। 

বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, এ অঞ্চলে দ্রুত উন্নয়নসহ গাজা ইস্যু এবং সেখানে যুদ্ধবিরতি প্রক্রিয়ার ওপর বিশ্বব্যাপী মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হওয়ার মধ্যে গত দুই সপ্তাহ ধরে আমিরাতের সঙ্গে যুক্ত আরএসএফ সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে সুদানে একটি বড় গণহত্যা চালানো হয়েছে। তবে মিডিয়া সুদানের ওই ভয়াবহ ঘটনার খবর গোপন করতে পারেনি।

গত কয়েকদিন ধরে সুদানের ঘটনাবলীর খবর মিডিয়ায় প্রকাশিত হচ্ছে, বিশেষ করে সোশ্যাল নেটওয়ার্কগুলোতে। সেখানকার যেসব ছবি এবং ভিডিও প্রচারিত হচ্ছে তা আরএসএফ মিলিশিয়াদের হাতে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিকের ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের ইঙ্গিত দেয়।

গত সপ্তার শুরুতে সন্ত্রাসীরা ঘোষণা করেছিল যে, তারা ৫০০ দিনের অবরোধের পর উত্তর দারফুর রাজ্যের এল-ফাশির শহর সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এরপর এই সন্ত্রাসীদের হাতে অসহায় মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর সংঘটিত নৃশংস অপরাধের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রাথমিক পরিসংখ্যানে দেখানো হয়, মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে ২,০০০ জনেরও বেশি মানুষকে ভয়াবহভাবে হত্যা করা হয়েছে। 

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
সুদানে আমিরাতি সন্ত্রাসীদের নৃশংস অপরাধের সঙ্গে গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদীদের অপরাধের একটা মিল রয়েছে। আর সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সুদানের ঘটনাবলীর সঙ্গে সম্পর্কিত সংবাদের শীর্ষে যে নামটি উঠে এসেছে, সেই নামটি হলো- আবু লুলু। যাকে ‘ফাশারের কসাই’ উপাধি দেওয়া হয়েছে।

আসল নাম ফাতিহ আবদুল্লাহ ইদ্রিস হলেও আবু লুলু নামেই সমধিক পরিচিত। ফাশার শহর নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার আগে তেমন একটা পরিচিত ছিলেন না লুলু। কিন্তু শহরে নৃশংস হত্যাকাণ্ড শুরু হওয়ার পর তার নাম ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে এবং সুদানে বর্বরতা ও সন্ত্রাসের প্রতীক হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। 

যদিও আরএসএফ আবু লুলুর সঙ্গে তাদের কোনোরকম সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছে। এমনকি তার পরিচয় সম্পর্কে অবহিত নয় বলেও দাবি করেছে। পরবর্তীতে তাকে গ্রেফতার করে ফাশারের ‘শেলা’ কারাগারে আটক রাখার ঘোষণাও দেয়। তবুও তিনি নিজে যে ভয়াবহ ভিডিওগুলো বারবার প্রকাশ করেছেন তা আরএসএফ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তার সংযোগের ইঙ্গিত দেয় এবং মিডিয়া তাকে ফাশারের কসাই বলে উল্লেখ করে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবু লুলুর ছবি ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হলে অসহায় বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে তার অপরাধ প্রকাশিত হয়ে পড়ে।

সুদানে সংযুক্ত আরব আমিরাত-সমর্থিত আরএসএফ গত দুই সপ্তাহ ধরে বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে নৃশংস অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। ফাশারের স্যাটেলাইট ছবিতে রক্তে ভরা গর্ত এবং লাশের স্তূপ দেখা যায়। কিন্তু আরএসএফের একজন মুখপাত্র কয়েকদিন আগে ঘোষণা দেন যে, ফাশার শহর দখলের সময় অপরাধীদের গ্রেফতারের জন্য একটি অভিযান শুরু হয়েছে।

আরএসএফের মুখপাত্র দাবি করেন, হাইকমান্ডের নির্দেশে এই গ্রেফতার অভিযান শুরু করা হয় এবং আইনি কমিটি সন্দেহভাজনদের বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে আবু লুলু বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে তার সহিংসতার নথিভুক্ত বেশ কয়েকটি অডিও ফাইল প্রকাশ করে দাবি করেছেন, তিনি কোনো দল বা গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত নন এবং স্বাধীনভাবে কাজ করছেন। একটি ফাইলে তিনি এল-ফাশারে প্রায় ১,০০০ মানুষকে হত্যা করার কথা গর্ব করে বলেছেন।

ফাশারে ভয়াবহ অপরাধযজ্ঞ
যদিও আবু লুলু কোনো দলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক দাবি করেননি, তবে তিনি আরএসএফের সঙ্গে অসংখ্য আক্রমণে অংশ নিয়েছেন। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, আবু লুলুর নৃশংস অপরাধগুলো বেশিরভাগই ফাশারের উত্তরাঞ্চলে এবং তার আশেপাশে কেন্দ্রীভূত হয়েছে। তবে তিনি যে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী তা বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে এবং তার নাম অনেক যুদ্ধক্ষেত্রে সহিংসতা ও সন্ত্রাসের প্রতীক হয়ে উঠেছে। 

পর্যবেক্ষকরা জোর দিয়ে বলেন, আবু লুলুর মতো ব্যক্তিত্বের উত্থান সুদানজুড়ে বিকশিত ভয়াবহ পরিস্থিতি এবং ব্যাপক নৈতিক পতনকেই প্রতিফলিত করে। যেখানে সন্ত্রাসীরা গর্বের সঙ্গে তাদের অপরাধের ছবি প্রকাশ করে।

রক্তের নরক এবং মৃত্যুর পথে ফাশারের উদ্বাস্তুরা
এদিকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার পর এবং জাতিসংঘের মানবিক সংস্থাগুলোকে ফাশারে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়ার পর শহরটি সম্পূর্ণ ভীত-সন্ত্রস্ত এবং অনিশ্চয়তার মধ্যে ডুবে গেছে। স্থানীয় সংস্থাগুলো জানিয়েছে, শহরের ভেতরে আটকা পড়াদের বিরুদ্ধে অপরাধ অব্যাহত রয়েছে।

আল জাজিরার সাংবাদিক তাহের আল-মারজি ফাশারের কিছু সংস্থা এবং মেডিকেল নেটওয়ার্ক থেকে যেসব তথ্য প্রকাশ করেছেন, সেগুলো ইঙ্গিত দেয় যে- বিপুল সংখ্যক বেসামরিক নাগরিক শহরের ভেতরে আটকা পড়েছেন এবং তারা বের হতে পারছে না। এমনকি পানি কিংবা খাবারও পাচ্ছে না।

ফাশারের দীর্ঘ অবরোধের ফলে খাদ্য, পানি, ওষুধ এবং চিকিৎসা পরিষেবার তীব্র সংকট দেখা দেয়। বিশেষ করে হাসপাতালগুলোতে আক্রমণ এবং লুটপাটের পর।

সুদানিজ ডক্টরস নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, আরএসএফ এখনো হাজার হাজার বেসামরিক লোককে শহরের ভেতরে আটকে রেখেছে এবং তাদেরকে শহর ছেড়ে যেতে বাধা দিচ্ছে। সন্ত্রাসীরা মানুষের ব্যবহৃত যানবাহনও জব্দ করেছে এবং পালিয়ে আসা কিছু লোককে হুমকির মুখে শহরে ফিরে যেতে বাধ্য করেছে। 

মানবিক সংস্থাগুলো ফাশারে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে এবং শহরে আটকা পড়াদের ন্যূনতম সাহায্য দেওয়ার জন্য লড়াই করছে। বাস্তুচ্যুতরা আশ্রয় সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে, তাদের অনেকেই খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। মানবিক করিডোর এখনো খোলা হয়নি এবং বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক চাপের কোনো উল্লেখযোগ্য ফলাফল পাওয়া যায়নি।

এমন অবস্থায় ফাশারের নরক থেকে নিজেদের বাঁচাতে এবং পালাতে সক্ষম হলেও কয়েক ডজন পরিবার বাস্তুচ্যুতি এবং গৃহহীনতার কঠোর বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এক ভবিষ্যদ্বাণীতে বলেছে, আগামী দিনে বাস্তুচ্যুতির ভয়াবহ ঢেউ আসবে, যেখানে বাস্তুচ্যুতরা আশ্রয় নেওয়ার মতো কোনো জায়গা পাবে না।

ফাশার শহর থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, সন্ত্রাসীরা গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদীদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধের মতোই এ শহরের মানুষের শেষ আশার জায়গা যেমন- ত্রাণ কেন্দ্র, রান্নাঘর, বাজার ও হাসপাতাল ইত্যাদি ধ্বংস করে দিয়েছে।

ফাশার থেকে পালাতে সক্ষম এক সাংবাদিক বলেছেন, ফাশার শহরের সাহায্য সংস্থাগুলো গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে এবং জনগণকে কোনোভাবেই সাহায্য করতে পারছে না। এই শহরের বাসিন্দারা প্রচণ্ড ক্ষুধার জ্বালায় গাছের পাতা খাচ্ছে এবং পান করার মতো পানিও পাচ্ছে না।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ব গণমাধ্যমের নীরবতার সুযোগে জঙ্গিরা গুদামগুলোর অবশিষ্টাংশ পুড়িয়ে, গবাদি পশু ও ঘরবাড়ি লুট করে এবং সমস্ত পরিষেবা সুবিধা, পানির কূপ, হাসপাতালসহ বাজারঘাট সব ধ্বংস করে দিয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
চীন-ভারতসহ কয়েকটি দেশের পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ মেক্সিকোর
চীন-ভারতসহ কয়েকটি দেশের পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ মেক্সিকোর
বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট চালু করলো চীনা প্রতিষ্ঠান
বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট চালু করলো চীনা প্রতিষ্ঠান
শীতে গাজায় ভয়াবহ অবস্থা, তীব্র ঠাণ্ডায় শিশুর মৃত্যু
শীতে গাজায় ভয়াবহ অবস্থা, তীব্র ঠাণ্ডায় শিশুর মৃত্যু
ইরানে সন্ত্রাসী হামলায় বিপ্লবী গার্ডের ৩ সদস্য নিহত
ইরানে সন্ত্রাসী হামলায় বিপ্লবী গার্ডের ৩ সদস্য নিহত
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম