শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আদি মানব-মানবী হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া বেহেশতবাসী হওয়া সত্ত্বেও বেহেশতে তাঁদের উভয়ের নির্ঝঞ্ঝাটে থাকার জন্য আল্লাহ কিছু নিয়মরীতি স্থির করে দিয়েছিলেন। প্রথমেই তিনি আদমের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন, ‘হে আদম, তুমি ও তোমার বিবি বেহেশতে বসবাস কর এবং বেহেশতের সবকিছু তোমরা স্বচ্ছন্দে আহার কর। তবে এই গাছের কাছে যেও না, তাহলে তোমরা সীমা লঙ্ঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ (সুরা বাকারা ২:৩৫)। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় শেষ পর্যন্ত তাঁরা আল্লাহর বেঁধে দেওয়া সীমা লঙ্ঘন করে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন।

পৃথিবীতে ঝামেলাহীনভাবে চলার জন্য মানুষের রচিত বহু আইনকানুন, বিধিবিধান ও রীতিনীতি আছে এবং এসব ভঙ্গ বা লঙ্ঘন করলে শাস্তির ব্যবস্থাও আছে। কিন্তু মানুষের মন অপরাধপ্রবণ এবং তারা কারণে-অকারণে আইন ভঙ্গ করে। তাদের ক্ষেত্রে আইন ভঙ্গের শাস্তি আদম-হাওয়ার মতো বেহেশত থেকে পতনের শাস্তির মতো নয় বলে আইন ভঙ্গ করা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিয়মিত কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে। সবচেয়ে বিচলিত করার ব্যাপার হলো, যারা মানুষের ওপর প্রয়োগযোগ্য আইন ও বিধিবিধান তৈরি করেন এবং যারা আইন প্রয়োগ করেন ও আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করেন, তারা সবার আগে আইন ভঙ্গের কাজগুলো করেন।

কারা সবচেয়ে বেশি আইন ভঙ্গ করেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তা বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে ৫৫ বছর বয়সি স্বাধীন বাংলাদেশে আইন ভঙ্গ করে দেশের বারোটা বাজানোর কাজ সবচেয়ে বেশি করেছেন রাজনীতিবিদরা এবং বিশেষ করে যারা ক্ষমতায় থাকে এবং সংসদে সংখ্যাধিক্যের জোরে যে কোনো আইন পাস করে তা ভঙ্গ করার জন্য। কিন্তু কে তাদের শাস্তি প্রদান করবে? আদম-হাওয়ার সামান্য ভুলের জন্য তাদের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগকারী আল্লাহ তাদের সুখের বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নির্বাসিত করেছিলেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের অপরাধের শাস্তি কে তাদের ওপর প্রয়োগ করবে। শাস্তি প্রদানের জন্য আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি বিচারব্যবস্থার অস্তিত্ব থাকে। সংবিধান বলে দেয় যে বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং সরকার থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কী করেছিলেন? বিচার বিভাগের খোলনলচেই পাল্টে দিয়েছিলেন। মানুষ পুরোনো প্রবাদে বিশ্বাস করত : ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না।’ শেখ হাসিনার শাসনে তার অঙ্গুলি হেলনে হাকিমের গদি নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল বলে হাকিমের হুকুমও সরকার নির্দেশিত হতো। তার নিয়ন্ত্রিত জাতীয় সংসদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে যে ন্যক্কারজনক ভাষায় বিষোদগার করা হয়েছে, অনুরূপ পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীনদের কেশাগ্র স্পর্শ করার আগে বিচারপতিদের অন্তত ১০ বার চিন্তা করার প্রয়োজন না পড়েই পারে না। ফলে যারা অপরাধ করে তারা আদম-হাওয়ার মতো ‘বেহেশত হারান না’। সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া তারা বহাল তবিয়তে থাকেন। যেমন রয়েছেন দেড় সহস্রাধিক মানুষ হত্যার নির্দেশ দানকারী ইতিহাসের জঘন্যতম স্বেচ্ছাচারী শাসক শেখ হাসিনা ও তার দোসররা।

শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতিগন্ধম খাওয়ার কারণে যদি আদম-হাওয়াকে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হওয়ার মতো শাস্তি ভোগ করতে হয়, তাহলে অসংখ্য মানুষ হত্যার কারণে শেখ হাসিনা ও তার অপরাধের সহকর্মীদের কী শাস্তি হওয়া উচিত? আদম এবং হাওয়া নিজেদের কৃত ভুলের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন : ‘হে আমাদের রব, আমরা নিজেদের ওপর জুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদের ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করেন, তাহলে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।’ (সুরা আরাফ : ২৩) তবু আল্লাহ তাঁদের তাৎক্ষণিক ক্ষমা করেননি। একপর্যায়ে আল্লাহ তাঁদের তওবার কিছু শব্দ শিখিয়ে দেন এবং আদমের তওবা কবুল করেন।’

কিন্তু শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী, ইত্যাদি।

শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ব্যাধির প্রলাপ হলো : ‘আমি’ ও ‘আমরা’। যে কোনো প্রলাপ যখন উন্মত্ততার পর্যায়ে পৌঁছে তখন যে দাওয়াই প্রয়োগের প্রয়োজন ছিল, তা গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে এবং দেশ আওয়ামী ব্যাধিমুক্ত হয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতে এ ব্যাধি যাতে কোনো ব্যক্তি বা দলের মাঝে সংক্রমিত না হয়, সেজন্য শেখ হাসিনার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) তার ও তার দ্বারা কৃত অপরাধের সহযোগীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। শেখ হাসিনার শাসনামলে কেবল জেদের বশবর্তী হয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার লক্ষ্যে বিশেষভাবে গঠিত আদালতের মাধ্যমে ৪০ বছর আগের কল্পিত অপরাধকে ইস্যু বানিয়ে বিচারে দেশের বেশ কিছুসংখ্যক শীর্ষ রাজনীতিবিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনসহ বহু আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘প্রহসনের বিচার,’ ‘ক্যাঙারু কোর্টে বিচার,’ এমনকি ‘বিচারিক হত্যাকাণ্ড’ বলে বর্ণনা করা সত্ত্বেও তারা এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, এখন স্বয়ং শেখ হাসিনাই আইসিটিকে ‘ক্যাঙারু কোর্ট’ এবং তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের মামলাকে ‘প্রহসনের বিচার’ বলে বর্ণনা করছেন।

গত বছরের জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশে যে গণহত্যা পরিচালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সেই গণহত্যার প্রথম মামলার রায় ঘোষণা করবে আগামীকাল ১৭ নভেম্বর সোমবার। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও জড়িত। রাজসাক্ষী আছেন পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আইসিটি-১-এর বিচারপতি হিসেবে আছেন মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এ মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে প্রসিকিউশন। যেদিন রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করা হয়, সেদিন থেকেই ঢাকা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে অতিরিক্ত পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কোনো প্রদর্শন মোকাবিলা করতে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরাও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। অতএব সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিশ্চিত বলা যেতে পারে যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলার সম্ভাব্য রায়কে কেন্দ্র করে তেমন গোলযোগের আশঙ্কা নেই।

কারণ আওয়ামী লীগ ১৩ নভেম্বর যে লকডাউন ঘোষণা করেছিল, তা মাঠে মারা গেছে। আওয়ামী মহলে হতাশার কথা জানা গেছে। ১৫ মাস ধরে ক্ষমতার রাজনীতি থেকে বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগের এখন ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ অবস্থা। দেশবাসী এবং প্রতিটি রাজনৈাতিক দল এখন নির্বাচনমুখী। সর্বত্র আলোচনার বিষয়বস্তু গণভোট ও সংসদ নির্বাচন। এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের দ্বারা নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা তাদের জন্যই বিপদ ডেকে আনবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা