শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা

রিয়াজুল ইসলাম, দিনাজপুর
প্রিন্ট ভার্সন
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা

ঐতিহাসিক ছয় সাগরের জেলা দিনাজপুর। পৌরাণিক কাহিনির জেলা দিনাজপুরে রাজার  আমল থেকে চলে আসা ছয়টি ঐতিহ্যবাহী দিঘি সাগর নয়; তবু সাগর নামেই পরিচিত। ঐতিহাসিক দিঘিগুলো হলো- রামসাগর, পদ্মসাগর, সুখসাগর, মাতাসাগর, আনন্দসাগর ও জুলুমসাগর

 

রামসাগর : মধ্যযুগের বিখ্যাত সামন্ত রাজার অমর কীর্তি রামসাগর যা বাংলার এক অনুপম সৌন্দর্যমণ্ডিত ঐতিহাসিক দিঘি। দিনাজপুর শহর থেকে ৮ কিমি  দক্ষিণে আছে দিনাজপুরের মহারাজাদের কীর্তিময় রামসাগর। পাড়ভূমিসহ এ দিঘির মোট জমির পরিমাণ ১৪৬ একর। দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৩৯৯ ফুট এবং প্রস্থ ৯৯৮ ফুট। গভীরতা গড়ে প্রায় ৯ মিটার, সর্বোচ্চ পাড়ের উচ্চতা প্রায় ১৩৫০ মিটার। রামসাগরের দৈর্ঘ্য ১১৮০ গজ ও প্রস্থ ৩২০ গজ। এ ছাড়াও আছে একটি মিনি চিড়িয়াখানা। রয়েছে শিশুদের জন্য পার্ক। উল্লেখ্য,  সেচ-সুবিধা, প্রজাদের পানির কষ্ট দূরীকরণ এবং দুর্ভিক্ষপীড়িত প্রজাদের কাজের বিনিময়ে খাদ্যের সংস্থান হিসেবেই রাজা রামনাথের আমলে এ দিঘিটি খনন করা হয়। ১৭৫০ সাল থেকে ১৭৫৫ সালের মধ্যে ঐতিহাসিক রামসাগর দিঘি খনন করা হয়। তৎকালীন রাজা প্রাণনাথ এলাকাবাসীর জলকষ্ট নিবারণের জন্য বিশাল আকৃতির দিঘিটি খনন করেছিলেন। এলাকায় জনশ্রুতি থেকে জানা যায়, দিঘিতে পানি না ওঠার কারণে স্বপ্নে তার পুত্র রামনাথকে বিসর্জন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। রাজা প্রাণনাথ হাতির বহর, ঘোড়ার বহর নিয়ে, ঢাক-ঢোল কাড়া-নাকাড়া বাজিয়ে রামসাগরে উপস্থিত হন এবং পুত্রকে স্বপ্নে প্রাপ্ত নির্দেশ অনুযায়ী পুকুরে নামতে বলেন। পুত্র রামনাথ যতই নিচে নামতে থাকেন ততই দিঘিতে জলধারা বাড়তে থাকে। অবশেষে প্রিয় পুত্র রামনাথের সলিল সমাধির মধ্য দিয়ে রাজা প্রাণনাথের খননকৃত বিশাল দিঘি জনগণের কল্যাণে বিশাল জলধারাসমৃদ্ধ দিঘিতে পরিণত হয়। প্রাণনাথের আত্মবিসর্জনের কারণে এই দিঘির নাম হয় রামসাগর। তখন থেকেই রামনাথের প্রতি শ্রদ্ধার অংশ হিসেবে প্রতি বছর মাঘ মাসের পঞ্চম তিথিতে বারুণি মেলা, গঙ্গাপূজা, সরস্বতীপূজা ও দুর্গাপূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। রামসাগর বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে আসে ১৯৬০ সালে। তবে এর জলরাশি দেখভাল করে জেলা প্রশাসন। ১৯৯৫-৯৬ সালে এই দিঘিকে আধুনিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয়। ২০০১ সালে রামসাগরকে জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা দেওয়া হয়।

পদ্মসাগর : দিনাজপুরের রাজবাড়ির ভিতরে অবস্থিত পদ্মসাগর। জানা যায়, এখানে রাজবাড়ির নারী ও রাজ কুমারীরা স্নান করতেন। বাঁধানো ঘাট ও গভীরতার জন্য পদ্মপুকুরটিকেও অনেকে সাগর বলে থাকেন। তবে এটি আয়তনে ছোট। রাজবাড়ির ভিতরে রানি ভবনের সঙ্গে পদ্মসাগরটি এখন মানুষকে আকৃষ্ট করে। তবে রাজবংশের কোন রাজা কোন সময় পদ্মপুকুর খনন করেছিলেন তা জানা যায়নি। পুকুরটি উত্তর-দক্ষিণে দীর্ঘ। এর দৈর্ঘ্য আনুমানিক ২১০ মিটার ও প্রস্থ ৭৭ মিটার। গভীরতা আনুমানিক ১-১.৫ মিটার। রাজবাড়িতে কমপক্ষে পাঁচটি মন্দির ছিল। সেখানে নিয়মিত পূজা-অর্চনা ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালন করা হতো, আর সে কারণে প্রয়োজন পড়ত প্রচুর ফুল। শোনা যায়, পূজার জন্য পদ্ম ফুলের চাহিদা ছিল। ফুলের জোগান নিয়মিত রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ পুকুরে তাই পদ্ম ফুলের চাষ করা হতো। ফুলও ফুটত অনেক। আর সেই থেকে পুকুরের নামই হয়ে যায় পদ্মপুকুর। তবে পরবর্তীতে এটিকে পদ্মসাগর বলেও কেউ কেউ অভিহিত করেন।

সুখসাগর : দিনাজপুর শহর থেকে সড়কপথে উত্তর- পূর্বদিকে ২ কিলোমিটার দূরে রাজবাটি অবস্থিত। আর রাজবাটি থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে এই ‘সুখসাগর’ অবস্থিত। চারদিকে শাল ও আকাশমণি বাগান আর দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ। স্বচ্ছ জলরাশি, দিঘিতে মাছের সাঁতার কাটা ও লাফালাফি এই সাগরের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে। নৌকায় চড়ে সাগরে ভ্রমণের কিছুটা স্বাদও নেওয়ার সুযোগ আছে এখানে। সাগরের পাড় যেন ছোট একটা পাহাড়ের মতো। শীতকালে বসে অতিথি পাখিদের মেলা। পাড়ে দাঁড়ালেই শোনা যাবে অতিথি পাখির কিচিরমিচিরে মুখরিত পরিবেশ। অতিথি পাখিদের কোলাহলে মুখরিত হয় সুখসাগর। সুখসাগরটিকে ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে সুখসাগর ইকোপার্ক। যেখানে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ তথা পরিবেশ উন্নয়নে পাখির অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে। সুখসাগরের আয়তন ২২.৪৪ একর। এখানে পিকনিক ও ট্যুরিস্ট স্থান তৈরি করা হয়েছে।

মাতাসাগর : দিনাজপুরের রাজা রামনাথের সময়ে খনন করা হয়েছে মাতাসাগর। সুখসাগর থেকে উত্তরে এই দিঘির অবস্থান। দিনাজপুর সদর উপজেলায় ৪৫.৬০ একর জমিতে অবস্থিত। এই সাগরপাড়ের উচ্চতা কম কিন্তু বিস্তৃতি অনেক বেশি। মাতাসাগরের নৈসর্গিক পরিবেশ দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। যদিও এখন পাড়ের উচ্চতা কমে গেছে। এই মাতাসাগরকে লিজ দেওয়ার পর থেকে দর্শনার্থীদের যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।

আনন্দসাগর : দিনাজপুর শহরের কাছেই আনন্দ সাগরের অবস্থান। এখানে প্রতিবছর হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের গোষ্ঠ পূজা করেন এবং এক দিনের মেলাও বসে।  জনশ্রুতি আছে, দিনাজপুরের তৎকালীন রাজা রামনাথ রানিকে নিয়ে সোনার নৌকায় রাজবাড়ি থেকে পানিপথে নৌবিহারে এই দিঘিতে আসতেন। এজন্যই এর নাম হয়েছে আনন্দসাগর। আনন্দসাগরের সঙ্গে একটি নালার মাধ্যমে সুখসাগরের সংযোগ ছিল। যদিও পানি প্রবাহের নালাটি আগের মতো নেই।

বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘরসহ দখলের কারণে নালাটি অস্তিত্ব সংকটে। তাই এখন আনন্দসাগরের সঙ্গে নালার সংযোগ বিচ্ছিন্ন। এটি দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের উত্তরে এর অবস্থান। ৭ একর আয়তনের এই দিঘির গভীরতা তুলনামূলক কম। বর্তমানে আনন্দসাগরে মাছ চাষ করা হয়। কোনো সংস্কার না করায় পাড়গুলো বিলীনের পথে। আগে বিভিন্ন জাতের গাছগাছালি থাকলেও এখন নেই বললেই চলে। এখানে একটি গোষ্টধাম ও একটি মন্দির রয়েছে।

জুলুমসাগর : ইতিহাসবেত্তা মরহুম মেহরাব আলীর বই থেকে জানা যায়, জুলুমসাগর দিনাজপুর গোর-ই-শহীদ বড় ময়দানের পশ্চিমে একটি সুলম্বিত পুরাতন দিঘি। তৎকালীন ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী সাধারণ মানুষকে এই দিঘিতে এনে অত্যাচার করত বলে নাম হয়েছে জুলুমসাগর। হয়তো একদা শহরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিবেশগত উন্নতিকল্পে জেলখানার কয়েদিদের দ্বারা জুলুম করে এই দিঘি খনন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

দিঘির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ভূমিখণ্ডের ওপর ছিল রাজাদের নির্মিত জুলুমসাগর প্রাসাদ। একসময় এই প্রাসাদ ছিল ইংরেজ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের বাসভবন। ইংরেজ শাসনের প্রাথমিক যুগে এই এলাকাটির নাম ছিল সাহেবপাড়া। কারণ সে সময় শহরের যত শ্বেতাঙ্গ সাহেব ছিলেন তাদের বাড়ি ছিল দিঘিপাড়া এলাকায়। দিঘিটি ছিল ওই পাড়ার শোভাবর্ধনকারী একটি প্রাকৃতিক সম্পদ।

বর্তমানে দিনাজপুর সার্কিট হাউস-সংলগ্ন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের বিনোদন কেন্দ্র কৃষ্ণকলির নিচে এই সাগরের অবস্থান। প্রায় ৮৪৩ শতক আয়তনের সাগরটি দিনাজপুরের মানুষের প্রিয়। ‘জুলুমসাগর’ সন্ধ্যায় জমজমাট হয়ে ওঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্প কাহিনি
ভূমিকম্প কাহিনি
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা