শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

তারেক রেফাত উল্লাহ খান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও, ব্র্যাক ব্যাংক
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

ব্র্যাক ব্যাংকের ‘আস্থা অ্যাপ’ ব্যবহার করছেন ১০ লাখের বেশি গ্রাহক। দিনদিন অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে ব্যাংকটির। অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি তারেক রেফাত উল্লাহ খান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের সব ব্যাংক এখন অ্যাপ লেনদেনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। এতে কতটা সুফল মিলেছে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : প্রথমত, অ্যাক্সেসিবিলিটি বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রাহক এখন যে কোনো সময় এবং যে কোনো স্থান থেকে লেনদেন করতে পারছেন, যা ব্যাংকিং সেবা আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে গেছে এখন গ্রাহকের হাতের নাগালে।

দ্বিতীয়ত লেনদেনের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। ফলে গ্রাহকের সময় সাশ্রয় হচ্ছে এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমেও দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জাতীয় অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনও এগিয়ে যাচ্ছে। তৃতীয়ত নিরাপত্তা উন্নত হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সাইবার সিকিউরিটিব্যবস্থা গ্রাহকের তথ্য এবং অর্থের সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। এর ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর ওপর গ্রাহক আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকিং অ্যাপ ক্যাশলেস লেনদেন কালচার প্রসার করছে। আমরা জানি, নগদ লেনদেনের মাধ্যমে অনেক সময় অনিয়ম ও অবৈধ কাজ হয়ে থাকে। অ্যাপের মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন হলে অনেক অনৈতিক ও অবৈধ কাজ বন্ধ হবে। চতুর্থত ব্যাংকিং খাতে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক তাদের অ্যাপের মাধ্যমে নতুন সেবা এবং অফার দিচ্ছে, যা গ্রাহকের জন্য আরও বেশি সুবিধা নিয়ে এসেছে। সুষম প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে গ্রাহকসেবার মান উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

পঞ্চমত ব্যাংকিং খাতের প্রসার ঘটেছে। ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো যেসব স্থানে তাদের ব্রাঞ্চ নেই, সেসব এলাকার গ্রাহকের কাছেও পৌঁছে যাচ্ছে। এভাবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ব্যাপকভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। সব মিলিয়ে দেশের ব্যাংকগুলো অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করায় গ্রাহকের জন্য সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যাংকিং সেক্টরেরও উন্নয়ন ঘটেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষ সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবায় আগ্রহী হয়ে উঠছে; ঘরে বসেই ব্যাংকিং করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে। অ্যাপ লেনদেন তারই প্রমাণ। এ সেবার ভবিষ্যৎ কী?

সেলফ সার্ভিস বা স্বয়ংক্রিয় ব্যাংকিংসেবায় মানুষ আগ্রহী হয়ে ওঠার ফলে ব্যাংকিং খাতে নতুন যুগের সূচনা হয়েছে। ঘরে বসেই ব্যাংকিং করার সুবিধা নতুন গ্রাহক অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে। পাশাপাশি এটি গ্রাহকের জীবনযাত্রা সহজতর করেছে। অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আরও স্পষ্ট হয়েছে। সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবার ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং এটিই এখন ব্যাংকিংয়ের মূলধারা। এটি শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, স্থায়ী রূপান্তরও। এর কিছু কারণ রয়েছে।

এআই ও পারসোনালাইজেশন : ভবিষ্যতে অ্যাপগুলো হবে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন। অ্যাপই গ্রাহকের ব্যয়ের ধরনের ভিত্তিতে প্রাসঙ্গিক অফার, বাজেট পরামর্শ বা সঞ্চয়ের পরিকল্পনা সুপারিশ করবে। ব্যাংকিংসেবা হবে অনেক বেশি ব্যক্তিকেন্দ্রিক, যা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

ফাইন্যান্সিয়াল প্ল্যাটফর্ম : ব্যাংকিং অ্যাপ শুধু টাকা পাঠানো বা বিল পরিশোধের জায়গায় থাকবে না। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যেখান থেকে গ্রাহক ব্যাংকিংসেবার পাশাপাশি বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট, বিনিয়োগ ও সরকারি সেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলো নিতে পারবেন।

ওপেন ব্যাংকিং : ভবিষ্যতে বিভিন্ন ফিনটেক কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারি বাড়বে। এখানে ডেটা শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ থেকেও উদ্ভাবনী আর্থিক সেবা নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপ লেনদেনে কী কী ঝুঁকি আছে? নিরাপত্তা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহক কতটা সচেতন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপ লেনদেনে কিছু ঝুঁকি বিদ্যমান, যা গ্রাহকের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। সাইবার আক্রমণ, যেমন হ্যাকিং এবং ফিশিং গ্রাহকের তথ্য চুরির আশঙ্কা তৈরি করে। এ ছাড়া ডেটা সুরক্ষা যথাযথভাবে না হলে ব্যক্তিগত এবং আর্থিক তথ্য বিপদে পড়তে পারে। প্রযুক্তিগত ত্রুটি বা অ্যাপের মধ্যে সমস্যা লেনদেনের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, যা গ্রাহকের জন্য অসুবিধা সৃষ্টি করে। ভুল তথ্য প্রবেশের কারণে গ্রাহক ভুল লেনদেন করতে পারেন, যা তাঁদের আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহক নিরাপত্তা ও সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। আমাদের গ্রাহকও তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন। আমরা নিয়মিতভাবে গ্রাহকের জন্য নিরাপত্তা সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করি। এর মধ্যে রয়েছে সেমিনার, কাস্টমার মিট, ইমেইল, এসএমএস নির্দেশিকা ইত্যাদি। আমরা গ্রাহকের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, বায়োমেট্রিক লগইন, অ্যাডভান্সড এনক্রিপশন, ২৪/৭ ফ্রড মনিটরিং সিস্টেমের মতো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ভবিষ্যতে এটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি আর্থিক খাতে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ভবিষ্যতে এটি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হচ্ছে। ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নতি, নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত হওয়ার কারণে দৈনিক অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের পরিমাণ নিয়মিতই বাড়ছে।

এটি ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। ব্যাংকগুলোর উন্নত ব্যাংকিং অ্যাপ, এমএফএসের বিস্তার, সর্বোপরি ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সহজলভ্যতা গ্রাহককে অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে উদ্বুদ্ধ করবে, যার ফলে লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে আমরা একটি ‘ক্যাশলেস’ অথবা ‘লেসক্যাশ’ সোসাইটিতে পরিণত হব। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে অনেক ব্যাংক খুবই ভালো করবে। ব্যাংকগুলো গ্রাহকবান্ধব পেমেন্ট সল্যুশন নিয়ে আসবে। গতানুগতিক ব্যাংকিংব্যবস্থায় আসবে বড় পরিবর্তন।

এভাবে ব্যাংকগুলো গ্রাহকের কাছে পেমেন্ট সল্যুশন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যা ডিজিটাল লেনদেনের পরিমাণ বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। ক্রসবর্ডার লেনদেন, উন্নত পেমেন্ট সিস্টেম ও সাশ্রয়ী হওয়ায় ডিজিটাল লেনদেনের গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে বৃদ্ধি পাবে। দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ ছাড়া ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বাড়বে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এসব কারণে অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সক্ষমতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক কী কী সেবা গ্রহণ করছেন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপগুলো এখন শুধু টাকা পাঠানোর চ্যানেলই নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ আর্থিক সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্মও।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ ব্যবহার করে গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিংসেবা নিতে পারছেন, যা তাঁদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। গ্রাহক আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকিং লেনদেন যেমন টাকা পাঠানো, ইউটিলিটি ও ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম পরিশোধসহ আরও অনেক সেবা মুহূর্তেই নিতে পারছেন। অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক এফডিআর, ডিপিএস খোলাসহ ঋণের আবেদন করতে পারছেন। অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ট্যাক্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড সুবিধা গ্রাহককে দিচ্ছে বাড়তি সুবিধা। এ ছাড়া এ অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন মার্চেন্ট পয়েন্ট ও ওয়েবসাইটে কিউআর পেমেন্ট করা যায়, যা গ্রাহকের জন্য অত্যন্ত সহজ ও সুবিধাজনক। অতি সম্প্রতি আস্থা অ্যাপের মাধ্যমে ইন্স্যুরেন্স সেবা ও শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগের বিও অ্যাকাউন্ট খোলা যাচ্ছে। আমরা নিয়মিতভাবেই আস্থা অ্যাপে নতুন নতুন সার্ভিস যুক্ত করছি। গ্রাহক এখন আগের চেয়ে আরও বেশি সময়সচেতন। অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাংকিংসেবা তাঁদের জন্য সময় ও অর্থ দুটিই সাশ্রয় করে। তাই গ্রাহক ডিজিটাল মাধ্যমে ঝুঁকছেন। গ্রাহকের এ আগ্রহ ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। সব মিলিয়ে বর্তমানে আস্থা অ্যাপে গ্রাহক পাচ্ছেন দৈনন্দিন জীবনের সব সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ কৌশলগত পরিকল্পনা আমরা তিনটি স্তরে সাজিয়েছি : ডেটা-ড্রিভেন পারসোনালাইজড ব্যাংকিং : আমাদের পরিকল্পনা হলো, গ্রাহকের লেনদেনের ধরন, প্রকৃতি ও পছন্দ বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁদের ব্যাংকিংসেবা অফার করা। ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম গঠন : আমরা আমাদের অ্যাপকে একটি পূর্ণাঙ্গ ফাইন্যান্সিয়াল হাবে রূপান্তরে কাজ করছি, যেখানে গ্রাহক শুধু ব্যাংকিং সেবাই নয়, বরং সব আর্থিক প্রয়োজন, যেমন বিনিয়োগ, বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট থেকে শুরু করে লাইফস্টাইল সেবা পর্যন্ত সবকিছুই পাবেন। গ্রাহক ঘরে বসেই ঝামেলাহীনভাবে সব সেবা এক প্ল্যাটফর্ম থেকে উপভোগ করতে পারবেন। আমাদের লক্ষ্য ইন্টারঅপারেবেলিটি বাড়ানো এবং গ্রাহকের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা।

গ্রাহক ক্ষমতায়ন : আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রয়েছে গ্রাহকদের ক্ষমতায়ন করা। গ্রাহকের জন্য এক প্ল্যাটফর্মে ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করা গেলে তাঁরা নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী মুহূর্তেই যে কোনো ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবেন। এতে গ্রাহক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি আর্থিক অন্তর্ভুক্তি হবে আরও ত্বরান্বিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
নিম্নমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রীতে বাড়ছে ঝুঁকি
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
শঙ্কা বাড়াচ্ছে এইডস সংক্রমণ
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা