শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

অদম্য রায়হান

আকতার উজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য রায়হান

গল্প

ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের রোল কল করতে করতে হঠাৎ থামলাম। দুই মাস অনুপস্থিত থাকায় এক ছাত্রের অনুপস্থিতির কারণ জানতে চাইলাম। ছিপছিপে, রোগা চেহারার রায়হান দাঁড়িয়ে অসুস্থতার কথা জানালো। কী অসুখ জানতে চাইলে সে বিভাগের সভাপতির সুপারিশকৃত আবেদন দেখালো। কৌতূহল থেকে তাকে ডাক্তারের কাগজপত্রসহ আমার রুমে দেখা করতে বললাম। অকারণ অজুহাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুর দিকটা গায়ে বাতাস লাগিয়ে কাটানো একশ্রেণির ছাত্রের স্বভাব। প্রথম বর্ষের ছাত্র রায়হান। ক্লাস শেষে সে কাগজপত্র নিয়ে যথারীতি আমার চেম্বারে এলো। ডাক্তারদের দেওয়া প্রেসক্রিপশন ও রিপোর্টগুলো নেড়েচেড়ে তার কোনো অসুখ খুঁজে পেলাম না। বললাম-

: কী অসুখে এত দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিলে?

: স্যার, অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি, কেউ আমার কোন রোগ ধরতে পারছেন না।

: সমস্যা কী?

: পেট ব্যথা, বুকে চাপ ধরে থাকা, খাওয়ার ইচ্ছে হয় কিন্তু বেশি খেতে পারি না, অল্প খেলেই বুকের ওপর উঠে থাকে, খাওয়ার পর অস্বস্তিবোধ করি...

 

প্রেসক্রিপশনগুলোতে চোখ বুলিয়ে দেখলাম সব ডাক্তারই এসিডিটির ওষুধ রেখেছে এক নম্বরে। ব্লাড প্রেসার নরমাল। তবে চোখ আটকে গেল এক জায়গায়, ঘুমের ওষুধ একটার নামও প্রেসক্রিপশনে লেখা পেলাম। অন্যান্য সব ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট নরমাল। রায়হানের লাইফস্টাইল, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করলো। অসুস্থতা নেই এমন অনেক মানুষের একটা বড় অসুখ হলো দুশ্চিন্তা, যা একেক বয়সে একেকভাবে আক্রমণ করে মানুষকে, যেখান থেকে উঠে আসতে না পারলে জটিল রোগকে আলিঙ্গন করতে হয়, নয়তো জীবন প্রদীপ হারাতে হয়। মুখোমুখি চেয়ারে বসিয়ে রায়হানকে কিছু প্রশ্ন করলাম।

: কোন ড্রাগ নাও?

: জি না স্যার। আমি সিগারেটও খাইনি কখনো।

: ভালোলাগা ভালোবাসার কোনো সম্পর্ক আছে? বিশ্ববিদ্যালয় বা নিজ এলাকা বা ফেসবুকে?

: না স্যার, এগুলো কখনই ছিল না। এখনো নেই। আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই।

: পরিবারে কে কে আছেন?

: বাবা-মা আর আমরা তিন ভাইবোন। দুই বোনের বিয়ে হয়েছে এলাকাতেই। আমি সবার ছোট।

: বাবা-মা কী করেন? তারা সুস্থ আছেন?

: বাবা কৃষিকাজ করেন, মা গৃহিণী। জি, তারা সুস্থ আছেন।

: মাসে কত টাকা খরচ হয় তোমার?

উত্তর দিতে কিছুটা সময় নেওয়ার চেষ্টা করলো রায়হান। একান্ত ব্যক্তিগত প্রশ্ন, গড়িমসি করে কিছুক্ষণ পরে বললো- ‘যখন যেমন প্রয়োজন হয়।’ বেশ বুদ্ধিদীপ্ত উত্তর। খরচের সঙ্গে ড্রাগ অ্যাডিকশনের যোগসূত্র খুঁজতে প্রশ্নটি করেছিলাম। অনুমতি নিয়ে আরও কিছু ব্যক্তিগত প্রশ্নে ঢোকার চেষ্টা করলাম।

 : এখন কত টাকা আছে তোমার কাছে?

 

অপ্রস্তুত হয়ে চেয়ারে একটু নড়েচড়ে বসলো রায়হান। স্যারের প্রশ্ন এত ডিরেক্ট হবে তা ভাবতে পারেনি। উত্তর না দেওয়াটাও বেয়াদবির পর্যায়ে পড়ে ভেবে ডান দিকে ঘাড় নামিয়ে অস্ফুট স্বরে বললো- ‘দেড় শ টাকা’।

মাসের কেবল শুরু, অবশিষ্ট দিনগুলো কীভাবে চলবে জানতে চাইলে রায়হান নির্লিপ্ত থাকলো অনেক্ষণ, এদিক ওদিক তাকিয়ে উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা ছিল তার। ফার্মেসিপড়ুয়া মেধাবী ছাত্র রায়হান নিরুত্তর বসে রইলো। অনেক সময় মৌনতা এমন এক ভাষা হয়ে ওঠে যা সমস্ত শব্দকে ম্লান করে দেয়। আমার বুঝতে বাকি রইল না তার অসুস্থতা অন্য কোথাও। স্বাভাবিক উত্তর হতে পারতো- অসুবিধা হবে না স্যার, বাবাকে বললে পাঠিয়ে দেবে, অথবা একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে... ইত্যাদি। নিরুত্তর থাকাটা হলো সবচেয়ে জটিল উত্তর। নিরুত্তরকে কখনো কখনো আবিষ্কার করা কঠিন। সপ্তাহের ছুটির দিন শনিবারে তাকে আসতে বললাম বেলা ১১টায়। আমি আরও কথা বলতে চাই জানালে রায়হান আসতে রাজি হলো।

 

দুই.

রায়হান এলো যথাসময়ে। আমি আসব কি না তা নিশ্চিত হতে সে মুঠোফোনে অ্যাপয়েনমেন্টের বিষয় স্মরণ করিয়ে দিলো। যদিও আমার তা দিব্যি স্মরণ ছিল। মুখোমুখি বসে আলাপ শুরু করলাম।

: এসএসসি এবং এইচএসসিতে তোমার রেজাল্ট কী?

: এসএসসিতে জিপিএ-৩.৮৪ এবং এইচএসসিতে জিপিএ-৫। (ভাবলাম এইচএসসিতে সাধারণত খারাপ হয়, রায়হানের উল্টো)

: ভর্তি পরীক্ষায় পজিশন কত ছিল?

: রাবিতে ২৫তম, ঢাবিতে ২৭১।

: ঢাবিতে পড়লে না কেন?

: আমাকে ঢাবিতে পড়ানোর মতো সক্ষমতা বাবার নেই।

 

রায়হানের উত্তরগুলো ক্রমেই আমাকে অবাক করতে লাগলো এবং আমার ভিতরের আগ্রহটা আরও ছাপিয়ে জেগে উঠলো।

: এসএসসিতে খারাপ করার কারণ কী?

: অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনায় সময় দিতে পারিনি। বাবার কৃষিকাজে সাহায্য করতে হতো। বাস্তুভিটাটাই ছিল আমাদের একমাত্র সম্পদ। আমাকে পড়াশোনা করানোর ব্যাপারে বাবার কোনো আগ্রহ ছিল না। তখনো এক বোনের বিয়ে হয়নি। ভোর হলে বাবা আমাকে ঘুম থেকে টেনে তুলে বর্গার জমিতে নিয়ে যেত। দেরি হলে রাগারাগী করতো। আমি বাবাকে বাঘের মতো ভয় করতাম। জমিতে কাজ করতে করতে স্কুলের সময় পেরোয়ে যেত। তবে স্কুল আমাকে খুব টানতো। স্কুলে যেতে পারতাম না। আমার মা সোজাসরল, মানুষ, বাড়ির বাইরের পৃথিবী সম্পর্কে তার কোনো জ্ঞান বা ধারণা ছিল না। জেএসসিতে খারাপ করেছিলাম, পরে একরকম জেদ করেই পড়াশোনার জন্য দিনাজপুর শহরে চলে যাই। একটা টিউশনি করে কোনমতো সেখানে দিন কাটাতাম। এসএসসি পরীক্ষা সেখান থেকে দেওয়া।

: স্কুলের বেতন, মেস ভাড়া, খাওয়া খরচ এগুলো কীভাবে ব্যবস্থা করতে?

: একদিন মাগরিবের নামাজ শেষে দোয়া করি- আল্লাহ এ বিপদ থেকে আমাকে রক্ষা করো। দোয়া শেষে হাউমাউ করে চিৎকার করে কাঁদতে থাকি। মেসে কয়েকজন ছিল, তারা ছুটে এলো, মহিলা মেস মালিকও ছুটে এলেন। কেউ-ই সান্ত্বনা দিয়ে আমার কান্না থামাতে পারলো না। অনেক পরে আমি কিছুটা স্বাভাবিক হলে ভদ্রমহিলার আন্তরিক জিজ্ঞাসায়, মেস মালিককে আমার আর্থিক ও পারিবারিক অবস্থা খুলে বললাম। তিনি আমার মাসিক সিট ভাড়া মওকুফ করে দিলেন। পরে মেসের দেখাশোনার দায়িত্ব আমার ওপর ন্যস্ত করলেন। মেসের কে কোথায় গেলো, কী করলো, মাসিক ভাড়া কার বাকি রইলো ইত্যাদি বিষয় আমাকে দেখভাল করতে হতো।

: মহিলা মালিকের স্বামী কী করতেন?

: আংকেল কিসে যেন চাকরি করতেন, অবসর গ্রহণের পর মাঝেমধ্যেই অসুস্থ থাকতেন। সংসারের কর্তৃত্ব আন্টির হাতে ছিল। আন্টির কথার বাইরে আংকেলের কিছু বলার থাকতো না। আরও পরের দিকে আন্টি তার পরিবারের বাজার করা, বিদ্যুতের বিল দেওয়া, মেসের টাকা তোলাসহ কিছু কাজ আমাকে দিয়ে করিয়ে নিতেন।

: এসএসসিতে রেজাল্ট খারাপ হওয়ার কারণ কি এগুলো?

: না, আমার প্রস্তুতি ভালো ছিল, কিন্তু করোনা মহামারির কারণে অটো পাসের সিদ্ধান্ত হলে মনটা খারাপ হয়ে গেল। জেএসসির রেজাল্ট থেকে ম্যাপিং করে আমার রেজাল্ট এলো ৩.৮৪। পরীক্ষা হলে আমি জিপিএ-৫ পেতাম। এই রেজাল্ট বাবাকে বললে আমাকে আর পড়াশোনা করতে দেবে না। কিছুই করার ছিল না, এবার আমি মাকে বলে একরকম গোপনে আবার শহরে এক মিশনারি কলেজে ভর্তি হলাম। যেখানে আমি ফ্রি স্টুডেন্টশিপ পেলাম। নিজে প্রাইভেট পড়াতাম আর সায়েন্সের সাবজেক্টগুলো কলেজের স্যারদের কাছে পড়তাম। স্যারেরা সার্বিক অবস্থা জেনে আমাকে ফ্রি পড়াতেন।

: ভর্তির সময় একটা মোটা অংকের টাকার প্রয়োজন হয়, কে সাহায্য করলো?

: বাবা আমাদের তিনটা ছাগল ত্রিশ হাজার টাকায় বিক্রি করে আমাকে দিয়েছিল। ভর্তিতে সর্বসাকুল্যে দশ-এগারো হাজার টাকার মতো লেগেছে। বাকি টাকায় ছয় মাস আমার খরচ চালিয়েছি।

: তারপর?

: আমার অসুস্থতা এখানেই শুরু। টাকা শেষ হয়ে যাওয়ার ভয়ে মাসখানেক আমি দিনে একবার অর্থাৎ শুধু রাতে খেয়েছি। আমার ওজন ৬৭ থেকে কমতে কমতে ৫২-তে ঠেকেছে। দুর্বল হয়ে পড়তে থাকলাম, কোন কাজে মন বসাতে পারতাম না। পরে ক্লাস ফাইভের একটা টিউশনি পেলাম, দেড় হাজার টাকা মাস। আমি কী করব, কীভাবে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নেব, বাবার কাছে টাকা চাইলে তিনি স্রেফ বলে দেবেন তোর পড়ার দরকার নেই, বাড়ি চলে আয়। এমন কথা আমি কলেজে থাকাকালীন বহুবার শুনেছি। এমন রাশি রাশি দুশ্চিন্তা আমাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জাপটে ধরলো। রাতে ভালো ঘুমাতে পারতাম না। পড়াশোনার প্রচণ্ড ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমাকে ফিরে যেতে হবে হয়তো, এসব ভেবে আমি একা একা কেঁদেছি...বলতে বলতে রায়হানের টলমল করা দু’চোখ ভারী হয়ে গাল বেয়ে দু’ফোঁটা জল নেমে আসতে লাগলো। সে চট করে ডান হাতের তালু দিয়ে জল মুছে স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলো আবার।

আমি তাকে সান্ত্বনা দিলাম, ভেঙে না পড়ার পরামর্শ দিলাম। শিক্ষক হিসেবে আমি তোমার বাবার মতোই অভিভাবক বলে বোঝাতে চেষ্টা করলাম। যে কোন বিপদে তার পাশে থাকবো বলে আশ্বস্ত করলাম। নানাভাবে সাহস দিয়ে, অভয় দিয়ে অবশেষে রায়হানকে শান্ত করতে পারলাম। তাৎক্ষণিক কিছু টাকা দিতে চাইলে সে কিছুতেই নিতে চাইলো না। অনেক পীড়াপীড়ির পর রাজি হলো।

 

তিন.

কাউন্সেলিং করলে সুস্থ হয়ে উঠতে পারে এই ধারণা থেকে পরের শনিবার রায়হানকে আবারও ডাকলাম। মনের চাপা কষ্ট আমার সঙ্গে শেয়ার করে রায়হান কিছুটা স্বস্তি পেলো বলে মনে হলো। শিক্ষক-বন্ধুসহ কেউ কেউ তাকে ইন্ডিয়া বা ঢাকায় ভালো চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দিয়েছিল। পরামর্শের প্রতিক্রিয়ায় সে আমাকে বলেছিল- ‘আমার কি এরকম উন্নত চিকিৎসার সামর্থ্য আছে স্যার! কেউ-ই আমার কথা আপনার মতো করে এত সময় নিয়ে শুনতে চায়নি। সবাই ডিগ্রিধারী ভালো ডাক্তার হলেও কেউ-ই আমাকে ২-৩ মিনিটের বেশি সময় দিয়ে কথা বলেনি।’

আমার নিজের উপলব্ধিও রায়হানের মতোই। সিম্পটোমেটিক ট্রিটমেন্টে এ ধরনের অসুখ ভালো হয় না। মেন্টাল সাপোর্টের পাশাপাশি মোটিভেশন ধীরে ধীরে এ অসুখ সারিয়ে তুলতে পারে। আমাদের আলাপ শুরু হলো আবার।

: তোমাদের গ্রামে সচ্ছল কোনো মানুষ নেই?

: স্যার, ধনী মানুষ অনেকেই আছে। তথাকথিত সমাজসেবক অনেকেই আছে। তবে সমাজের মানুষের সেবা করার কেউ নেই। তারা আরও বড় সমাজসেবক হতে চায়, স্যার। সততার বালাই নেই কারও। লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহও নেই। স্মাগলিং ব্যবসার সুবাদে অনেকে ছনের বাড়ি থেকে তিন-চার তলা বিল্ডিংয়ের মালিক। ভারতীয় সীমান্তবর্তী আমাদের গ্রাম নন্দনপুর, বাড়ি থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে কাঁটাতারের বেড়া দেখা যায়, প্রতি সন্ধ্যায় রাস্তার মোড়ে চলে টাকার ভাগাভাগি, চেঁচামেচি আর গন্ডগোল। আমার বাবা এগুলোতে আপত্তি জানালে শুরু হয় বিপত্তি। অসৎ উপার্জনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় বাবাকে গ্রামের মানুষ শত্রু মনে করে। আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া মানুষ আমাদের বাস্তুভিটা থেকে উৎখাত করার হুমকি দেয়। আমি রাবিতে ভর্তি হওয়ার পর এর মাত্রা আরও বাড়তে থাকে। আমাদের নানাভাবে বিরক্ত-বিদ্রƒপ করে, গ্রামছাড়া করার হুমকি দেয়।

: বাবার সঙ্গে কথা হয়?

: হয়, তবে টাকার কথা বলতে পারি না। শুধু বলি আমি ভালো আছি, আমার পড়াশোনা ঠিকমতো চলছে।

 

এক সুবোধ ছেলে রায়হান। বাবা শুনলে বিচলিত হয়ে উঠবেন ভেবে নিজের কষ্টগুলো চেপে রাখে, মা-বাবাকে শেয়ার করে না। তোমার বাবা তোমাকে অনেক ভালোবাসে এবং পড়াশোনাও করাতে চায়। না হলে তার ছাগল বিক্রি করতো না। আমার এমন মন্তব্যে সে আবারও নিশ্চুপ হয়ে গেলো। গলাটা চেপে এলেও সামলে নিল। ওর অব্যক্ত উত্তর আমাকে নিজের মতো করে পড়ে নিতে হলো। 

: ঈদে বাড়ি গিয়েছিলে?

: গিয়েছিলাম, ঈদের পর পর-ই চলে এসেছি। বাড়ি গেলে কারো সাথে মিশতে ভালো লাগে না।

: তোমার চাচা ফুফা, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন?

: চাচা রাজনীতি করতেন। ভোট করতে করতে সম্পদ নষ্ট করে ফেলেছেন। দুই গ্রাম পরে ফুফার বাসা, ফুফাতো ভাই ঢাকায় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ে। সে আমার মা-বাবাকে ফোন করে বারবার আমাকে ফার্মেসি পড়াতে নিষেধ করে। ফার্মেসি পড়ে কী হবে, শুধু টাকা নষ্ট, পরে বেকার হয়ে বসে থাকতে হবে... ইত্যাদি।

অন্তত উৎসাহ দিয়ে হলেও রায়হানকে সহযোগিতা করার কেউ ছিল না। মনের শক্তি ছাড়া কেউ-ই কখনো দুর্জয়কে জয় করতে পারেনি। মানুষের শরীর এক জাদুর বাক্স, যেখানে নিত্যদিন নতুন নতুন জাদুর খেলা চলে মনের শক্তিতে। যার মনের শক্তি যত বেশি তার পরাজিত হওয়ার শঙ্কা তত কম। ফুফাতো ভাইয়ের রায়হানকে নিরুৎসাহিত করার কারণ আমার এবং রায়হানেরও জানা।

: প্রথম বর্ষ প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষা কেমন হয়েছে?

: আলহামদুলিল্লাহ ভালো হয়েছে।

: তুমি মাঝেমধ্যে আমার সঙ্গে এসে কথা বলো, অন্তত সপ্তাহে একবার।

: জি স্যার।

রায়হান চলে যায়। আমি অফিসে ডেকে নিয়ে অথবা  সেলফোনে তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে থাকি, খোঁজখবর নিই প্রতি সপ্তাহেই। তার বিষণ্নতা, অবসাদগ্রস্ততা দূর হতে থাকে ধীরে ধীরে। একদিন দুই ক্লাসের মধ্যবিরতিতে একরকম ছুটে আসে রায়হান আমার অফিস রুমে। এত উজ্জ্বল, হাসিমাখা, আর ঝিলিক ছড়ানো মুখ এর আগে দেখিনি। কখনো পায়ের পাতার সামনের অংশে ভর করে দাঁড়ায় আবার কখনো গোড়ালিতে ভর করে। শ্রাবণে ধানের কচি পাতায় ঢেউ খেলানো দমকা হাওয়ার দোলা যেমন, ঠিক তেমনি গা দুলিয়ে সে আমাকে জানালো- ‘রেজাল্ট হয়েছে স্যার।’

: কেমন করেছ?

: সেমিস্টার ফাইনালে ৩.৯৪ পেয়েছি। (আউট অফ ৪)।

: সাব-বাস! ব্রেভো, ব্রেভো!

আমি তাকে সাবাসি দিলাম কয়েকবার। খুশিতে আমিও কেঁপে উঠলাম যেন তার সাথে সাথে। এই ছোট্ট অনুপ্রেরণাই রায়হানের সাথী হবে হয়তো আগামী দিনের।

 

রায়হানরা এগিয়ে যায় প্রাণের অদম্য শক্তি নিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনার প্রত্যয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ
লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা
লাল সূর্য, সবুজ ঘাসের গালিচা
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
হারজিত
হারজিত
পূর্ণাঙ্গিনী
পূর্ণাঙ্গিনী
চৌমুহনী
চৌমুহনী
বিরহকাতর
বিরহকাতর
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
দ্বিভাষিক ব্যাকরণ
শিরোনাম
শিরোনাম
মন পাবে সুখ
মন পাবে সুখ
ভুলুয়া দরিয়া
ভুলুয়া দরিয়া
জুতা আখ্যান
জুতা আখ্যান
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য