শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

গত ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে একটি নতুন শ্রমচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ও সৌদি আরবের মানবসম্পদ মন্ত্রী এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন। চুক্তি অনুসারে একজন অভিবাসী কর্মীকে অনুমোদিত ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে যাত্রার আগে নথিভুক্ত চাকরির প্রস্তাব এবং কর্মচুক্তিপত্র গ্রহণের আবশ্যকতা রয়েছে। এ ছাড়া চুক্তিতে নিয়োগকারী কর্মীদের কাছ থেকে অননুমোদিত ফি না নেওয়া, কর্মীদের বেতন সরাসরি তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করাসহ অন্যান্য কর্মী সুরক্ষা ব্যবস্থার বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে।


উল্লেখ্য, বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক কর্মী রয়েছেন সৌদি আরবে (প্রায় ২৫ লাখ)। চুক্তিটিতে যেসব শর্তের উল্লেখ আছে, তা অবশ্যই অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের স্বার্থকে রক্ষা করবে। কিন্তু মূল সমস্যাটি হতে পারে ওই সব কর্মী যাঁদের মাধ্যমে চাকরি নিয়ে যাবেন, তাঁদের হাত থেকে রক্ষা করার উপায় নিয়ে। কারণ ওই জায়গাটিতেই যে কর্মী শোষণের সব উপকরণ বিদ্যমান।
শোষণের সেই ছিদ্র বন্ধ করা না গেলে চুক্তি যতই ভালো হোক, কর্মীদের সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব হবে না। জানি না  কর্মীদের ন্যূনতম অভিবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে ওই চুক্তি কতটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারবে।
বর্তমানে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি অভিবাসীর সংখ্যা এক কোটি ছাড়িয়ে গেছে। ২০২২ সাল থেকে প্রতিবছর ১০ লাখের বেশি কর্মীকে বিদেশে পাঠানো হয়েছে।

এই সময়কালে প্রতিবছর ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এলেও আগের বছরগুলোতে বিদেশে যাওয়া কর্মীসংখ্যার অনুপাতে এই বছরগুলোতে কম রেমিট্যান্স এসেছে। উল্লেখ্য, এরই মধ্যে ওমান, বাহরাইন, লিবিয়া, ব্রুনেই, মরিশাস, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে কর্মী যাওয়া বন্ধ আছে বা সংখ্যা অনেক কমে গেছে। আমাদের কর্মীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এসব গন্তব্যে কর্মী পাঠানোর জরুরি ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাংলাদেশিরা বৈধ পথে যাওয়া ছাড়াও অনেকে অবৈধ পথে কোনো চাকরি না নিয়েই বিদেশে পাড়ি জমান। সচেতনতার অভাবে বা লোভে পড়ে মানবপাচারকারীদের হাত ধরে পারি দিতে গিয়ে কেউ কেউ জীবন পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেন।


আমরা এভাবে বিদেশে পাড়ি জমানো বাংলাদেশিদের ধরা পড়ে দেশে ফেরার অনেক ঘটনা প্রতিনিয়তই দেখছি। অন্যদিকে বৈধ অভিবাসন প্রক্রিয়ায় গিয়েও অনেকে আবার নানা প্রলোভনে পড়ে অবৈধ হয়ে পড়েন। তাই বৈধ পথে বিদেশে চাকরি নিয়ে যাওয়াটাই কর্মীদের জন্য নিরাপদ। এ ছাড়া কর্মস্থল পরিবর্তন যেন সেই দেশের বিদ্যমান আইনের অনুসরণে হয় সেদিকে লক্ষ রাখাও প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। অন্যথায় বৈধভাবে গেলেও অবৈধ হওয়ার কারণে জেল, জরিমানা বা দেশে ফেরত পাঠানোর ঝুঁকি থাকে।
যেসব দেশে অবৈধ পথে বাংলাদেশিদের যাওয়ার আগ্রহ বেশি, সেসব দেশে অবশ্যই কর্মীদের চাহিদা রয়েছে। অবস্থাটা যদি সে রকমই হয়, তাহলে যাতে বৈধভাবে তাঁরা সেসব দেশে যেতে পারেন, সে ব্যবস্থাই সরকারকে নিতে হবে। আমাদের শ্রমবাজার প্রসারণের যথাযথ কার্যক্রম শুরু করতে হবে। বিদ্যমান বাজার ছাড়াও নতুন বাজার খুঁজে সেখানকার চাহিদা অনুযায়ী কর্মী প্রেরণের পদক্ষেপ নিতে হবে। আর সেটি করতে সক্ষম হলে এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবৈধ পন্থায় সেসব দেশে যাওয়ার প্রবণতা কমে আসবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোর যেমন ভূমিকা রয়েছে, তেমনি ওই সব দেশের বাংলাদেশে অবস্থিত দূতাবাসগুলোর সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়াতে হবে।  

একজন কর্মী দেশে বা বিদেশে যেখানেই কর্মে নিয়োজিত থাকুন না কেন, তাঁর কর্মদক্ষতা বা অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করবে তাঁর উপার্জন বা বেতন-ভাতার পরিমাণ। দেখা যায় যে একই কাজে নিয়োজিত কর্মীদের দক্ষতার কারণে তাঁদের আয় কমবেশি হয়ে থাকে। যেহেতু শ্রমের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতে হয়, তাই একজন সাধারণ কর্মীর চেয়ে প্রশিক্ষিত কর্মীর আয় তিন-চার গুণ বেশি। আসলে একজন কর্মীর দক্ষতার বিকল্প নেই। আর দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন কর্মী একজন সাধারণ কর্মীর চেয়ে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন থাকেন।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা থেকে যাওয়া অভিবাসী কর্মীর সংখ্যাই বেশি। এসব দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অদক্ষ কর্মী যান বাংলাদেশ থেকে। আর এ কারণে কর্মীসংখ্যার অনুপাতে আমাদের প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের পরিমাণ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। উল্লেখ্য, প্রতিবছর প্রেরিত কর্মীর সংখ্যায় ভারত আর বাংলাদেশ প্রায় সমান অবস্থানে থাকা সত্ত্বেও ভারত বাংলাদেশের চেয়ে পাঁচ গুণেরও বেশি রেমিট্যান্স পায়। বিগত বছরগুলোর উপাত্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত অভিবাসী কর্মীদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশের মতো ছিলেন দক্ষ কর্মী। বিভিন্ন দেশে কর্মরত আমাদের অভিবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্স ও অভিবাসী কর্মীর অনুপাত থেকে প্রতীয়মান হয় যে দক্ষ বা আধাদক্ষ কর্মীর অনুপাত যেসব দেশে বেশি, সেসব দেশ থেকে প্রাপ্ত আনুপাতিক রেমিট্যান্সও বেশি। 

বাংলাদেশে বিদ্যমান ভয়াবহ বেকার সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বিদেশে কর্মী প্রেরণ অত্যন্ত জরুরি। লাখ লাখ বেকার যেমন কর্মের সন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরছে, তেমনি দিন দিন বেড়েই চলছে বেকারের সংখ্যা। ২০২৩ সালে বেকারত্বের হার ছিল ৩.২, যা গত বছর বেড়ে ৪.৬-এ দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থার জন্য অনেকেই দুর্বল শ্রমবাজার এবং অর্থনৈতিক মন্দাকে দায়ী করছেন। অথচ এই বিরাট জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তর করতে পারলে এটি তখন আর বোঝা হয়ে থাকবে না, হবে এক অফুরন্ত সম্পদ। বেকারের হার কমানোর জন্য যেমন দেশে এবং বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, তেমনি বেকারদের কাজ করার উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে, যাতে কাজ পেতে তাদের তেমন সমস্যা না হয়। সেটি করতে হলে প্রয়োজন সরকারি ও বেসরকারিভাবে বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ নীতিমালা প্রণয়নের। 

আমাদের দেশের বিদ্যমান শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। শিক্ষাকে সম্পূর্ণভাবে বাস্তবভিত্তিক, কর্মমুখী, উৎপাদনমুখী এবং সর্বোপরি সৃষ্টিশীল করে তুলতে হবে। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কেউ যেন বেকার না থেকে যোগ্যতানুযায়ী কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে পারেন সে পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বেকারত্বের বোঝা জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া কোনোক্রমেই শিক্ষার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। বরং একটি মেধাসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি তৈরি করাই হবে এর মূল লক্ষ্য।

একটি সুষ্ঠু ও ন্যায্য অর্থনীতিভিত্তিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য দারিদ্র্যের হার কমাতে হবে। সরকার পরিচালনায় থাকা রাজনৈতিক নেতাদের ইচ্ছা, দক্ষতা ও দূরদৃষ্টি দেশের অর্থনীতিকে সুদৃঢ় করার জন্য অপরিহার্য। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিধারাকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখাসহ দেশি-বিদেশি বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের সুযোগ, আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ-সুবিধা, বিদেশে কর্মসংস্থান প্রসারণ ইত্যাদির প্রতি জোর দিতে হবে।

বাংলাদেশের জন্য কর্মীদের অভিবাসন নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিবাসনপ্রক্রিয়াটিকে স্বচ্ছ, নিরাপদ ও অভিবাসীবান্ধব করা দরকার। তবে এই চাওয়া যতটা সহজ, স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে তা বাস্তবে পরিণত করাটা ততটা কঠিন। বিদ্যমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দক্ষ জনবল সৃষ্টি করে সুস্থ অভিবাসন প্রক্রিয়ার পথে বিদ্যমান বাধাগুলো চিহ্নিত করাসহ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও ফেরত আসা অভিবাসীদের দেশের অর্থনীতির মূলধারায় সম্পৃক্ত রাখা এবং সঠিক রেমিট্যান্স ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নধারাকে জোরালো করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সর্বোপরি এসব করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যেমন সদিচ্ছা ও দৃঢ় মনোবল থাকতে হবে, তেমনি সততা, আন্তরিকতা ও দূরদর্শিতাকে মনেপ্রাণে ধারণ করতে হবে। একদিকে ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা, অন্যদিকে মানবপাচারের বীভৎস দৃশ্য আর যেন দেখতে না হয়, সেই প্রত্যাশা আমাদের সবার।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য