শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

জন্ম-মৃত্যু নিষিদ্ধ যে দ্বীপে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জন্ম-মৃত্যু নিষিদ্ধ যে দ্বীপে

যে দিকে চোখ যায়, নজরে পড়ে বরফে মোড়া শূন্যতা। এই পৃথিবীতেই এমন জায়গা আছে যেখানে গেলে মনে হবে যেন অন্য কোনও গ্রহে এসেছি। জায়গাটা পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধেরও সবচেয়ে উত্তরে। সোয়্যালবার্ড নামে এক দ্বীপপুঞ্জ যার পরে আর মানুষের বাসচিহ্ন নেই।

উত্তর মেরুকে ঘিরে আছে আর্কটিক বৃত্ত, যা সাড়ে ৬৬ ডিগ্রি অক্ষাংশ থেকে মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানেই আছে আর্কটিক মহাসাগর। উত্তর মেরুর সবচেয়ে কাছে আছে চারটি দেশ কানাডা, গ্রিনল্যান্ড, নরওয়ে আর রাশিয়া। নরওয়ের উত্তরে নরওয়েজিয়ান সমুদ্র পেরিয়ে সোয়্যালবার্ড দ্বীপপুঞ্জের অবস্থান, স্পিট্‌জ্‌বারজেন নামেও লোকে চেনে একে।

সোয়্যালবার্ড তার অনন্য এবং রহস্যময় নিয়মের জন্য বিখ্যাত। সুমেরু বৃত্তের কাছে বরফে ঢাকা সেই দ্বীপপুঞ্জেই রয়েছে ‘সোয়্যালবার্ড গ্লোবাল সিড ভল্ট’। সেই ভল্টে রাখা আছে ১২ লক্ষের বেশি শস্যবীজের নমুনা। ভবিষ্যতের ধরিত্রীতে খাদ্যসুরক্ষার অভাব দেখা দিলে সেই দরজা খুলে দেওয়া হতে পারে। ফসল তৈরি করা যেতে পারে ভল্টে থাকা শস্যবীজ থেকে।

শীতের মাসগুলিতে সোয়্যালবার্ডে সূর্যের মুখ দেখা যায় না। এরকম পরিস্থিতিতে হতাশার ঝুঁকি বাড়ে বলে ‘বিষণ্ণতা দ্বীপ’ নামেও পরিচিত সোয়্যালবার্ড। সোয়্যালবার্ড ১৯২০ সালের ‘সোয়্যালবার্ড চুক্তি’ শাসিত, যা ৪০টিরও বেশি দেশ দ্বারা অনুমোদিত।

তবে অনেকেরই জানা নেই যে, সোয়্যালবার্ডে মানুষের জন্ম এবং মৃত্যু নিষিদ্ধ! অবিশ্বাস্য মনে হলেও এ কথা সত্যি। স্থায়ী হাসপাতাল এবং অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ব্যবস্থা নেই নরওয়ের এই দ্বীপে।

দ্বীপপুঞ্জের পশ্চিমে সমুদ্রতীরবর্তী শহরের নাম নিউ আলেসঁদ। এর এক ডিগ্রি দক্ষিণে লংইয়ারবিয়েন নামে শহরে দু’হাজারের বেশি মানুষের বাস, কিন্তু কেউই স্থানীয় বাসিন্দা নন। জন মুনরো লংইয়ার ১৯০৬-এ এখানে কয়লা খনন শুরু করেন, তাঁর নামেই এই শহরের নাম।

সোয়্যালবার্ড দ্বীপপুঞ্জের প্রধান শহরই হল লংইয়ারবিয়েন। শহরের প্রায় আড়াই হাজার অস্থায়ী বাসিন্দার মধ্যে বেশির ভাগই বিজ্ঞানী, খনিশ্রমিক এবং পর্যটক। সন্তানের জন্ম দেওয়া বা শেষকৃত্য করা এখানে নিষিদ্ধ।

অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের গর্ভধারণের ৩৬ সপ্তাহ পর, অর্থাৎ তাঁরা মা হওয়ার ঠিক আগে আগে নরওয়ের মূল ভূখণ্ডের ট্রমসোতে স্থানান্তরিত করা হয়। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য মৃতদেহও ওই শহরেই পাঠানো হয়। দ্বীপের ভঙ্গুর বাস্তুতন্ত্রকে রক্ষা করতেই নাকি এই নিয়ম চালু করা হয়েছে।

নরওয়ের সরকার দাবি করে, এই ব্যবস্থাগুলি স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অপরিহার্য, বিশেষ করে শীতকালে বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে। কিন্তু কেন এই নিয়ম? তার জন্য জানতে হবে সোয়্যালবার্ডের ইতিহাস। ষোড়শ শতাব্দীতে প্রাথমিক ভাবে তিমিশিকারের সময়ে আবিষ্কৃত হয়েছিল এই দ্বীপপুঞ্জ। কিন্তু পরবর্তী কালে এটি কয়লাখনির কেন্দ্র হয়ে ওঠে।

সমুদ্র অভিযানের ইতিহাস গোড়ায় মূলত দক্ষিণ গোলার্ধেই সীমাবদ্ধ ছিল। উত্তর গোলার্ধের কঠিন হিমবাহ এবং সমুদ্রে ভাসমান পুরু বরফের স্তর ভেঙে এগোনোর মতো নৌ-ব্যবস্থা তখন ছিল না। তবু গরমের সময় বরফের স্তর পাতলা হয়ে গেলে তিমি শিকারের জন্য কিছু নর্ডিক শিকারি আসা-যাওয়া করতেন।

জোনাস পুলে নামে এক শিকারি ১৬১০ সালে এখানকার পাথরে কয়লা দেখতে পান। ১৮৬১-তে সেই কয়লা খননযোগ্য বলে প্রমাণিত হয়। ১৯০১ থেকে কয়লা খননের উদ্যোগ শুরু হয় এবং বহু হাত ঘুরে ১৯১৬ সালে আলেসঁদবাসী পিটার ব্রান্ডেল-এর কাছে কয়লার স্বত্ব বিক্রি করা হয়।

সেই থেকে কয়লা খনন ও জাহাজে করে দেশে পাঠানোর কাজ শুরু হয়। খনি থেকে জাহাজঘাটে কয়লা নিয়ে যাওয়ার জন্যে পাতা হয় রেললাইন, চলতে শুরু করে বাষ্পচালিত রেল। এই রেলপথ উত্তর গোলার্ধে সর্বোচ্চ অক্ষরেখায় অবস্থিত রেলপথ।

১৯৬৩ সালে কয়লা উৎপাদন বন্ধ হয়, সঙ্গে রেলও। তবে স্মৃতি হিসেবে একটা ইঞ্জিন-সহ রেলগাড়ি রাখা আছে। খননকার্য চলাকালীন মাঝেমধ্যেই শ্রমিক ধর্মঘট হত। খনিতে প্রায়ই বিস্ফোরণ হত, বহু মৃত্যুও হয়েছে।

তবে এর পর দ্বীপের বাসিন্দার সংখ্যা ক্রমে বাড়ে, অধিকাংশই ছিল শ্রমিক পরিবার। সাধারণত জাহাজ চলত মে থেকে অক্টোবর, প্রচণ্ড শীতেও শ্রমিকদের অবসর মিলত না।

১৯৯০ সাল থেকে সোয়্যালবার্ড তথা সমগ্র উত্তর গোলার্ধের পরিবেশ সুরক্ষা নিয়ে তৎপর হন বিজ্ঞানীরা। বিশ্বের বৃহত্তম শস্যবীজ সংরক্ষণ কেন্দ্র, ‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’ তৈরি হয় সেখানে।

এর পর সোয়্যালবার্ড দ্বীপে মানুষের কার্যকলাপও সীমিত করা হয়। নিষিদ্ধ করা হয় কুকুর প্রতিপালন এবং প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহার। জন্ম এবং মৃত্যু বিধিমালা তৈরি করে বলা হয় যে, নতুন কোনও কবরস্থান তৈরি করা হবে না দ্বীপপুঞ্জে।

ভূমিদূষণ রোধ করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, মৃতদের শেষকৃত্যের জন্য দেহ নরওয়ের মূল ভূখণ্ডে নিয়ে যাওয়া হবে। মুমূর্ষু রোগীকে আগে থেকেই স্থানান্তরিত করা হবে সঠিক জায়গায়।

অন্য দিকে, সঠিক পরিষেবার অভাবে অন্তঃসত্ত্বাদেরও প্রসব নিষিদ্ধ করা হয় সোয়্যালবার্ডে। স্থানীয় এক চিকিৎসক বিষয়টি ব্যাখ্যা করে সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, আমাদের একটি প্রাথমিক চিকিৎসাকেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু জটিল প্রসব এবং মৃত্যুর আগে বা পরে যে পরিষেবা, তার অভাব রয়েছে। তাই রোগীদের তাৎক্ষণিক ভাবে বিমানে করে অন্যত্র পাঠানো হয়।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটিরও বেশি নারী সহিংসতার শিকার
বিশ্বে ১০০ কোটিরও বেশি নারী সহিংসতার শিকার
ভারতে মুসলিম শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মাদক মামলায় ফাঁসায় পুলিশ!
ভারতে মুসলিম শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মাদক মামলায় ফাঁসায় পুলিশ!
যেভাবে ২০০ শিশুর জীবন ঝুঁকিতে ফেলেছেন এক শুক্রাণুদাতা, ক্যান্সারের শঙ্কা
যেভাবে ২০০ শিশুর জীবন ঝুঁকিতে ফেলেছেন এক শুক্রাণুদাতা, ক্যান্সারের শঙ্কা
‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’: সাইবেরিয়ান বাঘ বাঁচানোর অবিশ্বাস্য গল্প
‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’: সাইবেরিয়ান বাঘ বাঁচানোর অবিশ্বাস্য গল্প
সূর্যের সামনে স্কাইডাইভারের দৃশ্য ধারণ করলেন এক ফটোগ্রাফার
সূর্যের সামনে স্কাইডাইভারের দৃশ্য ধারণ করলেন এক ফটোগ্রাফার
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ব্ল্যাক ডেথ মহামারির সূচনা হয় : নতুন গবেষণা
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ব্ল্যাক ডেথ মহামারির সূচনা হয় : নতুন গবেষণা
নাইট ক্লাবে ফেলে আসা ফোন আনতে গিয়ে ঝলসে গেলেন প্রকৌশলী!
নাইট ক্লাবে ফেলে আসা ফোন আনতে গিয়ে ঝলসে গেলেন প্রকৌশলী!
২৭০০ বছর আগের সূর্যগ্রহণের হিসাব সংশোধন করলেন গবেষকেরা
২৭০০ বছর আগের সূর্যগ্রহণের হিসাব সংশোধন করলেন গবেষকেরা
দ্রুত গতির ট্রেন দুই ঘণ্টায় যাবে সৌদি থেকে কাতার
দ্রুত গতির ট্রেন দুই ঘণ্টায় যাবে সৌদি থেকে কাতার
বিগ টিকেটে আড়াইল লাখ দিরহাম জিতলেন বাংলাদেশি মহিন
বিগ টিকেটে আড়াইল লাখ দিরহাম জিতলেন বাংলাদেশি মহিন
অস্ট্রিয়ার পাহাড়ে বরফে জমে প্রাণ হারানো নারীর পরিচয় শনাক্ত
অস্ট্রিয়ার পাহাড়ে বরফে জমে প্রাণ হারানো নারীর পরিচয় শনাক্ত
মঙ্গলে বসতি হলে সময় গণনা হবে নতুন নিয়মে
মঙ্গলে বসতি হলে সময় গণনা হবে নতুন নিয়মে
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা