শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১২, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৮:১৫, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা

বিশ্ব হার্ট দিবস আজ। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে এ দিনটি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য-“Don’t Miss a Beat”; অর্থাৎ—“একটি স্পন্দনও হারানো যাবে না”। হৃদরোগ এখন সারা বিশ্বের এক নম্বর মরণব্যাধি। অন্যান্য রোগের তুলনায় হঠাৎ মৃত্যুর আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি হৃদরোগে। বিনামেঘে বজ্রপাতের মতো মুহূর্তে সবকিছু তছনছ হয়ে যেতে পারে। একটি মানুষের মৃত্যু শুধু নয়, গোটা পরিবারটির ওপর নেমে আসে বিপর্যয়ের গভীর অমানিশা। বিশেষ করে মানুষটি যদি হয় পরিবারের আয়ের প্রধান ব্যক্তি। তাই আমাদের হাতে সময় থাকতে সচেতন হওয়া দরকার কীভাবে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

প্রায় প্রতিটি রোগের চিকিৎসার দুটো ধাপ থাকে। একটি হলো রোগ প্রতিরোধ, যাতে রোগটি শরীরে বাসা বাঁধতে না পারে। আর দ্বিতীয়টি হলো প্রতিকার, রোগটি দিয়ে আক্রান্ত হলে তা থেকে মুক্তির চেষ্টা। বলা বাহুল্য, রোগ প্রতিরোধই উত্তম। শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক- সবদিক থেকেই মঙ্গলজনক।

প্রথমে আসি শারীরিক ব্যাপারে। ধরা যাক রাজধানী থেকে দূরে কারও হার্ট অ্যাটাক হলো। প্রাথমিক চিকিৎসা এখন মোটামুটি সব জায়গাতেই আছে। সেটা না হয় দেওয়া গেল। কিন্তু উন্নত আধুনিক চিকিৎসা তো রাজধানী এবং কিছু শহরে নির্দিষ্ট কেন্দ্রে বিদ্যমান। তাই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তিটি রাজধানী বা সেই নির্দিষ্ট শহরে পৌঁছতে পৌঁছতে স্বাভাবিকভাবেই বিলম্ব করবে। তাতে কী সমস্যা হবে? হার্ট অ্যাটাকে যত মৃত্যু হয় তার শতকরা ২৫ ভাগই ঘটে হাসপাতালে পৌঁছানোর আগে। সুতরাং হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রতি চারজনের একজন কখনো হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ পাবেন না। বাকি তিনজন যখন কোনো আধুনিক হাসপাতালে পৌঁছবেন তখন যদি ১২ ঘণ্টার বেশি দেরি হয়ে যায় তাহলে হৃৎপিন্ডের মাংসপেশির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যাবে। কারণ হৃৎপিন্ড ও মস্তিষ্কের কোষ বা টিসু যদি একবার ধ্বংস হয় তাহলে তা হয় অফেরতযোগ্য এবং অপরিবর্তনযোগ্য। অর্থাৎ সময়ই এখানে মুখ্য নিয়ামক। টাইম ইজ লাইফ! যদি রোগীটি প্রাথমিক ধাক্কা সামলে বেঁচে যান তাহলেও তার জন্য অপেক্ষা করছে সারা জীবনের মতো অসহায় দুর্বল এবং অন্যের ওপর নির্ভরশীল সংক্ষিপ্ত এক জীবন।

এবার আসি মানসিক অভিঘাত বিষয়ে। হার্ট অ্যাটাক এমনই এক অকস্মাৎ আঘাত যে, এর জন্য কেউই মানসিকভাবে প্রস্তুতি থাকে না। তাই যখন সেটি আসে তখন রোগী দিশাহারা হয়ে পড়ে। মৃত্যুভয় তাকে আঁকড়ে ধরে। রোগী আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এ ধরনের রোগীর হৃৎস্পন্দন অনিয়মিত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। হার্ট ফেইল্যুর এবং হঠাৎ মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিতে পারলেও দীর্ঘমেয়াদি হতাশা এবং অবসাদ রোগীকে ঘিরে ধরে। জীবন ও কাজের প্রতি অনীহা ও বিরাগ রোগীকে আচ্ছন্ন করে রাখে। কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়, রোগীর আয় ইনকাম কমে পরিবারটিকে একটি অনিশ্চিতের দিকে ধাবিত করে।

আরও কিছু কথা : বিয়াল্লিশ বছরের টগবগে যুবক। একটি বেসরকারি কোম্পানিতে দায়িত্বশীল পদে কর্মরত। বদ অভ্যাসের মধ্যে ধূমপান করেন। উচ্চরক্তচাপ নেই। ডায়াবেটিস ছিল না, রক্তের কোলেস্টেরল কখনো পরীক্ষা করা হয়নি। 

অফিসে কর্তব্যরত থাকা অবস্থায় হঠাৎ বুকে ব্যথা। শরীর হয়ে ওঠে ঘর্মাক্ত। সহকর্মীরা দেরি না করে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলেন। ইসিজি করা মাত্র দেখা গেল ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক! যে ধরনের হার্ট অ্যাটাক দেখা যাচ্ছে তাতে বোঝা যায় যে, সবচেয়ে বড় ধমনীটি বন্ধ হয়ে গেছে। এ রোগের সবচেয়ে কার্যকর এবং আধুনিক চিকিৎসা হলো জরুরি ভিত্তিতে অ্যানজিওগ্রাম করে তৎক্ষণাৎ ব্লক অপসারণ করে রিং (Stent) বসিয়ে দেওয়া, যাতে হার্টের স্বাভাবিক রক্ত প্রবাহ পুনঃস্থাপিত হতে পারে। আমরা জরুরি ভিত্তিতে অ্যানজিওগ্রাম করার প্রস্তাব করলাম। রোগীর আত্মীয়স্বজন কেউ কেউ রাজি হলেন, কেউ কেউ অন্যদের সঙ্গে ফোনে আলাপ চালাতে থাকলেন। এভাবে মূল্যবান সময় নষ্ট হতে থাকল। অতঃপর রাজি হলেন। রোগীকে ক্যাথল্যাব বা অপারেশন কক্ষে নিয়ে যাওয়া হলো। আমি রোগীর ডান হাতের রেডিয়াল ধননীতে একটি ক্যানুলা স্থাপন করতে অনুমতি চাইলাম।

রোগী একটি শর্তে রাজি হলেন, অ্যানজিওগ্রাম করবেন কিন্তু রিং লাগাবেন না। অনেকটা গলায় কাঁটা আটকে যাওয়ার মতো। অ্যান্ডোসকপি দিয়ে কাঁটা দেখতে পারবেন কিন্তু অপসারণ করা যাবে না! যাই হোক রোগীর আত্মীয়স্বজনের সহযোগিতায় অ্যানজিওগ্রাম সম্পন্ন করে মূল ধমনীটি ১০০% বন্ধ পাওয়া গেল। স্ত্রী এবং আত্মীয়স্বজনের অনুমতি সাপেক্ষে মাত্র পাঁচ মিনিটে ব্লক অপসারণ করে রিং বসিয়ে দিলাম। রোগী সঙ্গে সঙ্গে ব্যথা উপশম বোধ করলেন। সিসিইউতে পর্যবেক্ষণে পাঠিয়ে দিলাম। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে সঙ্গে অ্যানজিওগ্রাম না করে প্রাথমিক অবস্থায় ওষুধ প্রয়োগ করে পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে পরে অ্যানজিওগ্রাম করবেন। এটি একটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা এবং আত্মঘাতী ভাবনা। যদি কারও অ্যাপেনডিক্স পেটের মধ্যে ফেটে যায় তাহলে কি অপারেশন জরুরি নয়? হার্ট অ্যাটাকেও রক্তনালির চর্বির দলা ফেটে গিয়ে রক্ত জমাট বেঁধে ধমনী বন্ধ হয়ে যায়। তাই এটি আরও মারাত্মক এবং প্রাণ বিনাশকারী। ভালোভাবে বোঝার জন্য আসুন বিষয়টির একটু গভীরে যাওয়া যাক।

ইসিজির ধরন অনুযায়ী হার্ট অ্যাটাককে আমরা দুই ভাগে ভাগ করি-

১. STEMI হার্ট অ্যাটাক। সাধারণত হার্টের একটি বড় রক্তনালি রক্তের জমাট বা দলা দিয়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। রোগী দ্রুত খারাপ হতে থাকে। অতি সত্বর বন্ধ হয়ে যাওয়া রক্তনালি খুলে না দিলে হৃৎপিন্ডের মাংসপেশি স্থায়ীভাবে ধ্বংস হবে। হার্ট ফেইল্যুর, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টসহ বিভিন্ন মারাত্মক জটিলতায় পড়তে হবে। 

২. NON STEMI হার্ট অ্যাটাক। হার্টের কোনো না কোনো রক্তনালি সম্পূর্ণ বা আংশিক বন্ধ হয়ে মাংসপেশির ক্ষতিসাধন করে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত এক বা একাধিক ব্লক থাকে এবং প্রায়শই কিছু না কিছু ন্যাচারাল বাইপাস তৈরি হয়ে থাকে। প্রথমোক্ত ধরন থেকে এই ধরনটি কিছুটা কম ভয়ঙ্কর। চিকিৎসার ধরনও দুই রকম।

চিকিৎসা :

১। STEMI heart attack : হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া ধমনী যত দ্রুত সম্ভব খুলে দিতে হবে। রক্ত জমাট হয়ে বন্ধ হওয়া রক্তনালি খোলার সবচেয়ে আধুনিক এবং কার্যকর উপায় হলো জরুরি ভিত্তিতে অ্যানজিওগ্রাম করে ব্লকের লোকেশন নির্ণয় করে ব্লক অপসারণ করা। ব্লক অপসারণ করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো ধাতব জালের একটি সরু পাইপ (stent) বা প্রচলিত ভাষায় যাকে রিং বলে তা ধমনীগাত্রে অ্যানজিওগ্রাম করার সঙ্গে সঙ্গে বসিয়ে দেওয়া। এটাকে জরুরি বা প্রাইমারি অ্যানজিওপ্লাস্টি বলা হয়। এটার সাফল্য প্রায় ৯৫%। এ পদ্ধতির চিকিৎসায় হৃৎপিন্ডের মাংসপেশি রক্ষা হয়, হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকে। দূরবর্তী হার্ট ফেইলিওর থেকে রোগী রক্ষা পায়। 

জরুরি অ্যানজিগ্রাম করার সঙ্গে সঙ্গে জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টির করার সুবিধা ঢাকার বাইরে অল্প কিছু জায়গায় আছে। তাই যে সব জায়গায় এ সুবিধা নেই বা সে সব কেন্দ্র থেকে রোগীর দূরত্ব দুই ঘণ্টার বেশি সেখানে ওষুধ দিয়ে ব্লক খুলে দিতে হবে। এক্ষেত্রে tenectiplase সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ। সাফল্য ৮০%-এর উপরে। তবে দাম বেশি হওয়ায় দরিদ্র জনগণের পক্ষে বহন করা সম্ভব হয় না। এর বিকল্প হলো Streptokinase যা মফস্বল শহরগুলোতে পাওয়া যায়। সাফল্যের হার ৬৫%-এর কাছাকাছি। 

তবে tenectiplase বা streptokinase যাই ব্যবহার করা হোক না কেন এগুলো পুশ করার ২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটস্থ উচ্চতর কেন্দ্রে গিয়ে অ্যানজিওগ্রাম করতে হবে। যদি ব্লকের উপস্থিতি ধরা পড়ে তবে সঙ্গে সঙ্গে তা অপসারণ করে রিং প্রতিস্থাপন করতে হবে। 

২. NON STEMI : এ ধরনের হার্ট অ্যাটাক তুলনামূলক কম ভয়াবহ। তবে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে পুনরায় অ্যাটাক হতে পারে। হৃৎপিন্ডের মাংসপেশির ক্ষতি হবে এবং হৃৎপিন্ডের তাল কেটে ছন্দপতন সৃষ্টি করতে পারে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টসহ হঠাৎ মৃত্যুর কারণ হতে পারে। এই ধরনের অ্যাটাকের ক্ষেত্রেও যত তাড়াতাড়ি অ্যানজিওগ্রাম করে ব্লকের লোকেশন, মাত্রা এবং ব্যাপ্তি নির্ণয় করে পরবর্তী চিকিৎসার ধাপ প্রয়োগ করতে হবে। 

চিকিৎসা ব্যবস্থায় একটি প্রধান সংকট হলো আস্থার অভাব। এটি একদিনে সৃষ্টি হয়নি। এক্ষেত্রে চিকিৎসা ব্যবস্থার পশ্চাৎপদতা এবং চিকিৎসকদের দায় কম নয়। উপযুক্ত কাউন্সেলিং, রোগ ও চিকিৎসার অনুপুঙ্খ ব্যাখ্যা উপস্থাপন খুব জরুরি। রোগী পক্ষের দায়ও কম নয়। সমাজের সামগ্রিক সংকটের একটি অংশ এটি। কিন্তু জীবন তো আপনার। তাই চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখুন।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরি
মুভমেন্ট ডিস-অর্ডার প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরি
অকার্যকর হয়ে পড়ছে বহু অ্যান্টিবায়োটিক, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি
অকার্যকর হয়ে পড়ছে বহু অ্যান্টিবায়োটিক, বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান
লজ্জা নয়, সচেতনতা; নীরবতা নয়, চিকিৎসা
লজ্জা নয়, সচেতনতা; নীরবতা নয়, চিকিৎসা
বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের অনুমতি পেল আজগর আলী হাসপাতাল
বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টের অনুমতি পেল আজগর আলী হাসপাতাল
হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে স্বল্পমূল্যে মানসম্পন্ন ক্যানসার কেমোথেরাপি
হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে স্বল্পমূল্যে মানসম্পন্ন ক্যানসার কেমোথেরাপি
ইন্টারন্যাশনাল সোরিয়াসিস কাউন্সিলের প্রথম বাংলাদেশি প্রতিনিধি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ডা. রফিকুল মাওলা
ইন্টারন্যাশনাল সোরিয়াসিস কাউন্সিলের প্রথম বাংলাদেশি প্রতিনিধি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ডা. রফিকুল মাওলা
দেশে প্রতি ১ হাজারে ৩৩২ জন অসুস্থ
দেশে প্রতি ১ হাজারে ৩৩২ জন অসুস্থ
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নরসিংদীতে
এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নরসিংদীতে
ঢাকায় পিয়াভেটের যাত্রা শুরু
ঢাকায় পিয়াভেটের যাত্রা শুরু
অনুমোদন পেল বিশ্বের প্রথম সিঙ্গেল ডোজ ডেঙ্গু টিকা
অনুমোদন পেল বিশ্বের প্রথম সিঙ্গেল ডোজ ডেঙ্গু টিকা
ধূমপান-দূষণে বাড়ছে সিওপিডি
ধূমপান-দূষণে বাড়ছে সিওপিডি
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর