শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৯, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

ভিউকার্ডের দিনগুলো...

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

আবুল কালাম আজাদ যখন দেখলেন, ‘তারকালোক’ ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যার প্রচ্ছদে পীযূষ-আফরোজার ছবি, তিনি সেখান থেকেই বানালেন পোস্টার। সেই টিভি নাটকটি এতই জনপ্রিয় ছিল, প্রচুর মানুষ সেসব পোস্টার ও পিনআপ কিনতে শুরু করে। এরপর সাড়া জাগায় জনপ্রিয় অভিনয় শিল্পী জুটি আফজাল হোসেন-সুবর্ণা মুস্তাফার ছবিসংবলিত ভিউকার্ড। এতে আজাদের ব্যবসারও প্রসার ঘটতে থাকে। এরপর  থেকে প্রসারটা বিরাট আকারে বেড়ে যায়। ৫ হাজার কার্ড দিলে তারা দুই দিন পরে এসে বলে ১০ হাজার দেন। এতই জনপ্রিয়তা ছিল এই কার্ডের। এই জনপ্রিয়তা দীর্ঘসময় ছিল...

 

বিশেষ দিনে বিশেষ মানুষকে শুভেচ্ছা কার্ড জানানোর রীতি ছিল আমাদের। এই কার্ড না দিলে বোধ হয় আমাদের ভালোবাসা, শুভেচ্ছাগুলো পরিপূর্ণ হতো না, আর তার জন্য বিখ্যাত ছিল আজাদ প্রোডাক্টস। আশির দশক থেকে গত দশকের শুরুর দিক পর্যন্ত আজাদ প্রোডাক্টস ছিল চাহিদার শীর্ষে। শুভেচ্ছা কার্ড মানেই যেন আজাদ প্রোডাক্টস। শুধু তাই নয়, জনপ্রিয় তারকাদের ভিউকার্ড ছিল আজাদ প্রোডাক্টসের অন্যতম জনপ্রিয়তার কারণ। সালমান শাহর অকাল মৃত্যুর পর শুধু তার ভিউকার্ড দিয়েই আজাদ প্রোডাক্টস ব্যবসায়িকভাবে প্রচুর লাভ করেছিলেন। এই আজাদ প্রোডাক্টসের যিনি মালিক, তিনি এ দেশের উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা, শূন্য থেকে শুরু করে যিনি হয়েছেন সফলতম ব্যবসায়ী, তিনি আবুল কালাম আজাদ। একটা সময় ছিল যখন উৎসব-জন্মদিন কিংবা ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কার্ডই ছিল ভরসা। পছন্দের তারকার পোস্টার আর ভিউকার্ড জমানো ছিল অন্যতম শখ। এ দেশে এই ভালোলাগার সুযোগটা যিনি প্রথম করে দিয়েছিলেন তিনি আজাদ প্রোডাক্টসের কর্ণধার আবুল কালাম আজাদ। বাবার ইচ্ছা ছিল ছেলে শিক্ষক হবে। কিন্তু আবুল কালাম আজাদ তারকালোকছিলেন পুরদস্তুর ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। তাই নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে ছেলেবেলাতেই ১৯৭৩ সালে শরীয়তপুর থেকে পালিয়ে চলে আসেন ঢাকায়। হকার হিসেবে পোস্টার বিক্রির মাধ্যমে শুরু করেন ব্যবসা। তবে বন্ধ রাখেননি পড়াশোনা। বসতেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের গেটের সামনে। এখান থেকে ধীরে ধীরে সৃষ্টি হয় আজাদ প্রোডাক্টসের। অল্প বয়স থেকেই তাঁর ব্যবসার প্রতি ছিল আগ্রহ। বাবার অমতে ১৮ টাকা পুঁজি নিয়ে এলাকায় নারিকেলের ব্যবসা শুরু করেন। সাত বছর বয়সে তার মা সালেহা বেগম মারা যান। তার বাবা ছিলেন একজন স্কুলশিক্ষক। নিজের জীবনের উত্থান-পতনের মধ্যে ব্যবসায় চিন্তার প্রসার বাড়াতে থাকেন। দেশে মোবাইল ফোন ও কম্পিউটার আসার আগে ডায়েরি, পিনআপ, পোস্টার, ভিউকার্ডের ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিল। অল্প দিনেই তাঁর এই ব্যবসা এগিয়ে যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় তার এই প্রিন্টিং শিল্প অনেকটা ধস নেমেছে। ক্ষতির মুখে পড়েছে প্রিন্টিং শিল্প। ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে মুহূর্তেই প্রিয়জনকে মেসেজ পাঠানো যাচ্ছে। ফেসবুক, টুইটারে মনের ভাব প্রকাশ করছে। এ অবস্থায় পারসোনাল কার্ড, ভিউকার্ড, পোস্টার ৯০ শতাংশ বিক্রি কমেছে। তবে এখনো সরকারি-বেসরকারি অফিশিয়াল কার্ড, বিয়ের কার্ডের কিছুটা চাহিদা রয়েছে। আজাদ প্রোডাক্টসের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের কথায়, আমার জীবনটা মোটেই সহজ ছিল না। বাবা চেয়েছিলেন আমিও শিক্ষকতা করি। পরবর্তী সময় মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার পর আমার ধারণা হলো বসে না থেকে কিছু একটা করা। এরপর বাবার সঙ্গে এলাকার হাটে গেলাম পাট নিয়ে। বাজারে গিয়ে এদিকসেদিক ঘুরে আমার মনে হলো সবকিছুর দাম সম্পর্কে জানা। পরে দেখি শুকনা নারকেল বিক্রি করছে। এরপর তার দাম শুনলাম। তখন আমার ভাবনা হলো যদি হাট থেকে নারকেল কিনে বিক্রি করি তাহলে খারাপ কী। এরপর এক ভাইয়ের কাছে পরামর্শ নেই। পরে অল্প কিছু নারকেল এনে বিক্রি করা শুরু করি। এভাবেই ব্যবসার হাতেখড়ি। আমি হেরে যাইনি, স্বপ্ন যেটা দেখেছি তার চেয়ে বেশি পেয়েছি। আমার বাবা-মায়ের ছিলাম একমাত্র সন্তান। বাবা চেয়েছিলেন আমি পিটিআই পড়ি। সাত বছর বয়সে আমার মা মারা যান। পরবর্তী সময় বাবা বিয়ে করেন। এরপর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। একসময় আমি বাড়িতে না বলে ঢাকায় চলে আসি। এরপর আমার পরিচিত এক হুজুর একটি লজিং ঠিক করে দেন। এভাবে ছয় মাসের মতো চলে যায়। পরে ঢাকার বোরহান উদ্দিন কলেজে ভর্তি হই। ওই বাসার লজিংটাও চলে যায়। আরেকটি লজিং ঠিক হয়। তখন মনে হলো আমি আমার জীবনের আরেকটি ধাপ এগিয়ে গিয়েছি। পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য চার-পাঁচটা টিউশনি করি। বাবা তো টাকা-পয়সা দেবেনই না, কারণ তাঁর ইচ্ছে ছিল আমি যেন পিটিআই পড়ি। একপর্যায়ে আমি গ্র্যাজুয়েশন শেষ করি। ব্যবসায়িক জীবনের শুরু সম্পর্কে তিনি বলেন, ঢাকা শহরের আনাচকানাচে ঘুরে ঘুরে দেখলাম স্বল্পপুঁজিতে কীভাবে ব্যবসা করা যায়। নারকেলের ব্যবসা থেকে আমার মধ্যে ব্যবসার নেশাটা আরও বেশি চেপে ধরে। এর মধ্যে জীবনের অনেক উত্থান-পতন দেখেছি। কিছুদিন পরে এজিবি কলোনিতে স্বল্পমূল্যে একটি ছোট রুম নিয়ে থাকা শুরু করলাম। একদিন দেখি এক ব্যক্তি পোস্টার বিক্রি করছে। তাঁর সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি পোস্টারের ব্যবসাটা ভালো। মনে মনে ভাবতে থাকি স্বল্পপুঁজিতে এই ব্যবসাটা করা যায়। এভাবেই ব্যবসায় আসা। সে সময় বাংলাদেশ টেলিভিশন সবেমাত্র বিদেশি অনুষ্ঠান প্রচার করা শুরু করেছে। ডালাস, বায়োনিক ওম্যান, ডাইন্যাস্টি ইত্যাদি সিরিজের চরিত্রগুলো মানুষের কাছে খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছিল জানিয়ে আজাদের কথা হলো, তিনি কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা, গানের দল বনি এম ও সুইডিশ পপ গ্রুপ অ্যাবার পিনআপ আমদানি করতেন। তিন মাসের মধ্যেই আজাদের পুঁজি দাঁড়িয়েছিল ৭০ হাজার টাকায়। আজাদ সে সময় বিভিন্ন জনপ্রিয় তারকার পোস্টার আমদানি ও বিক্রির ক্ষেত্রে এক নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছিলেন দেশে। আশির দশকে পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও আফরোজা বানু অভিনীত ‘সকাল-সন্ধ্যা’ নামক বাংলা নাটকও বেশ জনপ্রিয় হয়। সেখান থেকে আজাদের মাথায় আইডিয়া আসে, দেশি তারকাদের নিয়ে পোস্টার ও কার্ড বানালে কেমন হয়। কিন্তু একজন ফেরিওয়ালার পক্ষে তারকাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা মোটেও সহজ ছিল না। তাই একদিন তিনি যখন দেখলেন, ‘তারকালোক’ ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যার প্রচ্ছদে পীযূষ-আফরোজার ছবি, তিনি সেখান থেকেই বানালেন পোস্টার। সেই টিভি নাটকটি এতই জনপ্রিয় ছিল, প্রচুর মানুষ সেসব পোস্টার ও পিনআপ কিনতে শুরু করে। এরপর সাড়া জাগায় জনপ্রিয় অভিনয় শিল্পী জুটি আফজাল হোসেন-সুবর্ণা মুস্তাফার ছবিসংবলিত ভিউকার্ড। এতে আজাদের ব্যবসারও প্রসার ঘটতে থাকে। আবুল কালাম আজাদ বলেন, কাবা শরিফ, মদিনা শরিফ, ফুলসহ আরও অনেক সিনারি ব্যাংকক থেকে এনে আমরা বিক্রি করতাম এবং বাংলাদেশে তখন স্পেন ৮২ ওয়ার্ল্ড কাপের খেলা চলছে। তখন ফুটবলের ম্যারাডোনা, জিকো, রসি অনেক জনপ্রিয় ছিল। তখন আমার ধারণা হলো বিদেশি ছবি, পোস্টার, নায়ক-নায়িকারা যদি এত জনপ্রিয় থাকে, তবে আমি যদি আমার দেশের নায়ক-নায়িকাদের ছবি দিয়ে পোস্টার তৈরি করতে পারি তাহলে মনে হয় আরও ভালো হবে। যদিও আমার আইডিয়া হলো কিন্তু এর মধ্যে আবার সমস্যা দেখা দিল। ওই সময়ের যারা নায়ক-নায়িকা আমি তাদের কাছে কীভাবে যাব এমন প্রশ্ন মনে বাসা বাঁধতে থাকে। তখন ওই পত্রিকা অফিসে চলে যাই। তাদের বলি ওই ছবিগুলো দিয়ে আমি ভিউকার্ড করতে চাই। পরে ছবিগুলো সংগ্রহ করে ব্যাংকক থেকে স্ক্যানিং করে আনি। তখন বাংলাদেশে প্রথম ভিউকার্ড তৈরি হয়। একপর্যায়ে আমাদের যে ফুটপাতের দোকান ছিল সেখানে টানিয়ে রাখতাম। চকবাজারের যারা এই ব্যবসা করে তখন ইন্ডিয়ান ও বিদেশি ভিউকার্ড নিত। তাদের কাছে কিছু ভিউকার্ড ছেড়ে দিলাম। এরপর থেকে প্রসারটা বিরাট আকারে বেড়ে যায়। ৫ হাজার কার্ড দিলে তারা দুই দিন পরে এসে বলে ১০ হাজার দেন। এতই জনপ্রিয়তা ছিল এই কার্ডের। এই জনপ্রিয়তা দীর্ঘসময় ছিল। আবুল কালাম আজাদ বলেন, যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়েছে। এখন আর মানুষ ভিউকার্ড কেনেন না। আজাদ প্রোডাক্টসের সেই সোনালি দিন আর নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় শুভেচ্ছা কার্ডের প্রয়োজন ফুরিয়েছে, ভিউকার্ডের দিন অনেক আগেই শেষ হয়েছে, কমেছে ক্যালেন্ডার, ডায়েরিরও চাহিদা। প্রযুক্তির দ্র“ত অগ্রগতির কারণে পারসোনাল কার্ডগুলোর চাহিদা এখন কমে গেছে। তবে বিয়ের কার্ড, সরকারি-বেসরকারি অফিসের কার্ড এখন কিছুটা চাহিদা রয়েছে। পারসোনাল কার্ড ৯০ শতাংশ বিক্রি কমে গেছে। ঈদের কার্ড, শুভেচ্ছা কার্ড স্মার্ট ফোনে পাওয়া যাচ্ছে। এখন মানুষ যেহেতু হাতের নাগালে সবকিছু পাচ্ছে তখন মানুষ আর কষ্ট করতে চায় না। আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমার যত অর্জন, সফলতা সব ভিউকার্ড থেকে এসেছে। এখন হোয়াটসঅ্যাপ-মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দেওয়া মানুষের একটা অভ্যাস তৈরি হয়েছে। একসময় মানুষ ৩০০০-৫০০০ কার্ড অর্ডার দিত, এখন সেটি অনেক কম দেয়। ৪৬ বছরে পিছিয়ে যাইনি, প্রযুক্তির কারণেই ব্যবসায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা