শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৩:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

ভারতের ‘অবিচার’: মা-বিচ্ছিন্ন বহু নিষ্পাপ কাশ্মীরি শিশু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের ‘অবিচার’: মা-বিচ্ছিন্ন বহু নিষ্পাপ কাশ্মীরি শিশু

ভারত শাসিত কাশ্মীরের প্রধান শহর শ্রীনগরের একটি সরু গলির নীরবতা ভেঙে যাচ্ছে রাস্তার বিক্রেতাদের অভ্যাসগত হাঁকডাক আর দুই ছোট শিশুর অস্থির কান্নায়। কিন্তু শিশুদের এই কান্না কেনো? এই একটা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বেরিয়ে আসে ভয়ংকর নির্মম বাস্তবতা আর রাষ্ট্র ভারতের নিষ্ঠুর অবিচারের চিত্র।

তিন বছরের হুসেন চিৎকার করে বলছে, ‌‘খালা, আমাকে আমার মায়ের কাছে নিয়ে যাও; পুলিশ তাকে নিয়ে গেছে।’ এসময় সে আর তার চেয়ে এক বছরের ছোট বোন নূরী তাদের এক-ঘরের বাড়ির জানালার মরচে পড়া লোহার গরাদের সাথে মুখ চেপে ধরে আছে।

তাদের বাবা মজিদ জানান, সাত মাসেরও বেশি আগে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের মা পাকিস্তানি নাগরিক সামিনাকে জোর করে ধরে নিয়ে যায়। তারপর থেকে তারা প্রায় প্রত্যেক পথচারীর কাছে এভাবেই আর্জি জানায়।

কাশ্মীরের পেহেলগাম এলাকায় হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার এক সপ্তাহ পর থেকেই হুসেনের পরিবারের যন্ত্রণা শুরু হয়। নিহতদের মধ্যে কয়েকজন পাকিস্তানি নাগরিক বলে অভিযোগ করা হয়েছিল। এই ঘটনার পর ভারত থেকে প্রায় ৮০০ পাকিস্তানিকে বহিষ্কার করা হয়।

পারমাণবিক শক্তিধর দুই প্রতিবেশীই কাশ্মীরের পুরো অঞ্চলটির দাবি করে। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা এবং পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকে দুই দেশ কাশ্মীর নিয়ে তাদের তিনটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের মধ্যে দুটি চালিয়েছে।

পেহেলগাম হামলার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে এবং দ্রুত সব কূটনৈতিক সম্পর্কের হ্রাস টানে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য স্থগিত করে এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ পানি চুক্তি স্থগিত রাখে। এপ্রিলের শেষের দিকে, ভারত দেশে বসবাসকারী পাকিস্তানি নাগরিকদের দেওয়া সমস্ত ভিসা বাতিল করে দেয়, যার মধ্যে মেডিকেল এবং কূটনৈতিক ভিসাও ছিল। তাদের ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ এর মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয় এবং ১ মে ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়।

প্রায় ৮০০ পাকিস্তানি, যাদের অনেকে কাশ্মীর এবং ভারতের অন্যান্য অংশে ভারতীয় নাগরিকদের বিয়ে করেছিলেন; তাদেরকে নির্বাসিত করা হয়। কর্তৃপক্ষ পরিবারগুলো আবার কবে একত্রিত হবে, সে বিষয়ে কোনো স্পষ্ট বার্তা না দেওয়ায় সীমান্তের উভয় দিকের আত্মীয়দের অপেক্ষা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে।

মজিদ ২০১৮ সালে তার ৩৮ বছর বয়সী পাকিস্তানি আত্মীয় সামিনাকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু ২৮ এপ্রিল সামিনাকে শ্রীনগরের স্থানীয় থানায় তলব করা হয়। বাচ্চারা ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখতে পায় তাদের বাবা তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে এনেছেন, কিন্তু মা আর নেই। সামিনাকে আটক করে পরদিনই পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়।

ঘরে বসে মজিদ জানান, তিনি এখনও এই ঘটনাগুলো সামলে উঠতে পারছেন না। একসময় তিনি মাসে প্রায় ৭০ ডলার আয় করতেন, কিন্তু স্ত্রীকে নিয়ে যাওয়ার পর থেকে তিনি ছোট বাচ্চাদের একা ফেলে যেতে পারেননি। এখন তিনি কর্মহীন। মজিদ বলেন, আমি গত ছয় মাস ধরে ভালোভাবে ঘুমাইনি। সব সময় বাচ্চাদের দেখাশোনায় যায়। আমি অন্য কিছু করার কথা ভাবতে পারি না। কখনও কখনও, আমি নিজের জীবন শেষ করার কথা ভাবি। কিন্তু আমি নিজেকে থামিয়ে দিই, ভাবি আমি চলে গেলে তাদের যত্ন কে নেবে।

এদিকে, সন্তানদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সামিনাও পাকিস্তানে স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। মানসিক চাপের কারণে তার রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত।

বহিষ্কারের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) মুখপাত্র শাজিয়া ইলমি বলেন এই পদক্ষেপগুলো জাতীয় নিরাপত্তার কারণে নেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, যারা নির্বাসিত হয়েছেন তারা পাকিস্তানি নাগরিক এবং প্রায়শই তারা এমন কারো সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ যারা সন্ত্রাসবাদ ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে প্রমাণিত হয়েছে।

পুরান দিল্লির ৩২ বছর বয়সী বাসিন্দা মুহাম্মদ শাহবাজ। তিনি ২০১৪ সালে তার ২৭ বছর বয়সী পাকিস্তানি খালাতো বোন এরুমকে বিয়ে করেন। এরুম দীর্ঘমেয়াদী ভিসায় ভারতে থাকতেন। তিনি তাদের তিন বছরের ছেলে আলমিরকে পরিবারের সাথে পরিচিত করাতে পাকিস্তানে যান। সেটি ছিল ২০২০ সালের মার্চ মাসের ঘটনা। ঠিক ১০ দিন আগে করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে লকডাউন এবং ভ্রমণের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এরুম পাকিস্তানে থেকে যেতে বাধ্য হন এবং এই সময়ে তার ভারতীয় ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।

পাঁচ বছর ধরে বারবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর অবশেষে এই বছরের এপ্রিলে তাকে ভিসা দেওয়া হয়। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর শাহবাজ তার পরিবারের সাথে পুনরায় মিলিত হতে যাচ্ছিলেন। এরুম ১৭ এপ্রিল নয়াদিল্লি পৌঁছান। এর মাত্র ১২ দিন পর পেহেলগাম হামলা হয়। ২৯ এপ্রিল তাকে আবার পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়।

শাহবাজ বলেন, এত বছর বিচ্ছেদ, কঠোর পরিশ্রম আর আকাঙ্ক্ষার পর সে অবশেষে বাড়ি ফিরেছিল। আমার দুনিয়া আলোকিত হয়ে উঠেছিল এবং আমি সবকিছু ভুলে গিয়েছিলাম। আর তারপর, চোখের পলকে, সবকিছু আবার ভেঙে গেল। তাকে নিয়ে যাওয়া হলো, আমাকে অসহায় এবং হতাশায় ডুবিয়ে।

ভারতীয়-শাসিত কাশ্মীরের ৬২ বছর বয়সী ফজল-উ-রহমান জানেন না যে তিনি তার স্ত্রী পারভীনাকে আর দেখতে পাবেন কিনা। তাকে এপ্রিলে পাকিস্তানে নির্বাসিত করা হয়েছিল। তিনি গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে পাকিস্তানে যাননি।

পারভীনা (৬৫) পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু তিনি ১৯৮২ সালে রেহমানকে বিয়ে করার পর আর ফিরে যাননি। বারামুল্লা জেলায় তার স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে জীবন গড়ে তুলেছিলেন।

রেহমান এখন ভয় পান যে তিনি তাকে না দেখেই হয়তো মারা যাবেন। বলেন, আমাদের বাড়িটা ভাগ হয়ে গেছে। সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি জানি না আর কত বছর বাঁচব! 

আবদুল্লাহ জানান, তার ২৫ বছর বয়সী স্ত্রী তামারাহকে ২৯ এপ্রিল নির্বাসিত করার পর তিনি ভেঙে পড়েছেন। ১৮ মাস বয়সী জমজ ছেলে আয়ান এবং আতিফ এখন আর আগের মতো খেলে না, হাসে না বা খায় না। তামারাহ যখন নির্বাসিত হন, তখন এক জমজ এখনও বুকের দুধ পান করত।

কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার একটি পাবলিক ব্যাংক ম্যানেজার আবদুল্লাহ (৩৮) ২০১৮ সালে তামারাহকে বিয়ে করেন। তাকে নির্বাসনের জন্য আটারি-ওয়াঘা সীমান্তের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় আবদুল্লাহ তার বাচ্চাদের নিয়ে পুলিশের ভ্যানটিকে কুপওয়ারা থেকে অমৃতসর পর্যন্ত ৫০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ অনুসরণ করেছিলেন। তিনি বলেন, আমি রাস্তায় কেঁদেছিলাম, অসহায়ভাবে পুলিশের কাছে অনুরোধ করেছিলাম যে অন্তত বাচ্চাদের তাদের মাকে শেষবারের মতো দেখতে দিক। কিন্তু তারা আমাদের ঠিকমতো বিদায় জানাতেও দেয়নি।

মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার কারণে নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের শাস্তি দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং অধিকার কর্মী কলিন গনসালভেস বলেন, পাকিস্তানি নাগরিকদের বহিষ্কারের সাথে পেহেলগাম হামলার কোনো বৈধ সংযোগ নেই।তিনি বলেন, তাদের পেহেলগামের সাথে যুক্ত করা কেবল একটি অজুহাত এবং একটি গুরুতর ত্রুটিপূর্ণ অজুহাত… সরকার দাবি করতে পারে যে এটি পাহালগামের ফল, কিন্তু সেই দাবি কেবল বিভ্রান্তিকর নয়, বিপজ্জনকও,” তিনি বলেন।

কুপওয়ারার আবদুল্লাহ চোখের জল মুছতে মুছতে বলেন, ভারত সরকার আমাদের সাথে যা করেছে, তা পাহালগামের আক্রমণকারীরা যা করেছিল তার থেকে ভিন্ন নয়। তারাও আমাদের পরিবার এবং ঘর ধ্বংস করেছে,” তিনি বলেন। “কেন আমাদের নিরীহ শিশুদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে? তাদের কী দোষ?

সূত্র: আল জাজিরা


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
তানজানিয়ায় নির্বাচনী সহিংসতা, দুই হাজারের বেশি নিহত
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপালো মেক্সিকো
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
সিরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ অনিবার্য: ইসরায়েলি মন্ত্রী
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল গার্ড মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে: জাতিসংঘ
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
রেকর্ড ৯০১ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা ব্যয় বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
খামেনি আবারও হুংকার দিলেন
চীন-ভারতসহ কয়েকটি দেশের পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ মেক্সিকোর
চীন-ভারতসহ কয়েকটি দেশের পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ মেক্সিকোর
বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট চালু করলো চীনা প্রতিষ্ঠান
বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট চালু করলো চীনা প্রতিষ্ঠান
শীতে গাজায় ভয়াবহ অবস্থা, তীব্র ঠাণ্ডায় শিশুর মৃত্যু
শীতে গাজায় ভয়াবহ অবস্থা, তীব্র ঠাণ্ডায় শিশুর মৃত্যু
ইরানে সন্ত্রাসী হামলায় বিপ্লবী গার্ডের ৩ সদস্য নিহত
ইরানে সন্ত্রাসী হামলায় বিপ্লবী গার্ডের ৩ সদস্য নিহত
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে