শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীত কেবল কিছু জনপ্রিয় সুরের সমষ্টি নয়; এটি স্বাধীনতা-পরবর্তী তারুণ্যের আকাক্সক্ষা, বিদ্রোহ এবং শৈল্পিক অভিব্যক্তির এক প্রবহমান ইতিহাস। মঞ্চের তীব্র আলোয় যে গভীর বন্ধুত্বের জয়গান, পর্দার আড়ালে সেই সম্পর্কের জ্যামিতিতে লুকিয়ে থাকে সৃজনশীল অহং, আর্থিক বাস্তবতা এবং শৈল্পিক স্বাধীনতার তীব্র টানাপোড়েন। এই ভাঙাগড়ার খেলাটি-যা প্রায়ই ‘ব্যক্তিগত সংঘাত’ বা ‘ট্র্যাজেডি’ হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে এই নিয়মটাই কিন্তু আমাদের রক অ্যান্ড রোল সংস্কৃতির এক অনিবার্য দার্শনিক ভিত্তি এবং পুনরুজ্জীবনের প্রক্রিয়া। ব্যান্ড দলগুলোর ভাঙাগড়ার বিষয় নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

এলআরবি

এলআরবি

সোলস থেকে এলআরবি : ভাঙন যখন ‘মিউজিক্যাল মাইটোসিস’

বাংলাদেশের ব্যান্ড ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায় হলো সত্তর ও আশির দশকে চট্টগ্রামভিত্তিক সোলসের বিকাশ এবং তার ঐতিহাসিক বিচ্ছেদগুলো। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া সোলস ছিল একটি পরীক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান, যেখানে নকীব খান, তপন চৌধুরী, পিলু খান, নাসিম আলী খান এবং আইয়ুব বাচ্চুর মতো ভিন্ন ভিন্ন ঘরানার শিল্পীরা এক মঞ্চে এসেছিলেন। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই নক্ষত্ররা যখন সোলসের সোনালি সময় পার করছেন, তখনই ঘটে যায় বিভাজন। নকীব খান বেরিয়ে গিয়ে গঠন করেন রেনেসাঁ, যা রক বা পপের চেয়ে অনেক বেশি পরিশীলিত, সেমি-ক্লাসিক্যাল এবং আধুনিক বাংলা গানকে ফোকাস করে। ১৯৮৮ সালে আইয়ুব বাচ্চু যখন সোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন, তখন তিনি কেবল একজন গিটারিস্ট ছিলেন না; ছিলেন এক যুগের প্রতীক। তার এই বিচ্ছিন্নতাই জন্ম দেয় এলআরবি, যা বাংলা রক সংগীতে গিটারনির্ভর ব্লুজ ও হার্ড রকের এক নতুন এবং আগ্রাসি ঘরানা চালু করে। তবে সোলসের ভাঙনকে ট্র্যাজেডি না বলে তাকে ‘মিউজিক্যাল মাইটোসিস’ হিসেবে দেখা উচিত। একটি মূল শৈল্পিক প্ল্যাটফর্ম থেকে যখন নক্ষত্ররা বেরিয়ে আসেন, তখন তারা বাজারকে দুর্বল করেন না, বরং ভিন্ন ভিন্ন শৈল্পিক চাহিদা পূরণের জন্য দুটি বা তিনটি শক্তিশালী স্রোত তৈরি করেন। বাচ্চু এলআরবি দিয়ে দিলেন ‘চলো বদলে যাই’-এর মতো স্ট্রিট রক, রেনেসাঁ দিল ‘হৃদয়ের রং’ বা ‘আজ যে শিশু’-এর মতো ক্লাসিক মেলোডি, আর সোলস তাদের মৌলিক ধারা ধরে রাখল। একটি ভাঙন বহু ঘরানার সমৃদ্ধি নিশ্চিত করেছিল।

 

শিরোনামহীন

শিরোনামহীন

শিরোনামহীন থেকে আভাসে তানযির তুহিন

শিরোনামহীনের জনপ্রিয় ভোকাল তানযির তুহিনের প্রস্থান এ ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। বছরের পর বছর ধরে একটি ব্যান্ড একই ধরনের শব্দ ও ঘরানা নিয়ে কাজ করলে, শিল্পীর ভিতরের সৃজনশীল আকাক্সক্ষা সেই পরিচিত কাঠামোয় বন্দি থাকতে চায় না। তুহিনের দল ছেড়ে যাওয়া প্রমাণ করে, শিল্পী তার ব্যক্তিগত কণ্ঠস্বরকে আরও জোরদার করতে চেয়েছিলেন, যা মূল ব্যান্ডের যৌথ সিদ্ধান্তে চাপা পড়ে যাচ্ছিল।

 

ফিডব্যাক থেকে মাকসুদ

আশির দশকের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ফিডব্যাক ১৯৭০ সালের দিকে গঠিত হয়। ফিডব্যাক থেকে ভোকাল মাকসুদের বেরিয়ে ‘ঢাকা ব্যান্ড’ গঠন করার পেছনেও এই নিজস্ব সৃজনশীল ঘরানা তৈরি করার তাগিদ কাজ করেছিল। তিনি ফিউশন ঘরানায় আরও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিলেন। ভোকাল মাকসুদ ১৯৯৬ সালে ফিডব্যাক ছেড়ে ঢাকা ব্যান্ড গঠন করেন।

 

মাইলস

মাইলস

মাইলস থেকে শাফিন

১৯৭৯-৮১ সালের দিকে গঠিত হয় মাইলস। মাইলসের মতো দীর্ঘস্থায়ী এবং সফল ব্যান্ডেও বারবার ভাঙাগড়ার খেলা চলেছে। এটিও সদস্য রদবদলের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষত শাফিন আহমেদের ব্যান্ড ছেড়ে এককভাবে বা অন্য ব্যান্ড (যেমন : রিদম অব লাইফ) গঠন করার প্রচেষ্টাগুলো প্রায়ই অভ্যন্তরীণ ‘আর্থিক বণ্টন’ ও ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া’ নিয়ে অসন্তোষের ফল। ২০১০ সালে শাফিন ব্যান্ডে গণতান্ত্রিক পরিবেশের অভাবে পৃথক হয়ে রিদম অব লাইফ নামে নতুন ব্যান্ড করলেও, একই বছর আবার মাইলসে ফিরে আসেন। তবে অনেক ব্যান্ডেই, মূল গীতিকার বা সুরকার তাদের সৃষ্টির জন্য রয়্যালটি বা প্রাপ্য সম্মান থেকে বঞ্চিত হন। এর ফলে তারা একক পথে হাঁটা শুরু করেন, যেখানে তাদের কাজের সম্পূর্ণ ক্রেডিট ও লাভ নিজেদের হাতে থাকে।

 

ওয়ারফেইজ

১৯৮৪ সালে যাত্রা শুরু করে। দীর্ঘ তিন দশক ধরে টিকে থাকা এই ব্যান্ডটি বহু ভাঙাগড়ার সম্মুখীন হয়েছে।

 

চিরকুট

এই ব্যান্ডটিও বহুবার ভাঙনের মুখে পড়েছে। পিন্টু ঘোষ, ইমন চৌধুরী, দিদার ও নিরবের মতো সদস্যরা দল ছেড়ে একক ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বেরিয়ে গেছেন। তবে ভোকাল শারমিন সুলতানা সুমি শুরু থেকে এখনো পর্যন্ত ব্যান্ডের হাল ধরে রেখেছেন।

 

শৈল্পিক ‘অহং’ এবং ‘কম্প্রোমাইজ’র দ্বৈরথ

ব্যান্ড ভাঙনের সবচেয়ে বড় অন্তর্ঘাতী শক্তি হলো ‘ক্রিয়েটিভ অহং’ বনাম ‘যৌথ সিদ্ধান্ত’-এর দ্বন্দ্ব। একটি ব্যান্ড মূলত একটি ডেমোক্রেটিক কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্তু যখন কোনো একক সদস্য (বিশেষত ভোকাল বা লিড সুরকার) সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অধিক জনপ্রিয় এবং অপরিহার্য হয়ে ওঠেন, তখন ব্যান্ডের কাঠামোগত ভারসাম্য নষ্ট হতে থাকে।

এ বিচ্ছেদগুলো আমাদের দেখায়, সফল ব্যান্ডের জন্য ‘একসঙ্গে থাকা’ যতটা জরুরি, তার চেয়ে বেশি জরুরি ‘সৃজনশীল মুক্তি’। যখন একটি ব্যান্ডের কাঠামো শিল্পীর মুক্তির পথে বাধা হয়, তখন শিল্প ভাঙনের মাধ্যমে নিজেই নিজের মুক্তি খুঁজে নেয়।

 

‘ব্যান্ড সিন্ডিকেশন’ বনাম ‘মুক্তবাজার’

ব্যান্ড ভেঙে যাওয়ার পেছনে বাণিজ্যিক ও আর্থিক কারণগুলোও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পরেও যখন আয় ও শ্রমের সুষ্ঠু বণ্টন হয় না, তখন হতাশা জন্ম নেয়। তবে এই ‘ভাঙাগড়া’ বাজারে আরও বেশি শিল্পী এবং নতুন পণ্যের (অ্যালবাম) জন্ম দেয়, যা প্রকারান্তরে শ্রোতাদের জন্য নির্বাচনের সুযোগ বাড়ায় এবং সংগীতশিল্পের গতিশীলতা বজায় রাখে।

 

‘ব্যান্ডের মৃত্যু’ নয়, ‘রূপান্তর ও উত্তরাধিকার’

যদি আমরা ধরে নিই যে, প্রতিটি ভাঙনই একটি ‘ক্ষতি’, তবে আমাদের বুঝতে হবে এই ক্ষতি আসলে দীর্ঘমেয়াদে এক সাংস্কৃতিক বিনিময় ঘটায় এবং নতুন উত্তরাধিকারী তৈরি করে। ব্যান্ড ভাঙার পর শিল্পীরা যে প্রধান পথে হাঁটেন, তা হলো নতুন ব্যান্ড গঠন (যেমন, সোলস থেকে এলআরবি), একক ক্যারিয়ার গঠন। এ একক ক্যারিয়ারে শিল্পীরা এমন ভিন্ন ধরনের গান উপহার দেন, যা ব্যান্ডের কাঠিন্যে সম্ভব ছিল না। এতে সংগীতে বৈচিত্র্য বাড়ে। অতএব, যেটাকে আমরা ‘ব্যান্ডের মৃত্যু’ বলে শোক করি, সেটা আসলে একটা রূপান্তর, যা পুরোনো কাঠামোকে ভেঙে নতুন ধারাকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অভিজ্ঞতা সঞ্চারিত করে।

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের প্রায় পাঁচ দশকের ইতিহাসে, ভাঙাগড়ার এই খেলাটি একটি নির্মম সত্য। কিন্তু নির্মমতা বা ট্র্যাজেডি নয়, এর অন্তর্নিহিত দর্শন হলো- শিল্প সর্বদাই স্বাধীনতা চায় এবং স্থিতাবস্থাকে অস্বীকার করে। ব্যান্ডগুলো ভেঙে যায় কারণ, এর সদস্যরা কেবল একটি দল বা ব্র্যান্ড নয়-তারা স্বতন্ত্র শিল্পী, যাদের নিজস্ব ধ্যানধারণা, সুর এবং বক্তব্য রয়েছে। এই ভাঙনগুলোই নিশ্চিত করে যে, সংগীতে কোনো স্থবিরতা আসবে না। পুরোনো কাঠামো ভেঙে নতুন নক্ষত্রের জন্ম হবে, নতুন ঘরানার উন্মোচন হবে। ভাঙন তাই এই সংস্কৃতির দুর্বলতা নয়; বরং এটিই তার প্রাণশক্তি। এই ভাঙাগড়ার খেলার মধ্য দিয়েই আমাদের ব্যান্ড সংগীত এগিয়ে চলেছে, যেখানে প্রতিটি বিচ্ছেদের গল্পই শেষ পর্যন্ত একটি নতুন সৃষ্টির উপাখ্যান। মঞ্চের আলো নিভে গেলেও, সেই আলো থেকে যে শত সহস্র ফুলকি ছিটকে পড়ে, তাতেই প্রজ্বলিত হয় আগামী দিনের সুরের ভুবন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
মফিজ-মালার সুখের সংসারে ‘দাগ’
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
চ্যানেল আইতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ’২৫
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ক্যাপিটাল ড্রামায় জোভান-তটিনী
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
ঢাকাইয়া পার্বতী বুবলী!
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
বিজয়ের মাস এলে মনটা গর্বে ভরে যায়
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
দিলীপ কুমার : এক কিংবদন্তি নায়ক
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
সভাপতি উজ্জল সম্পাদক সম্রাট
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডসে এগিয়ে ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা