শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমেনি

চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়

চীনের ১৪০ কোটির বেশি ভোক্তার বিশাল বাজার বাংলাদেশের জন্য এখনো প্রায় শতভাগ পণ্যে শুল্কমুক্ত। এক ঐতিহাসিক সুযোগের দুয়ার খুলে দিয়েছে বেইজিং। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ‘কাগজে-কলমে শতভাগ সুবিধা, বাস্তবে শূন্যতার হাহাকার।’ 

গত এক দশকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য তিন গুণ বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু এর প্রায় পুরোটা জুড়ে রয়েছে শুধু আমদানি। রপ্তানির পরিমাণ এখনো এক বিলিয়ন ডলারের (১০০ কোটি ডলার) গণ্ডি পেরোতে পারেনি। বরং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি দুই হাজার ৪৪ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে, যা দেশের মোট বাণিজ্য ঘাটতির এক-তৃতীয়াংশের বেশি। বড় অঙ্কের এই বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশের পাশেও দাঁড়িয়েছে চীন। ২০২০ সালে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া ৯৭ শতাংশ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় দেশটি।

২০২২ সালে এসে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যকে দেওয়া হয় এই সুবিধা। পরের বছর যুক্ত হয় আরো ৩৮৩টি পণ্য। ২০২৩ সালের আগস্টে নতুন করে ১ শতাংশ আর গত ডিসেম্বর থেকে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশের শতভাগ পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয় চীনা সরকার। এই সুবিধা ২০২৮ সাল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।

ধাপে ধাপে শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতা বাড়ালেও এই সুবিধার সুফল ঘরে তুলতে পারছে না বাংলাদেশ। প্রশ্ন উঠেছে, চীনের মতো বিশ্বের বৃহত্তম আমদানিকারক দেশে এমন সুযোগ পেয়েও কেন সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে না? সমস্যাটি কি সক্ষমতার ঘাটতি, পণ্যের বৈচিত্র্যহীনতা, নাকি কৌশলগত ভুল?

ব্যবসায়ী নেতা ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উৎপাদন সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা, পণ্য বৈচিত্র্যের অভাব এবং প্রতিযোগিতামূলক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অপর্যাপ্ত প্রস্তুতি এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। তাঁরা বলছেন, চীনের বাজার ধরতে হলে বাংলাদেশকে একটি সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশল নিতে হবে। অপ্রচলিত কিন্তু সম্ভাবনাময় পণ্যগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর উৎপাদন ও রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে হবে। চীনের বিভিন্ন প্রদেশে একক বাংলাদেশি পণ্যের মেলার আয়োজন করে ব্র্যান্ডিং বাড়াতে হবে। অশুল্ক বাধাগুলো দূর করতে কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে এবং এফটিএর আলোচনা সতর্কতার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, যাতে দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত থাকে।

বাণিজ্য ঘাটতির চিত্র : 

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত অর্থবছরে চীন থেকে আমদানি ব্যয় ছাড়িয়েছে এক হাজার ৬৬৪ কোটি ডলার, যা মোট আমদানি ব্যয়ের ২৬.৩১ শতাংশ। বিপরীতে দেশটিতে রপ্তানি হয়েছে মাত্র ৪১ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য, যা মোট রপ্তানির মাত্র ১ শতাংশ।

২০২২-২৩ অর্থবছরে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় দুই হাজার ১৭০ কোটি ডলার। এই সময়ে বাংলাদেশ চীনে রপ্তানি করেছে মাত্র ৬৮ কোটি ডলারের পণ্য, বিপরীতে আমদানি করেছে দুই হাজার ১১২ কোটি ডলারের পণ্য। ফলে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪৪ কোটি ডলারে, যা দেশের মোট বাণিজ্য ঘাটতির এক-তৃতীয়াংশের বেশি।

সুবিধা কাজে লাগাতে ব্যর্থতার কারণ : 

বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিআই) সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল মামুন মৃধা বলেন, ‘চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের পরিধি সীমিত হওয়ায় বাজার সম্প্রসারণে নতুন খাত শনাক্ত করতে হবে। গার্মেন্টস, টেক্সটাইল ও ফার্মাসিউটিক্যালস—এই তিনটি খাতে চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা বাংলাদেশের পক্ষে কঠিন। চীন পোশাকশিল্পে তাদের মেশিনারি, দক্ষতা ও কাঁচামাল দিয়ে বিশ্ববাজারে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। আমাদের ব্যাকোয়ার্ড ও ফরোয়ার্ড লিংকেজ, বাণিজ্য অবকাঠামো ও লজিস্টিক সেবা এখনো চীনের পর্যায়ে পৌঁছায়নি।’

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ বাজার চীন আমাদের ৯৮ শতাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার পরও চীনে রপ্তানি বাড়াতে পারিনি। আমাদের রপ্তানি ঝুড়ি এখনো একটি বা দুটি পণ্যের ওপর নির্ভরশীল। চীন আমাদের তৈরি পোশাক খুব বেশি নেবে না, কারণ তারা নিজেরাই এ খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাদের উৎপাদন সক্ষমতা আরো লাভজনক জায়গায় ব্যস্ত রেখে তারা কিছু পণ্য আমদানি করে থাকে। তারা যেসব পণ্য আমদানি করে সেগুলো আমাদের রপ্তানি ঝুড়িতে নেই, কিছু থাকলেও সেটা তাদের যথেষ্ট পরিমাণ চাহিদামতো বাড়ানো হচ্ছে না। যার ফলে আমাদের রপ্তানিযোগ্য পণ্যে তাদের তেমন চাহিদা নেই।’

সম্ভাবনাময় নতুন খাত : 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৈরি পোশাকের বাইরে বেশ কিছু খাতে চীনের বাজারে বাংলাদেশের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ফুটওয়্যার, পাট ও পাটজাত পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, সিরামিক, ওষুধ, কাঁকড়া ও কুঁচে, শুকনা খাবার, তিল, আম ও কাঁঠালের মতো মৌসুমি ফল এবং তথ্য-প্রযুক্তি সেবা অন্যতম। বিশেষ করে চীনের ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মানসম্মত চামড়াজাত পণ্য, ফুটওয়্যার ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যের চাহিদা বাড়ছে। বাংলাদেশ থেকে এরই মধ্যে চীনে কাঁকড়া ও কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে এবং এর বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে আম ও কাঁঠাল আমদানিতেও আগ্রহ দেখিয়েছে চীন।

সম্ভাবনাময় নতুন খাত সম্পর্কে মামুন মৃধা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘চামড়া, হিমায়িত মৎস্য, পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি বাড়ানো যায়, বরং এসব খাতে রপ্তানিমুখী বিনিয়োগও আকর্ষণ করা সম্ভব। এ ছাড়া আমাদের খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প যদি চীনের মানদণ্ড অনুসরণ করে, তবে সেখানেও উল্লেখযোগ্য সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘চীনের বাজার বিবেচনায় আমাদের উৎপাদন কৌশল ও মান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে হবে। একই সঙ্গে বাণিজ্য সহায়ক নীতিমালা এবং লজিস্টিক সুবিধা বাড়ানোর মাধ্যমে চীনের বাজারে আমাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে হবে।’

কাঁকড়া-বাগদায় সীমিত হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি : 

বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি তরিকুল ইসলাম জহির বলেন, ‘খুলনা অঞ্চল থেকে চীনে হিমায়িত চিংড়ি, স্বল্প পরিসরে কাঁকড়া রপ্তানি হয়। শুধু চীন নয়, জিআই তালিকাভুক্ত হিসেবে বাইরের দেশগুলোতে বাংলাদেশের চিংড়ি বিশেষ করে বাগদার চাহিদা বেশি। তবে ব্যাংকের ১৫-১৬ শতাংশ সুদহার, রপ্তানি ব্যয় বৃদ্ধি, ব্যাংকিং জটিলতায় রপ্তানিকারকরা বিপাকে রয়েছেন।’

চিংড়ি রপ্তানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ ভারত মাত্র ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে চিংড়ি চাষ করে। সেখানে আমরা দুই লাখ হেক্টর জমিতে চাষ করেও তাদের সমান উৎপাদন করতে পারছি না। ফিশ-ফিডের দাম বৃদ্ধি, নদ-নদীর নাব্যতা হ্রাস, ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। এ জন্য আমরা চিংড়িকে কৃষিপণ্য হিসেবে ঘোষণার দাবি করে আসছি। নতুন নতুন পণ্য রপ্তানি, বাজার সৃষ্টিতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। ব্যাংকিং, রপ্তানি ব্যয় সংকোচন করা হলে রপ্তানিকারকরা বিকল্প বাজারের সুবিধা কাজে লাগাতে পারবেন।

খাদ্যপণ্যের বিশাল সম্ভাবনা : 

চীনে বাংলাদেশি খাদ্যপণ্যের বাজার সম্প্রসারণের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইলিয়াছ মৃধা বলেন, ‘প্রাণ গ্রুপের বিস্কুট, ফ্রুটস জুস ও কনফেকশনারি পণ্যের সাফল্য দেখিয়ে দেয় যে চীনের বিশাল বাজারে বাংলাদেশি খাদ্যপণ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। চীনে রপ্তানিতে পরিবহন খরচের সুবিধা কাজে লাগানো যেতে পারে, কারণ বাংলাদেশ থেকে চীনের আমদানি করা পণ্যের কনটেইনারগুলো খালি ফেরত যায় বলে রপ্তানিতে পরিবহন খরচ তুলনামূলকভাবে কম। এই সুবিধা কাজে লাগাতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘চীনের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের খাদ্যাভ্যাসের কিছু পার্থক্য আছে। চীনের ভোক্তাদের রুচি ও খাদ্যাভ্যাস বিবেচনায় নিয়ে পণ্য উন্নয়ন ও আকর্ষণীয় প্যাকেজিং নিশ্চিত করতে হবে।’

রপ্তানি বাড়াতে নতুন পণ্য ও বাজার কৌশল জরুরি : 

বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের অন্যতম উদ্যোক্তা ও ডেনিম এক্সপার্ট লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘চীনে বিরাট বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে রপ্তানি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। চীন তাদের অভ্যন্তরীণ বাজারে লো-এন্ডের পণ্য উৎপাদনে আমাদের চেয়ে বেশি দক্ষ। তাই একই ধরনের পণ্য রপ্তানির চেষ্টা না করে মিডিয়াম ও হাই-অ্যান্ড পণ্যে মনোযোগ দিতে হবে, যেগুলো চীন নিজে আমদানি করে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের চেয়ে ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করা চীনের জন্য সময় ও আর্থিকভাবে বেশি সাশ্রয়ী। তাই আমাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা আরো বাড়াতে হবে। ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে মার্কেটিং ও ব্র্যান্ডিংয়ে আমরা যেভাবে অভিজ্ঞ, চীনের বাজারে সেভাবে অভিজ্ঞ নই। এই বৃহৎ বাজারে অগ্রাধিকার বাড়ালে আমাদের উন্নতির সুযোগ রয়েছে।’

তিনি পরামর্শ দেন, ‘চীনে আমাদের অপ্রচলিত পণ্যের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সেদিকে মনোযোগ দিতে হবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি করলে বাণিজ্য ঘাটতি কমতে পারে। আমাদের উৎপাদন কৌশল ও বিপণন পদ্ধতি চীনের বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সাজাতে হবে।’

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা : 

চীনের বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে কিছু অশুল্ক বাধাও প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে দেশটির নিজস্ব মান সনদ, জটিল ও সময়সাপেক্ষ ছাড়পত্রপ্রক্রিয়া এবং ভাষার সমস্যা। এসব কারণে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও রপ্তানিতে উৎসাহিত হন না। এ ছাড়া ‘রুলস অব অরিজিন’ বা উৎস বিধির শর্ত অনুযায়ী, শুল্কমুক্ত সুবিধা পেতে হলে একটি পণ্যে কমপক্ষে ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজন বাংলাদেশে হতে হবে। অনেক পণ্যের ক্ষেত্রেই এই শর্ত পূরণ করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এই অচলাবস্থা কাটাতে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে দুই দেশই এখন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষরের দিকে এগোচ্ছে। এরই মধ্যে দুই দেশের মধ্যে এফটিএ সম্পাদনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় হয়েছে।

বিসিসিআই সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, ‘চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে হলে রপ্তানি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। শুল্কমুক্ত সুবিধা একটি বড় সুযোগ, কিন্তু আমাদের পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়াতে হবে। আমরা আশা করছি, এফটিএ স্বাক্ষরিত হলে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে একটি ভারসাম্য আসবে।’

তবে অর্থনীতিবিদরা এফটিএ নিয়ে কিছুটা সতর্ক। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান মনে করেন, ‘এফটিএ একটি দ্বিমুখী তলোয়ার। এর ফলে আমাদের স্থানীয় বাজার চীনা পণ্যের জন্য আরো উন্মুক্ত হয়ে যাবে, যা দেশীয় শিল্পের জন্য হুমকি তৈরি করতে পারে। তাই চুক্তির আগে আমাদের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।’

রপ্তানি সম্প্রসারণে করণীয় : 

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হাসান আরিফ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তাবাজার চীনের বাজারে আরো ভালো প্রবেশাধিকার অর্জনে বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের সহায়তা করা। প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে পণ্য উৎপাদন খরচ এখন পর্যন্ত অনেক কম। এখন নীতি সহায়তা বাড়িয়ে শিল্প-কারখানাগুলোকে উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করতে পারলে রপ্তানি খাতে বড় সফলতা আসবে।’

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, চীনের বাজার ধরতে হলে বাংলাদেশকে একটি সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশল নিতে হবে। অপ্রচলিত কিন্তু সম্ভাবনাময় পণ্যগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর উৎপাদন ও রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে হবে। চীনের বিভিন্ন প্রদেশে একক বাংলাদেশি পণ্যের মেলার আয়োজন করে ব্র্যান্ডিং বাড়াতে হবে। অশুল্ক বাধাগুলো দূর করতে কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে হবে এবং এফটিএর আলোচনা সতর্কতার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, যাতে দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত থাকে।

অর্থনীতিবিদ মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাদের রপ্তানিমুখী চীনা বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে। এতে বাংলাদেশে পণ্য তৈরি করে চীনেই রপ্তানি হতো, এক্সপোর্ট মার্কেটিং আরো ভালো হতো। এখন অপ্রচলিত নতুন পণ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। বাজার সুবিধা কাজে লাগানোর জন্য প্রস্তুতি ও সক্ষমতা বাড়াতে হবে।’ সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ ছাড়াল ৩২ বিলিয়ন ডলার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
আমদানি করা এলএনজি একটি আর্থিক ফাঁদ : একশনএইড বাংলাদেশ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ডিসেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১৬ কোটি ডলার
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
ধার–অনুদান নিয়ে বেশি দূর যাওয়া যায় না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর