শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৮, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

মুফতি সাইফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

সন্তান মানুষের জীবনের যেমন সর্বোচ্চ আনন্দময় অধ্যায় তেমনি সবচেয়ে কঠিন দায়িত্বও বটে। সন্তানের মুখে প্রথম হাসি, প্রথম হাঁটা, প্রথম ডাক। সবই মা-বাবার হৃদয়ে অমলিন স্মৃতি হয়ে থাকে। কিন্তু ইসলামী দৃষ্টিতে সন্তান শুধু আবেগের বিষয় নয়, বরং এটি একটি আমানত।

এক পবিত্র দায়িত্ব, যার জবাবদিহি করতে হবে আল্লাহর দরবারে।
মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন যে তোমরা তোমাদের আমানতগুলো তাদের হকদারদের নিকট পৌঁছে দাও।’ (সুরা : আন-নিসা, আয়াত : ৫৮)

এই আয়াত শুধু সম্পদ বা দায়িত্বের ক্ষেত্রে নয়, বরং প্রত্যেকটি মানব সম্পর্কের আমানতকেও অন্তর্ভুক্ত করে। সন্তান সেই আমানত, যাকে আল্লাহ প্রকৃত মানুষ হিসেবে গঠনের জন্য আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন।

মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের প্রত্যেকেই একজন রক্ষণাবেক্ষক এবং প্রত্যেকেই তার অধীনস্থদের ব্যাপারে জবাবদিহি করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৮৯৩)
অতএব সন্তানের শিক্ষার ক্ষেত্রে অবহেলা করা মানে এই আমানতের প্রতি খেয়ানত করা।

ইসলামী দৃষ্টিতে শিক্ষার উদ্দেশ্য

ইসলামে শিক্ষা কোনো দুনিয়াবি প্রতিযোগিতা নয়; বরং এটি আত্মা ও বুদ্ধি উভয়কে পরিশুদ্ধ করার প্রক্রিয়া। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে, সে সফল হয়েছে।’ (সুরা : আশ-শামস, আয়াত : ৯)
এই পরিশুদ্ধতার শিক্ষা শুরু হয় শৈশবেই। যখন শিশু তার চারপাশের জগেক অনুকরণ করতে শেখে। ইসলামী শিক্ষার লক্ষ্য হলো, মানুষকে আল্লাহর পরিচয় করানো, নৈতিক মূল্যবোধ জাগানো এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ঈমানভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত করা।

রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করো এবং তাদেরকে উত্তমরূপে সদাচার শিক্ষা দাও।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৬৭১)

এখানে শিক্ষা বলতে শুধু বর্ণমালা বা গণিত নয়; বরং আদব, আমানতদারিতা, সত্যবাদিতা, আল্লাহভীতি, নম্রতা ও দায়িত্ববোধ—এই গুণাবলির শিক্ষা বোঝানো হয়েছে।


প্রথম পাঠশালা হচ্ছে পরিবার

সন্তানের জন্য পরিবারের পরিবেশই প্রথম ও প্রধান বিদ্যালয়। শিশুর মন একখণ্ড সাদা কাগজের মতো। পিতা-মাতার কথাবার্তা, আচরণ, রাগ, মমতা—সব কিছুই সেই কাগজে দাগ কেটে যায়। ইমাম আল-গাজালি (রহ.) বলেছেন, ‘শিশু হলো এক মূল্যবান রত্ন। যদি তাকে কল্যাণের পথে শিক্ষা দেওয়া হয়, সে সৎ ও সফল মানুষ হবে। কিন্তু যদি অবহেলায় ফেলে রাখা হয়, সে ধ্বংসের পথে যাবে।’ (ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন, খণ্ড : ৩)

আধুনিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণাও বলে, শিশুর নৈতিকতা ও আত্মবিশ্বাসের ভিত্তি স্থাপিত হয় জীবনের প্রথম সাত বছরে। এ সময় পিতা-মাতার ভালোবাসা ও শাসন উভয়ই প্রয়োজন, ভালোবাসা তাকে নিরাপত্তা দেয়, শাসন শেখায় সীমারেখা। মহানবী (সা.) নিজে ছিলেন সর্বোত্তম শিক্ষাদাতা। তিনি শিশুদের সঙ্গে হাসতেন, খেলতেন, কাঁধে তুলে নিতেন, কিন্তু একই সঙ্গে নৈতিকতা ও আল্লাহভীতি শেখাতেন।

নৈতিক শিক্ষার সূচনা

সন্তানের প্রতি ইসলামী শিক্ষার প্রথম ধাপ হলো, ঈমান ও তাওহিদের বীজ রোপণ করা। লুকমান (আ.) তাঁর পুত্রকে উপদেশ দিয়েছিলেন, ‘হে আমার ছেলে! আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরীক কোরো না; নিশ্চয়ই শিরক মহা অন্যায়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৩)

তারপর তিনি তাকে নামাজ কায়েম, অন্যায়ের প্রতিবাদ, ধৈর্য, অহংকার বর্জন ও নম্রতার শিক্ষা দিয়েছেন। এ উপদেশগুলোই ইসলামী শিক্ষার ভিত্তি। হাদিসে এসেছে, ‘তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজ শেখাও; দশ বছর বয়সে না পড়লে তিরস্কার করো।’ (আবু দাউদ, হাদিস ৪৯৫)

এ শিক্ষা শুধু ধর্মীয় কর্তব্য নয়, বরং জীবনের শৃঙ্খলার সূচনা।

চরিত্র গঠনের দায়িত্ব

আজকের যুগে ‘স্মার্ট সন্তান’ গড়ার প্রতিযোগিতায় আমরা ভুলে যাচ্ছি ‘সৎ সন্তান’ গড়ার প্রয়োজন। সন্তানের হাতে মোবাইল, বিদেশি স্কুল, কোচিং—সব কিছু দিচ্ছি, কিন্তু তাদের হৃদয়ে আল্লাহভীতি ও পরোপকারের শিক্ষা দিচ্ছি না। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো পিতা তাঁর সন্তানকে উত্তম শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়ার চেয়ে বেশি উত্তম কোনো জিনিস দিতে পারে না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫২)

সচ্চরিত্র ছাড়া কোনো শিক্ষা পূর্ণতা পায় না। একজন চরিত্রবান সন্তান সমাজে ন্যায়, মানবতা ও ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে পারে। কিন্তু চরিত্রহীন প্রতিভা সমাজকে বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যায়।

আমানতের অবহেলা ও সমাজের বিপর্যয়

আজ আমরা যে সমাজে বসবাস করছি, সেখানে মাদক, পর্নোগ্রাফি, হিংসা, আত্মহত্যা, অনৈতিকতা ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। এই নৈতিক বিপর্যয়ের সূচনা হয় পরিবার থেকে, যখন সন্তানকে ‘মর্যাদাবোধ’ না শিখিয়ে ‘ভোগবাদ’  শেখানো হয়।

মা-বাবা যদি নিজেরাই নামাজ, পর্দা, সততা, দানশীলতার উদাহরণ স্থাপন না করেন, সন্তান কিভাবে তা শিখবে?

ইসলামে শেখানো হয়েছে, কথার চেয়ে কর্মের শিক্ষা বেশি কার্যকর। মহানবী (সা.) তাঁর সহধর্মিণী, সন্তান ও সাহাবিদের জীবনে এমন দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন যে তাঁর আচরণই ছিল জীবন্ত পাঠশালা।

ইসলামী শিক্ষার তিনটি স্তম্ভ

ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদদের মতে, সন্তানের নৈতিক শিক্ষার তিনটি স্তম্ভ হলো—এক. আদব ও আচরণের শিক্ষা, দুই. ইবাদতের অভ্যাস গঠন, তিন.  সমাজবোধ ও দায়িত্বশীলতা।

সন্তানকে শেখাতে হবে কিভাবে কথা বলতে হয়, কিভাবে অন্যের মতামতকে সম্মান করতে হয়, কিভাবে বড়দের সামনে ভদ্রতা বজায় রাখতে হয়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি প্রেরিত হয়েছি উত্তম চরিত্র পরিপূর্ণ করতে।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস :  ৮৯৫২)

শিশুকে ছোটবেলা থেকেই নামাজ, রোজা, দোয়া শেখানো উচিত। এতে আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক গভীর হয়। সন্তানকে শেখাতে হবে, মানুষ একা নয়, সমাজের প্রতি তার দায়িত্ব আছে। বৃদ্ধদের সম্মান, গরিবদের সাহায্য, প্রতিবেশীর হক— এসব ইসলামী শিক্ষার অংশ।

সন্তানের জন্য দোয়া ও আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা

পবিত্র কোরআনে দেখা যায় নেক পিতা-মাতারা সব সময় সন্তানদের জন্য দোয়া করেছেন। যেমন—‘হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের স্ত্রী ও সন্তানদের আমাদের চোখের শীতলতা দান করো এবং আমাদের মুত্তাকিদের ইমাম বানাও।’ (সুরা : আল-ফুরকান, আয়াত : ৭৪)

এই দোয়া শুধু মুখস্থ পড়ার জন্য নয়; এটি এক জীবনদর্শন। সন্তানকে নেক বানানোর জন্য পিতা-মাতাকে নিজেও নেক হতে হয়। কারণ আল্লাহর সাহায্য সেই পরিবারেই বর্ষিত হয় যেখানে ঈমান ও আমল বিদ্যমান।

আমানতদার পিতা-মাতার পুরস্কার

যে পিতা-মাতা সন্তানের মধ্যে ঈমান, কোরআন ও নৈতিকতার শিক্ষা দেন, আল্লাহ তাঁদের জন্য অশেষ পুরস্কার রেখেছেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সন্তানকে কোরআন শিক্ষা দেয়, কিয়ামতের দিন তাকে এমন পোশাক পরানো হবে, যার আলো সূর্যের চেয়েও দীপ্তিমান।’ (বায়হাকি, শু‘আবুল ঈমান, হাদিস : ২৪৮৪)

সন্তান এক মহান দায়িত্ব ও এক ঈমানি পরীক্ষা। পিতা-মাতার আমানতদারি শুধু খাওয়ানো-পরানো নয়, বরং আখলাক, আদব, ঈমান ও পরকাল সচেতনতার শিক্ষা দেওয়া ছাড়া সেই আমানতদারি রক্ষা হবে না।

মহান আল্লাহর নির্দেশ, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে সেই আগুন থেকে রক্ষা করো, যার ইন্ধন মানুষ ও পাথর।’ (সুরা : তাহরিম, আয়াত : ৬)

এই আয়াতেই পিতা-মাতার দায়িত্বের পরিপূর্ণ সারমর্ম নিহিত। সন্তান আল্লাহর দান, কিন্তু সেই দান রক্ষা করাও এক আমানত। যে পিতা-মাতা এই আমানত রক্ষা করতে পারেন, তাঁরা শুধু ভালো অভিভাবক নন, তাঁরা দুনিয়া ও আখিরাতে সফল মানুষ।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের তাওফিক দান করুন।

লেখক : প্রবন্ধিক ও অনুবাদক
saifpas352@gamil.com

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা