শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

মুফতি ওমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

আব্বাসীয় খিলাফতের প্রারম্ভিক যুগ থেকেই খলিফারা অনুবাদ ও অন্যান্য জাতির জ্ঞান, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি আহরণে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। তাঁরা বিদেশি ভাষার গ্রন্থগুলোকে আরবি ভাষায় অনুবাদ করার জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করেন এবং এই আন্দোলনের বিকাশে প্রত্যেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই অনুবাদ আন্দোলন শুধু জ্ঞানের আদান-প্রদান নয়, বরং আরবি ভাষা ও ইসলামী সভ্যতার বিকাশে এক নতুন যুগের সূচনা ঘটায়।

খলিফা মানসুরের যুগ (৭৫৪-৭৭৫ খ্রি.)

আব্বাসীয় খলিফা মানসুর এই অনুবাদ আন্দোলনের প্রবর্তকদের অন্যতম ছিলেন।

তাঁর শাসনামলে বহু গ্রন্থ বিদেশি ভাষা থেকে আরবিতে অনুবাদ করা হয়। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ‘কালিলা ওয়া দিমনা’, যা মূলত সংস্কৃত ভাষায় রচিত একটি ভারতীয় নীতিকথা-সংগ্রহ। প্রথমে এটি ফারসি ভাষায় অনূদিত হয় এবং পরে ইবনে আল-মুকাফা ফারসি থেকে এর আরবি অনুবাদ করেন। এর মাধ্যমে ভারতীয় চিন্তা ও সংস্কৃতির প্রভাব ফারসি সংস্কৃতির হাত ধরে আরবি জগতে প্রবেশ করতে শুরু করে।

জ্যোতির্বিদ্যা ও বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতা

খলিফা মানসুর শুধু সাহিত্য বা দর্শনের অনুবাদেই আগ্রহী ছিলেন না; তিনি বিজ্ঞান, বিশেষ করে জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিও সমান মনোযোগ দিয়েছিলেন। বলা হয়, তিনিই প্রথম খলিফা, যিনি রাজসভায় জ্যোতিষীদের স্থান দেন এবং তাদের সহায়তায় নাক্ষত্রিক ছক (জ্যোতির্বিদ্যার টেবিল) প্রণয়ন করেন। এই আগ্রহের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন নওবখত আল-ফারসি, যিনি ছিলেন তৎকালীন এক বিশিষ্ট জ্যোতিষী ও আল-মানসুরের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। আব্বাসীয় যুগের খলিফারা শুধু শাসক হিসেবেই নন, জ্ঞান ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও ইতিহাসে বিশেষভাবে স্মরণীয়।

তাঁদের প্রচেষ্টায় গ্রিক, ফারসি ও ভারতীয় সভ্যতার জ্ঞানভাণ্ডার আরবি ভাষায় স্থানান্তরিত হয়, যা ইসলামী সভ্যতার এক সোনালি যুগের সূচনা করে। খলিফা মানসুর পারস্যের জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রের সীমাবদ্ধতায় সন্তুষ্ট ছিলেন না। তাঁর লক্ষ্য ছিল জ্ঞানের পরিধি আরো বিস্তৃত করা, তাই তাঁর রাজত্বকালে নক্ষত্রবিদ্যা, গ্রহের গতি এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের নানা শাখা নিয়ে বহু গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ অনুবাদ করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভারতীয় গ্রন্থ ‘সিন্ধিন্দ’, গ্রিক পণ্ডিত টলেমির বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ্যা গ্রন্থ ‘আলমাজেস্ট’, অ্যারিস্টটলের যুক্তিবিদ্যার বই, ইউক্লিডের জ্যামিতিবিষয়ক গ্রন্থ এবং পাটিগণিত সম্পর্কিত বই। এই অনুবাদগুলোর মাধ্যমে গ্রিক দর্শন, গণিত, যুক্তিবিদ্যা ও বিজ্ঞানের ভিত্তি আরবি জগতে প্রবেশ করে এবং পরে ইসলামী চিন্তাধারার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রেও অনুবাদের কার্যক্রম সক্রিয় ছিল। আল-মানসুরের আমলে আবু ইয়াহিয়া আল-বাত্রিক বিশেষভাবে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস ও গ্যালেন-এর বহু গ্রন্থ আরবিতে অনুবাদ করেন, যা ইসলামী চিকিৎসাবিদ্যার বিকাশে মৌলিক ভূমিকা রাখে।
খলিফা হারুনুর রশিদের যুগ (৭৮৬-৮০৯ খ্রি.)

আল-মানসুরের উত্তরসূরি খলিফা হারুনুর রশিদ-এর যুগে অনুবাদ আন্দোলন সর্বোচ্চ বিকাশ লাভ করে। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় বিখ্যাত বাইতুল হিকমা ‘জ্ঞানভুবন’ বা ‘জ্ঞানের ভাণ্ডার’, যা ছিল একাধারে গ্রন্থাগার, গবেষণাগার ও অনুবাদকেন্দ্র। সেখানে বহু দক্ষ অনুবাদক নিয়োগ করা হয় এবং বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য (রোমানদের দেশ) থেকে বিপুল পরিমাণ বই আমদানি করা হয়। এই বিশাল উদ্যোগের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বিখ্যাত চিকিৎসক ও অনুবাদক ইউহান্না ইবনে মাসওয়াইহ। তিনি চিকিৎসাবিদ্যা ও ফার্মাকোলজি নিয়ে বহু গ্রন্থ রচনা করেন। পাশাপাশি জিবরিল ইবনে বুখতিশু, যিনি আল-রশিদের প্রধান চিকিৎসক ছিলেন, তিনিও চিকিৎসা ও যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কিত বেশ কিছু গ্রন্থ অনুবাদ ও রচনা করেন; তাঁর বিখ্যাত কাজগুলোর একটি হলো ‘তর্কের শিল্পের ভূমিকা’।

বারমাকিদ পরিবারের ভূমিকা

অনুবাদ আন্দোলনের প্রসারে বারমাকিদ পরিবারের অবদান ছিল অনন্য। তাঁরা গ্রিক, ফারসি ও ভারতীয় ভাষার বহু গ্রন্থের আরবি অনুবাদে উদার পৃষ্ঠপোষকতা দেন এবং দক্ষ অনুবাদকদের আর্থিক পুরস্কার প্রদান করেন। শুধু তা-ই নয়, তারা আগে অনূদিত কিছু বই নতুনভাবে পুনঃ অনুবাদ করার উদ্যোগও নেন, যাতে অনুবাদগুলো আরো নির্ভুল ও প্রাঞ্জল হয়।

খলিফা মামুনের যুগে অনুবাদ আন্দোলনের বিকাশ ও এর প্রভাব

আব্বাসীয় খিলাফতের ইতিহাসে খলিফা আল-মামুন (৮১৩-৮৩৩ খ্রি.)-এর যুগকে অনুবাদ ও বৈজ্ঞানিক জাগরণের স্বর্ণযুগ বলা হয়। তাঁর সময়ে অনুবাদ আন্দোলন এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছায়। কারণ তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় বিখ্যাত ‘বাইতুল হিকমা’ বা জ্ঞানের ঘর, যা ছিল অনুবাদকেন্দ্র, গ্রন্থাগার ও গবেষণাগার সব একত্রে।

মানমন্দির ও বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান

খলিফা মামুনের যুগেই নির্মিত হয় একটি বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ্যা মানমন্দির, যা তাঁর নামে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বিশিষ্ট জ্যোতির্বিদ ইয়াহিয়া ইবনে আবি মানসুরকে। অল্পদিনের মধ্যেই এই মানমন্দিরটি এক বৃহৎ জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিতবিদ্যা বিদ্যালয়ে রূপ নেয়, যেখানে বিদ্বানরা ব্যাবহারিক গবেষণায় মনোনিবেশ করেন। এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাচীন গ্রিক জ্ঞানভিত্তিকে অতিক্রম করে আরো উন্নত গবেষণা পরিচালিত হয়। এখানে বিজ্ঞানীরা গোলকের গতিবিধি (planetary motion) সম্পর্কিত নতুন ও নির্ভুল টেবিল তৈরি করেন এবং পৃথিবীর গোলাকার পরিধি পরিমাপেও অসাধারণ সাফল্য অর্জন করে তাঁরা পৃথিবীর দুই ডিগ্রি পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছিলেন, যা সে সময়ের জন্য এক বিপ্লবাত্মক বৈজ্ঞানিক কৃতিত্ব ছিল।

অনুবাদ আন্দোলনের প্রভাব : চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রাথমিক আব্বাসীয় যুগে অনুবাদ আন্দোলন শুধু জ্ঞানের প্রসার ঘটায়নি, এটি আরবি মনন ও সংস্কৃতিকে গভীরভাবে রূপান্তরিত করে। দর্শন, বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চা নতুন প্রাণ লাভ করে। প্রথমবারের মতো বৈজ্ঞানিক গবেষণাপদ্ধতি যুক্ত হয় মানবসভ্যতার জ্ঞানের ধারায়। এর ফলেই জন্ম নেয় এক নতুন বৈজ্ঞানিক রেনেসাঁ, যার প্রভাব ইসলামী বিশ্ব ছাড়িয়ে ইউরোপ পর্যন্ত পৌঁছে যায়।

১. গণিত ও বীজগণিত : এই যুগে আল-খোয়ারিজমি ছিলেন গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা ও ভূগোলের অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি খলিফা মামুনের মানমন্দিরে কাজ করা শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের একজন ছিলেন। তাঁর গবেষণায় ‘বীজগণিত’ নামে নতুন এক শাখার জন্ম হয়, যা পরে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর নাম থেকেই ‘Algorithm’ শব্দটির উৎপত্তি।

২. রসায়নবিজ্ঞান (কেমিস্ট্রি) : জাবির ইবনে হাইয়ান রসায়নবিজ্ঞানের জনক হিসেবে পরিচিত। তিনি পরীক্ষানির্ভর গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করেন। ধাতু, অমৃত (elixir) ও রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পর্কিত বহু তত্ত্ব তিনি প্রবর্তন করেন, যা আধুনিক রসায়নের ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত।

৩. চিকিৎসা ও শারীরস্থান : চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিকাশেও এই যুগে ব্যাপক অগ্রগতি ঘটে। ইউহান্না ইবনে মাসওয়াইহ, যিনি চিকিৎসক ও শারীরস্থানবিদ ছিলেন, গবেষণায় প্রথমবারের মতো বানর ব্যবচ্ছেদ (dissection) প্রয়োগ করেন। তাঁর এই প্রচেষ্টা শারীরস্থান বিজ্ঞানে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং তাঁকে আরব চিকিৎসা গবেষণার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

৪. ছন্দ ও সংগীতবিদ্যা : অনূদিত গ্রিক ও ফারসি সংগীতবিষয়ক গ্রন্থের মাধ্যমে আল-খলিল ইবনে আহমদ আল-ফারাহিদি ছন্দবিদ্যার বিজ্ঞান (prosody) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছন্দ ও মাত্রার নিয়ম নির্ধারণ করে আরবি কবিতা ও গানের ধারায় বিপ্লব ঘটান। তাঁর লেখা ‘ছন্দের বিজ্ঞান’ বিষয়ে গ্রন্থটি এতই প্রভাবশালী ছিল যে বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ ইসহাক আল-মাওসিলি তা তাঁর সংগীততত্ত্বে আদর্শ পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করেন। এভাবেই আব্বাসীয় খলিফা মামুনের যুগে অনুবাদ ও গবেষণার এই বিপুল আন্দোলন শুধু আরবি সাহিত্য ও চিন্তাধারাকে সমৃদ্ধ করেনি, বরং বিশ্বের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে এক স্থায়ী দাগ রেখে গেছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বাইতুল হিকমা ও মানমন্দির ইসলামী সভ্যতার বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির অগ্রযাত্রার প্রতীক হয়ে ওঠে, যেখানে প্রাচীন জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক অনুসন্ধানের সেতুবন্ধ গড়ে ওঠে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা