শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৭, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

মানুষের জীবনের চিন্তার প্রভাব গুরুতর। সুস্থ ও স্বাভাবিক চিন্তা যেমন মানুষকে সুপথে নিতে পারে, তেমন চিন্তার স্খলন মানুষকে বিপথগামী করতে পারে। কখনো চিন্তার স্খলন পুরো সমাজ ও জাতিকে বিপন্ন করে তোলে। বিশেষত ধর্মীয় জীবনে চিন্তার স্খলনের প্রভাব হয় অত্যন্ত ভয়াবহ।

নিম্নে চিন্তার স্খলন রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় বিষেয় আলোচনা করা হলো।
 
চিন্তার স্খলন কাকে বলে

চিন্তার স্খলন হলো মানুষের ভাবনা ও বিশ্বাসের এমন বিকৃতি ও পরিবর্তন, যা ঐশী জ্ঞান ও মানব প্রকৃতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। একই সঙ্গে যা অযৌক্তিক ও অরুচিকর, যার ফলাফল নেতিবাচক। এই বিষয়ে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গের জন্য আমি তাদের অভিশাপ করেছি এবং তাদের হৃদয় কঠিন করেছি।

তারা শব্দগুলোর আসল অর্থ বিকৃত করে এবং তারা যা উপদিষ্ট হয়েছিল তার একাংশ ভুলে গেছে। তুমি সর্বদা তাদের অল্পসংখ্যক ছাড়া সবাইকেই বিশ্বাসঘাতকতা করতে দেখবে।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১৩)


ধর্মচিন্তায় স্খলন গুরুতর

চিন্তার যেকোনো বিকৃতিই নিন্দীয়, তবে ধর্মচিন্তায় বিকৃতি ও স্খলন অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। মহানবী (সা.) এই বিষয়ে উম্মতকে সতর্ক করেছেন।


তিনি বলেছেন, ‘তোমরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি পরিহার কোরো। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)
 
চিন্তার স্খলনে ধ্বংস হয় যে রাজত্ব

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেছেন, উমাইয়াদের রাজত্ব ধ্বংসের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো শেষ উমাইয়া খলিফা মারওয়ান বিন মুহাম্মদের চিন্তার স্খলন। তাঁর শিক্ষক জাআদ বিন দিরহামের বিকৃত চিন্তার কারণে সে চিন্তার স্খলনের শিকার হয়েছিল। জাআদ আল্লাহর জাত ও সিফাতের ব্যাপারে বিকৃত চিন্তা লালন করত।

তিনি বলেন, মারওয়ান ইবনে মুহাম্মদ জাআদির ওপর জাআদের কুপ্রভাব পড়েছিল। এমনকি তাঁদের রাজত্ব বিলীন হয়। তাঁর থেকে এমন বিদআত প্রকাশ পেয়েছিল তার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দ্বিনের বিরোধী। ফলে আল্লাহ তাঁর রাসুলের বিরোধিতাকারীর থেকে প্রতিশোধ নিলেন এবং তাদের পরাস্ত করলেন। (মাজউল ফাতাওয়া : ১৩/৯৬)

ধর্মচিন্তায় স্খলনের নানা রূপ

ধর্মচিন্তায় মানুষ যে ধরনের স্খলনের শিকার হয় তাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন—

১. ঈমান ধ্বংসকারী স্খলন : বিশ্বাসের এমন স্খলন ও বিকৃতি, যা মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়। সেটা আবার কয়েক প্রকার হতে পারে।

ক. নাস্তিক্যবাদ বা স্রষ্টায় অবিশ্বাস।

খ. ইসলাম ত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে যাওয়া।

গ. আহলে কিতাবদের বিকৃত চিন্তার অনুসরণ করা। যেমন— ত্রিত্ববাদ, বান্দার জন্য আল্লাহর গুণাবলি এবং আল্লাহর জন্য বান্দার বৈশিষ্ট্য সাব্যস্ত করা ইত্যাদি।

ঘ. শিরকে লিপ্ত হওয়া।

২. চিন্তার ভারসাম্য নষ্টকারী স্খলন : বিশ্বাস ও চিন্তার এমন বিকৃতি, যা ব্যক্তিকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান থেকে দূরে সরিয়ে দেয়, তবে তাকে ইসলামের গণ্ডির বাইরে বলা যায় না। মুসলিম সমাজের অধিকাংশ বিকৃতি ও স্খলন এই প্রকারভুক্ত। যেমন—খারেজি, রাফেজি, কাদরিয়া ও মুরজিয়া সম্প্রদায়।

৩. নৈতিকতার পরিপন্থী স্খলন : এটা হলো এমন স্খলন, যা মানুষকে ঈমানের পরিপন্থী নয়, যা ভারসাম্যের পরিপন্থী নয়, তবে তা নৈতিকতার পরিপন্থী। যেমন—কেউ যদি ঈমান ও ইবাদতের স্থানে ঠিক থাকে, কিন্তু গুনাহ ত্যাগের ব্যাপারে শিথিল চিন্তার অধিকারী। এমন চিন্তার স্খলন নৈতিকতার পরিপন্থী। (শরহুল মুখতার, পৃষ্ঠা ১৪৮)

চিন্তার স্খলন কেন হয়

প্রাজ্ঞ আলেমরা চিন্তার স্খলনের বেশ কিছু কারণ বর্ণনা করেছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—

১. ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা : মানুষের জীবনে শিক্ষার প্রভাব অত্যন্ত গভীর। চাই তা প্রাতিষ্ঠানিক, পারিবারিক বা সামাজিক শিক্ষা হোক। ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষার প্রভাবে মানুষ চিন্তার স্খলনের শিকার হয়। যেমন—শিকার হয়েছিল উমাইয়া খলিফা মারওয়ান বিন মুহাম্মদ জাআদি। মুতাজিলি আলেম আহমদ বিন আবু দাউদের প্রভাবে খলিফা মামুন ভ্রান্ত মুতাজিলি মত গ্রহণ করেন এবং যার প্রভাব খলিফা মুতাসিম, ওয়াসিক ও মুতাওয়াক্কিল পর্যন্ত বহাল ছিল।

২. শাসকদের স্খলন ও ভুল নীতি : শাসকরা সহজেই মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। তাদের চিন্তার স্খলন ও ভুল নীতি প্রজা সাধারণকে সহজেই চিন্তার স্খলনের শিকার করে। বলা হয়ে থাকে, ইসলামপন্থার দমনে মিসরীয় শাসকদের ধারাবাহিক কঠোর নীতি সেখানে নানা ধরনের চরমপন্থার তৈরির জন্য দায়ী।

৩. ধর্মীয় জ্ঞানের অপূর্ণতা : ধর্মীয় জ্ঞানে অজ্ঞতা ও অপূর্ণতা মানুষকে চিন্তার স্খলনের শিকার করতে পারে। ইসলাম সম্পর্কে সামগ্রিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ পার্শ্বচিন্তা বা ধর্মচিন্তায় স্খলনের শিকার হতে পারে। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলেন, ‘অতি শিগগির এমন মানুষ আসবে, যারা তোমাদের সঙ্গে কোরআনের সংশয়পূর্ণ (অস্পষ্ট) বিষয়গুলো নিয়ে তর্ক করবে। তোমরা তাদেরকে সুন্নাহ দিয়ে পাকড়াও করবে। কেননা সুন্নাহর অনুসারীরা আল্লাহর কিতাব সম্পর্কে অধিক অবগত।’ (সুনানে দারেমি, হাদিস : ১১৯)

৪. অনির্ভরযোগ্য উৎস থেকে জ্ঞানচর্চা : ইসলাম সম্পর্কে চিন্তার স্খলনের শিকার হওয়ার বড় একটি কারণ হলো অনির্ভরযোগ্য উৎস থেকে ইসলামের পাঠ গ্রহণ। বিশেষত প্রাচ্যবিদদের রচিত গ্রন্থগুলো ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অন্যতম কারণ। মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই সনদ দ্বিনের অংশ। সুতরাং তোমরা পরখ করে দেখো তোমরা কার কাছ থেকে দ্বিন গ্রহণ করছ।’ (সহিহ মুসলিমের ভূমিকা)


ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি করণীয় হলো—

১. বিশুদ্ধ জ্ঞানের চর্চা : ইসলামী জ্ঞানের বিশুদ্ধ চর্চা ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। যুগশ্রেষ্ঠ আলেমরা এই নীতিকেই তাঁদের কর্মপন্থা হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। যেমন— ইমাম শাফেয়ি (রহ.), যাঁর মৃত্যু হয়েছিল ২০৪ হিজরিতে, তাঁর যুগে বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের উদ্ভব হয়েছিল। তিনি ও তাঁর অনুসারীরা কোরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ জ্ঞান চর্চা করে এবং ভ্রান্ত মতবাদের বিপক্ষে সঠিক মত তুলে ধরে মুসলিম উম্মাহকে চিন্তার স্খলন থেকে রক্ষা করেছিলেন।

২. ভিন্নমতের প্রতি সহনশীলতা : ভিন্নমতের প্রতি কঠোর মনোভাব সমাজে প্রান্তিকতা সৃষ্টি করে এবং ধর্মীয় চিন্তায় নানা ধরনের বিকৃতি সাধন করে। এ জন্য ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল হয়ে তাদের সংশোধনের উপায় খুঁজে বের করা আবশ্যক। এটাই মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ নিজের সম্পর্কে বলেন, ‘আমার অনুগ্রহ সব কিছুতে ব্যাপ্ত।’

(সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৫৬)

আর রাসুলুল্লাহ (সা.) সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে জগত্গুলোর জন্য অনুগ্রহস্বরূপ প্রেরণ করেছি।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৭)

৩. প্রান্তিকতা পরিহার : প্রান্তিকতা বা ধর্মীয় মতবাদ নিয়ে বাড়াবাড়ি ধর্মচিন্তায় স্খলনের অন্যতম প্রধান কারণ। তাই সমাজ থেকে চিন্তার স্খলন রোধে যেকোনো ধরনের প্রান্তিকতা পরিহার করা আবশ্যক। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি পরিহার কোরো। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)

৪. উত্তম প্রতিরোধ : বিশুদ্ধ জ্ঞানচর্চা ও সহনশীলতার পাশাপাশি স্খলনগুলোর বিরুদ্ধে উত্তম প্রতিরোধ গড়ে তোলাও আবশ্যক। তা হলো বুদ্ধিবৃত্তিক উত্তর প্রদান এবং আইনানুগ প্রতিবাদ করা। যেন ভ্রান্তচিন্তার মানুষগুলো ইসলাম ও মুসলমানকে দুর্বল ভেবে না বসে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তুমি মানুষকে তোমার প্রতিপালকের পথে আহবান কোরো হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা এবং তাদের সঙ্গে তর্ক করবে উত্তম পন্থায়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ১২৫)

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘ভালো ও মন্দ সমান হতে পারে না। মন্দ প্রতিহত কোরো উত্কৃষ্ট দ্বারা। ফলে তোমার সঙ্গে যার শত্রুতা আছে, সে হয়ে যাবে অন্তরঙ্গ বন্ধুর মতো।’

(সুরা : হা-মিম-সাজদা, আয়াত : ৩৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
মুমিনের অন্তরে খ্যাতির ভয়
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা