শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে টিকে থাকতে এআই দক্ষতা আবশ্যক

প্রিন্ট ভার্সন
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে টিকে থাকতে এআই দক্ষতা আবশ্যক

সাকিফ শামিমসাকিফ শামীম ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল অ্যান্ড সুপার স্পেশালিটি সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। যুক্ত আছেন আরও ২৫টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ ও বাণিজ্য বিশ্লেষক। সামগ্রিক অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রুমান আকন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শুরুতেই জানতে চাই, আপনার ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু হয়েছিল কীভাবে?

সাকিফ শামীম : আমি ল্যাবএইড গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক। ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল অ্যান্ড সুপার স্পেশালিটি সেন্টার, ল্যাবএইড চিটাগাং, ল্যাবএইড মেডিকেল কলেজ, ল্যাবএইড পূর্বাচলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল এবং স্পেশালাইজড হাসপাতালের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছি। মূলত ল্যাবএইড গ্রুপের যাত্রা আশির দশকে আমার বাবা এবং আমাদের গ্রুপের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এ এম শামীমের হাত ধরে। আমি তাঁর বড় ছেলে। এখান থেকেই আসলে আমাদের ব্যবসায়িক জীবন শুরু। ১৭ বছর ধরে আমি ব্যবসা করছি। ল্যাবএইড ফার্মাসিউটিক্যালসে এক্সিকিউটিভ এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট থেকে আমার কর্মযাত্রা শুরু। এরপর ফ্যাক্টরিতে প্রোডাকশন আর মার্কেটিংয়ের দায়িত্বে ছিলাম। এ ছাড়াও আমি ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতালে এসেছিলাম এজিএম হিসেবে। এরপর ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালে কাজ করেছি। তারপর আমি কো-ফাউন্ডার হিসেবে ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল এবং ল্যাবএইড চিটাগং হাসপাতাল দাঁড় করিয়েছি। আমরা পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে ৫০০ বেডের একটি মেডিকেল কলেজ করেছি এবং পূর্বাচলে আরও একটি ৭৫০ বেডের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল করছি, সারা দেশে ৩০টা স্যাটেলাইট সেন্টার করার পরিকল্পনাও রয়েছে। পাশাপাশি ইন্স্যুরেন্সের ব্যবসায় আমি আছি। আমাদের ল্যাবএইড ইন্স্যুটেক কোম্পানি লিমিটেড রয়েছে। যেখানে হেলথ ইন্স্যুরেন্স এবং অন্যান্য নন লাইফ ইন্স্যুরেন্স নিয়ে কাজ করি। পাশাপাশি আমি ল্যাবএইড এআইর প্রতিষ্ঠাতা। এখানে রোগীর সেকেন্ড অপিনিয়ন নিয়ে কাজ করছি। এ ছাড়াও বিভিন্ন মেডিকেলের সমস্যার সমাধান নিয়ে কাজ করছি আমরা। শুধু তাই নয়, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং মিক্সড রিয়েলিটি নিয়ে আমাদের ভার্চুকেয়ার; এটার প্রতিষ্ঠাতাও আমি। আমি মোটামুটি ২৫টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত আছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বাড়াতে বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি অপরিহার্য। গত এক বছরে এক্ষেত্রে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়েছে কি?

সাকিফ শামীম : গত এক বছরে আমরা যেরকম বিনিয়োগ আশা করেছিলাম, সেরকম বিনিয়োগ পাচ্ছি না। আমরা বিনিয়োগ করতে ভয় পাচ্ছি। এর প্রধান কারণ হিসেবে আমি বলব- রাজনৈতিক অস্থিরতা। আমাদের দেশে এটার বড় অভাব রয়েছে। আমরা যারা ব্যবসা করি, সব সময়ই চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। এটি সময়োপযোগী দাবি। আমরা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কথা বলি, বিশেষ করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বীডা) বলছে- অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। আসল কথা হলো- এগুলো এখনো চুক্তিতেই আছে। কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগ অনেক লম্বা সময়ের ব্যাপার।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি, রিজার্ভ সংকট ও টাকার অবমূল্যায়ন- এ তিনটি উপাদান ভবিষ্যতের ব্যবসায়িক বিনিয়োগকে কীভাবে প্রভাবিত করবে?

সাকিফ শামীম : বৈদেশিক মুদ্রা কিংবা ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এটা ব্যবসা খাতে খুবই প্রভাব ফেলছে। আমার মনে আছে, আমরা একসময় এলসি করেছি মাত্র ৮০ টাকায়। এটা হঠাৎ করেই দুই দিনের ব্যবধানে দেখলাম ১২০ টাকা হয়েছে। তখন আমাদের অনেক এলসি ইউপাসে ছিল। এক রাতেই আমাদের কয়েক কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। এমন অনেক ব্যবসায়ী আছেন, যাদের শত কোটি টাকা পর্যন্ত লোকসান হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার বাজারের যে অস্থিরতা এটা অনেক কিছুর সঙ্গে জড়িত।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং উচ্চ সুদের হার ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য ভবিষ্যতে কী ধরনের সংকট তৈরি করতে পারে?

সাকিফ শামীম : দেশে বর্তমানে আড়াই কোটি মানুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছে। এটি অর্থনীতির অনেক বড় একটা শক্তি। আমরা যদি বাইরের দেশগুলোকে দেখি, সেখানে উদ্যোক্তাদের জন্য স্কিম সুবিধা ও প্রণোদনা থাকে। তবে আমাদের দেশে হয়ে গেছে উল্টো। দেশে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ক্ষুদ্র-মাঝারি উদ্যোক্তারা। তাঁদের ক্ষেত্রে সুদের হার অনেক বেশি। কারণ ব্যাংকাররা মনে করেন, তাঁদের ব্যবসা অনেক ভালো। ক্ষুদ্র-মাঝারি উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে যে সুদহার ১৩-১৪ শতাংশ ছিল, বর্তমানে সেটি ১৭ শতাংশ পর্যন্ত হয়েছে। কয়েকটি ব্যাংক এসব ক্ষুদ্র-মাঝারি উদ্যোক্তাকে সহযোগিতা করে। তবে ৯৫ শতাংশ ব্যাংক এসব উদ্যোক্তাকে সহযোগিতা করছে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধির মধ্যে যে অন্তর্নিহিত দ্বন্দ্ব, তা সমাধানে কী করা যেতে পারে?

সাকিফ শামীম : আমাদের মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে। আমরা যদি মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশের ঘরে রাখতে পারি তাহলে আমাদের সুদহার ৮-৯ এ চলে আসবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন বিষয়। এটা আসলে অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমাদের ফিসক্যাল পলিসি, মনিটরি পলিসি, সরকারের ব্যয়-সবকিছু আসলে প্রতিটি জিনিসের সঙ্গে জড়িত। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, মূল্যস্ফীতি অবশ্যই ১০ শতাংশের নিচে থাকতে হবে। তা না হলে আমরা টিকে থাকতে পারব না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং নীতির ধারাবাহিকতার অভাব দেশের ব্যবসায়িক অগ্রগতিতে ও বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ঠিক কী ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে?

সাকিফ শামীম : একজন বিনিয়োগকারী যখন কোনো দেশে বিনিয়োগ করতে চায় তখন কিন্তু প্রথম প্রশ্নই করে যে, আপনাদের সরকার ইলেক্টেড না সিলেক্টেড? তারপর জিজ্ঞেস করেন সরকারের মেয়াদ কত বছর? একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী যখন দেখবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নেই, অনেক বেশি আন্দোলন হচ্ছে, দেশে নির্বাচন কবে হবে সেটা অনিশ্চিত- এমনটা হলে কোনো বিনিয়োগকারীই বিনিয়োগ করতে চাইবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতিতে সংস্কার প্রায়শই কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ থাকে। কেন নীতিগুলোর বাস্তব প্রয়োগে এই ঘাটতি থেকে যায়?

সাকিফ শামীম : আমাদের দেশে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা অনেক বেশি। যে কোনো কাজে অতিরিক্ত টাকা ব্যয় করতে হয়। আমরা যারা ব্যবসায়ী আছি আমাদের একটি হাসপাতাল করতে হলে ২৭টি লাইসেন্সের দরকার হয়। এটা আসলে দীর্ঘমেয়াদি প্রসেস এবং হ্যাটট্রিক প্রসেস। লাইসেন্সের কাজ করতেই দেখবেন তিন থেকে চার বছর চলে যায়। এমনও হয় টাকা দিয়েও কাজ হচ্ছে না। আমার কথা হলো- যে কোনো কাজে স্পষ্ট গাইডলাইন থাকা দরকার।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসায়িক খাতে বিরাজমান দুর্নীতি এবং স্বচ্ছতার ঘাটতি কাটিয়ে ওঠার জন্য সবচেয়ে বাস্তবসম্মত ও কার্যকর উপায় কী হতে পারে?

সাকিফ শামীম : দেশে সরকারি প্রতিষ্ঠানে ঘুষ এবং নানা সমস্যা তীব্র পর্যায়ে চলে গেছে। আমার স্পষ্ট কথা হলো- এসব ক্ষেত্রে যে কোনো রাজনৈতিক দলের কিছু কিছু পলিসি বা জিরো টলারেন্স পলিসি থাকতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট লক্ষ্য করবেন। কিন্তু আমাদের দেশে যেগুলো হচ্ছে বা বিগত সময়ে হয়েছে, তা চিন্তার বাইরে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ে উন্নীত হওয়ার চলমান প্রক্রিয়ায় ব্যবসায়িক সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি নানা রকমের ঝুঁকিও রয়েছে। সেগুলো মোকাবিলায় করণীয় কী?

সাকিফ শামীম : এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন আমরা অনেকবার রেফার করেছি। এখন হয়তো বা জাপান আমাদের তিন বছর সময় দিয়েছে। বাকি দেশগুলোও হয়তো সময় দেবে। কিন্তু কথা হলো- এভাবে আপনি কত বছর সময় পেছাবেন। এটার তো একটা সমাধান করতে হবে। এখানে যে আমাদের মূল সমস্যাগুলো রুলস অব অরিজিন, ট্রেড রিলেটেড ইনটেলেকচুয়াল প্রপার্টিস এগুলো নিয়ে আমাদের ব্যবসায়ীদের ধারণা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়াতে হবে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে আমরা যখন উন্নত দেশে যাব, তখন বীজ, ফার্টিলাইজার, মেডিসিন এসব পণ্যতে আমাদের ইনটেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটের টাকাটা দিতে হবে। যেমন- হেপাটাইটিস-সি মেডিসেনে আমাদের টাকা দিতে হবে। জটিল ক্যান্সারের মেডিসিনে আমাদের টাকা দিতে হবে। এ ছাড়াও বীজের ক্ষেত্রে দ্বিতীয়বার ব্যবহার করতে পারবেন না। এগুলোর ক্ষেত্রে আমি বলব, আমাদের সব কাজে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দেশে নিজস্ব পণ্য তৈরি বাড়াতে হবে। পাশাপাশি গবেষণা এবং ডেভেলপমেন্টে আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের শিল্পখাত এখনো রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্পের ওপর নির্ভরশীল। কিছু কিছু পণ্যের রপ্তানি বাড়লেও অধিকাংশ পণ্যই আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারছে না। এর মূল কারণ কী?

সাকিফ শামীম : আমরা পোশাক রপ্তানি করি ৮৫ শতাংশ। এটা আমাদের গর্বের বিষয়। পোশাক রপ্তানিতে আমরা পৃথিবীতে দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় স্থানে থাকি। দেশে রপ্তানি বহুমুখীকরণ এটা আসলে জরুরি। রপ্তানি বহুমুখীকরণ যেমন জরুরি, তেমনি দক্ষতার বড় অভাব রয়েছে- সেটাও বাড়ানো জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। রপ্তানিতে পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ আনতে হলে আমাদের যেটা প্রয়োজন তা হলো- জমি লাগবে। শিল্পপ্রতিষ্ঠান করতে গেলে অনেকেই জমি পায় না। সরকারের যে রপ্তানি অঞ্চলগুলো রয়েছে সেখান থেকে আমাদের স্বল্পমূল্যে জমি ভাড়া দেওয়া হোক। আমরা যেন সেগুলো স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে ব্যবহার করতে পারি। পাশাপাশি দেশে গ্যাস, বিদ্যুতের চাহিদা অনেক বেশি, কিন্তু আছে গ্যাস সংকট।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভূ-রাজনৈতিক ইস্যু এবং আসিয়ান সংস্থার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর আঞ্চলিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের প্রবেশাধিকার নিয়ে আপনার ভাবনা কী? এর কারণ ও সমাধান কী বলে আপনি মনে করেন?

সাকিফ শামীম : রপ্তানিতে বৈচিত্র্যের সঙ্গে নতুন মার্কেট এক্সপ্লোর করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ আমেরিকা আমাদের চেয়ে অনেক দূরে আছে। তারপরও দেশে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সয়াবিন, চিনি আনা হয়। এখানে মার্কেট এক্সপ্লোরের অনেক সুযোগ আছে। তবে আমি মনে করি আমাদের জন্য সহজ আসিয়ানে অন্তর্ভুক্ত হওয়া। কারণ, সেখানে আড়াই থেকে তিন ট্রিলিয়ন ডলার ইকোনমি আছে। আসিয়ানে আমাদের দেশ একবার অন্তর্ভুক্ত হতে পারলে অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। যা থেকে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতালে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স নিয়ে কাজ করছেন। যেটা বাংলাদেশে প্রথম। আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ভবিষ্যতে কোনো মানুষের চাকরি কেড়ে নিবে কি না, আপনি কী মনে করেন?

সাকিফ শামীম : ল্যাবএইড এআই এশিয়ার মধ্যে দুটি কোম্পানির মধ্যে একটি। যা বড় ভাষা মডেল তৈরি করেছে। এআই আসলে আমাদের পরবর্তী অর্থাৎ, চতুর্থ বিপ্লব। আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের যে জোয়ারটা বইছে, আমরা যদি এটার সঙ্গে না থাকতে পারি অবশ্যই আমি বলব যে আমরা অনেক পিছিয়ে যাব। একই সঙ্গে ট্রেডিশনাল এবং কনভেনশনাল কিছু চাকরি অবশ্যই আমরা হারাব। পাশাপাশি আমি মনে করি এআই আমাদের সেই বর্ধনটা দিচ্ছে। যে কাজ করতে আগে সাত দিন সময় ব্যয় হতো, বর্তমানে সেটা করতে স্বল্পসময় লাগবে। বিশেষ করে কনটেন্ট ক্রিয়েশনের উপকারিতা বেশি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চিকিৎসা খাতে এআই কীভাবে ভূমিকা রাখছে এবং আপনারা কীভাবে শুরু করেছেন?

সাকিফ শামীম : চিকিৎসা খাতে এআইর ভূমিকা অনেক। ভবিষ্যতে এটি আরও বাড়বে। আমি বলব যে, হাসপাতাল উড়োজাহাজে চড়ার থেকেও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ হাসপাতালে একটা মানুষ বড় বড় রোগ থেকে সুস্থ হতে আসে। হাসপাতালে প্রায় ৩০০০ থেকে ৩৫০০ প্রসেস থাকে, অনেক ইস্যু থাকে। ধরেন এই ৩০০০ প্রসেস এখন আমরা যেভাবে করি সেখানে ভুলত্রুটি থাকে। কিন্তু যখন এআই ব্যবহার করা হবে, তখন ভুলত্রুটি থাকবে না। একটা উদাহরণ দিয়ে যদি বুঝাই, টিউমার ডিটেকশন। সফটওয়্যারে আমরা টিউমার ডিটেকশন করতে পারি। এখন ক্যান্সার পরীক্ষায় যেটা হয়, অনেক সময় ভুলত্রুটি হয়ে যায়। আপনি যখন এই রিপোর্ট এআই দিয়ে স্ক্যানিং করবেন, তখন এই ভুলত্রুটি থাকবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের দেশে টেলিমেডিসিন কেমন সাড়া পাচ্ছে?

সাকিফ শামীম : দেশে শুধু টেলিমেডিসিন দিয়ে আপনি যদি ব্যবসার কথা চিন্তা করেন, তাহলে সাড়া খুব কম। কারণ, রোগীরা মানুষের স্পর্শে চিকিৎসা সেবাকে বেশি বিশ্বাস করে। এটা স্বাভাবিক বিষয়। পৃথিবীর সব দেশেই হিউম্যান টাচে মানুষ বেশি বিশ্বস্ত। তাই টেলিমেডিসিনে যেভাবে সাড়া পাওয়ার কথা এবং কানেকটিভিটির অনেক বড় সমস্যা রয়েছে। এ ছাড়াও বাংলাদেশে প্রাইমারি হেলথ কেয়ার ডেভেলপড না। এসব কারণে টেলিমেডিসিনে সাড়া কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যতগুলো প্রথম সারির হাসপাতাল রয়েছে, তাদের মধ্যে আপনাদের হাসপাতাল রয়েছে। একটু জানতে চাই বিশ্বমানের চিকিৎসা দেশে সম্ভব কি না?

সাকিফ শামীম : এটা আসলে যুগোপযোগী প্রশ্ন এবং এটা সবাই জিজ্ঞেস করে- বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা সম্ভব কী? আমরা সেই সেবাই দিচ্ছি। আমাদের যে ক্যান্সার হাসপাতাল রয়েছে, এটা জয়েন্ট কমিশন ইন্টারন্যাশনাল এক্রিডিটেড। যেটা বাংলাদেশে ক্যান্সার হসপিটাল এবং সুপার স্পেশালিটি হিসেবে প্রথম। এ ছাড়াও সব হাসপাতাল হিসেবে করলে আমরা তৃতীয় অবস্থানে। প্রথমে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং দ্বিতীয় ইউনাইটেড হাসপাতাল।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশেই যেহেতু বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা রয়েছে, তাহলে বিদেশে কেন মানুষ যাবে?

সাকিফ শামীম : এটা আসলে দেশের চিকিৎসাসেবার প্রতি মানুষ তিক্ত হয়ে বিদেশে চিকিৎসাসেবা নিতে যান। যেমন, আমাদের ডাক্তাররা অনেক ব্যস্ত থাকেন। স্বাভাবিকভাবে ব্যস্ত থাকার কথা। যেহেতু দেশে ডাক্তারের সংখ্যা অনেক কম। এ ছাড়াও স্বাস্থ্য খাতে আমাদের আচরণের কিছু সমস্যা রয়েছে। যেহেতু আমাদের ন্যাশনাল কোয়ালিটি প্রোগ্রাম নেই কিংবা আমরা ট্রেনিংয়ে ফোকাসড না। এগুলোর কিছু কারণ থাকে। আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে যাদের মাইন্ড সেট থাকে যে, তারা বিদেশেই চিকিৎসা নেবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য।

সাকিফ শামীম : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
রুবেল আজিজ ঢাকা বোট ক্লাবের সভাপতি
রুবেল আজিজ ঢাকা বোট ক্লাবের সভাপতি
রুপালী চৌধুরী ফিকির সভাপতি
রুপালী চৌধুরী ফিকির সভাপতি
সাত দিনে রেমিট্যান্স ৮৭ কোটি ডলার
সাত দিনে রেমিট্যান্স ৮৭ কোটি ডলার
কনটেইনার পরিবহনে রেলের আয় সর্বনিম্ন
কনটেইনার পরিবহনে রেলের আয় সর্বনিম্ন
এটিএম কার্ডে মেট্রোরেলে ভ্রমণ
এটিএম কার্ডে মেট্রোরেলে ভ্রমণ
সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স পুরস্কার পেয়েছে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি.
সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স পুরস্কার পেয়েছে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি.
সফল কোম্পানির গোপন কৌশল ব্র্যান্ড আর্কিটেকচার
সফল কোম্পানির গোপন কৌশল ব্র্যান্ড আর্কিটেকচার
পোশাক রপ্তানি বাড়বে আগামী বছর
পোশাক রপ্তানি বাড়বে আগামী বছর
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
সর্বশেষ খবর
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা