শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:১০, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

ভোট কৌশলে দলগুলো

বিএনপির ৩০০ আসনে প্রার্থী এ মাসে, বাদের শঙ্কায় অনেকে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ৩০০ আসনে প্রার্থী এ মাসে, বাদের শঙ্কায় অনেকে

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছেন অনেকে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত করা হচ্ছে নতুনদের। ২৫ থেকে ৩০টি আসনে এই পরিবর্তন হতে পারে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে নতুনভাবে মনোনয়নভুক্ত হওয়ার জন্য কেন্দ্রে লবিং-তদবির থেকে শুরু করে নিজ এলাকায় সভা-সমাবেশ, ক্ষোভ-বিক্ষোভ চালাচ্ছেন দেদার। আসনভিত্তিক কোন্দলের সঠিক কারণ, প্রার্থীদের দুর্বলতা, মনোনয়নবঞ্চিত নেতার অবস্থান পুনর্মূল্যায়নে গঠিত দলীয় টিমের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই প্রার্থী তালিকা পুনর্মূল্যায়নের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে ঘোষিত আসনগুলোতে প্রার্থী বদলের একক এখতিয়ার বিএনপির হাইকমান্ড ও মনোনয়ন বোর্ডের। দলের নীতিনির্ধারণী মহল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপির একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ঘোষিত ২৩৭ জনের তালিকায় যেসব হেভিওয়েট সিনিয়র নেতার নাম আসেনি তাঁদের মধ্য থেকে নতুনভাবে যুক্ত হতে পারেন ১০ থেকে ১২ জন। অন্যদিকে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ও সমমনা দলের নেতাদের মধ্য থেকেও যোগ হবেন কমপক্ষে ২০ জন। নির্বাচন সামনে রেখে ৩ নভেম্বর বিএনপির পক্ষ থেকে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতীয় সংসদের মোট ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭টিতে দলীয় প্রার্থীর সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, এটি একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা। চূড়ান্ত তালিকা নয়। এই তালিকার যে কোনো নাম কিংবা আসন যে কোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপির মতো বড় দলে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকবে এটাই স্বাভাবিক। বেশ কয়েকটি আসনে যোগ্য প্রার্থী বাদ পড়তে পারেন। হাইকমান্ড সেটি বিবেচনায় নিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তবে যেসব আসনে বঞ্চিতদের মধ্যে কিছুটা ক্ষোভ-বিক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে তা নিরসনের চেষ্টা চলছে। শিগগিরই এসব সমাধান হবে এবং সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে যাবে।

দলের দুঃসময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলেন- এমন নেতাদের প্রার্থী দেওয়ার জন্য বিএনপি হাইকমান্ডের কাছে আবেদন করা হয়েছে। বেশ কিছু আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারা এই আবেদন জানিয়েছেন।

তা ছাড়া চট্টগ্রাম-৪ ও ১৬, সিলেট-৬, রংপুর-৩, সাতক্ষীরা-২ ও ৩, গাইবান্ধা-৪, ঠাকুরগাঁও-৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, কুড়িগ্রাম-২, নোয়াখালী-৫, নীলফামারী-৪, দিনাজপুর-২, হবিগঞ্জ-৪, জয়পুরহাট-১ ও ২, ময়মনসিংহ-৩, ৬, ৯ ও ১১, মুন্সিগঞ্জ-২, কুমিল্লা-৫, ৬ ও ১০, চাঁদপুর-২, রাজশাহী-৪ ও ৫, রাজবাড়ী-২, নওগাঁ-১, ৩ ও ৪, পাবনা-৪, মৌলভীবাজার-২ আসনসহ আরও কয়েকটিতে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে আন্দোলন চলছে।

সাম্প্রতিক ঘোষিত তালিকায় দলটির অনেক হেভিওয়েট ও আলোচিত নেতার নাম নেই। এর মধ্যে রয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আসলাম চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, হুমায়ুন কবির, সাবেক এমপি ও ডাকসুর সাবেক এজিএস নাজিম উদ্দিন আলম, সাবেক এমপি রুমিন ফারহানা, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সিলেটের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস ও মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল হাই।

এ ছাড়াও রয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ও সমমনা দলের নেতারা। সব মিলে দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব ওই মনোনয়ন তালিকার অন্তত ২৫ থেকে ৩০টি আসনে পরিবর্তন বা সংশোধনী আনতে যাচ্ছেন। চলতি মাসেই পরিবর্তিত আসনের প্রার্থীদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হবে বলে সূত্র জানিয়েছেন।

জানা যায়, বিএনপির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর অনেক আসনে মনোনয়ন নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। সাংগঠনিক শাস্তির ভয়ে প্রথম দিকে মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা প্রকাশ্যে কঠোর কোনো প্রতিক্রিয়া না দেখালেও ভিতরে ভিতরে বঞ্চনার দুঃখ-বেদনা এবং ক্ষোভ-বিক্ষোভে ফুঁসছেন। ইতিমধ্যে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভ থেকে কমপক্ষে ১২টি জেলায় বিভিন্ন আসনে বিক্ষোভ মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশ, সড়ক ও রেলপথ অবরোধ এবং সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ওই জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম, সিলেট, মাদারীপুর, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা, চাঁদপুর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ ও মুন্সিগঞ্জ। এর মধ্যে কয়েকটি জেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষগুলোর মধ্যে সংঘর্ষে আহতও হয়েছেন অনেক নেতা-কর্মী।

দলীয় নীতিনির্ধারকদের মতে, দলের অনেক সিনিয়র নেতার সন্তান, ভাই কিংবা স্ত্রীসহ মনোনয়নপ্রত্যাশী আত্মীয়স্বজনও এবার মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন। ফলে তাদের ভিতরেও একটা চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। ঘোষিত সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় ৮৪ জন প্রার্থী একেবারেই নতুন। এর আগে তাঁরা সংসদ নির্বাচনে অংশ নেননি। তাঁদের মধ্যে অন্তত ১০ জন রয়েছেন, যাঁদের বাবা কিংবা মা এর আগে এমপি ছিলেন। এ ছাড়া দুইজনের স্বামী এমপি কিংবা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছিলেন। বিএনপির প্রার্থী তালিকায় চারজন ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু আছেন। রয়েছেন ৯টি আসনে ১১ জন নারী প্রার্থীও।

শরিক দলগুলোর মধ্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫, এলডিপির চেয়ারম্যান ড. অলি আহমদের ছেলে অধ্যাপক ওমর ফারুক চট্টগ্রাম-১৪, মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমদ কুমিল্লা-৭, জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার পিরোজপুর-১, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের স্ত্রী তানিয়া রব লক্ষ্মীপুর-৪, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম লক্ষ্মীপুর-১, বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ঢাকা-১৭, এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ঢাকা-১৩, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর পটুয়াখালী-৩ ও মহাসচিব রাশেদ খান ঝিনাইদহ-২, এনপিপি চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ নড়াইল-২, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমান ইরান ঝালকাঠি-১, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একাংশের জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এবং গণফোরাম ও গণঅধিকার পরিষদের রাজনীতি করার পর এখন কোনো দলে না থাকা ড. রেজা কিবরিয়া হবিগঞ্জ-১ আসনে জোটের মনোনয়ন আশা করছেন। এসব আসনে এখনো কারও নাম ঘোষণা করেনি বিএনপি। তবে উল্লেখিত আসনে জোটের প্রার্থীরা যে মনোনয়ন পাবেন, তা অনেকটাই নিশ্চিত।

এ বিষয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি ও গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষনেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বিএনপির সঙ্গেই তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। আসন নিয়ে যুগপতের শরিক দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। তিনি তাঁর নির্বাচনি এলাকা বগুড়া-২ আসনে ইতিমধ্যেই প্রচার-প্রচারণাও শুরু করেছেন বলে জানান।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়টি চলতি মাসেই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করা হবে।

দলের একাধিক নীতিনির্ধারকের মতে, ঘোষিত ৬৩টি খালি আসনের বেশির ভাগই শরিক দলগুলোর জন্য ছাড় দেওয়া হতে পারে। এ নিয়ে প্রক্রিয়া চলছে। চলতি মাসেই গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শরিক রাজনৈতিক দলের শীর্ষনেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

এদিকে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনি মাঠে থাকার বিষয়ে বিএনপির হাইকমান্ডের নির্দেশনা অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে বেশ কয়েকটি আসনের সম্ভাব্য একক প্রার্থীর বিরুদ্ধে। তাঁরা নিজ এলাকার মনোনয়নবঞ্চিতদের সঙ্গে এখনো কথা বলেননি। এমনকি সহযোগিতা চেয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার বিষয়ে প্রার্থীরা মনোনয়নবঞ্চিতদের ফোন পর্যন্ত করেননি। ঘোষিত প্রার্থীদের এমন আচরণ বিভেদকে আরও উসকে দিচ্ছে বলে অনেকের ধারণা।

তবে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে দলের ভিতরে ক্ষোভ থাকলেও ঐক্য রক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বিক্ষোভ ঠেকাতে বঞ্চিতদের পর্যায়ক্রমে ডেকে বোঝানো হচ্ছে। তাঁরা আশা করছেন, দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান হবে।

জানা যায়, ঘোষিত ২৩৭ আসনের মধ্যে অন্তত অর্ধশত আসনে বিরোধ চলছে। এসব আসনের মনোনয়নবঞ্চিতরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, সম্ভাব্য একক প্রার্থী দেওয়ার ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে প্রার্থীর অবস্থান ও জনপ্রিয়তা সঠিকভাবে যাচাই করা হয়নি। যাঁরা জরিপে সম্পৃক্ত ছিলেন, তাঁরা বিএনপির হাইকমান্ডকে ভুল তথ্য দিয়ে থাকতে পারেন। যে কারণে এই বৈরী পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এসব আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও মনোনয়নবঞ্চিতদের একাধিক নেতা জানান, তাঁরা প্রতিদিনই মাঠে থাকছেন এবং ৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণা চালাচ্ছেন।

প্রার্থী পরিবর্তন প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দল আগেই বলেছে, এটা চূড়ান্ত নয়, সম্ভাব্য তালিকা। কোনো এলাকায় পরিবর্তন দরকার মনে করলে, অবশ্যই তা করা হবে। সবকিছু বিশ্লেষণ করেই তালিকা করা হয়। তিনি বলেন, মনোনয়ন ঘোষণার পর কিছু জায়গায় ক্ষোভ দেখা দিয়েছিল। কারণ অনেক জায়গাতেই মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য দুই-তিনজন করে নেতা আছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলে ক্ষোভ মিটিয়ে নিচ্ছি।’

তবে পাল্টা চিত্রও দেখা গেছে। ঘোষিত অনেক আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী আবার দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনা মেনে নির্বাচনি কাজ করছেন। প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরপরই তাঁরা মনোনয়নবঞ্চিতদের বাসায় গিয়ে দেখাও করেছেন। ধানের শীষের প্রচারণাসহ দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ