শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

জুলাই বিপ্লবের ভিত্তিতে আগামী বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়ার জন্যই জুলাই সনদ প্রণীত হয়েছে। জাতীয় জুলাই সনদ কোনো কাগুজে সনদ নয়। এ সনদকে সরকারি আদেশের মাধ্যমে প্রাথমিক আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এরপর আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদকে চূড়ান্ত আইনি ভিত্তি দিয়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। তা না হলে জাতীয় নির্বাচনে জটিলতা তৈরি হবে। এ ছাড়া জাতীয় নির্বাচনের দিনে গণভোট হলে তাতে ৫% ভোটও পড়বে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এ সাক্ষাৎকারে ১৯৯৬-এর নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের কারণ, আগামী নির্বাচন, দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, দলের বাইরে প্রার্থী দেওয়া, আলাদা গণভোট চাওয়ার কারণসহ সমমনা দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতার কৌশল, ভারতবিরোধিতার কারণ এবং জামায়াতের রাজনীতি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫৪ বছরে এসে বর্তমানে বেশ স্বস্তিকর অবস্থায় রয়েছে জামায়াতে ইসলামী, যা অতীতে ছিল না। এর কারণ কী?

ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের : গত ৫৪ বছরে ভালো-খারাপ অবস্থার মধ্যেই ছিলাম। তবে খারাপ অবস্থায় থাকার কারণ হলো মূলত আদর্শগত। বাংলাদেশের রাজনীতি অনেক সময়ই ইসলামপন্থার বিরোধী ধারায় পরিচালিত হয়েছে। যারা এ দেশে ক্ষমতায় এসেছে বিশেষত আওয়ামী লীগ, তারা আদর্শিকভাবে আমাদের মতো ইসলামভিত্তিক রাজনীতি গ্রহণ করতে চায়নি। এর পেছনে ভারতের ভূমিকাও বড়। ভারত কখনোই ইসলামপন্থি কোনো শক্তিকে সমর্থন করে না। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করে মুসলমানদের সংগঠিত রাজনীতিকে দুর্বল রাখতে। ভারতের চারপাশে নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার-এ দেশগুলোতেও তাদের প্রভাব আছে, কিন্তু বাংলাদেশের মতো নয়। আমাদের দেশে তারা একশ্রেণির সুবিধাভোগী রাজনীতিককে নিজেদের পক্ষে নিয়ে এসেছে। তাদের বলা যায় ভারতের দালাল। তারা খুব অল্প মূল্যে নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইসলামপন্থি চিন্তাধারা শুরু থেকেই চাপে থেকেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির জোট না করেও বিশাল বিজয় অর্জন করেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আপনাদের ভাবনা কী, আপনারা এককভাবে, নাকি জোটগত নির্বাচন করবেন?

ডা. তাহের : আমরা নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে এবার আমাদের কৌশল একটু আলাদা। আমরা আনুষ্ঠানিক জোটে যাচ্ছি না। তবে ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ বা পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে কাজ করব। আমরা এটাকে বলছি ‘ওয়ান বক্স ভোটিং পলিসি’। এ নীতির অর্থ হলো, যে আসনে ইসলামপন্থি বা আদর্শিকভাবে ঘনিষ্ঠ প্রার্থীর জেতার সম্ভাবনা বেশি, সেখানে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে। কোথাও জামায়াত, কোথাও ইসলামী আন্দোলন, আবার কোথাও বা সমমনা অন্যান্য দল। অর্থাৎ যে আসনে যাদের জনসমর্থন বেশি সে আসনগুলোতে ওই দলের প্রার্থী দেওয়া হবে। সবাই মিলে ওই প্রার্থীকে বিজয়ী হওয়ার জন্য কাজ করবে। শুধু সমমনা দলগুলো নয়, আমরা যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলাম সেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। যারা এ সমঝোতায় আসতে চাইবে আমরা তাদের গ্রহণ করব। সে ক্ষেত্রে যদি ২০০ আসন ছেড়ে দিতে হয় তাতেও আমরা রাজি। আমাদের মূল লক্ষ্য ইসলামি মূল্যবোধ ও সুষ্ঠু রাজনীতির পক্ষে জনসমর্থন তৈরি করা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে আপনাদের প্রত্যাশা কী? কেমন করবেন বলে মনে হয়?

ডা. তাহের : এ দেশের মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে। আপনি যেখানে যান, রাস্তাঘাটে রিকশাচালক থেকে শুরু করে চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, অফিস-আদালত সর্বত্রই তারা বলছেন পরিবর্তন চান। পুরোনোর বদলে এবার নতুন দেখতে চাই। আমরাও আশাবাদী সব শ্রেণির মানুষ আমাদের ভোট দেবে। কারণ ৫ আগস্টের পর আমরা ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছি। কোথাও চাঁদাবাজি, দখলবাজি, লুটতরাজসহ অসামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে জামায়াতের লোকজন জড়িত হয়নি। এসব কারণে আমরা আরও বেশি আশাবাদী। সাধারণ মানুষ যদি ভোট দেয়, আর ভোট যদি সুষ্ঠু হয় তাহলে আমরা জয়ী হব ইনশাল্লাহ। জনগণের রায়ে আমরাই সরকার গঠন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চাইছেন কেন?

ডা. তাহের : আমরা চাই জাতীয় নির্বাচনের আগে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার হোক। এজন্য আমরা নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠানের প্রস্তাব দিয়েছি। এটা শুধু রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়, এটা জনগণের অধিকার। দেশের মানুষকে জানতে হবে তারা বর্তমান ব্যবস্থার পরিবর্তন চায়, নাকি আগের মতোই সব চলতে দেবে। এ কারণেই আমরা বলেছি গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করা যাবে না। কারণ একই দিনে দুটি ভোট হলে মানুষ সংসদ নির্বাচনে মনোযোগ দেবে, গণভোট গুরুত্ব হারাবে। সংসদ সদস্য হওয়ার লড়াইটা তখন বেশি আলোচিত হবে, গণভোটে ভোট পড়বে খুব কম। তাই আমরা চাই আগে গণভোট হোক, মানুষ মতামত দিক। সংস্কারের পক্ষে যদি জনগণ রায় দেয়, তাহলে সে অনুযায়ী আইন সংশোধন করে নির্বাচন আয়োজন করা হোক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই দিনে হলে সমস্যা কোথায়?

ডা. তাহের : সমস্যা হলো মনোযোগের ভারসাম্য হারানো। ধরুন, একজন ভোটার কেন্দ্রে গেলেন, তিনি জানেন যে সংসদ নির্বাচনে তার এলাকার প্রার্থীই আসল বিষয়। গণভোটের ব্যালট হয়তো আলাদা থাকবে, কিন্তু তিনি সেটার গুরুত্ব ততটা বুঝবেন না। আমরা বলছি, যখন একই দিনে একাধিক ভোট হয়, তখন মানুষ ক্ষমতার ভোটকেই গুরুত্ব দেয়। গণভোট তখন দ্বিতীয় সারিতে চলে যায়। তা ছাড়া গণভোটের প্রচার ও ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার। মানুষকে বোঝাতে হবে সংস্কার মানে কী, কেন দরকার? এজন্য আলাদা সময় ও প্রক্রিয়া দরকার। এক দিনে সব মিলিয়ে দিলে সেটা অর্থহীন হয়ে যাবে। মানুষ নির্বাচনে ক্ষমতার ভোটের দিকে প্রাধান্য দেবে। কারণ সব দলই চাইবে তার প্রার্থীকে ভোট দিতে। সেখানে গণভোটের দিকে কেউ নজর দেবে না, এটাই বাস্তব। দিন শেষে দেখা যাবে গণভোট পড়েছে ৫%। তখন বিএনপি বলবে মানুষ গণভোট চায় না। এটা বাদ। তখন জুলাই সনদ আর আইনি ভিত্তি পাবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট আগে হলে জামায়াত কি লাভবান হবে?

ডা. তাহের : আমরা বলেছি, গণভোটের বিষয়টি কোনো দলের নয়, এটা জাতির ভবিষ্যতের বিষয়। যদি সংস্কার হয়, তাহলে সবাই লাভবান হবে। তখন প্রধানমন্ত্রী বা ক্ষমতাসীন কেউই সীমাহীন ক্ষমতা নিয়ে থাকতে পারবে না। ক্ষমতায় ভারসাম্য আসবে, জবাবদিহি বাড়বে। কিন্তু বিএনপি বিষয়টিকে এখনো রাজনৈতিক কৌশলের দৃষ্টিতে দেখছে। আর গণভোটে জমায়াতের আলাদা লাভ নেই, লাভ হবে দেশের।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শোনা যাচ্ছে নির্বাচনে আপনারা দলের বাইরেও প্রার্থী দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। কতটা সত্য?

ডা. তাহের : দলের বাইরে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়টি আমাদের চিন্তায় রয়েছে। আমরা খোঁজ করছি। সৎ, যোগ্য, দেশকে এগিয়ে নেওয়ার ভূমিকায় যারা কাজ করবেন তেমন কাউকে পেলে আমরা তাদের মনোনয়ন দেব। তবে এরই মধ্যে আমাদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠে কাজ করছেন। সে ক্ষেত্রে অন্য ধর্মাবলম্বী বা যোগ্য ব্যক্তিকে পেলে আমরা প্রয়োজনে প্রার্থী পরিবর্তন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতের মতো সুশৃঙ্খল একটি দলে কয়েকটি আসনে আপনাদের মনোনীত এমপি প্রার্থী ও মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে গ্রুপিং বা দ্বন্দ্ব দেখা যাচ্ছে। তাহলে কি অন্য দলগুলোর মতো আপনাদের মধ্যেও ক্ষমতার লোভ চলে আসছে?

ডা. তাহের : না, আমি তা মনে করি না। এসব আসলে নির্বাচন সামনে রেখে স্বাভাবিক প্রতিযোগিতা। এগুলো পার্টির মূল কাঠামোর কোনো বিভাজন নয়। বরং আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি বা স্থানীয় সমর্থকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা। আমাদের দল এসব বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে। যদি দেখা যায় কোনো প্রার্থী বা নেতা সরাসরি এসবে জড়িত, তাহলে ভবিষ্যতে তার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ থাকবে না। জামায়াতে ইসলামী নিয়মশৃঙ্খলার ব্যাপারে খুব কঠোর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ১৯৯৬ সালে জামায়াতকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে একত্রে আন্দোলন করতে দেখা গিয়েছিল। সেই ঐক্যের ফলে আওয়ামী লীগ উপকৃত হয়। কিন্তু তারা ক্ষমতায় এসে জামায়াতের নেতাদেরই ফাঁসি দিয়েছে। এটা কি জামায়াতের রাজনৈতিক ভুল ছিল?

ডা. তাহের : অনেকে বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্য করেছিলাম এটা পুরোপুরি সত্য নয়। আমরা আসলে বিএনপির বিরুদ্ধে তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে আন্দোলনে ছিলাম। আওয়ামী লীগও তখন একই আন্দোলনে ছিল। ফলে অনেকে সেটাকে ঐক্য হিসেবে দেখেছে। আর ওই সময় বিএনপি আমাদের সংসদে মাত্র ১৬টি আসন দিতে চেয়েছিল। আমরা সেটা মেনে নিইনি। ফলে আলাদাভাবে নির্বাচন করেছি। এতে বিএনপি ওই নির্বাচন হেরেছে। ওই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, ৫২টি আসনে বিএনপি ২ থেকে ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরেছে। যদি ওই সময় আমাদের বিএনপি সঙ্গে রাখত, তাহলে তারা নিশ্চিত জয় পেয়ে সরকার গঠন করতে পারত। তবে এজন্য দুই দলই দায়ী। কিন্তু বেশি দায়ী বিএনপি। আমার মতে বিএনপির একগুঁয়েমিও এখানে দায়ী। রাজনীতিতে অহংকার বা জিদ কখনোই ভালো ফল বয়ে আনে না।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

এই মাত্র | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর