শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

সালাহউদ্দিন আহমদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘নোট অব ডিসেন্ট’ ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ হবে অগ্রহণযোগ্য। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন বিঘ্নিত বা বানচাল করতে কিছু দল পরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করছে। কিন্তু সমগ্র জাতি এখন নির্বাচনি মাঠে আছে। কেউ যদি মনে করে যে নির্বাচন বানচাল করার জন্য কোনো কায়দা-কৌশল করবে সেটা বাংলাদেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান ও  প্রতিহত করবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি নিম্নরূপ :

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে রাজপথে নামার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দল। এর পেছনে কী কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন? এ বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কী?

সালাহউদ্দিন আহমদ : যারা গণভোটের দাবিতে রাজপথে কর্মসূচি দিয়েছে, তারাই এ ব্যাপারে ভালো বলতে পারবে। তবে এ বিষয়ে আমার বক্তব্য হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে যেভাবে রচিত, প্রণীত ও স্বাক্ষরিত হয়েছে আমরা তার সঙ্গে একমত ছিলাম এবং আছি। এখন সেটা বাস্তবায়নের জন্য যে সুপারিশগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন থেকে সরকারের কাছে দেওয়া হয়েছে সেটা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন আছে। যেভাবে জুলাই সনদ প্রণীত হয়েছে, রচিত হয়েছে ও স্বাক্ষরিত হয়েছে, সেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সুপারিশে দেখা গেছে, তারা সেখান থেকে দূরে সরে গিয়েছে। সুপারিশে দেখা যাচ্ছে, ৪৮ দফার একটা তফসিল তারা প্রণয়ন করেছে। সেই ৪৮ দফা তফসিল বাস্তবায়নের জন্য গণভোটের প্রস্তাব করেছে।

কিন্তু এই ৪৮ দফা তফসিলের মধ্যে সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত সে দফাগুলো আছে সেগুলোর বিপরীতে যেভাবে নোট অব ডিসেন্ট বিভিন্ন দল দিয়েছে সেখানে লেখা আছে যে নোট অব ডিসেন্ট নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখ করে দলগুলো যদি জনগণের ম্যান্ডেট প্রাপ্ত হয় তাহলে তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করবে। সেই কথাগুলো তো এখানে নেই, শুধু প্রস্তাবগুলো আছে। তারা মাঝখানে হঠাৎ করে যে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের প্রস্তাব নিয়ে এসেছে এবং সেই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্যরা পার্লামেন্ট মেম্বারের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হিসেবে শপথ নেবে। এ জাতীয় কোনো আলাপে তো আমাদের ঐকমত্য হয়নি। আরও বলা হয়েছে যে সংবিধান সংস্কার পরিষদে ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন না হলে অটোমেটিক এটা সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে। এ রকমের কোনো ধারণা নিয়ে কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়নি এবং এই ধারণা সাংবিধানিক বা সংসদীয় গণতন্ত্র বা সার্বভৌম এখতিয়ারের বিরুদ্ধে। এখন এসব আইডিয়া যুক্ত করে তারা সুপারিশমালা প্রণয়ন করেছে। বলা হয়েছে, আদেশ জারি করবে। কে আদেশ জারি করবে, আইনি ভিত্তি কী হবে? তার আইনি মর্যাদা কী হবে, এগুলো সম্পর্কে কোনো কিছুই এখানে বলা হয়নি। বলছে রাষ্ট্রপতি করবেন অথবা সরকার করবে, সে বিষয়ে সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা বলেছি যে বিদ্যমান সংবিধানে রাষ্ট্রপতির আদেশ জারি করার কোনো ক্ষমতা নেই। এটি বিলুপ্ত হয়েছে। তবে সংবিধানে আছে যে পার্লামেন্ট সেশনে না থাকলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। এখন জুলাই জাতীয় সনদ কী অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশিত হবে, নাকি প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশিত হবে- নাকি গেজেট নোটিফিকেশন হবে- সেটা সিদ্ধান্ত হতে পারে। এখন সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোটের একটা আইন হতে হবে। কারণ বিদ্যমান আইন যেটা আছে সেটা ১৯৯১ সালের ম্যান্ডেটরি গণভোটের জন্য হয়েছিল। আর বর্তমানের গণভোটটা হচ্ছে একটা জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে, জাতীয় সমঝোতার ভিত্তিতে একটা গণভোটের প্রস্তাব করা হচ্ছে যেটা সংবিধানে উল্লেখিত নেই। তবে সংবিধানে এরকমও কিছু নেই যে সেটা করা যাবে না। সেজন্য একটা গণভোট আইন করতে পারে। সেই আইন অনুসারে নির্বাচন কমিশন গণভোট আয়োজন করবে। কিন্তু তাদের সুবিধার জন্য বিশাল আর্থিক ব্যয়, সময় ও আয়োজনের দিক থেকে সবকিছু বিবেচনায় যৌক্তিক হচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের দিনে একই সঙ্গে গণভোট অনুষ্ঠিত করা। সে প্রস্তাব আমরা রেখেছিলাম এবং সবাই একমত হয়েছিল। কিন্তু এখন দুই-একটা রাজনৈতিক দল বলছে, গণভোট আগে করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করাটা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য। কারণ এতে ব্যয়বহুল আয়োজনের বিষয় আছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে অল্প সময়ের ভিতরে এ ধরনের আরেকটি নির্বাচন করা কতটুকু যৌক্তিক, সেটা জাতি জানে। সেই বিবেচনায় আমরা বলেছি যে গণভোটটা জাতীয় নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে করার জন্য। জনমতের জন্য আমরা গণভোট প্রস্তাব করেছি যাতে এর মাধ্যমে একটা নৈতিক বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি হয়। এর মাধ্যমে একটা আইনি ভিত্তি রচিত হবে। আমরা সেজন্যই বলেছি যে একটা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে আমরা সেই জায়গায় আসতে পারি। এখন নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে আসছে, গণভোট আগে হতে হবে, নোট অব ডিসেন্ট ছাড়াই আদেশ হবে। এগুলো নিয়ে যে রাস্তার মধ্যে আন্দোলন করছে সেটা গ্রহণযোগ্য নয়। সেটা তারা কেন করছে তারাই ভালো বলতে পারবে। তবে আমরা মনে করি এসব ইস্যু তৈরি করে নতুন নতুন দাবি তুলে তারা হয়তো নির্বাচনটা বিলম্বিত করতে চাচ্ছে। এসবের পক্ষে জাতি নেই। সমগ্র জাতি এখন নির্বাচনি মাঠে আছে। কেউ যদি মনে করে যে নির্বাচন বানচাল করার জন্য কোনো কায়দা-কৌশল করবে সেটা জনগণ প্রত্যাখ্যান ও প্রতিহত করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জুলাই সনদ প্রণয়নে আপনারা যে নোট অব ডিসেন্টগুলো দিয়েছিলেন সেগুলো ছাড়াই এখন সরকার সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। দলের পক্ষ থেকে আপনারা এটি মেনে নেবেন কি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আমি আগেই বলেছি, এটা শুধু বিএনপি নয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা গণতন্ত্রমনা কোনো ব্যক্তির কাছে কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না। তা ছাড়া সমগ্র জাতির দৃষ্টি এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে। মানুষ এখন গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে উদগ্রীব হয়ে আছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি এক দিনে ২৩৭টি নির্বাচনি আসনে দলীয় মনোনয়ন ঘোষণা করেছে। বাকি আসনগুলোতে কবে নাগাদ প্রার্থী ঘোষণা করা হতে পারে?

সালাহউদ্দিন আহমদ : শুধু দলীয় নয়, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এবং সমমনা দলের আরও বেশ কিছু প্রার্থীর মনোনয়ন ঘোষণা করা হবে। আমরা দলীয় কিছু প্রার্থীর ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে পারিনি। আর কিছু আসন আছে জোটের জন্য রাখা হয়েছে। আমরা বিবেচনা করছি। শিগগিরই এগুলো ঘোষণা করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এবং সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর বাইরে এনসিপি কিংবা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের নির্বাচনি জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা আছে কি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আমাদের যুগপৎ আন্দোলনে শরিক এবং এর বাইরেও কিছু সমমনা ও ইসলামি দল আছে, যাদের সঙ্গে আমরা নির্বাচনে জোট করতে যাচ্ছি। এর বাইরে এনসিপির সঙ্গে আমাদের নির্বাচনি জোটের ব্যাপারে কোনো আলোচনা হয়নি। তারাও প্রস্তাব দেয়নি। আমরাও দিইনি। তবে রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত কী হবে সেটার জন্য অপেক্ষা করা উচিত। এনসিপির সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন অনেক মানুষের মনেই শঙ্কা তৈরি হয়েছে যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। দেশের পরিস্থিতি কী হয় না হয়, দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ মাঠে নামবে এসব নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে আপনি ব্যক্তিগত ও দলের একজন নীতিনির্ধারক হিসেবে কি মনে করেন?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কে কী মনে করল আর না করল তাতে কিছুই আসে যায় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরছেন? আমরা শুনেছি চলতি নভেম্বরের শেষ নাগাদ কিংবা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ফিরতে পারেন তিনি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : এটা তো অনেকবারই বলা হয়েছে। নভেম্বরের শেষেই দেশে ফিরে আসতে পারেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর