শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি বড় গুণ তিনি বাস্তবতা অস্বীকার করেন না। সঠিক পরিস্থিতি বুঝতে পারেন এবং জনগণকে সেই তথ্য দিতে কার্পণ্য করেন না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সংকট উত্তরণ করতে চান। ২৯ অক্টোবর তিনি আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রথম সমন্বয় সভায় সভাপতিত্ব করেন। এ সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভিতর ও বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাটো নয়, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হবে। হঠাৎ আক্রমণ চলে আসতে পারে, এ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। তবে যত ঝড়ঝাপটা আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’ আগামী নির্বাচনের পথে যে নানামুখী বাধা আছে তা ড. ইউনূস কোনোরকম রাখঢাক না করেই বলেছেন। দেশের জনগণকে সতর্ক ও সচেতন করেছেন। জনগণকে অন্ধকারে রেখে নয়, বরং সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে চান। মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থাপন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর আগে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কর্মপরিকল্পনা কমিশন প্রস্তাব করেছে, সরকার তা কীভাবে বাস্তবায়ন করবে তার ওপর নির্ভর করছে দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ। বিশেষ করে কমিশনের সুপারিশে জুলাই সনদ প্রশ্নে গণভোট কখন হবে, সেই সিদ্ধান্ত সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া যেসব সুপারিশে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি, সেই সুপারিশগুলো সনদে এবং গণভোটে কীভাবে থাকবে, তা রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপিসহ একাধিক দল ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বাদ দেওয়াকে ষড়যন্ত্র মনে করছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটা জাতির সঙ্গে প্রতারণা।’ ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট নির্বাচনের পরিবেশ ঘোলাটে করে ফেলেছে। তাদের রিপোর্ট রাজনৈতিক বিভাজন বাড়িয়ে দিয়েছে। ঐকমত্য কমিশন কৌশলে সব সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার ওপর ন্যস্ত করে নিজেরা গা বাঁচিয়েছে। এখন সবকিছু নির্ভর করছে প্রধান উপদেষ্টার ওপর। শুধু দেশবাসী নয়, গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই বরেণ্য ব্যক্তির দিকে।

এমন একসময় কমিশন এ সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে পেশ করল যখন দেশে একটি গুমোট পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রচ ঝড়ের আগে যেমন সবকিছু থমকে থাকে, বাংলাদেশে এখন সে রকম অবস্থা বিরাজ করছে। শেষবেলায় উপদেষ্টাদের অনেকেই নানান বিতর্কে জড়িয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনের মতো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি শেষ করার আগেই অনেকে ব্যস্ত নিরাপদ প্রস্থানের পথ খুঁজতে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বাড়ছে বিভেদ আর অনৈক্য। আমলাতন্ত্রে চলছে অস্থিরতা। পুলিশবাহিনী এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। অর্থনীতিতে রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই। শিল্পোদ্যোক্তাদের মধ্যে হতাশা। ব্যবসাবাণিজ্য প্রায় বন্ধ। নতুন কর্মসংস্থান নেই, উপরন্তু নতুন বেকার হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। সমাজজুড়ে উচ্ছৃঙ্খলতা। মবসন্ত্রাসে অতিষ্ঠ জনজীবন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখন লেখাপড়ার চেয়ে বেশি হচ্ছে সহিংসতা। প্রতিদিন কোনো না কোনো শিক্ষাঙ্গনে ঘটছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। সর্বশেষ দুটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে সহিংসতায় জড়াল, তা গোটা জাতিকে হতবাক করেছে। ঢাকার আশুলিয়ায় বেসরকারি দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ ঘটেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সামান্য ঘটনা কেন্দ্র করে এ ধরনের উচ্ছৃঙ্খল আচরণ প্রমাণ করে কতটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন তরুণরা।

চারপাশে এমন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেই বাংলাদেশ নির্বাচনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে। কিন্তু এ পথ যে দুর্গম অরণ্য পাড়ি দেওয়ার মতোই কঠিন, তা সবাই বুঝতে পারছেন। এ দেশের মানুষ খুব ভালো করেই জানে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া এ অনিশ্চয়তা কাটবে না। এ অশান্তি দূর হবে না। জনজীবনে স্বস্তি ফিরবে না। দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় আসবে না। এ উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার অবসান ঘটিয়ে দেশকে স্বাভাবিক ছন্দে নিয়ে আসতে পারে কেবল একটি নির্বাচিত সরকার। কিন্তু আগামী নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে তৎপর বিভিন্ন গোষ্ঠী। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে দেশ অস্থিতিশীল করতে যেন তৎপর নানান মহল। এ ষড়যন্ত্র, অদক্ষতা এবং অযোগ্যতার বিরুদ্ধে দেশকে নির্বাচনের বন্দরে নিয়ে যাওয়ার জন্য একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছেন একজন। তিনি জানেন দেশের বর্তমান সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ নির্বাচন। তিনি সব প্রতিকূলতা আর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে নীরব লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। ধীরস্থিরভাবে, অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় চারপাশের প্রতিকূল পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছেন। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের প্রশ্নে অবিচল তিনি। তিনি আছেন জন্যই দেশবাসী এখনো আশাবাদী। বেশির ভাগ মানুষই বিশ্বাস করে, তিনি যতক্ষণ বাংলাদেশের কান্ডারি ততক্ষণ বাংলাদেশ সব বাধা অতিক্রম করে নির্বাচনের কাঙ্ক্ষিত বন্দরে নোঙর করবেই। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্ব এখন তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে। তিনি তাঁর সারা জীবনের মেধা আর অভিজ্ঞতা নিংড়ে দিয়ে গণতন্ত্রের পথে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২৭ অক্টোবর একটি সম্মেলনে সৌদি আরব যাওয়ার কথা ছিল প্রধান উপদেষ্টার। সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে রিয়াদে ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা ছিল তাঁর। তবে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ও আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ততার কারণেই এ সফর বাতিল করেন। এ সিদ্ধান্ত থেকেই বোঝা যায়, প্রধান উপদেষ্টা তাঁর লক্ষ্যে কতটা অবিচল।

এ মুহূর্তে দেশে যে একটি নীরব সংকট চলছে তা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। নির্বাচনের আগে উপদেষ্টাদের নিয়ে নানান বিতর্ক সৃষ্টি হচ্ছে। বিএনপি, এনসিপি, জামায়াত তিনটি দলই নিজ নিজ অবস্থান থেকে কয়েকজন উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে তিন দল পৃথকভাবে যেসব উপদেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, তার তালিকা একসঙ্গে করলে ‘লোম বাছতে কম্বল উজাড়’ অবস্থা হবে। দেশকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করতে উপদেষ্টাদের দায়িত্ব অনেক। কিন্তু কোনো কোনো উপদেষ্টা এ দায়িত্ব পালনের চেয়ে নিরাপদ প্রস্থানপথ খুঁজতেই যেন বেশি ব্যস্ত। কেউ কেউ আবার সৃষ্টি করছেন অযাচিত বিতর্ক। এই যেমন ‘নভেম্বরেই ক্যাবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে’, তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের এমন বক্তব্য গোটা জাতিকে যুগপৎ হতবাক এবং উদ্বিগ্ন করে তোলে। ক্যাবিনেট ক্লোজ হলে দেশ কে চালাবে? দেশে তো গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। এমন নানান প্রশ্ন সামনে আসে জনগণের। দ্রুত হস্তক্ষেপ করতে হয় প্রধান উপদেষ্টাকে। জনগণকে আশ্বস্ত করতে তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য নাকচ করে বিবৃতি দিতে হয় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়কে। বিভ্রান্তি এড়াতে প্রদত্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার আগ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাবে। যার অর্থ নভেম্বরের পরও উপদেষ্টা পরিষদের সভা এখনকার মতোই চলবে, সংস্কারকাজও থেমে থাকবে না।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে মাহফুজ আলম বক্তব্য দেওয়ার এক দিন পর সোমবার অন্তর্র্বর্তী সরকারের বিবৃতি আসে। সরকার ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। সেই নির্বাচনের আগে এ সরকারকে ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার’-এর আদল দেওয়ার দাবি বিএনপি ইতোমধ্যে তুলেছে। তার মধ্যেই ডিআরইউর অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য হাতে সময় কম থাকার কথা তুলে ধরে বলেছিলেন, ‘আমাদের যে সময়সীমা আছে, তখন তো ছিল তিন মাস। এখন তো আর হয়তো এক মাস আছে। কারণ এই যে জিনিসগুলো করা হবে, সেটা ক্যাবিনেটেই করতে হবে। অথবা নীতিমালা বা অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে করতে হবে। সেটা আমরা নভেম্বরের পরে আর করতে পারব না। কারণ নভেম্বরেই ক্যাবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, ক্যাবিনেট মিটিংটা। এরপর নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেবে। নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর আর সম্ভবত ক্যাবিনেট মিটিং বসে না।’

উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে মাহফুজ আলমের কিছু মন্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে জানিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বস্তুত সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে।’ উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রমও চলতে থাকবে জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’

এ রকম ঘরে-বাইরে বৈরিতা সামাল দিতে হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টাকে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত। সরকারের ভিতরে থাকা কিছু ব্যক্তির দায়িত্বহীন আচরণের কারণে সরকারকে এ রকম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে মাঝেমধ্যেই। এসব সামাল দিয়েই দেশ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ড. ইউনূস।

নির্বাচনের পথে প্রধান উপদেষ্টার সামনে এখন তিনটি চ্যালেঞ্জ। প্রথমত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সব দলকে একটি ঐক্যের বিন্দুতে নিয়ে আসা। জুলাই সনদে অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান করা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া যেন শেষ পর্যন্ত নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। দ্বিতীয়ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা। যেন মানুষ নিশ্চিন্তে এবং নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে। তৃতীয়ত নির্বাচনের আগে ও নির্বাচনের সময় প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ও বিতর্কমুক্ত রাখা। মনে রাখতে হবে, নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে জুলাই বিপ্লব ‘ব্যর্থ’ হবে। দেশে একটি গৃহযুদ্ধ শুরু হবে।

প্রধান উপদেষ্টা জানেন সীমিত শক্তি দিয়ে তাঁকে এক কঠিন কাজ সম্পন্ন করতে হবে। ড. ইউনূস আছেন জন্যই আমরা আশাবাদী। তিনি দীর্ঘ জীবনে যা অর্জন করেছেন তার সবটাই অসম্ভবকে সম্ভব করেই। এবার তিনি জীবনের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা দিচ্ছেন। এ পরীক্ষায় তাঁর সাফল্যের কোনো বিকল্প নেই। তাঁর সাফল্যের ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে, শান্তিতে নোবেলজয়ীর দিকে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর