শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

জুলাই অভ্যুত্থানের পর এ দেশের মানুষ চেয়েছিল ঐক্যের বাংলাদেশ। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি, হানাহানি বন্ধ হবে। বিভিন্ন দলের মধ্যে যুক্তিতর্ক হবে। রাজনীতিতে বিরাজ করবে এক সৌহার্দের পরিবেশ। ভবিষ্যতে আর কোনো স্বৈরাচার তৈরি হবে না। মসনদে বসে কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকার জন্য জনগণের ওপর জুলুম-নির্যাতন করবে না। আর সে কারণেই ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। সংবিধানসহ রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করা হয়। গত বছর গঠিত এসব কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের। রাজনীতিবিদরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন। কাজেই এসব সংস্কার কমিটিতে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকা উচিত ছিল। সেই সময় রাজনৈতিক দলগুলোও এর ভবিষ্যৎ পরিণতি ভাবেনি। তারা সুশীল সমাজের ওপর আস্থা রেখেছিলেন। বিভিন্ন সংস্কার কমিশন যখন রিপোর্ট দেওয়া শুরু করে তখনই আশঙ্কা করা হয়েছিল এ সংস্কার প্রস্তাবগুলো সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা জনগণের চাওয়া-পাওয়ার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করছে না বরং তাদের চিন্তাভাবনা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। শুরুতেই গণমাধ্যম, নারী ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি ওঠে। এসব সুপারিশকে একপেশে ও পক্ষপাতমূলক বলে জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। বিশেষ করে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন শুরু হয়। এ পরিস্থিতিতে বিতর্কিত কমিশনের সুপারিশগুলো প্রথমেই ছাঁটাই করা হয়। এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত ছিল যে তারা যে সংস্কার বাস্তবায়ন করবে, তা প্রণয়নে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা পালন করা জরুরি। যা হোক, বিতর্কিত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাদ দিয়ে বাকি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনা করে একটি চূড়ান্ত সুপারিশ প্রস্তুত করতে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেন। সংবিধান সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। এ ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকারের কাছে উপস্থাপন করার পর অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে ঐকমত্য কমিশন।

ছয়টি কমিশনের সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ১৬৬টি সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামত সংগ্রহ করে ঐকমত্য কমিশন। এরপর মার্চ মাস থেকে দুই মাস ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদা আলাদা আলোচনার মাধ্যমে মতামত চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলো কমিশনের কাছে ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে লিখিতভাবে তাদের মতামত জমা দেয়। জুন মাস থেকে কমিশন ৩০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে কমপক্ষে ২০টি মৌলিক সংস্কারের বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৪টি বিষয়ে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এরপর এ ২০টি বিষয়ে দুই মাস ধরে অব্যাহতভাবে আলোচনায় অংশ নেওয়া হয়।

এ প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর খসড়া তৈরি করা হয়। যেখানে সব রাজনৈতিক দলের মতামত সন্নিবেশিত করা হয়।

ড. ইউনূস জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি হলেও এর মূল দায়িত্ব পালন করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা প্রয়োজন, আলী রীয়াজ সংবিধান সংস্কার কমিশনেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। সংবিধান সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথমে প্রথিতযশা আইনজীবী ড. শাহ্দীন মালিকের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে তিনি রহস্যজনক কারণে এ দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন। এরপর সুদূর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উড়িয়ে আনা হয় আলী রীয়াজকে। বলে রাখা ভালো, ড. রীয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে লেখাপড়া করেন। ছাত্রজীবনে তিনি বাসদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ডাকসু নির্বাচনে তিনি বাসদের প্যানেল থেকে সাহিত্য সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। শিক্ষাজীবন শেষ করে তিনি কিছুদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। এরপর বিবিসিতে সাংবাদিকতা করেন। সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। ড. রীয়াজ পিএইচডি করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। তার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়ার কারণ হলো, তিনি সংবিধান বিশেষজ্ঞ বা আইনজ্ঞ নন, এটা মনে করিয়ে দেওয়া।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর কমিশন একটি চূড়ান্ত সুপারিশ তৈরি করে। এ সুপারিশ প্রকাশের পর শুরু হয় বিতর্ক। কথা ছিল, সুপারিশ থেকে সব রাজনৈতিক দল যেসব বিষয়ে একমত হবে কেবল সেগুলোই সুপারিশে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। কিন্তু খসড়ায় দেখা যায়, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি সেসবও সনদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত ১৭ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলো যে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছিল তাতে নোট অব ডিসেন্ট উল্লেখ ছিল। কিন্তু সনদ বাস্তবায়নের যে সুপারিশ কমিশন ২৮ অক্টোবর করেছে তাতে নোট অব ডিসেন্টের উল্লেখ নেই। সংবিধান-সম্পর্কিত ৪৮টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে অন্তত ৩৬টিতে কোনো না কোনো দলের ভিন্নমত আছে। ১৭ অক্টোবর যে জুলাই জাতীয় সনদ সই হয়েছে, সেখানে কোন প্রস্তাবে কার ভিন্নমত আছে, তা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে প্রতিটি প্রস্তাবে একটি নোটে বলা হয়েছে, অবশ্য কোনো রাজনৈতিক দল বা জোট তাদের নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখপূর্বক যদি জনগণের ম্যান্ডেট লাভ করে, তাহলে তারা সেই মতে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে।

কিন্তু জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ার তফসিলে সংস্কার প্রস্তাবগুলোই শুধু উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে ভিন্নমতের উল্লেখ নেই। আদেশে বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ‘আদেশের তফসিল-১-এ বর্ণিত জুলাই জাতীয় সনদ’ অনুসারে সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করবে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ভিন্নমত গুরুত্ব পাবে না।

ভিন্নমতের বিষয়টি কীভাবে রাখা হয়েছে-এমন প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশন যে বিষয়গুলোকে তফসিলের মাধ্যমে সংযুক্ত করে আদেশ দেওয়ার কথা বলছে, সেগুলোর ব্যাপারে কোনো কোনো দলের কিছু কিছু বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট (ভিন্নমত) আছে। কিন্তু কমিশন জনগণের সম্মতি নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। কমিশন যে ৪৮টি বিষয়কে চিহ্নিত করেছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে জনগণের সম্মতি বা অসম্মতির বিষয়টিকে কমিশন বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

স্পষ্টতই এটা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা। আলোচনার বাইরে, কমিশন জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা যেতে পারে। বিশেষ করে অমীমাংসিত ইস্যুগুলো কেন সবার অলক্ষ্যে ঢোকানো হলো তা এক রহস্য।

২৮ অক্টোবরের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করেছে।

দেশ যখন একটি নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তখন ঐকমত্য কমিশনের এ সুপারিশ সচেতন মানুষকে হতবাক করেছে। এ ঘটনা জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত করবে। নির্বাচন নিয়ে নতুন করে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হবে। ইতোমধ্যে বিএনপি এ সুপারিশের ব্যাপারে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে উপায়-সম্পর্কিত যেসব সুপারিশ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জমা দিয়েছে তাতে চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সদস্যরা বলেছেন, এটি ঐক্যের বদলে জাতীয় অনৈক্য তৈরির চেষ্টা বলেই মনে হয়েছে। জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘জাতীয় অনৈক্য’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। দলের স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে জাতীয় নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গণভোটের প্রস্তাব অবান্তর।

এমনিতেই দেশের পরিস্থিতি ভালো নয়। নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে। তার মধ্যে কেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এরকম একটি সিদ্ধান্ত নিল?

কমিশনের কেউ কেউ কি তাহলে চান না দেশে নির্বাচন হোক? সরকারের ভিতরে একটা মহল নির্বাচন না করে আরও কিছুদিন ক্ষমতায় থাকতে আগ্রহী। আমাদের সুশীল সমাজের একটি অংশ সব সময় গণতন্ত্রবিরোধী। দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তারা ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকতে চায়। এই সুশীল গোষ্ঠী রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি করে দেশে পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল ২০০৭ সালে। রাজনৈতিক বিভেদ আর সহিংসতার প্রেক্ষাপটে এসেছিল এক-এগারোর সরকার। বাংলাদেশে আবার কি সেরকম পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে কোনো কোনো মহল? এজন্যই কি তারা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে জুলাই সনদকে?

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর