শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

একটি রাষ্ট্রের চালিকাশক্তি হলো রাজনীতি। আর রাজনীতির মেরুদণ্ড হলো অর্থনীতি। রাজনীতি আর অর্থনীতি সমান্তরাল রেললাইনের মতো। একটি ছাড়া অন্যটি অচল। রাজনীতি বিনিয়োগ এবং ব্যবসাবান্ধব না হলে যেমন অর্থনীতি গতি হারায়, তেমনি অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে রাজনীতি বিপন্ন হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই চিরায়ত সমাজ দর্শন উপেক্ষিত হয় সব সময়। এ কারণেই স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের রাজনীতি এবং অর্থনীতি কোনোটাই সঠিক পথে এগোয়নি। রাজনীতিতে যেমন বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে। জনগণের অধিকার হরণ করা হয়েছে। গণতন্ত্রের বিপরীতে জনগণের ওপর চেপে বসেছে স্বৈরশাসন। তেমনি অর্থনীতিতে প্রচুর সম্ভাবনা থাকার পরও আমরা কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারিনি। একটি দেশের রাজনীতিই অর্থনীতির রূপকল্প তৈরি করে। রাজনৈতিক নীতি ও দর্শনই ঠিক করে অর্থনীতির গতিপথ। আমাদের দেশে স্বাধীনতার ৫৪ বছরে রাষ্ট্র পরিচালনা নীতি এবং অবস্থানের যেমন মৌলিক পরিবর্তন হয়েছে, তেমনই অর্থনীতিও একটি নির্দিষ্ট সড়কে চলতে পারেনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। বেসরকারি খাতকে বন্ধ রাখা হয়। মুক্তিযুদ্ধের পর লাখো তরুণ যারা চাকরি না করে উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাদের স্বপ্নকে গলা টিপে হত্যা করা হয়।

অনিবার্যভাবে হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং কর্মহীন তরুণের সংখ্যা বাড়ে। বিভ্রান্ত তরুণ সমাজ ভুল পথে পা বাড়ায়। কর্মহীন তরুণরা জড়িয়ে পড়ে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিতে। ৭৫-এর পর বাংলাদেশ প্রথম মুক্তবাজার অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন করে। এখান থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা এগিয়ে যেতে শুরু করে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং মেধায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। বেসরকারি খাতই হয়ে ওঠে অর্থনীতির প্রাণভোমরা। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই শুধু নিজেদের পরিশ্রম, মেধা আর দক্ষতা দিয়ে আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা তলাবিহীন ঝুড়িকে এক অফুরন্ত সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন। আজ বাংলাদেশের অর্থনীতি যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, তার পুরো কৃতিত্ব আমাদের বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের। কিন্তু গত অর্ধ শতকে আমরা বেসরকারি খাতকে যেন এতিম সন্তানের মতো অনাদরে, অযত্নে রেখেছি। রাষ্ট্রীয় কোনো সহযোগিতা যেমন বেসরকারি খাতে দেওয়া হয় না, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও বেসরকারি খাত নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব দেখা যায়। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যবসায়ীদের নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিভক্ত করে, বেসরকারি খাতে দলীয় রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটায়। রাজনীতিবিদরা ব্যবসায়ীদের দলে ভেড়াতে উৎসাহী হন মূলত আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য। শুরু হয় ব্যবসায়ীদের দলীয়করণ। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, সেই দলই ব্যবসায়ীদের একান্ত অনুগত করে রাখতে চায়। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলে ব্যাংক ঋণ থেকে শুরু করে গ্যাসের লাইন কিছুই পাওয়া যাবে না- এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়।

এর সঙ্গে যুক্ত হয় দুর্নীতি আর চাঁদাবাজি। শিল্প বাঁচাতে, প্রতিষ্ঠান রক্ষায় প্রায় সব উদ্যোক্তাকে সমঝোতার পথে যেতে হয়। রাজনৈতিক দলগুলো অর্থনীতিকে আরেকটি বড় ক্ষতি করে। দলের অনুগত কর্মীদের রাতারাতি ধনী বানানোর মিশন শুরু করে। শুরু হয় টেন্ডারবাজি। রাজনৈতিক কর্মীরা বনে যান ঠিকাদার কিংবা ব্যবসায়ী। লাইসেন্স, পারমিট ইত্যাদি নানাকিছু কর্মীদের হাতে তুলে দিয়ে অর্থনীতিতে শুরু হয় দুর্বৃত্তায়ন। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে পরিচালক পদে বসানো শুরু হয় দলীয় ক্যাডারদের। এখান থেকেই শুরু হয় ব্যাংক লুটের অধ্যায়। এমন সব প্রতিষ্ঠান এবং মানুষকে ব্যাংক ঋণ দেওয়া হয় যেসব প্রতিষ্ঠান অস্তিত্বহীন। এরা বিনিয়োগের জন্য নয় লুটপাট ও নেতাদের পকেট ভারী করার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়। এসব ঋণ কোনোদিন শোধ হওয়ার নয়। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে। দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে দেওয়া হয় বেসরকারি ব্যাংকের লাইসেন্স। ঝুঁকিতে ফেলা হয় গ্রাহকদের আমানত। এতে সমস্যায় পড়েন প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা। সুদের হার বাড়িয়ে এবং নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, প্রকৃত ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যবসা কঠিন করে তোলা হয়। অনেক উদ্যোক্তা ব্যাংকিং খাতের দুষ্টচক্রের ঋণ খেলাপি হতে বাধ্য হন। উচ্চ সুদের কারণে বহু উদ্যোক্তা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকেন। কেউ বিদেশে চলে যান। এমন এক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়, যেন ব্যবসা করাটাই অপরাধ। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে যেন উদ্যোক্তারা মহা অন্যায় করেছেন।

যেসব উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী সরকারের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেন, তাদের ওপর হামলে পড়ে এনবিআরসহ নানা সরকারি সংস্থা। এভাবেই অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বেসরকারি খাত রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষুদ্র স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে।

এর মধ্যে বিদেশিদের উন্নয়ন সহায়তার অর্থ খরচের জন্য গড়ে ওঠে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বা এনজিও। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন তাদের কাজের প্রধান লক্ষ্য হলেও তারা আসলে দাতাদের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব পালন করে। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও এসব উন্নয়ন সংস্থার কর্ণধারদের জীবন পাল্টে দেয় বিদেশি সাহায্যের টাকা। বিনা পুঁজিতে, বিনা পরিশ্রমে এনজিওদের দামি অফিস, গাড়ি এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন শুরু হয়। সমাজে একটি নতুন এলিট শ্রেণি তৈরি হয়। এরা একদিকে পরিকল্পিতভাবে যেমন বিরাজনীতিকরণ চিন্তাকে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে শুরু করে, তেমনি বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে নানা রকম নেতিবাচক অপপ্রচার চালায়। উন্নয়ন সহযোগিতার আড়ালে এরা সবসময় চায় বাংলাদেশ যেন ঋণনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে না পারে। কারণ বাংলাদেশ স্বাবলম্বী হলে, বিদেশি সহায়তা বন্ধ হবে বা কমে আসবে, এতে তাদের বিত্তবৈভব কমে যাবে। ফলে, আশির দশকের শেষ দিকে বিকাশমান বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো বেসরকারি ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠে। বিদেশি টাকায় এবং সহযোগিতায় তারাও ব্যবসা করা শুরু করে, উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে তাদের ওপর সরকার কম কর ধার্য করে। তাদের অনেক ব্যবসা করমুক্ত করা হয়। বেসরকারি খাতকে ঠেলে দেওয়া হয় আরেক অসম প্রতিযোগিতায়।

এরকম বৈরী বিনিয়োগ পরিবেশের মধ্যে জুলাই বিপ্লব ঘটে। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে এদেশের আপামর জনগণ, স্বৈরাচারের পতন ঘটায়। নতুন বাংলাদেশে রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ তৈরি করেছে। কিন্তু এই রাষ্ট্র সংস্কারে অর্থনীতি উপেক্ষিত। বাংলাদেশ বেসরকারি খাতকে কীভাবে এগিয়ে নেবে সেই আলোচনা কোথাও নেই। আগামীর বাংলাদেশ কতটা বিনিয়োগবান্ধব হবে, সেই রূপকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। বরং ৫ আগস্টের পর, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের যেন প্রতিপক্ষ বানানোর প্রতিযোগিতা চলছে। এই ১৪ মাসে হাজার হাজার কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ। শিল্পপ্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, দখল- কী হয়নি। যারা লাখো মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে হয়রানি করা হচ্ছে, মাসের পর মাস। তথাকথিত তদন্তের নামে বেসরকারি খাতের চরিত্র হননের মিশন চলছে। গোটা বেসরকারি খাত এখন আতঙ্কিত, হতাশ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার অভিযাত্রায় বেসরকারি খাতকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে বেসরকারি খাত নিয়ে আগ্রহ নেই। বরং এই সরকারের কেউ কেউ বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যেন রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিয়ে এলেন। অধিবেশনের ফাঁকে তিনি বিনিয়োগবিষয়ক বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছেন। কিন্তু একজন বেসরকারি উদ্যোক্তা প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে জায়গা পাননি। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে কি বিদেশি বিনিয়োগ আসবে?

আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছে। এই প্রচারণায় বেসরকারি খাত উপেক্ষিত। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় এলে বেসরকারি খাতকে কীভাবে পরিচালনা করবে? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর নেই। আবারও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ক্ষমতাসীনদের অনুগত বানাতে বাধ্য করা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলোর বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বহতা নদী যেমন বাধাগ্রস্ত হলে শুকিয়ে যায়, তেমনি বেসরকারি খাতে এভাবে একের পর এক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে অচিরেই তা মুখ থুবড়ে পড়বে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে অর্থনীতি পড়বে গভীর সংকটে। তাহলে রাজনীতিও হবে অস্বস্তিকর। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের মৃত্যু ঘটবে। আমরা সেই পুরোনো বৃত্তেই বন্দি হয়ে রইব।

লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম