শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই সঙ্গে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট অনুষ্ঠানের কথাও রয়েছে। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মিরপুর সেনানিবাসে এক অনুষ্ঠানে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজন করতে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চেয়েছেন। এই নির্বাচনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চসংখ্যক সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

একজন পুলিশ কর্মকর্তার মতোই নির্বাচনী অপরাধের জন্য যে কাউকে গ্রেফতার করতে পারবেন তারা। একই সঙ্গে নির্বাচনের সময়ও সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব পদের সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা নিয়ে ফৌজদারি বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীকে। এ ছাড়া দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে অপরিহার্য বিবেচনা করা হচ্ছে।

দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় উদ্ধার তৎপরতা ও মানবিক সহায়তাসহ আইন ও জনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রায় দেড় বছর অক্লান্তভাবে এবং পরম সহিষ্ণুতার সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দেশের সম্মান অক্ষুণ্ন রেখে চলেছেন। এই বাস্তবতায় আগামী ২১ নভেম্বর পালিত হতে যাচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানকে সাধারণ মানুষের আত্মত্যাগের সঙ্গে একীভূত করার উদ্দেশ্যে প্রতিবছর এই দিনে পালিত হয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস।

গত বছর দিবসটি পালিত হয়েছিল ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রথমবারের মতো। ওই বছরের ৫ আগস্ট এবং তার পরে সেনাবাহিনী প্রধান, সেনাবাহিনী এবং সার্বিকভাবে সশস্ত্র বাহিনীর জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রশংসনীয় ভূমিকার বিষয়টি সচেতন মহল স্মরণ করে। তাদের মূল্যায়ন ছিল, সেনাবাহিনী প্রধান নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানদের এবং তার সহযোগী অন্যান্য সামরিক কর্মকর্তার সঙ্গে সম্মিলিতভাবে দেশের ক্রান্তিকালে সাহসী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে যেভাবে দেশ ও জনসাধারণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন, জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতি সম্মান জানিয়েছিলেন, তাতে সশস্ত্র বাহিনী আবারও দেশের জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটাতে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সেনাপ্রধান গৃহযুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করেছেন দেশ ও জাতিকে।

গত বছর ৬ অক্টোবর সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ‘সেনা সদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসও একই মূল্যায়ন করেন।

তিনি বলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।’

এবারও সেনাবাহিনীর প্রতি সেই আস্থা ও ভরসা রেখে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশায় রয়েছে দেশবাসী; যার ফলে নির্বাচিত সরকার গঠিত হবে এবং দেশে স্থিতিশীলতা আসবে।

সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর যেকোনো দেশে ন্যাশনাল পাওয়ার যাদের বলা হয়, তার অন্যতম হচ্ছে সামরিক বাহিনী। একটি দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী রাখার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। সামরিক বাহিনীর শক্তি, মর্যাদা রাষ্ট্রের মর্যাদার সঙ্গে সম্পর্কিত। সামরিক শক্তি ছাড়া কোনো দেশকে এখন আর তেমনভাবে গণনায় নেওয়া হয় না। ‘সশস্ত্র বাহিনী একটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক’-এই বিশ্বাস অন্যান্য দেশের মতো এ দেশের জনগণও লালন করে আসছে। কিন্তু দেশে এই বিশ্বাস ভাঙার জন্য একটি মহল অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশকে দুর্বল করাই ওই মহলটির লক্ষ্য। কিন্তু সেই লক্ষ্য পূরণ হওয়ার নয়।

মেজর জেনারেল (অব.) ড. নাঈম আশফাক চৌধুরী এমনটাই মনে করেন। গতকাল তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ডেনাল্ড ট্রাম্পের আমন্ত্রণ পেয়েছেন অনেক দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। তাদের সবার সঙ্গে সম্মানজনক আচরণ করা হয়নি। কিন্তু হোয়াইট হাউসে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুুনিরের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প লাঞ্চও করেছেন। এটি কোনো ব্যক্তিকে নয়, মিলিটারি পাওয়ারকে সম্মান জানানো। এটি একটি স্বীকৃতি। কারণ পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তির অধিকারী এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ।

‘প্রশ্ন আসতে পারে, একটি দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোতে সামরিক শক্তির জবাবদিহি নিয়ে। অবশ্যই জবাবদিহি থাকবে। কারণ জনগণের টাকায় সামরিক বাহিনীকে লালন-পালন করা হয়, সামরিক শক্তি বাড়ানো হয়। জনগণের সেই অর্থের সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না, সে প্রশ্ন আসতেই পারে। তবে বিষয়টি যেহেতু জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যু, সেহেতু কোন খাতে কিভাবে ব্যয় হচ্ছে তার সবটা প্রকাশযোগ্য না।’

সিঙ্গাপুরের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ‘দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি শক্তিশালী প্রতিরক্ষা বাহিনী তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন। কারণ তিনি মনে করতেন, দেশের উন্নয়ন টিকিয়ে রাখতে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার ব্যবস্থাও রাখতে হবে। এ অবস্থায় দেশে এবারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমাদের লক্ষ্য হওয়া দরকার সশস্ত্র বাহিনীর মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা, এ বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি।’

সেনাপ্রধান যা বলে আসছেন : গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর সেনাপ্রধান বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, দেশ গঠনে, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আসছেন। সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘আমি সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে হস্তক্ষেপ করতে দেব না-এটা আমার স্পষ্ট অঙ্গীকার।’

গত দেড় বছরে দেশের নানা সংকটে সহায়তার জন্য সেনাবাহিনীর প্রশংসনীয় ভূমিকার উদাহরণ অনেক। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে সেনাবাহিনী আহতদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে। বিভিন্ন সিএমএইচে পাঁচ হাজার ৩৮৮ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ২৭ জন এখনো ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন।

কর্তব্য পালনে সেনাবাহিনীর সহিষ্ণুতা ও ধৈর্যের সর্বশেষ নজির গত ১৭ নভেম্বর ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণ। এ ধরনের বিক্ষোভ ও মব ভায়োলেন্স নিয়ন্ত্রণের সময় সেনা সদস্যরা আহত হলেও কর্তব্য পালনে বিচলিত হননি। অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে আইএসপিআর আগেই জানিয়ে রেখেছে, সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি অনুযায়ী মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে সেনাবাহিনী সদা প্রস্তুত। গত ২৯ আগস্ট রাতে রাজধানীর কাকরাইল এলাকায় মব ভায়োলেন্সের ঘটনা সম্পর্কে আইএসপিআর এই বার্তা জানায়। এক্স ফোর্সেস অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রোকনুজ্জামান এ বিষয়ে বলেন, ‘সেনাবাহিনী প্রায় দেড় বছর ধরে মাঠে আছে। এত দীর্ঘ সময় ধরে নিজেদের সামরিক প্রশিক্ষণের বাইরে দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে নিয়োজিত থাকা নজিরবিহীন। প্রশিক্ষণের জন্য মাঠ থেকে অর্ধেক সেনা প্রত্যাহার করারও সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু সরকার তা চায়নি। গত সোমবার আমরা দেখেছি, ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে কী ধৈর্যের সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে সেনা সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেছেন। তাদের উসকানোর অনেক অপচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তারা সহিষ্ণুতার সঙ্গে নিজেদের কর্তব্যে অবিচল থেকেছেন।’

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দীর্ঘ সময় ধরে কুচক্রী মহল সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটাতে, আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিতে তৎপর। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর প্রতি আক্রমণাত্মক কথা না বলার আহবান জানিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছিলেন, ‘একটা কমন জিনিস আমি দেখতে পাচ্ছি, সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধানের প্রতি বিদ্বেষ কারো কারো। কিন্তু কী কারণে, আজ পর্যন্ত আমি এটা খুঁজে পাইনি।’

সেনাপ্রধান আরও বলেছিলেন, ‘আমরা হচ্ছি একমাত্র ফোর্স, যারা আপনাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছি, দাঁড়িয়ে আছি প্ল্যাটফর্মে, অফকোর্স নেভি অ্যান্ড এয়ার ফোর্স। আমাদের সাহায্য করেন; আমাদের আক্রমণ করবেন না। আমাদের অনুপ্রাণিত করেন, আমাদের উপদেশ দেন; আমাদের প্রতি আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দেন, আমরা অবশ্যই ভালো উপদেশ গ্রহণ করব। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই এবং দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’

গত ৫ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে সেনা সদর দপ্তরের পক্ষ থেকে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (জিওসি আর্টডক) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাইনুর বলেন, ‘আমরা লক্ষ করছি, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সেনাবাহিনীকে, বিশেষ করে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাই আমি দেশবাসীকে নিশ্চিত করতে চাই, সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য, সেনাবাহিনী প্রধান এবং সেনাবাহিনীর সিনিয়র লিডারশিপের প্রতি শতভাগ আনুগত্য ও বিশ্বস্ততা রয়েছে। আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন আমাদের সেনাবাহিনীর সদস্যরা আরো বেশি ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের ভ্রাতৃত্ববোধ আরো বেশি। তাই সকলের প্রতি অনুরোধ থাকবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এসব অপপ্রচার পেছনে ফেলে চলুন ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই।’

সেনাবাহিনীর ওপর অর্পিত দায়িত্বের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে দায়িত্ব সেনাবাহিনীকে দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে, সেনাবাহিনী তা যথাযথভাবে পালন করেছে, চিরদিন করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচারণার বিরুদ্ধে আমাদের তেমন কিছু করার প্রয়োজন আছে বলেও আমরা মনে করি না। আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে, আমরা কী কী করি তা সেখানে উল্লেখ থাকে। আসলে মিথ্যাকে বিতাড়িত করার জন্য সত্যই যথেষ্ট। আমরা সত্য দিয়ে এবং আমাদের কাজের মাধ্যমেই সেগুলো প্রমাণ করতে চাই।’

এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনাপ্রধান আরও বলেছিলেন, ‘পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই-সব সংস্থাই অতীতে দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে। তারা কিছু খারাপ কাজের সঙ্গে অসংখ্য ভালো কাজও করেছে। আজ দেশের যে স্থিতিশীলতা, দেশটাকে যে এত বছর স্থিতিশীল রাখা হয়েছে, এটার কারণ হচ্ছে-এই সশস্ত্র বাহিনীর বহু সদস্য, সিভিলিয়ান সবাই মিলে, অসামরিক-সামরিক সবাই মিলে এই অর্গানাইজেশনগুলোকে ইফেক্টিভ (কার্যকর) রেখেছে। সে জন্য আজ এত দিন ধরে একটা সুন্দর পরিবেশ পেয়েছি।’

অপরাধ করলে তার শাস্তি পেতে হবে, সে কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘না হলে সেই জিনিস আবার ঘটবে। আমরা সেটা বন্ধ করতে চাই চিরতরে। কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে, আমরা এমনভাবে কাজটা করব, এসব অর্গানাইজেশনকে যেন আন্ডারমাইন করা না হয়। আজ পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন না, একটা বিশাল বড় কারণ হচ্ছে-অনেকের বিরুদ্ধে মামলা, অনেকে জেলে। র‌্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই প্যানিকড (আতঙ্কিত)। র‌্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআইয়ের বিরুদ্ধে গুম-খুনসহ বিভিন্ন দোষারোপের তদন্ত চলছে। অবশ্যই তদন্ত চলবে, দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এমনভাবে কাজটা করতে হবে, যেন এই অর্গানাইজেশনগুলো আন্ডারমাইন্ড (অবমূল্যায়ন) না হয়। এই অর্গানাইজেশনগুলোকে আন্ডারমাইন করে যদি আপনারা মনে করেন দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বিরাজ করবে, সবাই শান্তিতে থাকবেন, এটা হবে না। সেটা সম্ভব না, আমি আপনাদের স্পষ্ট করে বলে দিচ্ছি।’

অনেকে মনে করেন, র‌্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআইয়ে দায়িত্ব পালনের সময় যেসব সেনা কর্মকর্তা গুমের মতো অপরাধে জড়িয়েছিলেন, তাদের বিচারের পক্ষে আগে থেকেই সেনাপ্রধানের অবস্থান ছিল। কিন্তু সেই অপরাধের দায় যেন সেনাবাহিনীর ওপর চাপানোর অপচেষ্টা করা না হয়, সে বিষয়টিও তিনি দেশের স্বার্থে সেদিনই সতর্ক করে দিয়েছিলেন। এ বিষয়ে ড. নাঈম আশফাক চৌধুরী বলেন, ‘সেনাপ্রধান এবং সেনাবাহিনী সংবিধান স্বীকৃত দেশের সব আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল-এই ধারণার সঙ্গে আমিও একমত। তার পরও অন্য সংস্থায় দায়িত্ব পালনের সময় অপরাধমূলক কাজের অভিযোগে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিলকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা হয়েছে। এই অপচেষ্টার বিষয়ে সরকারের যে ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল বলে মনে করি, তা হয়েছে বলে আমার জানা নেই।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
লাইব্রেরি ব্যবস্থাপনায় এআই প্রযুক্তি নতুন অধ্যায়ের সূচনা : প্রধান উপদেষ্টা
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
সাত পুলিশ সুপারকে বদলি
সাত পুলিশ সুপারকে বদলি
ফ্ল্যাট জালিয়াতি : টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
ফ্ল্যাট জালিয়াতি : টিউলিপের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য: সিইসি
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য: সিইসি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম