শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫২, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

দোজাহানের সরদার, বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সা.) এমন পূর্ণাঙ্গ, সর্বশ্রেষ্ঠ ও অনন্য ব্যক্তিত্ব, যাঁর সর্বাঙ্গীণতা, পরিপূর্ণতা ও সর্বজনীনতা মহাবিশ্বের প্রতিটি কোণে ও জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেছে। ইবাদত হোক বা লেনদেন, নৈতিকতা হোক বা সামাজিকতা, বিচারব্যবস্থা হোক বা রাজনীতি, রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা হোক বা কূটনৈতিক সম্পর্ক, যুদ্ধ কৌশল হোক বা পারিবারিক সমস্যা—সব ক্ষেত্রেই রহমতের মহানবী (সা.)-এর মহৎ সত্তা পূর্ণাঙ্গ ও আদর্শ নমুনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। মহানবী (সা.)-এর সিরাত তাই মানবজীবনের প্রতিটি দিককে আপন আচ্ছাদনে আবৃত করেছে।

রাসুল (সা.)-এর নবুয়তের পূর্ববর্তী জীবনে আমরা তাঁকে দেখি এক বিশ্বস্ত ব্যবসায়ী, উত্তম স্বামী, প্রিয় বন্ধু, অনাথদের অভিভাবক, বিধবা ও অভাবগ্রস্তদের সহানুভূতিশীল সঙ্গী এবং আমানত ও সত্যবাদিতার প্রতীক হিসেবে।

আর নবুয়তপ্রাপ্তির পর তিনি হয়ে ওঠেন মহৎ দাঈ (আহ্বানকারী), গাজওয়াত ও অভিযানে মহান সেনাপতি, মদিনা রাষ্ট্রের গৌরবময় প্রধান, সফল হজের পরিচালক, দক্ষ শিক্ষক, অদ্বিতীয় পথপ্রদর্শক এবং সাফল্যমণ্ডিত রাজনৈতিক নেতা।

সিরাতে নববী ইসলামের স্থায়ী মুজিজা

সিরাতে নববী ইসলামের এক স্থায়ী মুজিজা। কারণ তা পরিবর্তনশীল বিশ্বের প্রতিটি যুগ ও প্রতিটি সময়ে সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। প্রতিটি স্থান, প্রতিটি পরিবেশ ও প্রতিটি সময়ে এটি দিশাহারা মানবতার জন্য শুধু পথপ্রদর্শকই নয়, বরং চিরস্থায়ী গন্তব্যও বটে।

আজ পর্যন্ত বিশ্ব মানবতা মহানবী (সা.)-এর মহিমাময় সত্তাকে যেমন গুরুত্ব ও মর্যাদা দিয়ে স্মরণ করেছে, তাঁর জীবনের প্রতিটি দিককে যে যত্ন ও ভালোবাসা দিয়ে সংরক্ষণ করেছে, সে সম্মানের সামান্য অংশও আর কারো ভাগ্যে আসেনি? তাঁর মুখের প্রতিটি শব্দ, আচরণ ও চলাফেরার প্রতিটি ভঙ্গি, তাঁর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য জীবনের প্রতিটি রেখাচিত্র আজও সংরক্ষিত রয়েছে এবং তাঁর মহৎ জীবনের প্রতিটি অবস্থা সিরাতগ্রন্থের পৃষ্ঠায় বিস্তারিতভাবে সুরক্ষিত ও অক্ষত অবস্থায় বর্তমান?

আধুনিক যুগে সিরাতের আলোকবর্তিকা

পবিত্র সিরাতের দিকনির্দেশনার প্রয়োজন প্রতিটি যুগেই ছিল। তবে বর্তমান সময়ে এর গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা আরো বেড়ে গেছে। আজ সমগ্র পৃথিবী দ্রুতগতিতে এক বৈশ্বিক ব্যবস্থার এবং এক সর্বজনীন নীতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আকাশ ছুঁইছুঁই করছে, প্রতিদিন নতুন নতুন আবিষ্কার ও উদ্ভাবন সামনে আসছে।

বস্তুবাদের বন্যা এক অপ্রতিরোধ্য রূপ নিয়েছে; সর্বত্র ভোগ-বিলাস ও আনন্দ-ফুর্তির সামগ্রী প্রাচুর্যে ভরে গেছে। শহরের পাশাপাশি এখন গ্রামও ধীরে ধীরে আধুনিক সুযোগ-সুবিধায় সজ্জিত হচ্ছে।

কিন্তু এর বিপরীতে সহনশীলতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ আজ প্রায় নিঃশেষ হয়ে আসছে। ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা, শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে; বরং মনে হচ্ছে, সেই জাহিলিয়াতের যুগ আবার ফিরে আসতে চলেছে, যার অবসান ঘটানোর জন্যই আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে প্রেরণ করেছিলেন। কুসংস্কার, মূর্খতা, লুণ্ঠন, কন্যা হত্যা, অধিকার হরণ—সব কিছু আজকের জাহিলিয়াতের প্রকৃত প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এমনই এক অশান্ত সময়ে, ধর্মহীনতার কবলে পতিত এই পরিবেশে সমগ্র মানবজাতি একজন সত্যিকার পথপ্রদর্শকের অপেক্ষায় আছে। আর এ পরিস্থিতিতে আমাদের সামনে শুধু একটি প্রদীপ জ্বলে ওঠে একটি আলোকবর্তিকা, যা তার আলোকরশ্মি দিয়ে পথিকদের হাত ধরে নিয়ে যেতে পারে প্রকৃত গন্তব্যের দিকে। এমন এক আলো, যার দিশারিতে মানুষ শুধু দুনিয়ার শান্তি-সমৃদ্ধিই নয়, বরং আখিরাতের মুক্তিও লাভ করতে পারে।

সিরাতচর্চায় মুসলিমদের করণীয়

১. মুসলিম উম্মাহর সাধারণভাবে এবং বিশেষত আলেমসমাজের ওপর দায়িত্ব বর্তায় যে তারা বিশ্ব জাতিসমূহের নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করবে। কারণ নবুয়তের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর এ দায়িত্ব তাদের ওপর অর্পিত হয়েছে। তাই যুগের চ্যালেঞ্জ ধর্মীয়, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক কিংবা সামাজিক যাই হোক না কেন, সেগুলোর কারণ ও মূল বিশ্লেষণ করে, সিরাতে তয়্যিবার আলোকে তার সমাধান ও করণীয় নীতি নির্ধারণ করতে হবে।

২. রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ফজিলত, শামায়েল ও বৈশিষ্ট্য অধ্যয়ন করার পাশাপাশি সিরাতে নববীকে সমসাময়িক দৃষ্টিকোণ থেকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। গবেষণা, বর্ণনা ও যুক্তির আলোকে সিরাত সম্পর্কে ওঠা নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দয়া ও করুণা, শ্রম ও মমতা, আল্লাহভীতি ও অনুতাপ, সাহসিকতা ও আমানতদারিতা, সত্যবাদিতা ও ন্যায়পরায়ণতা, উদারতা ও দানশীলতা, প্রজ্ঞা ও সংযম, আত্মত্যাগ ও দায়িত্বশীলতা, জ্ঞান ও বিনয়, ধৈর্য ও আল্লাহর ওপর ভরসা, পারিবারিক জীবনে উত্তম সঙ্গী, দয়ার্দ্র নেতা, মিসকিনদের অভিভাবক; তদ্রূপ জাতীয় জীবনে ন্যায় ও ইনসাফ, সৈন্যবাহিনীর নেতৃত্ব, রাষ্ট্র পরিচালনা, প্রজাদের যত্ন, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বন্ধুদের খেয়াল রাখা, শত্রুদের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার এসব মহৎ চরিত্র ও গুণাবলি যার কারণে আল্লাহ ‌রাব্বুল আলামিন তাঁকে (অসাধারণ চরিত্র)-এর মর্যাদা প্রদান করেছেন, সেই মহৎ গুণাবলির সঙ্গে আমরা অপরিচিত, অজ্ঞাত ও অচেনা হয়ে গেছি।

ফলস্বরূপ, ইসলামবিদ্বেষী গবেষক ও পক্ষপাতদুষ্ট প্রাচ্যবিদরা বিশ্বনবী (সা.)-এর ব্যক্তিত্বকে ঘিরে সন্দেহ ও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। তাঁকে শুধু বস্তুবাদী দৃষ্টিকোণে তুলে ধরেছে, তাঁর ফজিলত ও অস্বীকৃতি দিয়েছে, নবুয়তের মর্যাদা, নবুয়তের বাস্তবতা ও ওহির সত্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁকে নিয়ে অপমান ও কটূক্তি শুরু হয়েছে। এর জন্য দায়ী প্রথমে আমরাই। কারণ সিরাতে নববীর অধ্যয়ন এবং এর প্রকৃত গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা আমাদের অন্তর থেকে মুছে গেছে। আমাদের জীবনযাত্রা এমন হয়ে পড়েছে যে সিরাত অধ্যয়নের অভাব বা ঘাটতির ফলে যে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়েছে, তার অস্তিত্ব আমরা অনুভবই করি না।

অতএব, এ সত্যটি তুলে ধরতে হবে যে ইসলাম শুধু প্রাথমিক যুগেই নয়, বরং প্রতিটি যুগের সমস্যার সমাধান দেয়। আর সমস্যার সমাধান ও দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তির জন্য সিরাতে তয়্যিবার দিকে ফিরে আসা প্রতিটি যুগের জন্য অপরিহার্য।

৩. অমুসলিমদের কাছে সিরাতে তয়্যিবার নৈতিক, আত্মিক ও সর্বজনীন দিকগুলো পৌঁছে দিতে হবে। এ জন্য সিরাতকে সঠিক পদ্ধতিতে, যুগোপযোগী উপায়ে এবং প্রতিটি ভাষায় উপস্থাপন করতে হবে।

৪. শুধু ইবাদতেই সীমাবদ্ধ না থেকে, সামাজিক জীবন, রাজনৈতিক কৌশল ও অন্যান্য জাতির সঙ্গে সম্পর্ক ও আচরণের ক্ষেত্রে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বাস্তব নমুনাকে সামনে রাখতে হবে। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস রাখতে হবে যে আজ যদি বিশ্ব বস্তুগত উন্নতির পাশাপাশি নৈতিক ও আত্মিক উন্নতিও চায়, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করে, তবে তাকে আজ থেকে সাড়ে চৌদ্দ শতক পেছনে ফিরে তাকাতে হবে।

৫. সিরাতের মৌলিক ও আধুনিক সব ধরনের গ্রন্থ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে।

৬. এসবের পাশাপাশি আমাদের অবশ্যই সিরাতে তয়্যিবার প্রকৃত রুহ বুঝতে হবে, তা আমাদের চরিত্র ও কাজে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, এবং বাস্তব জীবনে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুসরণকে প্রসারিত করতে হবে। কেননা যতক্ষণ না আমাদের জীবন সিরাতে তয়্যিবার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে, ততক্ষণ বস্তুগত উন্নতির সব উপকরণ হাতে থাকা সত্ত্বেও আমরা অবনতিই বরণ করব।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ১০ আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
৯ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
নামাজ পড়ার ফজিলত ও না পড়ার ক্ষতি
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নবীজি (সা.)
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলামের আলোকে সুশাসনের প্রয়োজন ও ফলাফল
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
ইসলাম ও জ্ঞানচর্চা: মুসলিমরাই বিশ্বসভ্যতার প্রথম দীপাধার
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা