শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৬, বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫

সাক্ষাৎকারে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন এখন সরগরম। বিশেষ করে ফরিদপুর-৩ আসনে নানা আলোচনা সৃষ্টি করেছেন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবার থেকে উঠে আসা এই নারী নেত্রী মাঠপর্যায়ে সক্রিয় থেকে তৃণমূলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। রাজনীতির প্রতি তাঁর অঙ্গীকার ও পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার তাঁকে ফরিদপুরের মানুষের কাছে ইতোমধ্যেই পরিচিত ও বিশ্বাসযোগ্য মুখে পরিণত করেছে।

নায়াব ইউসুফের রাজনীতিতে আসা পারিবারিক উত্তরাধিকার থেকে হলেও তাঁর পথচলা গড়ে উঠেছে নিজস্ব পরিশ্রম ও জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কের মাধ্যমে। তিনি বলেন, ‘আমার আব্বা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ দীর্ঘদিন এই জনপদের মানুষের সেবা করেছেন। আমি তাঁর সঙ্গে রাজনীতি করেছি। আব্বার মৃত্যুর পর মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ আরও বেড়েছে, তাঁর শূন্যস্থান পূরণের চেষ্টা করছি।’ ২০০৯ সাল থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় নায়াব ইউসুফ। ফরিদপুরের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিয়েছেন। পাশাপাশি দলের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার নেতৃত্বও দিয়েছেন। সম্প্রতি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তিনি মহানগরের দায়িত্ব ছেড়ে পুরোপুরি মনোযোগ দিয়েছেন ফরিদপুরে। তাঁর মতে, ‘জনগণের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে। তাই এলাকার মানুষের পাশে থেকে কাজ করছি।’ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন না হওয়ায় মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু এখন মানুষ পরিবর্তন চায়, গণতন্ত্র চায়। তারা এমন নেতা চায়, যিনি ভোটের পরও পাশে থাকবেন। আমরা একটি গণতান্ত্রিক সরকার চাই। ফরিদপুরের মানুষ যেন এমন প্রার্থীকে বেছে নেয়, যিনি সত্যিকার অর্থে জনগণের কল্যাণে কাজ করবেন।’ ফরিদপুরের বর্তমান রাজনীতি প্রসঙ্গে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ফরিদপুরে এখনো আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী একজন নেতা প্রশাসনের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন, যা দেশের অন্যান্য অঞ্চলে দেখা যায় না। তাঁর অভিযোগ, ‘এ কে আজাদ নামে আওয়ামী লীগের একজন বড় নেতা প্রশাসনিক সহায়তায় মাঠে সক্রিয় আছেন। তিনি টাকার প্রভাব খাটিয়ে ভোটের পরিবেশকে বিকৃত করছেন। এটি শুধু দুঃখজনক নয়, গণতন্ত্রের জন্যও লজ্জাজনক।’ নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘সরকার একদিকে ঘোষণা দিয়েছে যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, অন্যদিকে তাদের নেতাদের নির্বাচনি মাঠে সক্রিয় রাখছে। এটি স্পষ্টভাবে দ্বিমুখী আচরণ, যা সাধারণ মানুষ ভালোভাবে নিচ্ছে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ কে আজাদ আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। অতীতে তিনি তথাকথিত নির্বাচনে ডামি প্রার্থী হয়ে আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছেন। এখনো প্রশাসনের ছত্রছায়ায় তাঁর কার্যক্রম চলমান। ফরিদপুর সম্ভবত একমাত্র জেলা, যেখানে নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের নেতারা প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন। বিষয়টি সত্যিই বিস্ময়কর।’ নায়াব ইউসুফের দাবি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রভাবেই এই নেতার রাজনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। ‘একাধিক সভা-সমাবেশে তিনি নিজেই বলেছেন, মন্ত্রণালয়ের উৎসাহেই তাঁকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে মামলা হলে তিনি প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে তা মীমাংসা করেন। এতে মূলত আওয়ামী লীগকেই পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে’ বলেন তিনি। সরকার ও প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘এটি অগ্রহণযোগ্য যে নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের একজন নেতা প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন, এমনকি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিতও দিচ্ছেন। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে অবৈধভাবে টাকা ছড়ানো হচ্ছে। এতে ভোটের পরিবেশ কলুষিত হচ্ছে এবং জনগণের আস্থা নষ্ট হচ্ছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘যদি সত্যিই মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়, তাহলে দেখা যাবে এ কে আজাদ কীভাবে বা কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রার্থী হন। আমরা চাইব তাঁকে যেন নির্বাচনের মাঠে থাকার সুযোগ না দেওয়া হয়। সরকার একদিকে নিষেধাজ্ঞার কথা বলবে, অন্যদিকে একই দলের নেতাকে সুযোগ দেবে- এটি জনগণ মেনে নেবে না। ফরিদপুরের মানুষ এই দ্বিমুখী আচরণের জবাব দেবে।’ ফরিদপুর নিয়ে বিভিন্ন ভাবনা এবং আগামী নির্বাচন ঘিরে মানুষের ব্যাপক উৎসাহের বিষয়েও কথা বলেন নায়াব ইউসুফ। তরুণ প্রজন্মকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। তাঁর মতে, ‘দীর্ঘদিন সুষ্ঠু নির্বাচন না হওয়ায় তরুণদের মধ্যে রাজনীতির প্রতি আস্থা কমে গেছে। তাদের শিক্ষার সুযোগ, খেলাধুলা ও ইতিবাচক চিন্তার মাধ্যমে আবার রাজনীতিমুখী করতে হবে। আমি চাই তরুণরা যেন রাজনীতিতে অংশ নেয়, দেশকে ভালোবাসে। দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি ফরিদপুর-৩ আসনে তাঁকেই মনোনয়ন দিতে পারে দল। তবে এ বিষয়ে নায়াব ইউসুফ সতর্ক কণ্ঠে বলেন, ‘মনোনয়ন এখনো ঘোষণা হয়নি। কিন্তু তারেক রহমান বলেছেন, এলাকায় সময় দিতে। এতেই বোঝা যায় তিনি আমার ব্যাপারে ইতিবাচক।’  ফরিদপুরের রাজনীতিতে চৌধুরী পরিবারের ভূমিকা দীর্ঘদিনের। তাঁর দাদা জমিদার ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মানবসেবায় নিবেদিত একজন প্রভাবশালী নেতা। তিনি চরাঞ্চলের মানুষের শিক্ষা ও চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ       অবদান রেখেছিলেন।

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার দাদা গ্রামের মানুষ যেন পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে, সেজন্য শহরে ছাত্রাবাস তৈরি করেছিলেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল সবকিছুই তিনি নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছিলেন।’

তাঁর মতে, ফরিদপুরের মানুষ রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে তাঁদের পরিবারকে ভালোবাসে। তাঁর বাবা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ পাঁচবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। মানুষ রাজনীতির হিসাব না করে ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে ভালোবেসেছে। তাঁদের পরিবারের প্রতি মানুষের আস্থা আছে। এটিকে সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে বিবেচিত করেন নায়াব ইউসুফ।

নায়াব ইউসুফ মনে করেন, ‘বিএনপি ফরিদপুরে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলতে পেরেছে মূলত এই ঐতিহ্য ও জনগণের ভালোবাসার কারণেই। এই অঞ্চলে আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থান ছিল। কিন্তু আমার আব্বার নেতৃত্বে বিএনপি এখানে সংগঠিত হয়েছে। অন্য কেউ হয়তো এমনটা করতে পারত না।’

তিনি দলের বর্তমান সাংগঠনিক শক্তি প্রসঙ্গে বলেন, ‘তারেক রহমান আমাদের দূর থেকে থেকেও এমনভাবে সংগঠিত করেছেন যে এখন প্রতিটি ওয়ার্ড পর্যন্ত বিএনপির কমিটি আছে। তিনি যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তার সুফল আমরা পাচ্ছি।’

ফরিদপুরের উন্নয়ন ও প্রান্তিক মানুষের জীবনমান নিয়ে নিজের পরিকল্পনা তুলে ধরে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে বহু মানুষ বসবাস করে, তাদের যাতায়াতের কোনো সহজ ব্যবস্থা নেই। রাস্তাঘাটগুলো যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতে ব্যাপক কাজ করতে হবে।’ তিনি জানান, ফরিদপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, চরাঞ্চলের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন ও অবকাঠামো সংস্কারের পরিকল্পনা তাঁর অগ্রাধিকার।

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার আব্বা এখানে ২৫০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন, যা পরে ৫০০ বেডে উন্নীত হয়। কিন্তু আজও দূরদূরান্তের মানুষ যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছে না। এসব খাতে নতুন উদ্যোগ নিতে হবে।’

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘বিএনপি সরকার গঠনের সুযোগ পেলে ফরিদপুরে সেনানিবাস স্থাপন, ফরিদপুর সদরকে সিটি করপোরেশনে উন্নীতকরণ এবং গোয়ালন্দ-দৌলতদিয়া রুটে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’ তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ফরিদপুর অবহেলিত ছিল। গোপালগঞ্জকে প্রাধান্য দিয়ে ফরিদপুরকে উপেক্ষা করা হয়েছে।

নারী নেতৃত্বে নিজের অবস্থান ও অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের দেশে নারীদের এখনো অনেক সময় দুর্বল মনে করা হয়। কিন্তু আমি মাঠে থেকে প্রমাণ করেছি, নারী নেতৃত্ব পুরুষের মতোই কার্যকর হতে পারে। আমি আন্দোলনে থেকেছি, মামলা-হামলার শিকার হয়েছি, জেলও খেটেছি। তবু থেমে যাইনি।’ তিনি মনে করেন, নারীদের ভোট ও সমর্থনই তাঁর রাজনীতির বড় শক্তি। নারী ভোটাররা মোট ভোটের অর্ধেক। একজন মা ও নারী হিসেবে আমি তাঁদের সহজে বোঝাতে পারি, তাঁদের পাশে থাকতে পারি। একজন পুরুষ প্রার্থী হয়তো তা পারে না।

কমসূচি তৃণমূল পর্যায়ে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তিনি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে উঠান বৈঠক, মহিলা সমাবেশ ও কৃষক সমাবেশ করছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি খালি বক্তৃতা দিই না, কাজ করি। মহিলাদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছি, বাগান করার উৎসাহ দিচ্ছি, ক্ষুদ্রঋণের ব্যবস্থা করছি। অনলাইনে মাত্র ১০০ টাকায় চিকিৎসা পরামর্শের সুযোগ তৈরি করেছি।’

নিজের ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার আব্বার অসম্পূর্ণ স্বপ্নগুলো পূরণ করতে চাই। ফরিদপুরকে সৌহার্দপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ শহরে রূপ দিতে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার নিয়ে বাঁচবে। শিক্ষার প্রসার, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক সচেতনতা বাড়ানো- এসবই আমার লক্ষ্য।’ তিনি মনে করেন, ‘দেশের উন্নয়ন শুধু সরকারের নয়, জনগণেরও দায়িত্ব। আমাদের প্রত্যেককে দেশকে ভালোবাসতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নিজের সম্পদ হিসেবে ভাবতে হবে। তবেই প্রকৃত পরিবর্তন আসবে।’

নির্বাচন সামনে রেখে তিনি আশাবাদী কণ্ঠে জানান, এবার মানুষ ভুল করবে না। ফরিদপুরের মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। তারা এমন প্রার্থী বেছে নেবে, যিনি গণতন্ত্রের পক্ষে, মানুষের পাশে এবং দেশের কল্যাণে কাজ করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
দিল্লিতে সরকার ওল্টাবে ২০২৯ সালের আগেই
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
গণতান্ত্রিক মাইলফলক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম