শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

জাবেদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ‘ইউএন ট্যুরিজম’-এর উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে যথাযোগ্য মর্যাদায় ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে। দিবসটিকে অধিকতর অর্থবহ করার জন্য জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা প্রতি বছর একটি করে প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করে। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয়ভাবে দিবসটি উদ্যাপনের জন্য একটি স্বাগতিক দেশ ও নির্ধারণ করে। এ বছর বিশ্ব পর্যটন দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ট্যুরিজম অ্যান্ড সাসটেইনেবল ট্রান্সফরমেশন’। বাংলাদেশের পর্যটন কর্তৃপক্ষ এর বাংলা করেছে ‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’। এ বছর স্বাগতিক দেশ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। দেশটির অত্যন্ত আকর্ষণীয় পর্যটন শহর মেলাকাতে বসবে এবার বিশ্ব পর্যটন দিবসের কেন্দ্রীয় আসর। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড প্রতিবারের মতো এবারও নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদ্যাপন করছে।

‘টেকসই উন্নয়নে পর্যটন’ প্রতিপাদ্যটি এ সময় বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র এবং জনবহুল এ দেশটিতে পর্যটন সম্পদের অভাব নেই। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, সিলেট অঞ্চলের চা-বাগান, সুনামগঞ্জ/কিশোরগঞ্জের হাওড়, খুলনা অঞ্চলের সুন্দরবন, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পুরাকীর্তি, আদিবাসী জনগোষ্ঠী এবং তাদের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, সর্বোপরি আমাদের আতিথেয়তা দেশের পর্যটনশিল্পকে সমৃদ্ধ করেছে বহু গুণ। এ শিল্পের উন্নয়নে আমাদের সাফল্য যেমন রয়েছে, এটিকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগও রয়েছে বিস্তর। পর্যটনের বিশ্ব মানচিত্রে আমরা এখনো জায়গা করে নিতে পারিনি। আঞ্চলিক পর্যটনেও না। এরই মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পর্যুদস্ত পৃথিবীতে পুরো মানবসভ্যতাই হুমকির সম্মুখীন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো নানাভাবে ঝুঁকি মোকাবিলা করে যাচ্ছে। আমাদের এ প্রিয় ধরিত্রীকে ভবিষ্যৎ নাগরিকদের বাসযোগ্য করার জন্য সাসটেইনেইবল বা টেকসই ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত কার্যকর কৌশল। টেকসই উন্নয়ন ধারণা এগিয়ে নিতে চক্রাকার অর্থনীতি সার্কুলার ইকোনমি কার্যকরভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। হ্রাসকরণ, পুনর্ব্যবহার ও পুনর্গঠন (রিসাইকেল)-এই তিনটি কর্মপদ্ধতির মাধ্যমে পৃথিবীর যাবতীয় সম্পদ বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্বশীল ভোগের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তুলে রাখার অদম্য প্রয়াস দৃশ্যমান। পৃথিবীব্যাপী অর্থনৈতিক সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তর বা পরিবর্তনের ধারা সৃষ্টি হয়েছে। ভোগ ও ব্যবহারের যেসব পদ্ধতি উন্নয়নকে টেকসই করতে পারে সে ধরনের রূপান্তরপ্রক্রিয়া আজ সর্বত্র অনুশীলনের বিষয়।

‘টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন’- এই প্রতিপাদ্যের মাধ্যমে অর্থনীতির টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে ইতিবাচক রূপান্তরের একটি শক্তিশালী অনুঘটক হিসেবে পর্যটনশিল্পকে চিত্রিত করা হয়েছে। প্রকৃত অর্থে টেকসই পর্যটন টেকসই উন্নয়নকে নির্দেশ করে। আর পর্যটনশিল্পকে টেকসই করতে হলে আবশ্যিকভাবে সুশাসন এবং জনকেন্দ্রিক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, পর্যটন শুধু একটি অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত নয়। দায়িত্বশীল পর্যটন সামাজিক অগ্রগতি, শিক্ষার বিস্তার, কর্মসংস্থানসহ নানাবিধ আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচনের শক্তি রাখে। তবে এর জন্য প্রয়োজন পড়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যধারা, যার প্রভাবে সামাজিক ন্যায্যতা/কল্যাণ নিশ্চিতের পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত সহনশীল (রিসাইলিয়েন্ট) ও টেকসই পর্যটনব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা যায়। 

জাতিসংঘ কর্তৃক ২০১৫ সালে গৃহীত এজেন্ডা-৩০ বা সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) অর্জনের মাধ্যমে একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। ‘পেছনে পড়ে থাকবে না কেউ’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত একটি সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণের কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মস্থান (এসডিজি-৮), টেকসই ভোগ ও পণ্য উৎপাদন (এসডিজি-১২) এবং প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ (এসডিজি-১৩, ১৪ ও ১৫) লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পর্যটন শিল্পের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এসব লক্ষ্য অর্জনে পর্যটনশিল্পের কার্যকারিতা নির্ভর করে টেকসই পদ্ধতি অনুশীলনের মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনাসহ সাংস্কৃতিক সমঝোতার ওপর। এসব ক্রিয়াকর্মের মাধ্যমে পর্যটনশিল্প প্রকৃত অর্থে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিতসহ সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী বিনির্মাণে সরাসরি ভূমিকা রাখতে পারে।

পৃথিবীব্যাপী একটি ইতিবাচক রূপান্তর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্য অর্জনের অব্যাহত প্রচেষ্টার মধ্যে জাতিসংঘ পর্যটন সংস্থা ঘোষিত এবারের প্রতিপাদ্য টেকসই ও উন্নয়নে পর্যটন (এসডিজিএস) লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে পর্যটনের গুরুত্বকে অধিকতর মহিমান্বিত করেছে।

বাংলাদেশের প্রধান প্রধান পর্যটন আকর্ষণগুলো মূলত প্রকৃতিসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক। সুন্দরবন, টাঙুয়ার হাওড়, কক্সবাজার বা কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত, পার্বত্য অঞ্চলের সবুজ পাহাড়, ঘন অরণ্য, সিলেটের চা-বাগান, প্রাকৃতিক ঝরনা- এসবই দেশিবিদেশি পর্যটকদের প্রধান গন্তব্য। এসব পর্যটন গন্তব্যকে আরও পরিবেশবান্ধব করার সুযোগ রয়েছে। কোনো কোনো পর্যটন গন্তব্যকে পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই করার উদ্যোগ চোখে পড়ে। যেমন সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড। সেন্ট মার্টিন পর্যটনকে টেকসই করার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে এর ধারণ ক্ষমতা নির্ধারণ করা হয়েছে, ভ্রমণের মৌসুম ঠিক করা হয়েছে। ঊঈঅ হিসেবে যে ধরনের বিধিনিষেধ সেখানে থাকা প্রয়োজন, তার সবটাই প্রয়োগের বিষয়ে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানা গেছে। একইভাবে সুন্দরবন ভ্রমণের ক্ষেত্রেও মৌসুম নির্ধারণসহ নানাবিধ বিধিনিষেধ সরকারিভাবে আরোপ করা হয়েছে। এতে পর্যটনশিল্পের ক্ষতি হয়নি বরং উপকার হয়েছে। আশা করি আমাদের প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে, যাতে দেশে দায়িত্বশীল পর্যটন আরও এগিয়ে যেতে পারে।

পর্যটনশিল্পের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এটি অসংখ্য শোভন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে। ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে এবং দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান ঐতিহ্য সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। পর্যটন সফল দেশগুলোতে এই বিষয়গুলো সহজেই চোখে পড়ে।

আমাদের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ২ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যটন খাত থেকে সৃষ্ট। জিডিপিতে এ খাতটির অবদান কমবেশি ৩ শতাংশ। কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা জিডিপিতে এ খাতের অবদান কয়েক গুণ বৃদ্ধি করার অফুরন্ত সুযোগও এ দেশটিতে বিদ্যমান। পর্যটনের শক্তি কাজে লাগিয়ে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন বা ইতিবাচক রূপান্তরপ্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য প্রথমে পর্যটনব্যবস্থাপনাকে অবশ্যই টেকসই ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। কৌশলগত উদ্ভাবন, ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে পর্যটনব্যবস্থাকে গতিশীল করতে হবে। টেকসই বিনিয়োগ তথা সবুজ বিনিয়োগের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ভোগ, সংরক্ষণ ও ব্যবহারে আরও যত্নশীল হবে হবে।

লেখক : সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বাংলাদেশ              ট্যুরিজম বোর্ড

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
বিকৃত করা যাবে না সালমানের নাচ কিংবা সংলাপ, নির্দেশ আদালতের
বিকৃত করা যাবে না সালমানের নাচ কিংবা সংলাপ, নির্দেশ আদালতের

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

পিএসজির টিম বাসে পাথর নিক্ষেপ, গ্রেপ্তার ২
পিএসজির টিম বাসে পাথর নিক্ষেপ, গ্রেপ্তার ২

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট
স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’
‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার
ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা
উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক
শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড
সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য