শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চৌকিদার-দফাদার সমাচার

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৌকিদার-দফাদার সমাচার

পোস্তগোলার হাজি শরিফ উদ্দিনের বাসায় ডাকাতি করতে এসে ডাকাত দল চোখ রাঙিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ঘরে বারান্দায় রাস্তায় সিসি ক্যামেরা থাকার কী দরকার। সিসি ক্যামেরা থাকায় তাদের বেশ বেগ পেতে হয় দায়িত্বকর্তব্যকর্ম পরিপালনে। ইদানীং কেউ কেন বুঝতে পারছে না বা চাচ্ছে না যে ট্রাফিক সিগন্যাল ডিজিটাল হলে ট্রাফিক জ্যামে ফুয়েল খরচ কমে যাবে, সময় বাঁচবে যাত্রীদের, তা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশের কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার ব্যাপারটি বড় বিবেচনায় এসে গেল। কেন বুঝে আসে না অটোমেশন হলে যে বা যাদের দেখাসাক্ষাৎ, মুলামুলি, কোলাকুলি কমে যাবে, সেই উভয় পক্ষই চায় তাদের স্বার্থে বিলম্ব ঘটুক অটোমেশনে। চৌকিদার-দফাদারদের কার্যপরিধি পরিবর্তনের দাবি করেছে চোর ডাকাতদের কেন্দ্রীয় সংগঠন চোডাস (চোর ডাকাত সংঘ)। তাদের যুক্তিও চমৎকার, চোর ডাকাতদের আদি পেশা পরিপালনে চৌকিদার-দফাদাররা খামোখা ধরাধরিতে না গিয়ে বরং একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতেই তো পারে। এতে লাভ উভয় পক্ষের। যেমন মালসামান নিয়ে চোর পালানোর সময় তাকে বাধা না দিয়ে চৌকিদার চাচ্চু অভয় দিয়ে একটু এগিয়ে দিয়ে এলে ক্ষতি কী। ক্ষতি কী চোর ডাকাতের জ্বালায় অতিষ্ঠ গ্রামবাসীর হাত থেকে চোর ডাকাতদের একটু আধটু আড়াল করা। ভুপেনবাবুর প্যারোডি হতে পারে- ‘চোর চোরের জন্য ডাকাত ডাকাতের জন্য, চৌকিদারের একটু সহানুভূতি কি চোরেরা পেতে পারে না, ও বন্ধু।’ ঔপনিবেশিক আমলের কবি রবিঠাকুর ‘অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে’ কথাটা ঠিক বলেছিলেন কি না, স্বাধীন দেশের চৌকিদার-দফাদাররা তা মনে করতে পারে না, কেননা তারা যে ক্লাসে রবিঠাকুর পড়ানো হতো তাদের সেখানে প্রবেশ ঘটেনি, কিংবা অটোপাস বা শর্ট সিলেবাসে সে বিদ্যের পানি তাদের ঘটে পড়েনি। 

১৮৭০ সালে ব্রিটিশ ভারতের লর্ড মেয়ো চৌকিদার পদপ্রথা প্রবর্তনকালে চৌকিদারদের যে মর্যাদা ও দায়িত্ব দিয়েছিলেন, ১৫৫ বছর পর স্বজাতির স্বার্থে চোর ডাকাতদের সঙ্গে তাদের দহরম মহরমে কম যায় না, এখন ‘দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন’ শব্দ বিপর্যয়ের বদৌলতে বিপরীত (দুষ্টের পালন শিষ্টের দমন) বলয়ে চলে গেছে। যাবেই বা না কেন, চৌকিদাররা তো তাদের নিয়োগ ও নিয়ন্ত্রণকর্তার সঙ্গে নিমকহারামি করতে পারে না। চৌকিদার-দফাদাররা স্বাভাবিকভাবে এখন চোর ডাকাতদের প্রতি ‘মানবিক আচরণ’-এর পথ ধরেছে, রীতি ও বিধিমতো একচোখা হয়ে তাদের ‘মৌলিক অধিকার’ রক্ষায় ব্যতিব্যস্ত। আমানতকারীদের টাকা লুট হতে দিয়ে এখন লুটকারীরা লুটের টাকায় আইনের আশ্রয় (যাতে লুট করা টাকা ফেরত দিতে না হয়) প্রশ্রয় ক্রয় করছে। চৌকিদার-দফাদার টাকা উদ্ধারের পরিবর্তে এখন প্রচুর পথ পন্থার প্যাঁচে পস্তাচ্ছে। গৌরীপুরের সাধারণ আমানতকারী সাধন সরকারকে ব্যাংকে তার জমানো টাকা ফেরত পাওয়ার ন্যায্য অধিকার আদায় করতে খেসারত দিতেই হচ্ছে। নরিম মাঝি, সফুরা খাতুনদের কথা কেউ রাখেনি।

গত শতকে চোর ডাকাত সংঘের একটি প্রকল্প প্রসঙ্গে প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁর এক লেখায় পাওয়া যায়- গ্রামের চোরেরা বাড়িতে বাড়িতে গভীর অন্ধকারে কাজ সারত। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল ধনবান এক বাড়িতে কিছুক্ষণ পর পর আলো জ্বলে ওঠে। ফলে চোরদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বেশ অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তখন চোরদের সমিতি তত্ত্বতালাশ শুরু করল ওই বাড়িতে কেন ঘন ঘন আলো জ্বলে ওঠে। জানা গেল ওই বাড়িতে একজন বহুমূত্র রোগীকে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব করতে উঠতে হয় এবং সেজন্য আলো জ্বালানো হয়। চোরদের চিন্তা চৌবাচ্চা (থিংক ট্যাংক) পর্যালোচনা করে সুপারিশ করল ওই ব্যক্তির ডায়াবেটিসের চিকিৎসা না হলে রাতে বারবার বাতি জ্বালানো কমবে না। তখন চোরদের নেতা নির্দেশ দিলেন ওই রোগীকে ডায়াবেটিক সমিতির হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে। ডায়াবেটিস চিকিৎসাকে জনসচেতনতায় আনতে ইবরাহীম খাঁ এ রস রচনা লিখেছিলেন। এই শতকে এসে এখন দেখা যায় গোটা সমাজ দুর্নীতির ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যারা যত দুর্নীতি দমনের বিচার-আচারের উদ্যোগ নেবে চোর ডাকাত সংঘের কাছে তা বাড়া ভাতে ছাই দেওয়ার শামিল হবে। দুর্নীর্তিকে ওয়াকওভার দেওয়ার উপায় হিসেবে চৌকিদার-দফাদারকে কীভাবে নিষ্ক্রিয় করা যায়, কীভাবে তাদের ক্ষমতাহীন করা যায় সে চেষ্টা চলাটাও অস্বাভাবিক নয়। এটাও অস্বাভাবিক নয় যে চোর ডাকাতরা ভারী উৎকোচ দিয়ে চৌকিদার-দফাদারদের নিজেদের দলে ভেড়ানোর পথ-পন্থা অবলম্বনে কসুর করবে না। তা না হলে হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দেওয়া দাগি আসামি সীমান্ত পার হওয়ার পাঁচ মিনিট বিলম্বে তার ‘দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা’ সীমান্ত প্রহরীর কাছে পৌঁছানো হতো না। নইকাটির সিঁধেল চোর নুকে মাজন যখন পাড়াপ্রতিবেশীর ভয়ানক চোট ও চাপের মধ্যে পড়তে যাচ্ছিল তখন তাকে তল্পিতল্পাসহ পালিয়ে যেতে রমেন দফাদার গংরা কী সুন্দর প্রক্রিয়ায় না সাহায্য করল। পাড়াপ্রতিবেশীরা হতভম্ব! ভারতে ব্রিটিশ সরকার যখন দেখল এদেশীয় চোরবাটপারদের দমন দেশীয় চৌকিদার-দফাদারদের দ্বারা সহজ না, এরা এমন এক সম্প্রদায় বিদ্যমান আইনকানুনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উপায়ও সহজ না। অতত্রব তারা শেষমেশ এ মহাজন উপদেশ বাক্য বিতরণ করে প্রশান্তি পেতে চাইল যে- ‘চোর তো চুরি করবেই কিন্তু গৃহস্থকে সাবধান থাকতে হবে।’ চোরকে চুরি করার অধিকার দিয়ে তাদের দমনের পথ-পন্থা না বাতলিয়ে গৃহস্থকে সজাগ থাকতে বলেই তারা খালাস। ভাবখানা এই ওরা মরুক। ব্রিটিশের হেঁয়ালিপূর্ণ এই বাণী শুনে ভারতবাসী হালে বাংলাদেশিদের বলার কিছু ছিল না বা নেই জাতীয় পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রয়াস চলছে, চলবেই। ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা আজ জেগেছে সেই জনতা’, সেই জনতার মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি করে প্রকৃত প্রস্তাবে চৌকিদার-দফাদারদের সুনাম-বদনাম সর্বজনীন করার সুযোগ তৈরি হয়েই চলছে। যার জন্য একদিকে বলা হচ্ছে বন্ধুর আঁতে ঘা লাগে এমন কিছু করা যাবে না, যা শোভনীয় নয়, নয় সমমর্যাদার সদাচারপন্থি; কিন্তু সেই বন্ধু যখন বিরূপ আচরণ করেই চলে তখন তার কাছে ন্যায়-অন্যায়ের প্রশ্রয় লাভও ঘটে। এমতাবস্থায় চৌকিদার-দফাদারদের করার কিছু থাকে না। সামান্য বেতন হলে অঢেল আনুকূল্যপ্রত্যাশী চৌকিদার-দফাদাররা কী আর করবে। বাড়ির আঙিনা দিয়ে বধূ পরের ঘরে গেলেও চৌকিদার-দফাদার তো দূরের কথা, গাঁওগেরামের যে বা যারা কথা বলবে তাদেরও যে হাত করা আছে।

সাম্প্রতিক একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে রাজধানীর পাশের শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ‘খুবই খারাপ’ শব্দ দুটি ব্যবহার করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- (জিপিএ ফাইভ পাওয়া) এ শহরে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি বেড়েছে। দিনের বেলায় এসব ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নীরব ভূমিকা পালন করছেন। তাঁরা মাদক কারবারি ও ছিনতাইকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের মাসোহারা আদায় করেন। জীবনানন্দ দাশের ‘হায় চিল’ কবিতার প্যারোডি করে বলা যায়- ‘হায় জীবন! জটিল থেকে জটিলেশ্বরের সুর সাধা শেষ হবে কবে।’ রাত পোহাবার আর কত দেরি, পাঞ্জেরী? বেচারা চৌকিদার-দফাদারদের দোষ বা প্রশংসা করে লাভ কী? তাদের যারা পেটে বিদ্যার জ্ঞান ঢোকাবে, ন্যায়-অন্যায় জ্ঞানের বটিকা সেবন করাত সেই পণ্ডিত মশাইয়েরই তো মগজ ধোলাই করা। তাদের সবতে ডায়াবেটিক সমিতির দরগায় শিরনি খাওয়ানো দরকার। যে খাওয়াবে সে-ও তো নীতিনৈতিকতার দারুণ অপুষ্টিতে ভুগছে। চৌকিদার-দফাদাররা গৃহস্থকে সজাগ করার কাজে সহায়তা করায় মন না দিয়ে চোর ডাকাতদের সহযোগী সাজাকে বুদ্ধিমানের কাজ মনে করছে। কেননা চোর ডাকাতরাই নিরীহ গেরস্থের চেয়ে শক্তিশালী, সম্পদশালী। এর থেকে চৌকিদার-দফাদারদের এনাম দিতে তাদের অসুবিধার চেয়ে সুবিধা প্রাপ্তির সুযোগ বেশি। আর নিরীহ নিঃস্ব গৃহীরা না পারছে চৌকিদার-দফাদারদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারছে চোর-ডাকাতদের মোকাবিলা করতে।  

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দায়িত্বে প্রচার উপকরণ সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট
স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের প্রস্তাব অনুমোদন করলো অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্ট

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, দশম অবস্থানে ঢাকা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’
‘রাশিয়া ৫ বছরের মধ্যে ন্যাটোভুক্ত দেশে হামলা চালাতে পারে’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার
ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা দক্ষিণ আফ্রিকার

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা
উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত, সুনামি সতর্কতা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক
শাহীন আফ্রিদির আইডল মিচেল স্টার্ক

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড
সীমান্তে সংঘাতের মধ্যেই পার্লামেন্ট ভেঙে দিল থাইল্যান্ড

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে
ঢাকায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রির ঘরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে জড়িত ৬ জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪
রাখাইনে হাসপাতালে জান্তার বিমান হামলা, নিহত ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত বেড়ে ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ ডিসেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে
আজ মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই চলবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
দুইদিন যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়
আত্মশুদ্ধি মুমিনজীবনের অমূল্য পাথেয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
গণভোটের বিষয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
আর্মি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড
উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে ফিনল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন
কঠোরভাবে হবে আন্দোলন দমন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য